খুঁজুন
বৃহস্পতিবার, ১৭ জুলাই, ২০২৫, ২ শ্রাবণ, ১৪৩২

মধুখালীতে মোবাইল ব্যাংকিং প্রতারণা চক্রের মূলহোতাসহ ৫ জনকে আটক 

অনলাইন ডেস্ক
প্রকাশিত: সোমবার, ১৪ জুলাই, ২০২৫, ৫:৪০ পিএম
মধুখালীতে মোবাইল ব্যাংকিং প্রতারণা চক্রের মূলহোতাসহ ৫ জনকে আটক 

ফরিদপুরের মধুখালীতে সেনা ক্যাম্প ও পুলিশের সমন্বয়ে যৌথ অভিযানে মোবাইল ব্যাংকিং প্রতারণা ও অর্থপাচার চক্রের মূলহোতাসহ পাঁচ সক্রিয় সদস্যকে আটক করেছে যৌথবাহিনী।

সোমবার (১৪ জুলাই) ভোররাতে গোপন সংবাদের ভিত্তিতে যৌথবাহিনী মধুখালী উপজেলার ডুমাইন বাজার এলাকায় অভিযান পরিচালনা করেন। এ সময় আটককৃতদের কাছ থেকে ১০৬ পিস ইয়াবা ট্যাবলেট, ৪২টি গ্রামীণফোনের সিমকার্ড ও ১০টি মোবাইল ফোন উদ্ধার করেন।

আটককৃতরা হলেন, প্রতারণা চক্রের মূলহোতা মো. কামরুল মিয়া (৪০), তার চার সহযোগী অমরেশ বিশ্বাস (৩০), সোহান মালিক (২৪), হাফিজুর রহমান (৪২) ও শেখ শাকিল আহমেদ (২৬)। তারা সকলেই ফরিদপুরের মধুখালী উপজেলার ডুমাইন বাজার এলাকার বাসিন্দা। আটককৃতদের মধুখালী থানায় হস্তান্তর করলে মামলার পর আসামীদের আদালতে পাঠানো হয়েছে।

অভিযান সূত্রে জানা যায়, মোবাইল ব্যাংকিং প্রতারণা ও আন্তর্জাতিক অর্থপাচার চক্রের বিরুদ্ধে সম্প্রতি ফরিদপুর সেনা ক্যাম্পে একাধিক অভিযোগপত্র জমা পড়ে। সেনাবাহিনীর ১৫ রিভারাইন ইঞ্জিনিয়ার ব্যাটালিয়নের নেতৃত্বে তিন দিনব্যাপী এই চক্রের প্রযুক্তি ব্যবহার, ভৌগোলিক অবস্থান এবং আর্থিক লেনদেন পদ্ধতি নিবিড়ভাবে পর্যবেক্ষণ ও বিশ্লেষণ করেন তারা। প্রতারকদের প্রতারিত অর্থের একটি বড় অংশ বাংলাদেশে সক্রিয় শতাধিক অনলাইন জুয়া ও বেটিং সাইটে প্রবেশ করানো হতো। এই চক্র বিশেষ সফটওয়্যার ও স্ক্রিপ্ট ব্যবহার করে অনৈতিকভাবে ‘শতভাগ জয়’ নিশ্চিত করে জুয়ার মাধ্যমে অর্থ সংগ্রহ করত। অর্থের একটি বড় অংশ সৌদি আরব ও সংযুক্ত আরব আমিরাতের প্রবাসী বাংলাদেশিদের দ্বারা তৈরি ব্যক্তিগত অ্যাকাউন্টে পাচার করা হতো। অবশিষ্ট অর্থ চক্রের সদস্যরা স্থানীয়ভাবে ভাগ করে নিত। যেখানে প্রতারকরা বিকাশ, নগদ ও অন্যান্য মোবাইল ব্যাংকিং সেবার ভূয়া কাস্টমার কেয়ার প্রতিনিধি সেজে ভুক্তভোগীদের কথা বলতেন।

জানা গেছে, প্রতারক চক্র গ্রাহকদের অ্যাকাউন্ট, পিন ও ওটিপি (ওয়ান টাইম পাসওয়ার্ড) সংক্রান্ত তথ্য সংগ্রহ করে তাদের অ্যাকাউন্ট থেকে অবৈধভাবে অর্থ সরিয়ে নিচ্ছিল। যৌথবাহিনীর কাছে দেওয়া অভিযোগের কমন মোবাইল নম্বর গুলো গোয়েন্দা সংস্থার মাধ্যমে ট্রেস করে জানতে পান, প্রতারকদের অর্থের উৎস দেশের বিভিন্ন জেলা হলেও এর চূড়ান্ত গন্তব্য মূলত ফরিদপুর জেলার মধুখালী উপজেলার ডুমাইন ইউনিয়নের একটি নির্দিষ্ট এলাকায় কেন্দ্রীভূত।

মধুখালী থানা সূত্র জানান, প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে আটককৃতরা স্বীকার করে যে, তারা দেশব্যাপী বিকাশের ভুয়া কল সেন্টার সেজে গ্রাহকদের ব্যক্তিগত তথ্য সংগ্রহ করে প্রতারণা করত। নতুন মোবাইল ব্যাংকিং অ্যাকাউন্ট চালু রাখার জন্য তারা সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সক্রিয় অবৈধ সিম সরবরাহকারী গ্রুপ থেকে বিকাশ ও নগদ পূর্ব-নিবন্ধিত মোবাইল নম্বর সংগ্রহ করত।

মধুখালী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. নুরুজ্জামান জানান, এই প্রতারণা চক্রের বিস্তৃতি কেবল ফরিদপুরেই সীমাবদ্ধ ছিল না। তারা রাজশাহী, খুলনা, চট্টগ্রাম, বরিশাল, ময়মনসিংহসহ দেশের প্রায় প্রতিটি বিভাগেই তাদের অপতৎপরতা বিদ্যমান ছিল। এটি দেশের মোবাইল ব্যাংকিং ব্যবস্থাকে কেন্দ্র করে গড়ে ওঠা ডিজিটাল প্রতারণার ভয়ংকর ফাঁদ। আটককৃতদের ফরিদপুর আদালতে প্রেরণ করা হয়েছে। এ ঘটনায় থানায় মামলা হয়েছে।

এনসিপির ওপর হামলা : ভাঙ্গায় এক্সপ্রেসওয়েতে টায়ার জালিয়ে সড়ক অবরোধ

অনলাইন ডেস্ক
প্রকাশিত: বুধবার, ১৬ জুলাই, ২০২৫, ৭:৩৮ পিএম
এনসিপির ওপর হামলা : ভাঙ্গায় এক্সপ্রেসওয়েতে টায়ার জালিয়ে সড়ক অবরোধ

জাতীয় নাগরিক কমিটি (এনসিপি) নেতৃবৃন্দের ওপর গোপালগঞ্জে হামলার প্রতিবাদে ফরিদপুরের ভাঙ্গায় সড়ক অবরোধ ও বিক্ষোভ মিছিল করেছে জাতীয় নাগরিক কমিটির ভাঙ্গা উপজেলা শাখার নেতাকর্মীরা।

বুধবার (১৬ জুলাই) বিকেল সাড়ে চারটা থেকে যশোর- খুলনা-ভাঙ্গা-ঢাকা হাইওয়ে এক্সপ্রেসওয়ে ভাঙ্গা হাইওয়ে থানার সামনে টায়ার জালিয়ে এ সড়ক অবরোধ করে রাখা হয়।

এ সময় দুই দিকে শত শত দূর পাল্লার যানবাহন আটকা পড়ে।

ঘটনাস্থলে ভাঙ্গা হাইওয়ে থানা পুলিশ, লোকাল থানা পুলিশ ও উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা এসে আইন শৃঙ্খলা নিয়ন্ত্রণে রাখতে চেষ্টা চালিয়া যান।

এ ঘটনার ভাঙ্গা উপজেলা নাগরিক কমিটির সমন্বয়ক মো. আশরাফ হোসেন বলেন, গোপালগঞ্জে নাগরিক কমিটির নেতা কর্মীদের অবরুদ্ধ ও হামলার প্রতিবাদে আমরা ভাঙ্গায় সড়ক অবরোধ ও বিক্ষোভ মিছিল করেছি। গোপালগঞ্জ থেকে যতক্ষণ পর্যন্ত নেতাকর্মীরা নিরাপদে ফিরে না আসবে, আমরা ভাঙ্গায় ততক্ষণ পর্যন্তই সড়ক অবরোধ করে রাখবো।

ভাঙ্গা হাইওয়ে থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) রোকিবুজ্জামান জানান, বিকেল সাড়ে চারটা থেকে নাগরিক কমিটির উদ্যোগে ভাঙ্গার নেতাকর্মীরা হাইওয়ে এক্সপ্রেসের শুরুতে অবরোধ করে রেখেছে। অবরোধের কারণে সব ধরনের যানবাহন দুই পাশে জড়ো হয়ে গেছে। বিশেষ ব্যবস্থায় অ্যাম্বুলেন্স গাড়ী গুলো পাড় করে দেওয়া হচ্ছে।

এ ঘটনায় ভাঙ্গা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ আশরাফ হোসেন জানান, আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রয়েছে।

এ বিষয় ভাঙ্গা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মিজানুর রহমান বলেন, খবর পেয়ে আমি ঘটনাস্থলে গিয়ে নেতাকর্মীদের সঙ্গে আলোচনা করছি। এখনও পর্যন্ত শান্তিপূর্ন রয়েছে তাদের কর্মসূচি। আমরা চেষ্টা করছি আটকে থাকা যানবাহন চলাচল শুরু করতে।

ফরিদপুর-ভাঙ্গা মহাসড়কে চারলেনের কাজ শুরুর প্রেক্ষিতে ব্লকেড কর্মসূচি স্থগিত

অনলাইন ডেস্ক
প্রকাশিত: বুধবার, ১৬ জুলাই, ২০২৫, ৭:২০ পিএম
ফরিদপুর-ভাঙ্গা মহাসড়কে চারলেনের কাজ শুরুর প্রেক্ষিতে ব্লকেড কর্মসূচি স্থগিত

ফরিদপুর টু ভাঙ্গা মহাসড়কের অংশে চারলেনে উন্নীতকরণের জন্য জমি অধিগ্রহণের কাজ আন্দোলনের মুখে আবার শুরু করা হয়েছে।

বুধবার (১৬ জুলাই) থেকে জেলা প্রশাসন থেকে দাপ্তরিক কাজ শুরু করেছে বলে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে। একইসাথে তারা জানান, এ বছরের মধ্যেই চারলেনের মহাসড়ক তৈরির কাজ শুরু করা হবে।

সাম্প্রতিক বৃষ্টিতে মহাসড়কের এই অংশ একেবারেই চলাচলের অনুপযোগী হয়ে পড়ার প্রেক্ষিতে সম্প্রতি মহাসড়কটি চারলেনে উন্নীত করার আন্দোলন শুরু হয়। গত ১৩ জুলাই ফরিদপুর প্রেসক্লাবের সামনে মানববন্ধন শেষে এ কাজ শুরুর জন্য এক সপ্তাহের আল্টিমেটাম দেন আন্দোলনকারীরা।

এরপর জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে এ বিষয়ে মতবিনিময় সভার আহ্বান করা হয়। মঙ্গলবার বিকেলে জেলা প্রশাসকের সম্মেলন কক্ষে অনুষ্ঠিত এ সভা থেকে এসব সিদ্ধান্ত জানানো হয়। সভায় জেলার সংশ্লিষ্ট সরকারি কর্মকর্তাদের সাথে চারলেন বাস্তবায়ন আন্দোলন কমিটির প্রতিনিধি দলের পাশাপাশি পরিবহন মালিক ও শ্রমিক প্রতিনিধি এবং রাজনৈতিক ও সামাজিক সংগঠনের প্রতিনিধিগণ উপস্থিত ছিলেন।

ফরিদপুর জেলা প্রশাসক (ডিসি) কামরুল হাসান মোল্লার সভাপতিত্বে সভায় ফরিদপুর সড়ক বিভাগের নির্বাহী প্রকৌশলী খালিদ সাইফুল্লাহ সরদার, জেলা পরিষদের নির্বাহী কর্মকর্তা মো: বাকাইদ হোসেনসহ সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।

অন্যদিকে বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার প্রতিনিধি হিসেবে মহানগর বিএনপির আহ্বায়ক এএফএম কাইয়ুম জঙ্গি, জামায়াতের কেন্দ্রীয় কর্মপরিষদ সদস্য অধ্যাপক আব্দুত তাওয়াব, জেলা বাস মালিক গ্রুপের সভাপতি কামরুজ্জামান সিদ্দিকী, বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের আহ্বায়ক কাজী রিয়াজ, সদস্য সচিব সোহেল রানা এবং চারলেন বাস্তবায়ন আন্দোলন কমিটির প্রতিনিধি দলের সদস্য আবরার নাদিম ইতু, কাজী রিয়াজ, ভিপি গিয়াস, শেখ আরিফ, সেলিম মিয়া, মাহমুদউল্লাহ, ওয়ালিদ হাসান প্রমুখ সভায় যোগ দেন।

সভায় আন্দোলনকারীদের পক্ষ থেকে বলা হয়, চারলেন বাস্তবায়ন কাজে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ চরম অবহেলা করছেন। এজন্য তাদের এই পথে সড়ক দুর্ঘটনায় প্রতিটি মৃত্যুর দায় নিতে হবে। এ কথায় সভায় কিছুটা উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়ে।

জেলা বাস মালিক গ্রুপের সভাপতি কামরুজ্জামান সিদ্দিকী বলেন, এই রুটে যানবাহন চলাচল করানোটা এখন দুঃসাধ্য ব্যাপার। জনগণের ভোগান্তির কথা সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিয়ে এই কাজ দ্রুত শেষ করতে হবে।

সড়ক বিভাগের নির্বাহী প্রকৌশলী খালিদ সাইফুল্লাহ সরদার বলেন, দীর্ঘদিন অচলাবস্থার পর চলতি বছর সেখানে সংস্কার কাজের জন্য দু’টি টেন্ডার করা হয়। কাজ শুরুর সময় অতিবৃষ্টিতে আটকে যায়। এরপর ভারি বর্ষণের ফলে সেখানে খুবই খারাপ অবস্থা সৃষ্টি হয়। আমরা পরিস্থিতি অনুধাবন করে দ্রুতই ব্যবস্থা নেবো। তবে বৃষ্টির মধ্যে কাজ করলে সেটি যথেষ্ট হবেনা বলেই আবহাওয়া ভালো হওয়ার অপেক্ষায় সময় লাগছে।

ফরিদপুর জেলা প্রশাসক কামরুল আহসান তালুকদার বলেন, মহাসড়কের এই অংশ চারলেনে উন্নীতকরণের কাজ আটকে যায় কিছু মামলা জটিলতায়। এ মামলাগুলো অনেক পুরনো। বর্তমান সরকার ক্ষমতায় আসার পরে আমরা আবার এই কাজ শুরু করেছি। আশা করছি দ্রুতই এ কাজ শুরু করবো।

চারলেন বাস্তবায়ন আন্দোলন কমিটির সদস্য আবরার নাদিম ইতু বলেন, প্রশাসনের আন্তরিকতা বিবেচনায় এ দাবিতে ২৩ জুলাই রোড ব্লকেড কর্মসূচী স্থগিত করা হয়েছে। সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ জানিয়েছেন, আবহাওয়া অনুকূল হলেই মহাসড়ক চলনসই করার জন্য প্রয়োজনীয় মেরামত ও সংস্কার কাজ শুরু করা হবে। পাশাপাশি চারলেনের জন্য জমি অধিগ্রহনের কাজ দ্রুত শেষ করবে। একাজে কোন রকম অবহেলা বা দীর্ঘসূত্রিতা মেনে নেওয়া হবে না। সেক্ষেত্রে আমরা যেকোন সময় রোড ব্লকেড, কার্যালয় ঘেরাও বা এ জাতীয় কঠোর কর্মসূচি দিতে বাধ্য হবো।

ফরিদপুরে এনসিপি নেতাকর্মীর বিক্ষোভ মিছিল

অনলাইন ডেস্ক
প্রকাশিত: বুধবার, ১৬ জুলাই, ২০২৫, ৭:১৬ পিএম
ফরিদপুরে এনসিপি নেতাকর্মীর বিক্ষোভ মিছিল

oppo_0

ফরিদপুরে জাতীয় নাগরিক পার্টির ‌ (এনসিপি) ‌বিক্ষোভ মিছিল ও পথসভা ‌ অনুষ্ঠিত হয়েছে।

বুধবার‌ (১৬ জুলাই) বিকেলে ফরিদপুর শহরের জনতা ব্যাংকের মোড়ে ‌ উক্ত কর্মসূচির ‌ আয়োজন করা হয়।

গোপালগঞ্জে এনসিপির ‌ শান্তিপূর্ণ পদযাত্রায় ‌ কাপুরুষিত ‌ আওয়ামী সন্ত্রাসীদের ‌ হামলার প্রতিবাদে ‌ উক্ত ‌ বিক্ষোভ মিছিল ও ‌পথসভা ‌ অনুষ্ঠিত হয়।

এনসিপি জেলা কমিটির ‌ প্রধান সমন্বয়কারি ‌ সৈয়দা নীলিমা দোলার সভাপতিত্বে বিক্ষোভ মিছিলটি শহর প্রদক্ষিণ শেষ ‌সূচনা স্থানে ফিরে আসে ।

এ সময় উপস্থিত ছিলেন- ‌ ১ নং যুগ্ম সমন্বয়কারী এসএম জাহিদ হোসেন ,‌ যুগ্ম সমন্বয়কারী সাইফ খান , যুগ্ম সমন্বয়কারী ‌ জিল্লুর রহমান, যুগ্ম সমন্বয়কারী বাইজিদ হোসেন ‌ শাহেদ , মোঃ কামাল হোসেন, শ্রমিক উইং এর ফরিদপুর জেলা শাখা সমন্বয়কারী জুনায়েদ জিতু, সদস্য এস এম ‌ ‌ আকাশ ‌, বাচ্চু শেখ প্রমুখ।

সংক্ষিপ্ত সভায় বক্তারা ‌ গোপালগঞ্জে ‌ এনসিপির শান্তিপূর্ণ কর্মসূচিতে ‌ আওয়ামী লীগ ও তার সহযোগী ‌ সংগঠনের সন্ত্রাসীদের ‌ হামলার নিন্দা জ্ঞাপন করেন। এছাড়া অবিলম্বে ‌ এই ঘটনায় জড়িত ব্যক্তিদের ‌ আইনের আওতায় এনে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দাবি করেন। এ সময় সংগঠনের নেতৃবৃন্দ ‌ উপস্থিত ছিলেন।