খুঁজুন
রবিবার, ২২ জুন, ২০২৫, ৮ আষাঢ়, ১৪৩২

ভাঙ্গায় পৃথক তিনটি স্থানে রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষ, আহত ৫০

আব্দুল মান্নান, ভাঙ্গা (ফরিদপুর):
প্রকাশিত: রবিবার, ২৭ এপ্রিল, ২০২৫, ৮:২৫ পিএম
ভাঙ্গায় পৃথক তিনটি স্থানে রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষ, আহত ৫০
ফরিদপুরের ভাঙ্গায় আধিপত্য বিস্তার, বাসস্ট্যান্ড দখল ও তুচ্ছ ঘটনা কেন্দ্র করে পৃথক তিনটি স্থানে রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। এসময় নারী পুরুষ সহ কমপক্ষে ৫০ জন গ্রামবাসী আহত হয়েছে। সংঘর্ষ চলাকালে প্রায় ২০টি বাড়িঘর ভাংচুর, লুটপাট ও ৫টি ঘরে অগ্নিসংযোগ করেছে গ্রামবাসী। খবর পেয়ে পুলিশ ও সেনাবাহিনী পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে করেছে। এ ঘটনায় পুকুরিয়া এলাকা থেকে ৮জনকে গ্রেফতার করা হয়েছে।
গ্রামবাসী সূত্রে জানা যায়, রবিবার (২৭ এপ্রিল) সকালে ভাঙ্গা উপজেলার মানিকদহ ইউনিয়নের পুখুরিয়া বাজার ও বাসস্ট্যান্ড দখল নিয়ে আওয়ামী লীগের দুই গ্রুপের মধ্যে সংঘর্ষে ঘটনা ঘটে। সংঘর্ষে দুই পক্ষের ১০টি বাড়ি ভাংচুর, লুঠপাট  ও ৫টি বাড়ি ঘরে অগ্নিসংযোগ করে প্রতিপক্ষের লোকজন।
আওয়ামী লীগের সাবেক দুই সংসদ সদস্য কাজী জাফর উল্লাহ পক্ষের সুলতান মাতুব্বর ও মজিবুর রহমান নিক্সন চৌধুরীর পক্ষের ইয়াকুব মাতুব্বর গ্রুপের মধ্যে পুখুরিয়া বাজার ও বাসস্ট্যান্ড নিয়ন্ত্রণ নিয়ে দীর্ঘদিন ধরে বিরোধ চলে আসছিল। বিগত ১৭ বছর ধরে প্রতিমাসে বাজার ও বাসস্ট্যান্ড থেকে প্রায় লক্ষ লক্ষ টাকা চাঁদা ও খাজনা আদায় করে আওয়ামী লীগের দুই গ্রুপ ভাগবাটোয়ারা করে নেয় । রাজনৈতিক পট পরিবর্তন হলে বিএনপির লোকজন তাদের দুই পক্ষের সাথে মিলিত হয়।
এঘটনা নিয়ে শনিবার রাতে ইয়াকুব মাতুব্বর নেতৃত্বে দেশীয় অস্ত্রে নিয়ে অপর পক্ষে সুলতান মাতুব্বরের দলের জামাল মাতুব্বরের বাড়ি ভাংচুর চালায়। এঘটনার জের ধরে ঘোষণা দিয়ে রবিবার সকালে  দুই পক্ষের শত শত গ্রামবাসী দেশীয় অস্ত্র  নিয়ে তিন ঘন্টাব্যাপী  চলা সংঘর্ষ ধাওয়া পাল্টা ধাওয়া শুরু হয়। এসময় ভাঙ্গা-সদরপুর সড়কে দীর্ঘ যানজটের সৃষ্টি হয়। সংঘর্ষে দুই পক্ষের ১০টি বাড়ি ভাংচুর, লুঠপাট  ও ৫টি বাড়ি  অগ্নিসংযোগ করে প্রতিপক্ষের লোকজন।
খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে ফরিদপুর জেলা সদর থেকে অতিরিক্ত আইন শৃঙ্খলা রক্ষাকারী র‍্যাব ও সেনাবাহিনীর সদস্য এনে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ আনে। এসময় যৌথ বাহিনীর সদস্যরা একজন মহিলা সহ ৮ জনকে আটক করে।
অপর দিকে, রবিবার সকালে ভাঙ্গা উপজেলা আলগী ইউনিয়নের সুয়াদি গ্রামে আমপাড়া নিয়ে দুই গ্রুপের মধ্যে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে।
সুযাদী গ্রামের আলী মিয়া লোকজন ও দেলোয়ার মিয়ার গ্রুপের লোকজন বেশীয় অস্ত্র নিয়ে ধাওয়া পাল্টা ধাওয়ায় এলাকায় রণক্ষেত্র পরিনত হয়।  সংঘর্ষে চলাকালে দুই পক্ষের প্রায় ৩০ জন গ্রামবাসী আহত হয়। আহতদের ভাঙ্গা ও ফরিদপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।
গ্রামবাসী সূত্রে জানা যায়, রোববার সকালে আলীমিয়ার দলের শাজাহান মিয়ার আম গাছে দেলোয়ার মিয়া দলের সোহাগের ছেলে তানভীর কয়েকটা আম পাড়ে। আমপাড়া নিয়ে গাছের মালিক শাহজাহান এসে তানভীরকে চড়থাপ্পড় মারে। এঘটনাকে কেন্দ্র করে দেলোয়ারের লোকজন বেশীয় অস্ত্র নিয়ে আলী মিয়ার লোকজন উপর হামলা চালায়। পরে দুই পক্ষের লোকজন ২ ঘণ্টা ব্যাপী সংঘর্ষে ১০ জন গ্রামবাসী আহত হয়। খবর পেয়ে পুলিশ ও সেনাবাহিনী পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে সক্ষম হয়।
অন্যদিকে, শনিবার রাতে ভাঙ্গা উপজেলার আজিমনগর গ্রামে জমি সংক্রান্ত বিরোধের জেরে দুই পক্ষের মধ্যে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। এ সময় নারী সহ উভয় পক্ষের অন্তত ১০/১৫ জন গ্রামবাসী আহত হয় ।
গ্রামবাসী সূত্রে জানা যায়, আজিমনগর গ্রামের জাহাঙ্গীর মাতুব্বর ও একই গ্রামের ফারুক ফকিরের মধ্যে দীর্ঘদিন ধরে জমি নিয়ে বিরোধ চলছিল। বিকেলে  বিরোধপূর্ণ জমির মাপঝোপ করার জন্য স্থানীয় গণ্যমান্য ব্যক্তিদের নিয়ে সালিশ বৈঠক করা হয়। সালিশের  উপস্থিতিতে দুই পক্ষের মধ্যে উত্তেজনা সৃষ্টি হয়।  উভয় পক্ষের লোকজন দেশীয় অস্ত্র অস্ত্র, লাঠিসোটা ও ইটপাটকেল  নিয়ে সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে। রাতে আহতরা ভাঙ্গা হাসপাতালে চিকিৎসা নেয়ার সময় আবারো দুই পক্ষের মধ্যে হামলার ঘটনা ঘটে।  সংঘর্ষে উভয় পক্ষের ১০/১৫ জন লোক আহত হয়। আহতদেরকে ভাঙ্গা ও ফরিদপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। পরে পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে পরিস্থিতি শান্ত করেছে । দুই পক্ষের ২টি মামলা দায়ের করেছে।
এ ব্যাপারে ভাঙ্গা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ আশরাফ হোসেন বলেন, গত দুদিন ধরে পুখুরিয়া, শুয়াদী ও আজিমনগর গ্রামের আধিপত্য বিস্তার নিয়ে দুটি পক্ষের মধ্যে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে।  খবর পেয়ে পুলিশ ও সেনাবাহিনী পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে সক্ষম হই। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ আনতে পুলিশের পাশাপাশি যৌথ বাহিনীর সদস্যরা অভিযান চালিয়ে পুকুরিয়া এলাকা থেকে ৮জনকে আটক করেছি। এঘটনায় ভাঙ্গা থানায় মামলা হয়েছে। দাঙ্গা হাঙ্গামা ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে আইনগতভাবে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

‘তারেক রহমানের সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার বৈঠকে অনেকের গা জ্বলতেছে’ — শামা ওবায়েদ

অনলাইন ডেস্ক
প্রকাশিত: রবিবার, ২২ জুন, ২০২৫, ৪:৩৮ পিএম
‘তারেক রহমানের সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার বৈঠকে অনেকের গা জ্বলতেছে’   — শামা ওবায়েদ
বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক শামা ওবায়েদ বলেন, ‘অনেকের ‘গা’ একটু জ্বলতেছে! কেন প্রধান উপদেষ্টার সাথে তারেক রহমানের বৈঠক হলো লন্ডনে? আগামীর বাংলাদেশ বিনির্মাণে প্রত্যেক দলের প্রধানের সাথে অন্তবর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টার বৈঠক হবে, এটাতো স্বাভাবিক বিষয়। প্রধান উপদেষ্টা সকল দলের প্রধানের সাথে দেশের সংস্কার নিয়ে কথা বলেছেন।’
শনিবার (২১ জুন) বিকেলে ফরিদপুর শহরের অম্বিকা হলে ফরিদপুর বিভাগীয় বিএনপির আয়োজনে বিএনপির নতুন সদস্য সংগ্রহ ও নবায়ন কার্যক্রমের উদ্বোধনী সভায় সভাপতির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
শামা ওবায়েদ বলেন, যারা মানুষের বিএনপির নেতাকর্মীদের ওপর অত্যাচার করেছে। যারা সরাসরি দুর্নীতি ও গুম-খুনের সাথে জড়িত ছিল। তারা বিএনপিতে নতুন সদস্য হওয়ার যোগ্যতা রাখে কিনা? সেটা দ্বিতীয়বার ভাবতে হবে। আমার মতামত আমি রেখে গেলাম। এ দলের সদস্য হতে হলে শহীদ জিয়ার একজন সাচ্চা কর্মী হতে হবে। সেই কর্মীর মধ্যে জিয়ার আদর্শ থাকতে হবে।
শামা আরও বলেন, বাংলাদেশে নতুন প্রজন্মের হাজার হাজার তরুণ রয়েছে যারা কোন দলমত করেনা। এদের যদি বিএনপিতে অন্তর্ভুক্ত করা যায় তাহলে প্রান্তিক পর্যায় থেকে সর্বোচ্চ পর্যায় পর্যন্ত বিএনপির অবস্থান আরো বেশি সমৃদ্ধ হবে।
জেলা বিএনপির সদস্য সচিব একে কিবরিয়া স্বপনের সঞ্চালনায় সভায় অন্যান্যের মধ্যে আরো বক্তব্য দেন, বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা বীর মুক্তিযোদ্ধা জহিরুল হক শাহজাদা মিয়া, বিএনপির ফরিদপুর বিভাগীয় সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক খন্দকার মাশুকুর রহমান মাশুক ও সেলিমুজ্জামান সেলিম, জেলা বিএনপির আহ্বায়ক সৈয়দ মোদাররেস আলী ঈছা, শরীয়তপুর জেলা বিএনপির সরদার একেএম নাসিরুদ্দিন কালু ও রাজবাড়ী জেলা বিএনপির অ্যাডভোকেট লিয়াকত আলী বাবু প্রমুখ।
সভায় বৃহত্তর ফরিদপুরের ৫টি জেলার বিএনপি ও সহযোগী সংগঠনের নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।

সালথায় খোসা নৌকা তৈরিতে ব্যস্ত কাঠমিস্ত্রীরা

সালথা (ফরিদপুর) উপজেলা সংবাদদাতা:
প্রকাশিত: রবিবার, ২২ জুন, ২০২৫, ৪:৩৪ পিএম
সালথায় খোসা নৌকা তৈরিতে ব্যস্ত কাঠমিস্ত্রীরা
ফরিদপুরের সালথায় বন্যার পানি হওয়ার আগেই খোসা নৌকা তৈরিতে ব্যস্ত হয়ে পড়েছেন কাঠমিস্ত্রীরা।  উপজেলার মোন্তার মোড়, সাড়ুকদিয়া ও নকুলহাটি সহ বিভিন্ন বাজারে নৌকা তৈরি করতে দেখা যায় কাঠমিস্ত্রিদের। হাতে বাটল ও হাতুরী দিয়ে ঠুক ঠুক শব্দে মেতে আছে এসব বাজার। বন্যার পানি আসার আগেই তাদের এই প্রস্তুতি।
আষাঢ় মাসের শেষের দিকে সালথা উপজেলার নিম্নাঞ্চলগুলোতে বৃষ্টি ও নদীর পানিতে থই থই করবে। পুরো তিনমাস থাকবে পানি। কৃষি কাজে ও জেলেদের মাছ ধরার জন্য প্রয়োজন হবে নৌকা। তাই আগে থেকেই কাঠমিস্ত্রিরা খোসা নৌকা তৈরি করছে। ছোট-বড় প্রকার ভেদে ৬ হাজার টাকা থেকে ১৫ হাজার টাকা দরে বিক্রি হবে এক একটি খোসা নৌকা।
আব্দুল আলেম নামে এক কৃষক জানান, নিচু মাঠ থেকে পাটের আঁশ ছাড়িয়ে বাড়িতে আনতে খোসা নৌকা ও ডিঙ্গি একমাত্র ভরসা। তাই এবছরও একটা নৌকা কিনবো। যাতে স্বাচ্ছন্দে কৃষি কাজ করতে পারি।
কাঠমিস্ত্রি গুরু দাস ও আকমল মোল্যা বলেন, যখন মাঠ ও বিল-বাওড়ে পুরোপুরি পানি আসবে, তখন নৌকার চাহিদা অনেক বেড়ে যায়। তৈরি করার চেয়ে চাহিদা থাকে বেশি। তাই আগে থেকেই কিছু খোসা নৌকা তৈরি করে রাখার জন্য কাজ শুরু করেছি।
তারা আরো বলেন, কাঠ ও লোহার দাম বেশি। তাই গত বছরের চেয়ে এবছর নৌকা তৈরিতে খরচ একটু বেশি পড়বে। পুরো বর্ষার সময় সব নৌকা বিক্রি হয়ে যাবে।

সালথায় দীর্ঘ ১৬ বছর পর বিএনপির কর্মী সম্মেলন অনুষ্ঠিত

অনলাইন ডেস্ক
প্রকাশিত: রবিবার, ২২ জুন, ২০২৫, ৪:৩০ পিএম
সালথায় দীর্ঘ ১৬ বছর পর বিএনপির কর্মী সম্মেলন অনুষ্ঠিত
দীর্ঘ ১৬ বছর পর ফরিদপুরের সালথা উপজেলা বিএনপির কর্মী সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়েছে। সম্মেলন ঘিরে বিএনপি নেতাকর্মীদের মাঝে আনন্দ উচ্ছ্বাস বিরাজ করছে।
রবিবার (২২ জুন) দুপুরে উপজেলা মাল্টিপারপাস হল রুমে এই সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়।
ফরিদপুর জেলা বিএনপির যুগ্ম-আহ্বায়ক দেলোয়ার হোসেন দিলার সভাপতিত্বে এসময় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন, ফরিদপুর জেলা বিএনপির আহ্বায়ক অ্যাডভোকেট সৈয়দ মোদাররেছ আলী ইছা।
এ সময় আরো বক্তব্য রাখেন- ফরিদপুর জেলা বিএনপির সদস্য সচিব একেএম কিবরিয়া স্বপন, যুগ্ন-আহব্বায়ক খন্দকার ফজলুল হক টুলু, আমিনুর রহমান মুশা, সদস্য মুরাদ হোসেন মুরাদ, ওলামা দল কেন্দ্রীয় কমিটির দপ্তর সম্পাদক হাফেজ মাসুম বিল্লাহ।
এসময় উপস্থিত ছিলেন, সালথা উপজেলা বিএনপির সদ্য বিদায়ী সাবেক সভাপতি ছিদ্দিকুর রহমান তালুকদার, সাবেক সাধারণ সম্পাদক চৌধুরী এমদাদ আলী সিদ্দিকী খসরু, সাবেক উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান আছাদ মাতুব্বার, উপজেলা বিএনপির সাবেক সহ-সভাপতি শাহিন মাতুব্বর, সাবেক যুগ্ন-সাধারণ সম্পাদক খন্দকার খায়রুল বাসার আজাদ, বিএনপি নেতা শাহিনুর রহমান শাহিন, হাজী রাশেদ মাতুব্বারসহ বিএনপি ও অংগ-সংগঠনের হাজারো নেতাকর্মী।
সম্মেলন শেষে জেলা নেতারা জানান, খুব শিগগিরই উপজেলা  বিএনপির ১৫ সদস্য বিশিষ্ট আহ্বায়ক কমিটি ঘোষণা করা হবে।
কেন্দ্রীয় বিএনপির নির্দেশনায় আগামী ১২ জুলাইয়ের মধ্যে ফরিদপুর জেলা বিএনপিসহ প্রতিটি উপজেলা ও পৌর কমিটি গঠনের কাজ সম্পন্ন করতে হবে। সে অনুযায়ী জেলার বিভিন্ন উপজেলায় ধারাবাহিকভাবে কর্মী সম্মেলন অনুষ্ঠিত হচ্ছে।
জেলা নেতারা আরো বলেন, দীর্ঘদিন যারা দল করতে গিয়ে কারা নির্যাতিত হয়েছেন। দলের দুঃসময়ে যারা দলের পাশে ছিলেন আওয়ামীলীগের সাথে কোন আতাত করে চলেননি তাদেরকে কমিটিতে অগ্রাধিকার দেওয়া হবে।