খুঁজুন
শুক্রবার, ১৯ ডিসেম্বর, ২০২৫, ৪ পৌষ, ১৪৩২

রাজনৈতিক দলগুলোর মতানৈক্যে জুলাই সনদ বাস্তবায়ন কিভাবে সম্ভব

তানভীর আহমেদ, সিনিয়র করেসপন্ডেন্ট
প্রকাশিত: মঙ্গলবার, ২১ অক্টোবর, ২০২৫, ১২:০২ পিএম
রাজনৈতিক দলগুলোর মতানৈক্যে জুলাই সনদ বাস্তবায়ন কিভাবে সম্ভব

বহুল প্রতীক্ষিত জুলাই জাতীয় সনদে স্বাক্ষরের পর তা বাস্তবায়ন কীভাবে হবে তা নিয়ে রাজনৈতিক মহলে চলছে নানা আলোচনা, চুলচেরা বিশ্লেষণ।  

জুলাই সনদের বিষয়ে ঐক্যে পৌঁছলেও কীভাবে তা বাস্তবায়ন হবে তা নিয়ে রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে রয়েছে নানা মতভেদ, মতবিরোধ।

 

 

দেশের অন্যতম বৃহত্তম দল বিএনপি বলছে, জাতীয় সংসদ নির্বাচন এবং একই দিনে গণভোটের মাধ্যমে জুলাই সনদের বাস্তবায়ন করা যেতে পারে।

অপরদিকে জামায়াতে ইসলামীর দাবি, নভেম্বরের মধ্যেই গণভোটের মাধ্যমে জুলাই সনদ বাস্তবায়ন করে জাতীয় নির্বাচন হতে হবে।

আর জুলাই সনদ বাস্তবায়নের পদ্ধতি উল্লেখ না থাকায় সনদে স্বাক্ষর করেনি জুলাই আন্দোলনের নেতৃত্বদানকারী তরুণদের দল এনসিপি।

রাজনৈতিক বিশ্লেষকেরা বলছেন, রাজনৈতিক দলগুলো চাইলে জুলাই সনদ বাস্তবায়নে সমস্যা হবে না। তবে বাস্তবায়নে বিলম্ব হলে নতুন রাজনৈতিক জটিলতা সৃষ্টি হবে।

শুক্রবার জাতীয় সংসদের দক্ষিণ প্লাজায় আনুষ্ঠাকিতার মাধ্যমে প্রধান উপদেষ্টা প্রফেসর ড. ইউনূসসহ ২৪টি রাজনৈতিক দলের নেতারা ঐতিহাসিক জুলাই জাতীয় সনদে স্বাক্ষর করেছেন। এনসিপি, গণফোরাম ও ৫ বাম দল এতে স্বাক্ষর করেনি।

জুলাই সনদ বাস্তবায়নে রাজনৈতিক দলগুলো অঙ্গীকার করলেও কার্যত এটি একটি ‘রাজনৈতিক দলিল’ হিসেবেই থাকছে। বাস্তবায়নের দায়িত্ব শেষ পর্যন্ত গড়াচ্ছে পরবর্তী সংসদের ওপরেই। তবে সেই সংসদে এই সনদ বাস্তবায়নের কোনো আইনি বাধ্যবাধকতা নেই। সনদে রাজনৈতিক দলগুলোর কাছ থেকে সাতটি বিষয়ে অঙ্গীকার নেওয়া হয়েছে।

এদিকে জুলাই সনদের গুরুত্বপূর্ণ অনেকগুলো বিষয়ে নোট অব ডিসেন্ট (দ্বিমত) দিয়ে রেখেছে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি)। সনদে স্বাক্ষর করলেও দলটি নির্বাচিত হয়ে সরকার গঠন করলে ওইসব বিধান বাস্তবায়নের ক্ষেত্রে তাদের অবস্থান কী হবে, তা এখনও নিশ্চিত নয়। অপরদিকে গণভোটের মাধ্যমে জামায়াতের মতো দলগুলো যে বাধ্যবাধকতা পরবর্তী সংদের ওপর তৈরি করতে চাচ্ছে সেটিও আসলে চূড়ান্ত নয়। কারণ গণভোটে সনদ গৃহীত হলেও জাতীয় সংসদে অনুমোদনের প্রয়োজন পড়বে।

এ বিষয়ে জানতে চাইলে রাজনৈতিক বিশ্লেষক অধ্যাপক আনু মুহাম্মদ বলেন, ‘জুলাই সনদ বাস্তবায়নে সমস্যা হবে না যদি রাজনৈতিক দলগুলো মনে করে। এখানে অনেক বিষয় আছে, কিছু বিষয় আছে সংবিধানের। যারা এই জুলাই সনদ করল তারাই সংসদে যাবে। নির্বাচিত সংসদ সেসব বিষয় ঠিক করবে সিদ্ধান্ত নেবে। এগুলো রাজনৈতিক দলের সিদ্ধান্তের ওপর নির্ভর করবে। ’

বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টির (সিপিবি) সভাপতি সাজ্জাদ জহির চন্দন বলেন, ‘আমরা স্পষ্টভাবে কারণগুলো উল্লেখ করে জুলাই সনদ স্বাক্ষর করিনি। কারণ সনদ বাস্তবায়নে কী সিদ্ধান্ত হবে সেটা স্পষ্ট নয়। আগে সনদ বাস্তবায়নের প্রস্তাবনা সুস্পষ্ট করতে হবে। আইনি জটিলতা থাকতে পারে, যারা ক্ষমতায় আসবে তারা কী করবে কী সিদ্ধান্ত নেবে সেটাও কিন্তু স্পষ্ট নয়। ’

জাতীয় গণতান্ত্রিক পার্টি জাগপার সহসভাপতি ও দলীয় মুখপাত্র রাশেদ প্রধান বলেছেন, ‘আজকে যে জুলাই সনদ স্বাক্ষর হলো এটা একটি অনুষ্ঠান ও আনুষ্ঠানিকতা। এটার কোনোরকম আইনি ভিত্তি নেই। বাস্তবায়ন প্রক্রিয়াও অজ্ঞাত। আমরা যে জিনিসটা বলতে চাই, আনুষ্ঠানিকতা শেষ হয়েছে, সেজন্য সবাইকে ধন্যবাদ অভিনন্দন। তবে দ্রুততম সময়ের মধ্যে জুলাই সনদ বাস্তবায়নে সাংবিধানিক আদেশ জারি করতে হবে এবং সেই আদেশের ভিত্তিতে আমরা দাবি করছি, নভেম্বরের মধ্যেই যেন গণভোটের আয়োজন করা হয়, তা না হলে এটার কোনো আইনি ভিত্তি থাকবে না। ’

বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমির ডা. সৈয়দ আবদুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের বলেছেন, ‘সনদে স্বাক্ষর করা হলেও আইনগত স্বীকৃতি না থাকায় এর কার্যকর প্রয়োগ এখনো সম্পন্ন হয়নি। দীর্ঘ আলোচনার মাধ্যমে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মিটিংয়ে যে নীতি ও দৃষ্টিভঙ্গি নির্ধারিত হয়েছে, সেটি যেন সরকার দ্রুত বাস্তবায়ন করে। যদি সরকার ডিলে (বিলম্ব) করে বা অন্য কোনো চিন্তা করে, তাহলে সেটা জুলাইয়ের সঙ্গে জাতীয় গাদ্দারি হিসেবে বিবেচিত হবে এবং নতুন রাজনৈতিক জটিলতা সৃষ্টি করবে। ’

এদিকে, জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি না থাকলে, সনদ স্বাক্ষর কেবলই লোক দেখানো এবং এটি জুলাইয়ের সঙ্গে প্রতারণা বলে মন্তব্য করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহবায়ক নাহিদ ইসলাম। ঐক্যমত কমিশন আলোচনায় ডাকলে তাতে সাড়া দেবে এনসিপি। নোট অব ডিসেন্ট (ভিন্নমত) এর সঙ্গে জুলাই সনদের কোনো সম্পর্ক নেই বলেও মন্তব্য করেন তিনি।

অবশেষে না ফেরার দেশে পাড়ি জমালেন ইনকিলাব মঞ্চের ওসমান হাদি

অনলাইন ডেস্ক
প্রকাশিত: বৃহস্পতিবার, ১৮ ডিসেম্বর, ২০২৫, ১০:২২ পিএম
অবশেষে না ফেরার দেশে পাড়ি জমালেন ইনকিলাব মঞ্চের ওসমান হাদি

সিঙ্গাপুর জেনারেল হাসপাতালে চিকিৎসাধীন ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র ও ঢাকা-৮ আসনের সম্ভাব্য প্রার্থী শরিফ ওসমান হাদি মারা গেছেন (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)।

বৃহস্পতিবার (১৮ ডিসেম্বর) রাত সাড়ে ৯টার দিকে সিঙ্গাপুর জেনারেল হাসপাতালে তার মৃত্যু হয়।

মৃত্যুর খবরটি নিশ্চিত করেছেন ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালের নিউরোসার্জারি বিভাগের চিকিৎসক ও ন্যাশনাল হেলথ অ্যালায়েন্সের (এনএইচএ) সদস্য সচিব ডা. মো. আব্দুল আহাদ এবং ইনকিলাব মঞ্চের সংগঠক ফাতিমা তাসনিম।

এদিকে রাতে নিজেদের ফেসবুক পেজে এ তথ্য জানিয়েছে ইনকিলাব মঞ্চ।

ওই পোস্টে বলা হয়, ‘ভারতীয় আধিপত্যবাদের মোকাবিলায় মহান বিপ্লবী ওসমান হাদিকে আল্লাহ শহীদ হিসেবে কবুল করেছেন।’

এ ছাড়া ওসমান হাদির ফেসবুক পেজেও একই তথ্য জানানো হয়েছে।

আলফাডাঙ্গায় আন্তর্জাতিক অভিবাসী দিবস ও জাতীয় প্রবাসী দিবস পালিত

মো. ইকবাল হোসেন, আলফাডাঙ্গা:
প্রকাশিত: বৃহস্পতিবার, ১৮ ডিসেম্বর, ২০২৫, ৬:১০ পিএম
আলফাডাঙ্গায় আন্তর্জাতিক অভিবাসী দিবস ও জাতীয় প্রবাসী দিবস পালিত

“দক্ষতা নিয়ে যাবে বিদেশ রেমিট্যান্স দিয়ে গড়বো স্বদেশ” এই প্রতিপাদ্যকে সামনে রেখে ফরিদপুরের আলফাডাঙ্গায় আন্তর্জাতিক অভিবাসী দিবস ও জাতীয় প্রবাসী দিবস উপলক্ষে এক বর্ণাঢ্য র‌্যালী ও আলোচনা সভার আয়োজন করা হয়।

বৃহস্পতিবার (১৮ ডিসেম্বর) সকাল সাড়ে ১০ টার দিকে আলফাডাঙ্গার কামারগ্রাম কারিগরি প্রশিক্ষণ কেন্দ্র (টিটিসি) হলরুমে উপজেলা প্রশাসন ও আলফাডাঙ্গা কারিগরি প্রশিক্ষণ কেন্দ্রের আয়োজনে এ বর্ণাঢ্য র‌্যালী ও আলোচনা সভা অুনষ্ঠিত হয়।

অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন- উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) এ.কে.এম রায়হানুর রহমান।

আলফাডাঙ্গার কামারগ্রাম কারিগরি প্রশিক্ষণ কেন্দ্রের (টিটিসি) অধ্যক্ষ শাহিনুর ইসলামের সভাপতিত্বে ও টিটিসির প্রশিক্ষক মিজানুর রহমানের পরিচালনায় এসময় বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন- আলফাডাঙ্গা আদর্শ ডিগ্রি কলেজের অধ্যক্ষ এম এম মজিবুর রহমান।

এসময় বক্তব্য প্রদান করেন, আলফাডাঙ্গা প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক ও সমকাল প্রতিনিধি মো.ইকবাল হোসেন, প্রশিক্ষক আশিকুল ইসলাম প্রমুখ।

আন্তর্জাতিক অভিবাসী দিবস ও জাতীয় প্রবাসী দিবস উপলক্ষে কম্পিউটার বিভাগের প্রশিক্ষক খালেদ আল আরাফাত ও ইজাজ আহম্মেদ রাজকে সেরা প্রশিক্ষক হিসেবে ক্রেস্ট তুলে দেন উপস্থিতি অতিথিবৃন্দ।

অনুষ্ঠানের সভাপতি আলফাডাঙ্গার কামারগ্রাম কারিগরি প্রশিক্ষণ কেন্দ্র (টিটিসি) অধ্যক্ষ শাহিনুর ইসলাম বলেন, ‘আমাদের প্রতিষ্ঠানের বিভিন্ন বিষয়ের উপর হাতে-কলমে শিক্ষা প্রদান করা হয়। এখান থেকে স্বল্প মেয়াদি প্রশিক্ষণ গ্রহণ করে এলাকার শত শত বেকার কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা হয়েছে। অনেকে বিদেশ গিয়ে তাদের পরিবার পরিজন নিয়ে সুখে আছে।’

তিনি আরও জানান, এখন বিদেশে পাঠানোর নাম করে দালালের খপ্পরে পড়ে অনেকেই নিঃস্ব হয়ে যাচ্ছে। তিনি বিদেশ গামীদের ভিসা যাচাই-বাছাই করে বিদেশ যাওয়ার জন্য অনুরোধ করেন এবং দেশ থেকে বিভিন্ন কাজ শিখে নিজেকে দক্ষ করে বিদেশ গেলে কাউকে বসে থাকতে হবে না। তারা সহজেই তাদের ভাগ্য পাল্টাতে পারবে বলে জানিয়েছেন প্রতিষ্ঠানের অধ্যক্ষ শাহিনুর ইসলাম।

ফরিদপুরে মাদ্রাসায় পরিচ্ছন্নতা কর্মী নিয়োগে আর্থিক লেনদেনের অভিযোগ

এন কে বি নয়ন, ফরিদপুর:
প্রকাশিত: বৃহস্পতিবার, ১৮ ডিসেম্বর, ২০২৫, ৫:৫৭ পিএম
ফরিদপুরে মাদ্রাসায় পরিচ্ছন্নতা কর্মী নিয়োগে আর্থিক লেনদেনের অভিযোগ

ফরিদপুরের বোয়ালমারী উপজেলার রূপাপাত ইউনিয়নের কাটাগড় শাগীর শাহ্ দেওয়ান দাখিল মাদ্রাসায় চলমান পরিচ্ছন্নতা কর্মী নিয়োগ প্রক্রিয়ায় ব্যাপক অনিয়ম ও আর্থিক লেনদেনের অভিযোগ উঠেছে। উক্ত মাদ্রাসার সুপারিনটেনডেন্ট এবং ম্যানেজিং কমিটির সভাপতির বিরুদ্ধে যোগ্য প্রার্থীদের উপেক্ষা করে অদক্ষ প্রার্থীকে নিয়োগ দেওয়ার অপচেষ্টার অভিযোগ এনে উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ইউএনও) বরাবর লিখিত আবেদন জানিয়েছেন ভুক্তভোগী পরীক্ষার্থীরা।

বুধবার (১৭ ডিসেম্বর) জমা দেওয়া ওই অভিযোগপত্রে পরীক্ষার্থীরা উল্লেখ করেন যে, বর্তমান নিয়োগ প্রক্রিয়াটি প্রচলিত আইন ও বিধিবিধানের পরিপন্থী এবং এতে অনৈতিকভাবে অর্থ লেনদেনের ঘটনা ঘটেছে। অভিযোগকারী পরীক্ষার্থী রিয়াজুল, হাসিব খাঁন, আশিক মৃধা, আজিজুর রহমান ও নাঈম ইসলাম মাদ্রাসার সুষ্ঠু পরিবেশ ও যথাযথ প্রক্রিয়ায় স্বচ্ছ নিয়োগ দানে চলমান নিয়োগ কার্যক্রম সাময়িকভাবে বন্ধ রাখার দাবি জানিয়েছেন।

তাদের অভিযোগ, উপজেলার কাটাগড় গ্রামের আব্দুর রাজ্জাক মোল্যার ছেলে রাকিব মোল্যাকে অবৈধ প্রক্রিয়ায় নিয়োগ দিতে মোটা অঙ্কের আর্থিক লেনদেন করেছেন মাদ্রাসার সুপারিনটেনডেন্ট। বিষয়টি নিরপেক্ষভাবে তদন্ত করে একটি স্বচ্ছ ও গ্রহণযোগ্য নিয়োগ প্রক্রিয়া সম্পন্ন করতে প্রশাসনের জরুরি হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন অন্যান্য নিয়োগ প্রত্যাশীরা। আবেদনের সাথে তারা নিয়োগ পরীক্ষার প্রবেশপত্র ও বিজ্ঞপ্তির কপি সংযুক্ত করে প্রয়োজনীয় আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণের অনুরোধ জানান।

এ বিষয়ে জানতে চাইলে মাদ্রাসাটির সুপার মুহাম্মদ শফিকুল ইসলাম বলেন, নিয়োগ প্রক্রিয়ায় অনিয়ম ও অর্থ লেনদেনের বিষয়টি সঠিক নয়। ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষ ও সকলের উপস্থিতিতে শতভাগ মেধার ভিত্তিতে যোগ্য প্রার্থীকে নিয়োগ দেয়া হবে।

মাদ্রাসা পরিচালনা পর্ষদের সভাপতি মাওলানা ফরিদুল ইসলাম বলেন, অভিযোগের বিষয়ে আমার কিছু জানা নেই। তাছাড়া অর্থ লেনদেনের কোনো প্রশ্নই উঠে না। নিয়োগ প্রার্থীদের মধ্যে লিখিত ও মৌখিক পরীক্ষায় যে প্রথম হবে তাকেই নিয়োগ প্রদান করা হবে।

বোয়ালমারী উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার মো. জালাল উদ্দীন বলেন, অভিযোগ সম্পর্কে জানতে পেরেছি। এ নিয়োগ পরীক্ষায় আমি একজন সদস্য মাত্র। পরীক্ষা বন্ধ করার ক্ষমতা আমার হাতে নেই। আমার হাতে নিয়োগ বন্ধ করার ক্ষমতা থাকলে নিয়োগ বন্ধ করে দিতাম। তাছাড়া আমার স্ত্রী অসুস্থ এ কারনে নিয়োগ পরীক্ষায় আমি উপস্থিত থাকতে পারবোনা। আমার একজন প্রতিনিধি থাকবেন।

বোয়ালমারী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) এস.এম রকিবুল হাসান বলেন, আমি নির্বাচনী ট্রেনিংয়ে গত দুই দিন ঢাকায় অবস্থান করছি। যার কারণে অভিযোগ সম্পর্কে জানা নেই। তারপরও যেহেতু অভিযোগ উঠেছে অবশ্যই অভিযোগের বিষয়টি খতিয়ে দেখা হবে।