খুঁজুন
মঙ্গলবার, ১৬ সেপ্টেম্বর, ২০২৫, ১ আশ্বিন, ১৪৩২

আয়কর আদায়ে সরকার পুরোনো পথে হাঁটছে কেন?

আনোয়ার ফারুক তালুকদার
প্রকাশিত: সোমবার, ২১ জুলাই, ২০২৫, ২:৫৪ পিএম
আয়কর আদায়ে সরকার পুরোনো পথে হাঁটছে কেন?

টেলিভিশনের একটি বিজ্ঞাপনে দেখা যায়, মাটি যতই চাপ দিক না কেন, তাদের পণ্যটি ১২৫০ ফুট গভীরে যেয়েও সেই চাপ নিতে পারবে। আমাদের দেশের কেউ কেউ করদাতাদেরও ওই পণ্য মনে করেন। অর্থাৎ আপনাকে যতই চাপ দেওয়া হোক, আপনি সেই চাপ নিতে পারবেন। আপনি তা নিতে বাধ্য। আপনার কাছে কোনো উপায় নেই। কারণ আপনার বেতনদাতা বেতন দেওয়ার সময়ই আপনার কাছ থেকে কর কেটে রাখে। এটা আমাদের কর কর্তৃপক্ষের কাছে কর আদায়ের অনেক সহজ সমাধান। বাড়তি কর দরকার– করের হার বাড়িয়ে দাও। তাতে আপনার আয় কত কমলো, সে জন্য তাদের কোনো মাথাব্যথা নেই। এত সহজভাবে সরকারের আয় বাড়ানোর উপায় বোধ হয় এই দুনিয়ায় আর কোথাও নেই। যারা ব্যক্তি করদাতা বিশেষ করে বেসরকারি চাকরিজীবী, তাদের কপালে বছর ঘুরলেই নেমে আসে বাড়তি করের এ খড়্গ। 

প্রতিবছর বাজেট আসে; আর করদাতারা আশায় বুক বাঁধেন, কিছুটা বুঝি করের বোঝা কমবে। বাস্তবে দিন দিন এই বোঝা বেড়েই চলেছে। এদিকে নজর দেওয়ার যেন কেউ নেই। বিগত সরকার গণবিরোধী বলে পরিচিত ছিল। তাই গণআন্দোলনের মুখে সরকারটি চলে যাওয়ার পর বেসরকারি চাকরিজীবী এবং নিয়মিত করদাতারা ভেবেছিলেন, এবার হয়তো সেই দুঃখের দিনের অবসান ঘটবে। অন্তত তাদের জন্য ভালো কিছু একটা হয়তো আসবে।

এখন যিনি সরকারপ্রধান তিনি বিশ্ববরেণ্য ব্যক্তি, অর্থনীতিরও শিক্ষক। বর্তমান উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য হিসেবে যারা আছেন তাদেরও অনেকে স্বনামধন্য অর্থনীতিবিদ। তারা সব সময় দেশের মানুষ, অর্থনীতি নিয়ে ইতিবাচক মনোভাব পোষণ করে আসছেন। তাদের কাছে ন্যায়পরায়ণতা ও জনহিতৈষী পদক্ষেপ আশা করা খুব বেশি কিছু ছিল না। কিন্তু দুর্ভাগ্যজনক হলেও সত্যি, বাজেটে এ নিয়ে সদর্থক চিন্তা-চেতনার প্রতিফলন ঘটেনি। মানুষ হতাশ বললে অতিরঞ্জন হবে না।
আরও হতাশার বিষয়, পূর্বের ধারাবাহিকতায় এসেছে গতানুগতিক এক বাজেট। যেখানে সহজ পন্থায় রাজস্ব বাড়ানোর চিরাচরিত পথেই হেঁটেছে বর্তমান সরকার। যারা নিয়মিত কর দেন তাদের করের বোঝা আরও বাড়িয়ে দেওয়া হয়েছে। করের হার ও ধাপ বাড়িয়ে এ অপকর্মটি করা হয়েছে। আগের আয়ে যে কর আসত, নতুন নিয়মে অর্থাৎ ২০২৫-২৬ করবর্ষে তার চেয়ে ৯ শতাংশ হারে করের বোঝা বেড়ে গেছে অনেক করদাতার। আর ২০২৬-২৭ করবর্ষে কারও বার্ষিক করযোগ্য আয় (৫০ হাজার প্রতি মাসে) যদি হয়, তাঁর আয়কর বাড়বে ১২ দশমিক পাঁচ শতাংশ। এভাবে আসলে সবার করই বেড়ে গেল। তার মানে, চলমান অর্থবছর থেকে আপনার বেতন কমে গেল। এ দুঃসংবাদটা এমন সময়ে এসেছে যখন মূল্যস্ফীতির কারণে মানুষের ব্যয়যোগ্য আয় কমে গেছে। অর্থাৎ কর বৃদ্ধির কারণে সাধারণ মানুষ দ্বিগুণ হারে ক্ষতিগ্রস্ত হলো। একদিকে দেখানো হয়েছে, আপনার কর রেয়াত বেড়েছে। অন্যদিকে করহার বাড়িয়ে যা রেয়াত দেওয়া হয়েছে, তার চেয়ে অধিক পরিমাণে টাকা কেটে নেওয়া হচ্ছে। এটাকে শুভঙ্করের ফাঁকি বললেও কম বলা হয়।

এভাবে কিন্তু খুব বেশি আয়কর সরকার পায়, তা নয়। বিশেষ করে বেসরকারি খাতে এমন পরিস্থিতিতে ফাঁকি দেওয়ার প্রবণতা বেড়ে যায়। এই যে বছরে যে পরিমাণ রিটার্ন জমা পড়ে, তার ধারকদের কিয়দংশও আয়কর দেয় না। তার কারণ বের করতে হলেও আলোচ্য বিষয়টি বিবেচনায় নিতে হবে আমাদের নীতিনির্ধারকদের।
আমাদের সুস্পষ্ট প্রস্তাব হচ্ছে; করের আওতা বাড়িয়ে কর আদায় বাড়ানো হোক। করমুক্ত আয়সীমা পাঁচ লাখ টাকায় উন্নীত করার কথাও অনেক দিন যাবৎ বলা হচ্ছে। করের ধাপগুলো সমন্বয় করার গুরুত্বও উপলব্ধি করা দরকার। আমরা বলেছি, পাঁচ লাখের পরবর্তী ১,০০,০০০ পর্যন্ত ৫ শতাংশ,  পরবর্তী চার লাখ ১০ শতাংশ, পরবর্তী পাঁচ লাখ ১৫ শতাংশ, পরবর্তী ছয় লাখ ২০ শতাংশ, পরবর্তী ৩০ লাখ ২৫ শতাংশ, এর পর ৩০ শতাংশ হতে পারে। সর্বজনীন পেনশন স্কিমের মধ্যে যারা কর দিচ্ছেন, তাদের করের টাকা থেকে একটা অংশ পেনশন স্কিমে রেখে করদাতাদের জন্য আজীবন পেনশনের ব্যবস্থা করা যায়। কর থেকে সবার জন্য পেনশন স্কিমের সঙ্গে সঙ্গে হেলথ ইন্স্যুরেন্সেরও ব্যবস্থা করা কঠিন কিছু না। সহনীয় মাত্রায় কর আরোপ হলে এবং করদাতার জন্য ভবিষ্যৎ পেনশনের ব্যবস্থা করলে অধিক সংখ্যক মানুষ স্বতঃপ্রণোদিত হয়ে কর প্রদান করবেন– এ কথাও জোর গলায় বলা যায়।

আনোয়ার ফারুক তালুকদার: অর্থনীতি বিশ্লেষক

 

ফরিদপুরের ভাঙ্গায় তান্ডব : পুলিশের ৮ গাড়ি ও ১৯ মোটরসাইকেল ভাঙচুর

অনলাইন ডেস্ক
প্রকাশিত: সোমবার, ১৫ সেপ্টেম্বর, ২০২৫, ১১:১৭ পিএম
ফরিদপুরের ভাঙ্গায় তান্ডব : পুলিশের ৮ গাড়ি ও ১৯ মোটরসাইকেল ভাঙচুর

ফরিদপুর-৪ আসনের ভাঙ্গা উপজেলার দুটি ইউনিয়ন পুনর্বিন্যাসের প্রতিবাদে মহাসড়ক অবরোধ-আন্দোলনের অংশ হিসেবে সোমবার (১৫ সেপ্টেম্বর) দুপুরে থানা, হাইওয়ে থানা ও উপজেলা পরিষদে আগুন-হামলা-ভাঙচুর চালিয়েছেন বিক্ষোভকারীরা।

প্রত্যক্ষদর্শী ও স্থানীয়দের ভাষ্যমতে, আন্দোলনকারীরা প্রথমে উপজেলা পরিষদের হল রুমে ঢুকে শতাধিক চেয়ার, ১০টি ফ্যান ও ৩৫ টির বেশি লাইট ভাঙচুর করে। এরপর তিনতলা বিশিষ্ট উপজেলা পরিষদ ভবনের প্রতিটি তলায় সাতটি করে মোট ২১টি কক্ষে ভাঙচুর চালানো হয়। এ সময় সিসিটিভি ক্যামেরা ভাঙচুর করা হয় এবং উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার (ইউএনও) কার্যালয়ের বিভিন্ন কক্ষের কাচ ও আসবাবপত্র ভাংচুর করা হয়। এসময় উপজেলা পরিষদ চত্বর ও অফিসার্স ক্লাবের গ্যারেজে থাকা সাতটি মোটরসাইকেল আগুন দিয়ে পুড়িয়ে দেওয়া হয়। এছাড়া উপজেলা অফিসার্স ক্লাবও ভাঙচুর করা হয়।

এদিকে, ভাঙ্গা থানায় হামলা চালিয়ে পুলিশের তিনটি গাড়ি ও একটি বড় রিজার্ভ ভ্যান ভাংচুরের ঘটনা ঘটে। থানা চত্তরে থাকা অন্তত চারটি মোটরসাইকেলে আগুন দেওয়া হয়। থানার ব্যানার ও ভবনের কাচ সহ বিভিন্ন জিনিসপত্র ভাংচুর করা হয়।

অপরদিকে, ভাঙ্গা হাইওয়ে থানায় আন্দোলনকারীরা ব্যাপক হামলা ও অগ্নিসংযোগের ঘটনা ঘটিয়েছে। আন্দোলনকারীরা চারটি পিক-আপ, একটি রেকার, একটি জলকামান গাড়ী, আটটি মোটরসাইকেল, একটি এম্বুলেন্স ও দুইটি আলামতের গাড়ী ভাংচুর ও অগ্নিসংযোগ করা হয়েছে।

ভাঙ্গা বাজার ব্যবসায়ী সিরাজুল ইসলাম জানান, থানা, হাইওয়ে ও উপজেলায় ভাঙচুরের সময় লোকজন হঠাৎ করে রামদা-লাঠিসোঁটা ও দেশীয় অস্ত্র নিয়ে প্রবেশ করে। ওইসব অস্ত্র দিয়ে তাণ্ডব চালায় এবং পেট্রল দিয়ে মোটরসাইকেলে আগুন ধরিয়ে দেয়। আর এসব করতে আধা ঘণ্টার মতো সময় লাগে।

ভাঙ্গা হাইওয়ে থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা(ওসি) মো. রোকিবুজ্জামান বলেন, হামলা-ভাংচুরের সময় কয়েকজন কনস্টেবলকে কৌশলে থানা থেকে বের করে দেওয়া হয়। আর আমরা কয়েকজন থানার রান্না ঘরের পাশে একটি বাথরুমে আশ্রয় নেই। হামলাকারীরা গাড়ী, মোটরসাইকেলসহ অফিসের ল্যাপটপ, টিভি থেকে শুরু করে এমন কোথাও নেই যে ভাংচুর করতে বাকি রেখেছে। তারপরও বিস্তারিত দেখে পরবর্তীতে ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণের তথ্য জানানো যাবে।

ভাঙ্গা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা(ইউএনও) মিজানুর রহমান এ ব্যাপারে কোন কথা বলতে রাজি হননি।

প্রসঙ্গত, ফরিদপুর-৪ আসনের ভাঙ্গা উপজেলা থেকে আলগী ও হামিরদী নামে দুটি ইউনিয়ন কেটে নিয়ে ফরিদপুর-২ আসনের নগরকান্দায় সংযুক্ত করার প্রতিবাদে দুই সপ্তাহ ধরে আন্দোলন করে আসছেন স্থানীয় জনতা। তারা আসনগুলোর পূর্বের অবস্থায় বহাল চান। আন্দোলনের অংশ হিসেবে রোববার থেকে টানা তিন দিন বিভিন্ন সড়ক-মহাসড়ক ও রেলপথ অবরোধ কর্মসূচি ঘোষণা করা হয়। সোমবার দ্বিতীয় দিনের কর্মসূচি চলছে। বেলা ১১টা থেকে ঢাকা-বরিশাল ও ঢাকা-খুলনা মহাসড়ক অবরোধ করেন বিক্ষোভকারীরা। এরপর ভাঙ্গা উপজেলা সদরে এসে হামলা-ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগের ঘটনা ঘটানো হয়।

উপস্থিত ছিলেন খন্দকার নাসিরুল ইসলাম / নরওয়ের পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রীর সাথে বিএনপির প্রতিনিধি দলের সাক্ষাৎ

অনলাইন ডেস্ক
প্রকাশিত: সোমবার, ১৫ সেপ্টেম্বর, ২০২৫, ১১:০৮ পিএম
উপস্থিত ছিলেন খন্দকার নাসিরুল ইসলাম / নরওয়ের পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রীর সাথে বিএনপির প্রতিনিধি দলের সাক্ষাৎ

নরওয়ের পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী আন্দ্রেয়াস ক্রাভিক এর সাথে সাক্ষাৎ করেন বিএনপির একটি প্রতিনিধিদল।
এসময় বিএনপি প্রতিনিধি দল নরওয়ের পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রীর সাথে বাংলাদেশের সার্বিক রাজনৈতিক পরিস্থিতি নিয়ে আলোচনা করেন। বিশেষ করে আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনের বিষয়ে এক দীর্ঘ সময় আলোচনা হয়।

সোমবার (১৫ সেপ্টেম্বর) দুপুর এক টার দিকে নরওয়ের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় অসলোতে সাক্ষাৎকারটি অনুষ্ঠিত হয়।

বিএনপির প্রতিনিধি দলের অন্যতম নেতা, ফরিদপুর-১ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য ও কৃষকদলের কেন্দ্রীয় কমিটির সহ সভাপতি খন্দকার নাসিরুল ইসলাম এর সত্যতা নিশ্চিত করেছেন।

বিএনপির প্রতিনিধি দল মন্ত্রীকে বলেন, বাংলাদেশের মানুষ ১৬ বছর ভোটের অধিকার থেকে বঞ্চিত এবং আগামী সংসদ নির্বাচনে ভোট দেয়ার অধির আগ্রহ নিয়ে অপেক্ষা করছে। বিএনপি বাংলাদেশে একটি অবাধ ও নিরপেক্ষ নির্বাচন দেখতে চায় এবং আগামী নির্বাচন পর্যবেক্ষন করতে মন্ত্রী আন্দ্রেয়াস ক্রাভিক সহ নরওয়ের সরকারের প্রতিনিধি দলকে বাংলাদেশের নির্বাচন পর্যবেক্ষন করতে আমন্ত্রন জানান এবং মন্ত্রী আন্দ্রেয়াস ক্রাভিক বিএনপি প্রতিনিধি দল কে ধন্যবাদ জানিয়ে তাদের আমন্ত্রন গ্রহণ করেন এবং বাংলাদেশে যাওয়ার আগ্রহ প্রকাশ করেন।

এ সময়ে অন্যান্যের মধ্যে আরো উপস্থিত ছিলেন, নরওয়ে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র উপদেষ্টা ক্রিস্টিন লুন্ডেন, দক্ষিন এশিয়া বিষয়ক সহকারী পরিচালক ট্রিম ওস্ট সোনস্টেড। বিএনপির প্রতিনিধি দলে উপস্থিত ছিলেন, ফরিদপুর-১ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য ও কৃষকদলের কেন্দ্রীয় কমিটির সহ সভাপতি খন্দকার নাসিরুল ইসলাম, যুবদলের কেন্দ্রীয় কমিটির সাবেক আন্তর্জাতিক বিষয়ক সম্পাদক এবং মিটিংয়ের সমন্বয়কারী মোহাম্মদ খায়রুজ্জামান লিংকন, নরওয়ে বিএনপির সভাপতি বাদল ভূঁইয়া প্রমুখ।

সালথা প্রেসক্লাবের সভাপতি নুরুল ইসলাম নাহিদ, সাধারণ সম্পাদক সাইফুল ইসলাম

সালথা প্রতিনিধি:
প্রকাশিত: শনিবার, ১৩ সেপ্টেম্বর, ২০২৫, ৯:৩৭ পিএম
সালথা প্রেসক্লাবের সভাপতি নুরুল ইসলাম নাহিদ, সাধারণ সম্পাদক সাইফুল ইসলাম

ফরিদপুরের সালথা প্রেসক্লাবের ব্যবস্থাপনা কমিটির নির্বাচন (২০২৫-২৬) অনুষ্ঠিত হয়েছে। নির্বাচনে সভাপতি পদে নির্বাচিত হয়েছেন দৈনিক কালের কণ্ঠ পত্রিকার প্রতিনিধি নুরুল ইসলাম নাহিদ ও সাধারণ সম্পাদক পদে বিজয়ী হয়েছেন দৈনিক সমকালের সাইফুল ইসলাম।

শনিবার (১৩ সেপ্টেম্বর) সকাল ১০টা থেকে দুপুর ১টা পর্যন্ত ভোটগ্রহণ শেষে ফলাফল ঘোষণা করা হয়।

সভাপতি পদে নুরুল ইসলাম নাহিদ পেয়েছেন ১২ ভোট। তার প্রতিদ্বন্দ্বী দৈনিক খোলা কাগজ ও ‘চ্যানেল এস’ টিভির প্রতিনিধি আবু নাসের হুসাইন পেয়েছেন ১১ ভোট।

আর সাধারণ সম্পাদক পদে জয়ী দৈনিক সমকালের সাইফুল ইসলাম পেয়েছেন ১৭ ভোট।তার প্রতিদ্বন্দ্বী দৈনিক আজকালের খবর পত্রিকার প্রতিনিধি মনির মোল্যা পেয়েছেন ০৬ ভোট।

অন্যান্য পদের মধ্যে সিনিয়র সহ-সভাপতি পদে বাংলানিউজ২৪.কম ও দৈনিক ইনকিলাব পত্রিকার প্রতিনিধি হারুন-অর-রশীদ ১৮ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন।

এছাড়া সহ-সভাপতি পদে দৈনিক পল্লী বাংলা পত্রিকার প্রতিনিধি লিয়াকত হোসেন মিঞা, দৈনিক দিনকালের প্রতিনিধি মো. আজিজুর রহমান (আজিজ) ও দৈনিক নয়াদিগন্তের প্রতিনিধি মো. রেজাউল করিম নির্বাচিত হয়েছেন।

এ নির্বাচনে অর্থ-সম্পাদক পদে দৈনিক সংবাদ প্রতিদিন পত্রিকার প্রতিনিধি মোশাররফ হোসেন মাসুদ নির্বাচিত হন।

যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক পদে দৈনিক যুগান্তর পত্রিকার প্রতিনিধি মো. শফিকুল ইসলাম, দপ্তর সম্পাদক পদে দৈনিক সময়ের আলো পত্রিকার প্রতিনিধি মো. লাভলু মিয়া , সাংস্কৃতিক ও ক্রীড়া সম্পাদক পদে দৈনিক প্রতিদিনের কাগজ পত্রিকার প্রতিনিধি মো. পারভেজ মিয়া, সাহিত্য ও পাঠাগার সম্পাদক পদে দৈনিক সমাজের বাণীর নিজাম তালুকদার, প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক পদে দৈনিক কালবেলার প্রতিনিধি আকাশ সাহা বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হয়।

অন্যদিকে কার্যনির্বাহী সদস্য পদে দৈনিক যায়যায়দিন ও ডেইলি অবজারভার পত্রিকার প্রতিনিধি এম কিউ হোসাইন বুলবুল, দৈনিক মানবজমিনের শরিফুল হাসান ও দৈনিক ইত্তেফাক পত্রিকার প্রতিনিধি জাকির হোসেন বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হন।