খুঁজুন
সোমবার, ২ জুন, ২০২৫, ১৯ জ্যৈষ্ঠ, ১৪৩২

ফরিদপুরের দুর্নীতিবিরোধী প্রতিযোগিতা ও পুরস্কার বিতরণ 

ফরিদপুর প্রতিনিধি:
প্রকাশিত: বুধবার, ২৮ মে, ২০২৫, ৯:২১ পিএম
ফরিদপুরের দুর্নীতিবিরোধী প্রতিযোগিতা ও পুরস্কার বিতরণ 
ফরিদপুর ও রাজবাড়ী জেলার শিক্ষার্থীদের নিয়ে অনুষ্ঠিত হলো দুর্নীতি বিরোধী রচনা, বিতর্ক ও চিত্রাঙ্কন প্রতিযোগিতা।
বুধবার (২৮ মে) দিনব্যাপী এই অনুষ্ঠানের বিভিন্ন পর্বে সর্বক্ষেত্রে দুর্নীতিকে না বলার প্রত্যয় ব্যক্ত করেন বক্তারা।
ফরিদপুর শহরের অম্বিকা মেমোরিয়াল হলে বিকেলে  প্রতিযোগিতার বিভিন্ন পর্বের পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন ফরিদপুরের জেলা প্রশাসক (ডিসি) মোহাম্মদ কামরুল হাসান মোল্যা। সেখানে দুদক সমন্বিত জেলা কার্যালয় ফরিদপুরের উপ-পরিচালক রতন কুমার দাসের সভাপতিত্বে বিশেষ অতিথি ছিলেন জেলা শিক্ষা অফিসার বিষ্ণুপদ ঘোষাল ও জেলা দুর্নীতি প্রতিরোধ কমিটির সভাপতি প্রফেসর সুলতান মাহমুদ হীরক।
দুদক ফরিদপুর  ও জেলা দুর্নীতি প্রতিরোধ কমিটির আয়োজনে দিনব্যাপি অনুষ্ঠানমেলায় দুর্নীতি বিরোধী বিভিন্ন বিষয়কে প্রতিপাদ্য করে রচনা প্রতিযোগিতা, চিত্রাংকন ও বিতর্ক প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত হয়।
রাজবাড়ীও ফরিদপুর দলের মধ্যে অনুষ্ঠিত বিতর্কে বিজয়ী হন ফরিদপুর জেলা দল। সেরা বক্তা নির্বাচিত হন ফরিদপুর সরকারি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী সারিয়া সপ্তর্ষি। নয় রাউন্ড বিতর্কে পর্যায়ক্রমে মডারেটরের দায়িত্ব পালন করেন জেলা দুর্নীতি প্রতিরোধ কমিটির সাধারণ সম্পাদক হাসানউজ্জামান . ফরিদপুর ডিবেট ফোরামের তাহসিনা রহমান দিনা ও মেহজাবিন হাসান দিবা।
দুর্নীতি বিরোধী রচনা প্রতিযোগিতায় প্রথম স্থান অধিকার করেন ফরিদপুরের সারদা সুন্দরী বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের তাসমিয়া বিনতে জামান। চিত্রাঙ্কন প্রতিযোগিতায় প্রথম হন ফরিদপুরের ঈশান ইনস্টিটিউশনের শিক্ষার্থী নুসরাত জাহান।
বিকেলে আলোচনা ও সমাপনী পর্বে প্রধান অতিথি জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ কামরুল হাসান মোল্লা তার বক্তব্যে বলেন, দুর্নীতি হচ্ছে মাদকের মত, এক বার এতে অভ্যস্ত হলে সারা জীবনই এটার প্রতি আসক্তি থেকে যায়।
তিনি প্রশ্ন রেখে বলেন,  ছোট কর্মচারীরা না হয় বেতন কম পান তাই ঘুষ খান, কিন্তু বড় বড় রাঘব বোয়ালরা যে দুর্নীতি করছে ,  অর্থ পাচার করছে, তার কারণ কি? তাদের তো কোন অভাব নেই।  এজন্য পরিবার থেকে শিক্ষা দিতে হবে যাতে  সততা ও নিষ্ঠার সঙ্গে আমাদের সন্তানরা বেড়ে উঠতে পারে।

ফরিদপুরে ইলেকট্রিক মিস্ত্রী হত্যার ঘটনায় দুই আসামিকে গ্রেপ্তার করেছে র‌্যাব

ফরিদপুর প্রতিনিধি:
প্রকাশিত: রবিবার, ১ জুন, ২০২৫, ৮:৫৬ পিএম
ফরিদপুরে ইলেকট্রিক মিস্ত্রী হত্যার ঘটনায় দুই আসামিকে গ্রেপ্তার করেছে র‌্যাব
ফরিদপুরে নিরব শেখ (১৮) নামে এক ইলেকট্রিক মিস্ত্রী হত্যাকান্ডের ঘটনায় সোহাগ কবির (২০) ও মো. আসিফ ফকির (১৯) নামে দুই আসামিকে গ্রেপ্তার করেছে র‌্যাব-১০।
রবিবার (০১ জুন) দুপুরে র‌্যাব-১০ এর প্রেসবিজ্ঞপ্তিতে বিষয়টি জানান সহকারী পরিচালক (মিডিয়া) শামীম হাসান সরদার।
এর আগে ২৯ মে ফরিদপুর সদরের বিল মামুদপুর আকাব্বর মোল্লা ডাঙ্গী এলাকার হায়দার চোকদারের মেহগুনি বাগান থেকে নিরবের অর্ধপচনশীল মরদেহ উদ্ধার করে কোতয়ালী থানা পুলিশ।
এ ঘটনায় নিরব শেখের বাবা ফরিদপুর পৌরসভার ২৬ নম্বর ওয়ার্ডের বিলমাহমুদপুর আকব্বর মোল্যা ডাঙ্গি গ্রামের বাসিন্দা রেজাউল শেখ বাদি হয়ে গত ৩০ মে কোতয়ালী থানায় অজ্ঞাতনামা আসামিদের বিরুদ্ধে হত্যা মামলা দায়ের করেন। নিহত নিরব শেখ ইলেকট্রিক মিস্ত্রীর কাজ করতেন।
এ ঘটনায় এক আসামিকে ৭দিনের রিমান্ড চেয়ে আদালতে পাঠানো হয়েছে এবং অপর আসামিকে আগামীকাল সোমবার আদালতে পাঠানো হবে বলে জানিয়েছেন কোতয়ালী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আসাদউজ্জামান।
র‌্যাবের প্রেসবিজ্ঞপ্তি সূত্রে জানা যায়, ফরিদপুর পৌরসভার ২৬ নম্বর ওয়ার্ডের বিলমাহমুদপুর আকব্বর মোল্যা ডাঙ্গি গ্রামের রেজাউল শেখের বড় ছেলে নিহত নিরব শেখ গত ২৬ মে দুপুর আড়াইটার দিকে বাড়ি থেকে বের হয়ে নিখোঁজ হয়। ওইদিন রাতে তিনি বাড়িতে না ফেরায় তার স্বজনরা খোঁজাখুঁজি করতে থাকে। পরেরদিন ফরিদপুর কোতয়ালী থানায় সাধারণ ডায়েরি করেন নিরব শেখের বাবা রেজাউল শেখ। গত ২৯ মে সন্ধ্যার দিকে সদরের বিল মামুদপুর আকাব্বর মোল্লা ডাঙ্গী এলাকার হায়দার চোকদারের মেহগুনি বাগান এলাকায় অর্ধপচনশীল স্থানীয়রা একটি মরদেহ দেখতে পেয়ে পুলিশে খবর দেয়। সেখান থেকে ওইদিন রাত সাড়ে ৯টার দিকে কোতয়ালী থানা পুলিশ মরদেহটি উদ্ধার করে। খবর পেয়ে নিরবের পরিবারের সদস্যরাও সেখানে গিয়ে নিরব শেখের মরদেহ শনাক্ত করে। এ ঘটনায় পরেরদিন ৩০ মে নিরবের বাবা রেজাউল শেখ বাদি হয়ে কোতয়ালী থানায় অজ্ঞাতনামা আসামিদের বিরুদ্ধে ৩০২/২০১/৩৪ পেনাল কোড, ১৮৬০ ধারায় হত্যা মামলা দায়ের করেন।
মামলার পর তদন্তকারী কর্মকর্তা নিরব হত্যায় জড়িত আসামীদের আইনের আওতায় আনার লক্ষ্যে র‌্যাব-১০ এর অধিনায়ক বরাবর একটি অধিযাচনপত্র প্রেরণ করেন। তার ভিত্তিতে র‌্যাব-১০ এর একটি আভিযানিক দল গোপন সংবাদের ভিত্তিতে ও তথ্য-প্রযুক্তির সহায়তায় ফরিদপুর কোতয়ালী থানার চর কমলাপুর এলাকা থেকে সোহাগ কবিরকে (২০) ও জেলার আলফাডাঙ্গা থানার উত্তর শিরগ্রাম এলাকা থেকে মো. আসিফ ফকিরকে (১৯) গ্রেপ্তার করে কোতয়ালী থানায় হস্তান্তর করেন। নিহত ও আসামিরা সকলেই একই এলাকা ফরিদপুর সদরের আকাব্বর মোল্লা ডাঙ্গী এলাকার বাসিন্দা।
বিষয়টি নিশ্চিত করে ফরিদপুর কোতয়ালী থানার ওসি মো. আসাদউজ্জামান জানান, আসামি সোহাগ কবিরকে সাত দিনের রিমান্ড আবেদন করে আদালতে পাঠানো হয়েছে। এ মামলার গ্রেপ্তারকৃত অপর আসামি আসিফ ফকিরকে আগামীকাল সোমবার আদালতে পাঠানো হবে।

ফরিদপুরে বৈষম্য বিরোধী নেত্রীকে মারধরের ঘটনায় তিন মামলা, গ্রেপ্তার ৬

ফরিদপুর প্রতিনিধি:
প্রকাশিত: রবিবার, ১ জুন, ২০২৫, ৭:০৬ পিএম
ফরিদপুরে বৈষম্য বিরোধী নেত্রীকে মারধরের ঘটনায় তিন মামলা, গ্রেপ্তার ৬
  1. ফরিদপুরে বৈষম্যবিরোধী নেত্রী বৈশাখী ইসলাম বর্ষাকে (১৮) মারধরের ঘটনায় নগরকান্দা থানায় পৃথক তিনটি মামলা হয়েছে। এ ঘটনায় নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনে ও ঘরবাড়ি ভাংচুরের ঘটনায় দুটি মামলায় বাদী হয়েছেন বৈশাখী ইসলাম বর্ষা। এছাড়া পুলিশের ওপর হামলার ঘটনায় সরকারি কাজে বাঁধা দেয়ার অভিযোগে থানা পুলিশ বাদী হয়ে আরেকটি মামলা দায়ের করেছেন। এসব মামলায় ৬ জনকে গ্রেফতার করা হয়েছে।
রবিবার (০১ জুন) বিকেলে ফরিদপুরের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (নগরকান্দা সার্কেলের অতিরিক্ত দায়িত্বরত) আসিফ ইকবাল এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
এদিকে বৈষম্য বিরোধী নেত্রীর ওপর হামলার ঘটনার পর তাৎক্ষণিকভাবে প্রত্যাহার (স্ট্যান্ড রিলিজ) করা হয়েছে নগরকান্দা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো: সফর আলীকে। শনিবার (৩১ মে) বিকালে ফরিদপুরের পুলিশ সুপার এ আদেশ দিয়েছেন। ওইদিন সন্ধ্যা সাড়ে ৭টায় বিষয়টি নিশ্চিত করেন অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (প্রশাসন ও অপরাধ) মো: শামসুল আজম।
তিনি জানান, জনস্বার্থে ও প্রশাসনিক কারণে নগরকান্দা থানার ওসি মো: সফর আলীকে থানা থেকে ফরিদপুর পুলিশ লাইনস-এ সংযুক্ত করা হয়েছে।
এ ঘটনায় রাজনৈতিক দিক নিয়ে পাল্টাপাল্টি অভিযোগ উঠলেও দলমত নির্বিশেষে প্রকৃত হামলাকারীদের বিচারের দাবি জানিয়েছেন মারধরের শিকার নেত্রীসহ বৈষম্যবিরোধীর নেতৃবৃন্দ। বৈশাখী ইসলাম বর্ষা নগরকান্দা উপজেলার ডাঙ্গী ইউনিয়নের ভবুকদিয়া গ্রামের বাবু শেখের মেয়ে। সে জেলা বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সংগঠক এবং সরকারী রাজেন্দ্র কলেজের এইচএসসি পরীক্ষার্থী।
ছোট বোনকে উত্যক্তের প্রতিবাদ করায় শুক্রবার (৩০ মে) বিকালে তাঁর ওপর হামলা চালায় স্থানীয় সেকেন কাজী ও তার ছেলে সাগর কাজীসহ কয়েকজন। তাঁর চুলের মুঠি ধরে রাস্তায় ফেলে পেটানো হয়। তখন পুলিশের ওপরও হামলা চালায় উত্তেজিতরা। এর প্রতিবাদে সেখানে ছুটে যান বৈষম্যবিরোধীর নেতৃবৃন্দ। তখন তাদেরকে ধাওয়া দেয়া হয়। এর প্রতিবাদে রাত সাড়ে ৯ টা পর্যন্ত ঢাকা-বরিশাল মহাসড়ক অবরোধ করে রাখেন শিক্ষার্থীরা। পরে পুলিশ ও সেনাবাহিনী জড়িতদের গ্রেফতারের আশ্বাস দিলে অবরোধ তুলে নেয় তারা।
এদিকে শনিবার (৩১ মে) দুপুরে বর্ষার বাড়িতে ছুটে যান উপজেলা বিএনপির নেতৃবৃন্দ। তখন নেতৃবৃন্দের উপস্থিতিতে বর্ষা তাদের বলেন, হামলাকারীরা যে দলেরই হোক বিচার করতে হবে। বিএনপির বা আওয়ামী লীগের হলেও বিচার করতে হবে।
তখন উপজেলা বিএনপির যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক বদিউজ্জামান তারা মোল্যা দাবি করেন হামলাকারীরা আওয়ামী লীগ কর্মী। তিনি বলেন, হামলাকারীদের কেউ যদি বলতে পারে বিএনপির লোক আমার যে শাস্তি হয় মেনে নেব। হামলাটা আওয়ামী লীগের সন্ত্রাসীরা করেছে।
নগরকান্দা উপজেলা বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক শওকত শরীফ বলেন, বিএনপিকে দায়ী করার জন্য মিথ্যা তথ্য সরবরাহ করা হয়েছে। বিএনপির কেউ এঘটনার সাথে জড়িত নয়।

ফরিদপুরের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (নগরকান্দা সার্কেলের অতিরিক্ত দায়িত্বরত) আসিফ ইকবাল জানান, এ ঘটনায় নগরকান্দা থানায় পৃথক তিনটি মামলা হয়েছে। নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনে ও ঘরবাড়ি ভাংচুরের ঘটনায় দুটি মামলায় বাদী হয়েছেন বৈশাখী ইসলাম বর্ষা। এছাড়া পুলিশের ওপর হামলার ঘটনায় সরকারি কাজে বাঁধা দেয়ার অভিযোগে থানা পুলিশ বাদী হয়ে আরেকটি মামলা দায়ের করেছেন। এসব মামলায় উত্ত্যক্তকারী শরিফ বেপারী সহ ৬ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।

শত কোটি টাকার সন্দেহজনক লেনদেন: ফরিদপুরের খন্দকার মোশাররফের নামে দুদকের মামলা

বিশেষ প্রতিনিধি:
প্রকাশিত: রবিবার, ১ জুন, ২০২৫, ৬:৫৯ পিএম
শত কোটি টাকার সন্দেহজনক লেনদেন: ফরিদপুরের খন্দকার মোশাররফের নামে দুদকের মামলা

জ্ঞাত আয়ের উৎসের সঙ্গে অসঙ্গতিপূর্ণ ৩৫ কোটি টাকারও বেশি সম্পদ অর্জন এবং শত কোটি টাকার বেশি সন্দেহজনক লেনদেনের অভিযোগে ফরিদপুর-৩ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য ও সাবেক মন্ত্রী ইঞ্জিনিয়ার খন্দকার মোশাররফ হোসেনের নামে মামলা করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।

রোববার (১ জুন) দুূদকের মহাপরিচালক মো. আক্তার হোসেন গণমাধ্যমকে বিষয়টি নিশ্চিত করেন।

 

 

 

তিনি জানান, আসামি খন্দকার মোশাররফ হোসেন দুর্নীতির মাধ্যমে জ্ঞাত আয়ের উৎসের সঙ্গে অসঙ্গতিপূর্ণ ৩৫ কোটি ১৮ লাখ ৭৯ হাজার ৭৭ টাকা মূল্যের সম্পদ অর্জনপূর্বক নিজ দখলে রেখেছেন। একইসঙ্গে ৭ কোটি ৭২ লাখ ১৮ হাজার টাকার স্থাবর সম্পদ হস্তান্তর, স্থানান্তর ও রূপান্তরের মাধ্যমে গোপন করেছেন।

 

 

 

 

সব মিলিয়ে মোট ৯৯ কোটি ২১ লাখ ১৮ হাজার ৮৪২ টাকা ও ১১ লাখ ৩৩ হাজার ৮১৬ মার্কিন ডলারের অস্বাভাবিক ও সন্দেহজনক লেনদেন করেছেন তিনি।

অপরাধলদ্ধ অবৈধ অর্থ হস্তান্তর, স্থানান্তর ও রূপান্তরের মাধ্যমে গোপন করায় তার বিরুদ্ধে দুর্নীতি দমন কমিশন আইন, ২০০৪ এর ২৭(১) ধারা; মানিলন্ডারিং প্রতিরোধ আইন, ২০১২ এর ৪(২) (৩) ধারা তৎসহ দুর্নীতি প্রতিরোধ আইন, ১৯৪৭ এর ৫(২) ধারায় একটি মামলা রুজু করা হয়।

 

 

 

খন্দকার মোশাররফ হোসেন দীর্ঘদিন ধরে বিদেশে বসবাস করছেন। তিনি ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার মেয়ে সায়মা ওয়াজেদ পুতুলের সাবেক স্বামী খন্দকার মাশরুর হোসেন মিতুর বাবা।

হাসিনার নেতৃত্বাধীন ২০০৯-২০১৪ সরকারের মন্ত্রিসভায় স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয় (এলজিআরডি) এবং ২০১৪-২০১৮ সরকারের মন্ত্রিসভায় প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রী ছিলেন মোশাররফ।