খুঁজুন
মঙ্গলবার, ১৬ সেপ্টেম্বর, ২০২৫, ১ আশ্বিন, ১৪৩২

ফরিদপুরে নিখোঁজ অটোরিক্সা চালক হত্যাকান্ডের রহস্য উদঘাটন, দুই আসামী গ্রেপ্তার

অনলাইন ডেস্ক
প্রকাশিত: মঙ্গলবার, ৪ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫, ১০:০৪ পিএম
ফরিদপুরে নিখোঁজ অটোরিক্সা চালক হত্যাকান্ডের রহস্য উদঘাটন, দুই আসামী গ্রেপ্তার
ফরিদপুর সদরে ফরহাদ প্রামানিক (২২) নামে এক অটোরিক্সা চালক হত্যাকান্ডের দুইদিনের মাথায় রহস্য উদঘাটনসহ ঘটনার সাথে জড়িত দুই আসামিকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। এ ঘটনায় হত্যাকান্ডে ব্যবহৃত প্লাস্টিকের রশি ও অটোরিক্সাটি উদ্ধার করা হয়েছে।
সোমবার (৩ ফেব্রুয়ারি) বেলা ১২টার দিকে পুলিশ সুপারের কার্যালয়ে এক প্রেসব্রিফিংয়ে এসব তথ্য নিশ্চিত করেছেন পুলিশ সুপার মো. আব্দুল জলিল।
এর আগে গত ৩১ জানুয়ারি নিখোঁজ অটোরিক্সা চালকের লাশ উদ্ধার করে কোতয়ালী থানা পুলিশ।
এ সময় অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (ক্রাইম এন্ড অপস্) শৈলেন চাকমা ও পুলিশের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাসহ বিভিন্ন মিডিয়ার গণমাধ্যমকর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।
পুলিশের প্রেসব্রিফিং ও নিহতের পারিবারিক সূত্রে জানা যায়, রাজবাড়ী জেলা সদরের পাঁচুরিয়া ইউনিয়নের পাঁচুড়িয়া গ্রামের  ছাত্তার প্রামানিকের ছেলে ফরহাদ প্রামানিক (২২) গত বছরের প্রথমদিকে বিয়ে করে জেলার গোয়ালন্দ এলাকা দিয়ে রিক্সা চালাতে শুরু করেন। তিনি প্রতিদিনের ন্যায় অন্ত:স্বত্তা স্ত্রীকে রেখে গত ৩০ জানুয়ারি বিকেলে বাড়ি থেকে অটোরিক্সা নিয়ে বের হয়ে নিখোঁজ হন। রাতে বাড়িতে না ফেরায় পরিবারের লোকজন ফোন দিলে তার ফোনটি বন্ধ পাওয়া যায়। পরেরদিন শুক্রবার (৩১ জানুয়ারি) সকালের দিকে ফোনটি খোলা পেয়ে নিহতের স্ত্রী ফোন দিলে ফোনটি রিসিভ করেন ফরিদপুর সদর উপজেলার ঈশান গোপালপুর ইউনিয়নের কাচারীটেকের এলাকার শেফালী বেগম নামে এক নারী। ফোনের সূত্র ধরে নিহতের পরিবারের লোকজন স্থানীয় মেম্বার রফিকুল ইসলামের যোগাযোগ করে পুলিশ নিয়ে ঘটনাস্থল এলাকায় আসেন। সেখানে স্থানীয় মেম্বার ও ফোনটি পাওয়া নারীকে সাথে নিয়ে ওই এলাকার কাচারীটেকের হাতেম মোল্যা পাড়া এলাকার একটি পুকুরপাড়ে নিহত ব্যক্তির পরনের প্যান্ট পাওয়া যায়। পুকুরের আশেপাশে খোঁজাখুঁজির এক পর্যায়ে কলাবাগানের ভিতর কলাপাতা দিয়ে ঢাকা অবস্থায় নিখোঁজ ব্যক্তির মরদেহটি ওইদিন ৩১ জানুয়ারি বিকেলে লাশটি উদ্ধার করে পুলিশ।
লাশ উদ্ধারের পরেরদিন শনিবার (১ ফেব্রুয়ারি) নিহতের বাবা ছাত্তার প্রমানিক বাদি হয়ে ফরিদপুর কোতয়ালী থানায় অজ্ঞাতনামা আসামীদের নামে হত্যা মামলা করেন। মামলার পরেই পুলিশের একটি চৌকস টিম তদন্ত কাজ শুরু করেন। পুলিশের সোর্স ও তথ্য প্রযুক্তির সহায়তায় রবিবার (২ ফেব্রুয়ারি) ফরিদপুর সদরের ঈশান গোপালপুর ইউনিয়নের সাইজুদ্দিন মাতুব্বরপাড়া রেজাউল করিম মিন্টুর (৪২) ভাঙ্গারি ব্যবসা প্রতিষ্ঠান হতে নিহতের চুরি হওয়া অটোরিক্সাটি ভাঙ্গা অবস্থায় এবং রিক্সার ৪টি ব্যাটারী উদ্ধার করে রেজাউল করিম মিন্টুকে পুলিশী হেফাজতে নেওয়া হয়। তাকে জিজ্ঞাসাবাদের এক পর্যায়ে হত্যাকান্ডের ১ নম্বর আসামী মো. সুমন শেখকে (২১) রাজবাড়ী জেলার গোয়ালন্দঘাট এলাকা থেকে ওইদিন সন্ধ্যায় (রবিবার) গ্রেপ্তার করে পুলিশ।
বিষয়টি নিশ্চিত করে ফরিদপুরের পুলিশ সুপার মো. আব্দুল জলিল জানান, অটোরিক্সা চালক ফরহাদ প্রমানিক হত্যাকান্ডে জড়িত মূল আসামি সুমন শেখ ও তার সহযোগি ভাঙ্গারী ব্যবসায়ী রেজাউল করিম মিন্টুকে জিজ্ঞাসাবাদের একপর্যায়ে হত্যাকান্ডে জড়িত থাকার কথা তারা স্বীকার করে লোমহর্ষক ঘটনা বর্ণনা দেয়।
দুই আসামীর বরাত দিয়ে পুলিশ সুপার বলেন, রিক্সাটি চুরি করার জন্য ফরহাদ প্রামানিককে ভাড়ায় নেওয়ার কথা বলে  ঘটনাস্থলে (ফরিদপুর সদর উপজেলার ঈশান গোপালপুর ইউনিয়নের কাচারীটেকের হাতেম মোল্যা পাড়া এলাকার পুকুরপাড় এলাকা)
নিয়ে গলায় প্রাস্টিকের রশি পেচিয়ে উপর্যুপরি আঘাত করে হত্যা নিশ্চিত করে রিক্সা চুরি করে নিয়ে মামলার ২ নম্বর আসামী ভাঙ্গারী ব্যবসায়ী রেজাউল করিম মিন্টুর কাছে ১১ হাজার টাকায় বিক্রি করে সুমন। এ ঘটনার সাথে জড়িত আরো আসামীদের গ্রেপ্তারে মামলার তদন্ত কার্যক্রম অব্যাহত রয়েছে বলে তিনি জানান।
ফরিদপুর কোতয়ালী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা  (ওসি) মো. আসাদউজ্জামান বলেন, অটোরিক্সা চালক ফরহাদ প্রমানিক হত্যাকান্ডের গ্রেপ্তারকৃত দুই আসামীকে আদালতে পাঠানো হয়েছে। আদালতে আসামীরা জবানবন্দি দিবে।
প্রসঙ্গত, ফরিদপুর জেলা সদরে চলতি বছরের জানুয়ারি মাসেই ফরহাদ প্রমানিকসহ ৪ চালককে হত্যা করে অটোরিক্সা ও ইজিবাইক চুরির ঘটনা ঘটে।

ফরিদপুরের ভাঙ্গায় তান্ডব : পুলিশের ৮ গাড়ি ও ১৯ মোটরসাইকেল ভাঙচুর

অনলাইন ডেস্ক
প্রকাশিত: সোমবার, ১৫ সেপ্টেম্বর, ২০২৫, ১১:১৭ পিএম
ফরিদপুরের ভাঙ্গায় তান্ডব : পুলিশের ৮ গাড়ি ও ১৯ মোটরসাইকেল ভাঙচুর

ফরিদপুর-৪ আসনের ভাঙ্গা উপজেলার দুটি ইউনিয়ন পুনর্বিন্যাসের প্রতিবাদে মহাসড়ক অবরোধ-আন্দোলনের অংশ হিসেবে সোমবার (১৫ সেপ্টেম্বর) দুপুরে থানা, হাইওয়ে থানা ও উপজেলা পরিষদে আগুন-হামলা-ভাঙচুর চালিয়েছেন বিক্ষোভকারীরা।

প্রত্যক্ষদর্শী ও স্থানীয়দের ভাষ্যমতে, আন্দোলনকারীরা প্রথমে উপজেলা পরিষদের হল রুমে ঢুকে শতাধিক চেয়ার, ১০টি ফ্যান ও ৩৫ টির বেশি লাইট ভাঙচুর করে। এরপর তিনতলা বিশিষ্ট উপজেলা পরিষদ ভবনের প্রতিটি তলায় সাতটি করে মোট ২১টি কক্ষে ভাঙচুর চালানো হয়। এ সময় সিসিটিভি ক্যামেরা ভাঙচুর করা হয় এবং উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার (ইউএনও) কার্যালয়ের বিভিন্ন কক্ষের কাচ ও আসবাবপত্র ভাংচুর করা হয়। এসময় উপজেলা পরিষদ চত্বর ও অফিসার্স ক্লাবের গ্যারেজে থাকা সাতটি মোটরসাইকেল আগুন দিয়ে পুড়িয়ে দেওয়া হয়। এছাড়া উপজেলা অফিসার্স ক্লাবও ভাঙচুর করা হয়।

এদিকে, ভাঙ্গা থানায় হামলা চালিয়ে পুলিশের তিনটি গাড়ি ও একটি বড় রিজার্ভ ভ্যান ভাংচুরের ঘটনা ঘটে। থানা চত্তরে থাকা অন্তত চারটি মোটরসাইকেলে আগুন দেওয়া হয়। থানার ব্যানার ও ভবনের কাচ সহ বিভিন্ন জিনিসপত্র ভাংচুর করা হয়।

অপরদিকে, ভাঙ্গা হাইওয়ে থানায় আন্দোলনকারীরা ব্যাপক হামলা ও অগ্নিসংযোগের ঘটনা ঘটিয়েছে। আন্দোলনকারীরা চারটি পিক-আপ, একটি রেকার, একটি জলকামান গাড়ী, আটটি মোটরসাইকেল, একটি এম্বুলেন্স ও দুইটি আলামতের গাড়ী ভাংচুর ও অগ্নিসংযোগ করা হয়েছে।

ভাঙ্গা বাজার ব্যবসায়ী সিরাজুল ইসলাম জানান, থানা, হাইওয়ে ও উপজেলায় ভাঙচুরের সময় লোকজন হঠাৎ করে রামদা-লাঠিসোঁটা ও দেশীয় অস্ত্র নিয়ে প্রবেশ করে। ওইসব অস্ত্র দিয়ে তাণ্ডব চালায় এবং পেট্রল দিয়ে মোটরসাইকেলে আগুন ধরিয়ে দেয়। আর এসব করতে আধা ঘণ্টার মতো সময় লাগে।

ভাঙ্গা হাইওয়ে থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা(ওসি) মো. রোকিবুজ্জামান বলেন, হামলা-ভাংচুরের সময় কয়েকজন কনস্টেবলকে কৌশলে থানা থেকে বের করে দেওয়া হয়। আর আমরা কয়েকজন থানার রান্না ঘরের পাশে একটি বাথরুমে আশ্রয় নেই। হামলাকারীরা গাড়ী, মোটরসাইকেলসহ অফিসের ল্যাপটপ, টিভি থেকে শুরু করে এমন কোথাও নেই যে ভাংচুর করতে বাকি রেখেছে। তারপরও বিস্তারিত দেখে পরবর্তীতে ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণের তথ্য জানানো যাবে।

ভাঙ্গা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা(ইউএনও) মিজানুর রহমান এ ব্যাপারে কোন কথা বলতে রাজি হননি।

প্রসঙ্গত, ফরিদপুর-৪ আসনের ভাঙ্গা উপজেলা থেকে আলগী ও হামিরদী নামে দুটি ইউনিয়ন কেটে নিয়ে ফরিদপুর-২ আসনের নগরকান্দায় সংযুক্ত করার প্রতিবাদে দুই সপ্তাহ ধরে আন্দোলন করে আসছেন স্থানীয় জনতা। তারা আসনগুলোর পূর্বের অবস্থায় বহাল চান। আন্দোলনের অংশ হিসেবে রোববার থেকে টানা তিন দিন বিভিন্ন সড়ক-মহাসড়ক ও রেলপথ অবরোধ কর্মসূচি ঘোষণা করা হয়। সোমবার দ্বিতীয় দিনের কর্মসূচি চলছে। বেলা ১১টা থেকে ঢাকা-বরিশাল ও ঢাকা-খুলনা মহাসড়ক অবরোধ করেন বিক্ষোভকারীরা। এরপর ভাঙ্গা উপজেলা সদরে এসে হামলা-ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগের ঘটনা ঘটানো হয়।

উপস্থিত ছিলেন খন্দকার নাসিরুল ইসলাম / নরওয়ের পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রীর সাথে বিএনপির প্রতিনিধি দলের সাক্ষাৎ

অনলাইন ডেস্ক
প্রকাশিত: সোমবার, ১৫ সেপ্টেম্বর, ২০২৫, ১১:০৮ পিএম
উপস্থিত ছিলেন খন্দকার নাসিরুল ইসলাম / নরওয়ের পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রীর সাথে বিএনপির প্রতিনিধি দলের সাক্ষাৎ

নরওয়ের পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী আন্দ্রেয়াস ক্রাভিক এর সাথে সাক্ষাৎ করেন বিএনপির একটি প্রতিনিধিদল।
এসময় বিএনপি প্রতিনিধি দল নরওয়ের পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রীর সাথে বাংলাদেশের সার্বিক রাজনৈতিক পরিস্থিতি নিয়ে আলোচনা করেন। বিশেষ করে আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনের বিষয়ে এক দীর্ঘ সময় আলোচনা হয়।

সোমবার (১৫ সেপ্টেম্বর) দুপুর এক টার দিকে নরওয়ের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় অসলোতে সাক্ষাৎকারটি অনুষ্ঠিত হয়।

বিএনপির প্রতিনিধি দলের অন্যতম নেতা, ফরিদপুর-১ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য ও কৃষকদলের কেন্দ্রীয় কমিটির সহ সভাপতি খন্দকার নাসিরুল ইসলাম এর সত্যতা নিশ্চিত করেছেন।

বিএনপির প্রতিনিধি দল মন্ত্রীকে বলেন, বাংলাদেশের মানুষ ১৬ বছর ভোটের অধিকার থেকে বঞ্চিত এবং আগামী সংসদ নির্বাচনে ভোট দেয়ার অধির আগ্রহ নিয়ে অপেক্ষা করছে। বিএনপি বাংলাদেশে একটি অবাধ ও নিরপেক্ষ নির্বাচন দেখতে চায় এবং আগামী নির্বাচন পর্যবেক্ষন করতে মন্ত্রী আন্দ্রেয়াস ক্রাভিক সহ নরওয়ের সরকারের প্রতিনিধি দলকে বাংলাদেশের নির্বাচন পর্যবেক্ষন করতে আমন্ত্রন জানান এবং মন্ত্রী আন্দ্রেয়াস ক্রাভিক বিএনপি প্রতিনিধি দল কে ধন্যবাদ জানিয়ে তাদের আমন্ত্রন গ্রহণ করেন এবং বাংলাদেশে যাওয়ার আগ্রহ প্রকাশ করেন।

এ সময়ে অন্যান্যের মধ্যে আরো উপস্থিত ছিলেন, নরওয়ে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র উপদেষ্টা ক্রিস্টিন লুন্ডেন, দক্ষিন এশিয়া বিষয়ক সহকারী পরিচালক ট্রিম ওস্ট সোনস্টেড। বিএনপির প্রতিনিধি দলে উপস্থিত ছিলেন, ফরিদপুর-১ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য ও কৃষকদলের কেন্দ্রীয় কমিটির সহ সভাপতি খন্দকার নাসিরুল ইসলাম, যুবদলের কেন্দ্রীয় কমিটির সাবেক আন্তর্জাতিক বিষয়ক সম্পাদক এবং মিটিংয়ের সমন্বয়কারী মোহাম্মদ খায়রুজ্জামান লিংকন, নরওয়ে বিএনপির সভাপতি বাদল ভূঁইয়া প্রমুখ।

সালথা প্রেসক্লাবের সভাপতি নুরুল ইসলাম নাহিদ, সাধারণ সম্পাদক সাইফুল ইসলাম

সালথা প্রতিনিধি:
প্রকাশিত: শনিবার, ১৩ সেপ্টেম্বর, ২০২৫, ৯:৩৭ পিএম
সালথা প্রেসক্লাবের সভাপতি নুরুল ইসলাম নাহিদ, সাধারণ সম্পাদক সাইফুল ইসলাম

ফরিদপুরের সালথা প্রেসক্লাবের ব্যবস্থাপনা কমিটির নির্বাচন (২০২৫-২৬) অনুষ্ঠিত হয়েছে। নির্বাচনে সভাপতি পদে নির্বাচিত হয়েছেন দৈনিক কালের কণ্ঠ পত্রিকার প্রতিনিধি নুরুল ইসলাম নাহিদ ও সাধারণ সম্পাদক পদে বিজয়ী হয়েছেন দৈনিক সমকালের সাইফুল ইসলাম।

শনিবার (১৩ সেপ্টেম্বর) সকাল ১০টা থেকে দুপুর ১টা পর্যন্ত ভোটগ্রহণ শেষে ফলাফল ঘোষণা করা হয়।

সভাপতি পদে নুরুল ইসলাম নাহিদ পেয়েছেন ১২ ভোট। তার প্রতিদ্বন্দ্বী দৈনিক খোলা কাগজ ও ‘চ্যানেল এস’ টিভির প্রতিনিধি আবু নাসের হুসাইন পেয়েছেন ১১ ভোট।

আর সাধারণ সম্পাদক পদে জয়ী দৈনিক সমকালের সাইফুল ইসলাম পেয়েছেন ১৭ ভোট।তার প্রতিদ্বন্দ্বী দৈনিক আজকালের খবর পত্রিকার প্রতিনিধি মনির মোল্যা পেয়েছেন ০৬ ভোট।

অন্যান্য পদের মধ্যে সিনিয়র সহ-সভাপতি পদে বাংলানিউজ২৪.কম ও দৈনিক ইনকিলাব পত্রিকার প্রতিনিধি হারুন-অর-রশীদ ১৮ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন।

এছাড়া সহ-সভাপতি পদে দৈনিক পল্লী বাংলা পত্রিকার প্রতিনিধি লিয়াকত হোসেন মিঞা, দৈনিক দিনকালের প্রতিনিধি মো. আজিজুর রহমান (আজিজ) ও দৈনিক নয়াদিগন্তের প্রতিনিধি মো. রেজাউল করিম নির্বাচিত হয়েছেন।

এ নির্বাচনে অর্থ-সম্পাদক পদে দৈনিক সংবাদ প্রতিদিন পত্রিকার প্রতিনিধি মোশাররফ হোসেন মাসুদ নির্বাচিত হন।

যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক পদে দৈনিক যুগান্তর পত্রিকার প্রতিনিধি মো. শফিকুল ইসলাম, দপ্তর সম্পাদক পদে দৈনিক সময়ের আলো পত্রিকার প্রতিনিধি মো. লাভলু মিয়া , সাংস্কৃতিক ও ক্রীড়া সম্পাদক পদে দৈনিক প্রতিদিনের কাগজ পত্রিকার প্রতিনিধি মো. পারভেজ মিয়া, সাহিত্য ও পাঠাগার সম্পাদক পদে দৈনিক সমাজের বাণীর নিজাম তালুকদার, প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক পদে দৈনিক কালবেলার প্রতিনিধি আকাশ সাহা বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হয়।

অন্যদিকে কার্যনির্বাহী সদস্য পদে দৈনিক যায়যায়দিন ও ডেইলি অবজারভার পত্রিকার প্রতিনিধি এম কিউ হোসাইন বুলবুল, দৈনিক মানবজমিনের শরিফুল হাসান ও দৈনিক ইত্তেফাক পত্রিকার প্রতিনিধি জাকির হোসেন বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হন।