খুঁজুন
বুধবার, ২৪ ডিসেম্বর, ২০২৫, ৯ পৌষ, ১৪৩২

ভাঙ্গায় মহাসড়ক-রেলপথ অবরোধ কর্মসূচি স্থগিত

অনলাইন ডেস্ক
প্রকাশিত: সোমবার, ২২ সেপ্টেম্বর, ২০২৫, ৩:৫৬ পিএম
ভাঙ্গায় মহাসড়ক-রেলপথ অবরোধ কর্মসূচি স্থগিত

ভাঙ্গা, সদরপুর ও চরভদ্রাসন উপজেলা নিয়ে গঠিত ফরিদপুর-৪ আসনের ভাঙ্গার দুটি ইউনিয়ন আলগী ও হামিরদী পাশের নগরকান্দা-সালথা নিয়ে গঠিত ফরিদপুর-২ আসনের সঙ্গে জুড়ে দেয়ার প্রতিবাদে চলমান আন্দোলনের অংশ হিসেবে দুটি মহাসড়ক ও দুটি রেলপথ অবরোধ কর্মসূচি স্থগিত করেছে আন্দোলনকারীরা।

রোববার (২১ সেপ্টেম্বর) দুপুরে ভাঙ্গার দুটি ইউনিয়ন ফরিদপুর-৪ সংসদীয় আসনে ফিরিয়ে আনার আন্দোলনে নেতৃত্বদানকারীসহ বিভিন্ন পর্যায়ের ব্যক্তি ফরিদপুরের জেলা প্রশাসক মোহম্মদ কামরুল হাসান মোল্যার সঙ্গে আলোচনা শেষে এ সিদ্ধান্ত জানান আন্দোলনকারী নেতৃবৃন্দ।

এর আগে শনিবার সন্ধ্যায় আন্দোলনকারী দুই-তিনজন নেতাদের সঙ্গে মুঠোফোনে কথা বলেন ভাঙ্গার উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মিজানুর রহমান। ইউএনও কয়েকজন নেতৃবৃন্দকে তার কার্যালয়ে আসতে বলেন। এক আন্দোলনকারী জানান, আমরা প্রথমে ইউএনওর প্রস্তাবে রাজি হইনি। কেননা আমাদের ঘারে একাধিক মামলা ঝুলছে। কাকে কোন মামলায় ঢুকিয়ে দেয় এ নিয়ে তাদের মধ্যে মধ্যে আতঙ্ক ছিল। এ ছাড়া ভাঙচুরের আগেই দ্রুত বিচার মামলা হয়েছে (১৪ সেপ্টেম্বর) , শান্তিপূর্ণ আন্দোলন চলাকালে গ্রেপ্তার করা হয়েছে আলগী ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান ম ম সিদ্দিককে। তাকে এখনও মুক্তি দেয়া হয়নি। আন্দোলকারীরা উপজেলায় গেলে তাদের গ্রেপ্তার করা হবে না এ মর্মে তারা তাদের শঙ্কার কথা ইউএনওকে জানান। এর প্রেক্ষিতে ইউএনও আন্দোলনকারীদের শতভাগ নিশ্চয়তা দেন তাদের গ্রেপ্তার করা হবে না।

এ আশ্বাসের পর ১৮-২০ আন্দোলকারী সন্ধ্যার পর ইউএনওর কার্যালয়ে গিয়ে তার সঙ্গে আলোচনায় বসেন। আলোচনার এক পর্যায়ে যোগ দেন ভাঙ্গা থানার ওসি মোহাম্মদ আশরাফ হোসেন। আলোচনার বিবরণ দিয়ে ওই সভায় উপস্থিত আন্দোলকারী হামিরদী ইউনিয়নের মাঝিকান্দা গ্রামের বাসিন্দা ফজলুল হক বলেন, ইউএনও আমাদের বলেন, এ বিষয়টি নিয়ে হাইকোর্টে রিট হয়েছে। হাইকোর্ট ১০ দিনের সময় দিয়ে নির্বাচন কমিশনারকে রুল জারি করেছেন। আগামী ২৬ সেপ্টেম্বর এ রুলের জবাব দেয়ার কথা। ইউএনও তাদের আহ্বান জানিয়ে বলেন, যেহেতু বিষয়টি আদালতে চলে গেছে সে অবস্থায় আদালতের রায় পর্যন্ত মহাসড়ক-রেলপথ অবরোধ থেকে বিরত থাকতে অনুরোধ জানান।

আন্দোলনকারীরা মামলার বিষয় তুলে ধরে ইউএনওর কাছে নিরীহ কাউকে হয়রানী না করার নিশ্চয়তা চান। পাশাপাশি তারা বলেন, তবে যারা ভাঙচুর সহিংসতায় অংশ নিয়েছে ভিডিও ফুটেজ ধরে সুনির্দিষ্টভাবে তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়া হলে তাদের কোন আপত্তি নেই। ইউএনও তাদের প্রস্তাবে সম্মত হন এবং এ ব্যাপারে জেলা প্রশাসকের সঙ্গে আন্দোলনকারীদের দেখা করানোর প্রস্তাব দিলে আন্দোলনকারীরা সম্মত হন।

ইউএনও আন্দোলনকারীদের ফরিদপুরে জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ে আসার জন্য গোল্ডেন লাইন পরিবহনের দুটি বাস বরাদ্দ দেন। সেই বাসে চড়ে শতাধিক আন্দোলনকারী রোববার দুপুরে জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ে এসে জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ কামরুল হাসান মোল্যাী সঙ্গে আলোচনা করেন। দুপুর দেড়টা থেকে আড়াইটা পর্যন্ত এ আলোচনা চলে।

অন্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন ফরিদপুরের পুলিশ সুপার (এসপি) মো. আব্দুর জলিল ও এক সেনা কর্মকর্তা।

জেলা প্রশাসকের সঙ্গে আলোচনার পর এ সভার বিবরণ দিয়ে ভাঙ্গা উপজেলা মৎস্যজীবী দলের সাধারণ সম্পাদক রবীন সোহেল বলেন, জেলা প্রশাসক আমাদের বলেছেন আপনাদের শান্তিপূর্ণ আন্দোলনে বাধা দেইনি। কিন্তু কিছু দুষ্কৃতিকারী ঢুকে সহিংসতা ঘটিয়েছে তাদের ছাড় দেয়া হবে না। তবে এ সংহিতায় যারা জড়িত নন তাদের কোন হয়রানী করা হবে না। বিষয়টি হাইকোর্টে বিচারাধীন। রায় আমাদের পক্ষে আসবে বলে আশা করছি। রায় না হওয়া পর্যন্ত আপনরা আন্দোলন স্থগিত করুন এবং নির্বিঘ্নে জীবন-যাপন করুন।

রবীন সোহেল আরও বলেন, জেলা প্রশাসক ও ইউএনওর আবেদনের প্রেক্ষিতে আমরা হাইকোর্টের শুনানি না হওয়া পর্যন্ত চলমান কর্মসূচি স্থগিত ঘোষণা করছি।

ফরিদপুরের জেলা প্রশাসক বলেন, ওই এলাকার জনগণের পালস আমি ধরতে পেরেছি। আমরা সেভাবেই নির্বাচন কমিশনে চিঠি দিয়েছি। আন্দোলনকারীদের বোঝাতে সক্ষম হয়েছি আদালতের রায় না হওয়া পর্যন্ত আন্দোলন থোকে বিরত রাখতে। তিনি আরও বলেন, এ আন্দোলনকে কেন্দ্র করে গত সোমবার (১৫ সেপ্টেম্বর) যারা উপজেলা পরিষদ কমপ্লেক্স, ভাঙ্গা থানা ও ভাঙ্গা হাইওয়ে থানায় তাণ্ডব চালিয়েছে তাদের বিন্দুমাত্র ছাড় দেয়া হবে না।

প্রসঙ্গত, গত ৪ সেপ্টেম্বর নির্বাচন কমিশন সচিবালয় গেজেটে ফরিদপুর-৪ আসন থেকে ভাঙ্গার আলগী ও হামিরদী ইউনিয়ন বাদ দিয়ে ফরিদপুর-২ আসনের সঙ্গে যুক্ত করা আদেশ কেন অবৈধ হবে ঘোষণা করা হবে না তা জানতে চেয়ে গত ১৬ সেপ্টেম্বর রুল জারি করেছেন হাইকোর্ট। হাইকোর্ট এ রুলে জবাব দেয়ার জন্য ১০ দিন সময় বেধে দেন।

আগামী সংসদ নির্বাচনে ফরিদপুর-৪ আসনের বিএনপির মনোনয়ন প্রত্যাশীর কেন্দ্রীয় কৃষক দলের সাধারণ সম্পাদক মো. শহিদুল ইসলাম বাবুল ও সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী মো. মাহবুবুর রহমানসহ পাঁচজন হাইকোর্টে এ আবেদন করেন। এ আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে গত ১৬ সেপ্টেম্বর বিচারপতি মো. মজিবুর রহমান মিয়া ও বিচারপতি বিশ্বজিৎ দেবনাথ সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্টের অবকাশকালীন বেঞ্চ এ রুল জারি করেন।

তারেককে বরণে ফরিদপুর থেকে পদ্মা সেতু হয়ে ঢাকায় যাবে ৫০ হাজার নেতাকর্মী

অনলাইন ডেস্ক
প্রকাশিত: বুধবার, ২৪ ডিসেম্বর, ২০২৫, ২:১৭ এএম
তারেককে বরণে ফরিদপুর থেকে পদ্মা সেতু হয়ে ঢাকায় যাবে ৫০ হাজার নেতাকর্মী

বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের প্রায় ১৮ বছর পর দেশে প্রত্যাবর্তনকে কেন্দ্র করে সারাদেশের মতো ফরিদপুর থেকেও ব্যাপক প্রস্তুতি নেওয়া হয়েছে। জেলা বিএনপি সূত্রে জানা গেছে, জেলার সব ইউনিয়ন ও উপজেলা থেকে অন্তত ৫০ হাজার নেতাকর্মী ঢাকায় যাবে।

জেলা বিএনপি সূত্রে জানা গেছে, ফরিদপুর থেকে ঢাকায় যাত্রা শুরু হবে ২৪ ডিসেম্বর রাত ১১টার দিকে সরকারি রাজেন্দ্র কলেজের মাঠ থেকে। পদ্মা সেতু পার হয়ে নেতাকর্মীরা সরাসরি রাজধানীর ৩০০ ফিট (পূর্বাচল রোড) এলাকায় নির্মিত বিশাল সংবর্ধনা মঞ্চে উপস্থিত হবেন। মঞ্চটি ৪৮ ফুট বাই ৩৬ ফুট আয়তনের এবং চারপাশে আলোকসজ্জা, ব্যানার ও ফেস্টুন দিয়ে পরিবেশ উৎসবমুখর করা হয়েছে।

ফরিদপুর থেকে অন্তত ৫০ হাজার নেতাকর্মী ঢাকায় পৌঁছানোর পরিকল্পনা রয়েছে। ইতোমধ্যে ৩০০টি বড় বাস এবং ২৫০টি বড় মাইক্রোবাস ভাড়া করা হয়েছে। জেলার ৯টি উপজেলা থেকে আরও শতাধিক বাস ও মাইক্রোবাস ঢাকায় যাবে। এছাড়া অনেক নেতাকর্মী ব্যক্তিগতভাবে ট্রেনের মাধ্যমে রাজধানীতে পৌঁছাবেন। ফরিদপুর জেলা বিএনপি এ ব্যাপারে সতর্কতার সঙ্গে সব প্রস্তুতি সম্পন্ন করছে।

ফরিদপুরের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (সদর সার্কেল) আজমীর হোসেন বলেন, বিএনপি আনুষ্ঠানিকভাবে এ ব্যাপারে এখনও কিছু জানায়নি। তবে নিরাপত্তা সংক্রান্ত যে কোনো সহায়তা আমাদের পক্ষ থেকে নিশ্চিত করা হবে।

জেলা বিএনপির সদস্য সচিব একেএম কিবরিয়া বলেন, আমাদের নেতাকর্মীরা উৎফুল্ল এবং দীর্ঘ সময় পর তারেক রহমানের দেশে ফেরার জন্য ব্যাপক উদ্দীপনা বিরাজ করছে। এটি আমাদের দলের জন্য একটি ঐতিহাসিক মুহূর্ত। সারাদেশে বিএনপি নেতাকর্মীরা ইতোমধ্যে সংবর্ধনা ও স্বাগত আয়োজনের প্রস্তুতি শুরু করেছে। ফরিদপুর থেকে ঢাকায় নেতাদের অংশগ্রহণ চোখে পড়ার মতো হবে।

 

– তথ্য সূত্র : ঢাকা পোস্ট 

ফরিদপুর-১ আসনে জাতীয় গণতান্ত্রিক ফ্রন্টের প্রার্থী সাবেক এমপি শাহ মোহাম্মদ আবু জাফর

ফরিদপুর প্রতিনিধি:
প্রকাশিত: মঙ্গলবার, ২৩ ডিসেম্বর, ২০২৫, ৯:২০ পিএম
ফরিদপুর-১ আসনে জাতীয় গণতান্ত্রিক ফ্রন্টের প্রার্থী সাবেক এমপি শাহ মোহাম্মদ আবু জাফর

আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ফরিদপুর-১ (বোয়ালমারী, মধুখালী ও আলফাডাঙ্গা) আসনে সাবেক সংসদ সদস্য শাহ মোহাম্মদ আবু জাফরকে মনোনয়ন দিয়েছে নবগঠিত রাজনৈতিক জোট জাতীয় গণতান্ত্রিক ফ্রন্ট।

মঙ্গলবার (২৩ ডিসেম্বর) রাজধানীর বনানীর হোটেল শেরাটনে অনুষ্ঠিত সংবাদ সম্মেলনে জাতীয় পার্টির নির্বাহী চেয়ারম্যান মুজিবুল হক চুন্নু জোটের ১১৯টি আসনের প্রার্থীর নাম ঘোষণা করেন। এ সময় ফরিদপুর-১ আসনের প্রার্থী হিসেবে শাহ মোহাম্মদ আবু জাফরের নাম আনুষ্ঠানিকভাবে ঘোষণা করা হয়।

চারবারের সংসদ সদস্য শাহ মোহাম্মদ আবু জাফর ফরিদপুর-১ আসনের একজন পরিচিত ও প্রবীণ রাজনীতিবিদ। তিনি বিভিন্ন সময়ে আওয়ামী লীগ, জাতীয় পার্টি ও বিএনপির রাজনীতির সঙ্গে যুক্ত ছিলেন। সর্বশেষ জাতীয় পার্টি ও জেপির সমন্বয়ে গঠিত জাতীয় গণতান্ত্রিক ফ্রন্টের প্রার্থী হিসেবে এবার নির্বাচনে অংশ নিচ্ছেন।

মনোনয়ন পাওয়ার প্রতিক্রিয়ায় তিনি বলেন, “আমি আজীবন এলাকার মানুষের পাশে ছিলাম। ইনশাআল্লাহ, আগামীতেও তাঁদের সেবা করে যেতে চাই।”

রাজনৈতিক বিশ্লেষকদের মতে, তাঁর এই মনোনয়ন ফরিদপুর-১ আসনের নির্বাচনী সমীকরণে নতুন আলোচনা তৈরি করেছে।

তারেক রহমানের স্বদেশ প্রত্যাবর্তন উপলক্ষে ফরিদপুরে অভিনন্দন মিছিল

হারুন-অর-রশীদ, ফরিদপুর:
প্রকাশিত: মঙ্গলবার, ২৩ ডিসেম্বর, ২০২৫, ৯:০৯ পিএম
তারেক রহমানের স্বদেশ প্রত্যাবর্তন উপলক্ষে ফরিদপুরে অভিনন্দন মিছিল

বিএনপির সিনিয়র ভাইস চেয়ারম্যান তারেক রহমানের আগামী ২৫ ডিসেম্বর স্বদেশ প্রত্যাবর্তন উপলক্ষে ফরিদপুরে এক অভিনন্দন মিছিল অনুষ্ঠিত হয়েছে। খায়রুল ইসলাম-এর নেতৃত্বে আয়োজিত এ মিছিলে ছাত্রদলের নেতাকর্মীরা অংশগ্রহণ করেন।

মঙ্গলবার (২৩ ডিসেম্বর) সন্ধ্যায় ফরিদপুর প্রেসক্লাবের সামনে থেকে মিছিলটি বের করা হয়।

মিছিলটি শহরের প্রধান প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ করে জনতা ব্যাংকের মোড়ে গিয়ে শেষ হয়। এ সময় নেতাকর্মীরা তারেক রহমানের স্বদেশ প্রত্যাবর্তনকে স্বাগত জানিয়ে বিভিন্ন স্লোগান দেন।

মিছিল শেষে এক সংক্ষিপ্ত সমাবেশে বক্তব্য দেন সংগঠনের নেতারা। বক্তব্যে তারা বলেন, তারেক রহমানের স্বদেশ প্রত্যাবর্তনের মাধ্যমে দেশের গণতান্ত্রিক আন্দোলন আরও বেগবান হবে এবং বিএনপির সাংগঠনিক শক্তি নতুনভাবে উজ্জীবিত হবে।

সমাবেশে উপস্থিত ছিলেন সংগঠনের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক সমিরুল ইসলাম, মুন্সি আনোয়ার পাশা, সাইদুল ইসলাম সাঈদ ও সাজ্জাদ হোসেন সজল। এছাড়াও বক্তব্য রাখেন- সহ-সাধারণ সম্পাদক নীলয় চৌধুরী রেজা ও হাসান মীর, সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক রাহাদ খান এবং সহ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিষয়ক সম্পাদক পাভেল আহমেদ।

এসময় পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট ছাত্রদলের সহ-সভাপতি আবুল কালাম আজাদ দ্বীপ ও তাহসান অয়নসহ জেলা ছাত্রদলের নেতা রবিন, মেহেদী হাসান শাওন, দ্বীন, রাব্বি, আহাম্মেদ সায়েম অমি, সালমান এফ রহমান, শামিম খানসহ বিএনপি ও ছাত্রদলের বিভিন্ন পর্যায়ের নেতাকর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।

নেতারা শান্তিপূর্ণভাবে কর্মসূচি পালনের মাধ্যমে তারেক রহমানের প্রত্যাবর্তনকে ঐতিহাসিক ও তাৎপর্যপূর্ণ বলে উল্লেখ করেন।

error: Content is protected !!