খুঁজুন
শনিবার, ৮ নভেম্বর, ২০২৫, ২৩ কার্তিক, ১৪৩২

ভাঙ্গায় মহাসড়ক-রেলপথ অবরোধ কর্মসূচি স্থগিত

অনলাইন ডেস্ক
প্রকাশিত: সোমবার, ২২ সেপ্টেম্বর, ২০২৫, ৩:৫৬ পিএম
ভাঙ্গায় মহাসড়ক-রেলপথ অবরোধ কর্মসূচি স্থগিত

ভাঙ্গা, সদরপুর ও চরভদ্রাসন উপজেলা নিয়ে গঠিত ফরিদপুর-৪ আসনের ভাঙ্গার দুটি ইউনিয়ন আলগী ও হামিরদী পাশের নগরকান্দা-সালথা নিয়ে গঠিত ফরিদপুর-২ আসনের সঙ্গে জুড়ে দেয়ার প্রতিবাদে চলমান আন্দোলনের অংশ হিসেবে দুটি মহাসড়ক ও দুটি রেলপথ অবরোধ কর্মসূচি স্থগিত করেছে আন্দোলনকারীরা।

রোববার (২১ সেপ্টেম্বর) দুপুরে ভাঙ্গার দুটি ইউনিয়ন ফরিদপুর-৪ সংসদীয় আসনে ফিরিয়ে আনার আন্দোলনে নেতৃত্বদানকারীসহ বিভিন্ন পর্যায়ের ব্যক্তি ফরিদপুরের জেলা প্রশাসক মোহম্মদ কামরুল হাসান মোল্যার সঙ্গে আলোচনা শেষে এ সিদ্ধান্ত জানান আন্দোলনকারী নেতৃবৃন্দ।

এর আগে শনিবার সন্ধ্যায় আন্দোলনকারী দুই-তিনজন নেতাদের সঙ্গে মুঠোফোনে কথা বলেন ভাঙ্গার উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মিজানুর রহমান। ইউএনও কয়েকজন নেতৃবৃন্দকে তার কার্যালয়ে আসতে বলেন। এক আন্দোলনকারী জানান, আমরা প্রথমে ইউএনওর প্রস্তাবে রাজি হইনি। কেননা আমাদের ঘারে একাধিক মামলা ঝুলছে। কাকে কোন মামলায় ঢুকিয়ে দেয় এ নিয়ে তাদের মধ্যে মধ্যে আতঙ্ক ছিল। এ ছাড়া ভাঙচুরের আগেই দ্রুত বিচার মামলা হয়েছে (১৪ সেপ্টেম্বর) , শান্তিপূর্ণ আন্দোলন চলাকালে গ্রেপ্তার করা হয়েছে আলগী ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান ম ম সিদ্দিককে। তাকে এখনও মুক্তি দেয়া হয়নি। আন্দোলকারীরা উপজেলায় গেলে তাদের গ্রেপ্তার করা হবে না এ মর্মে তারা তাদের শঙ্কার কথা ইউএনওকে জানান। এর প্রেক্ষিতে ইউএনও আন্দোলনকারীদের শতভাগ নিশ্চয়তা দেন তাদের গ্রেপ্তার করা হবে না।

এ আশ্বাসের পর ১৮-২০ আন্দোলকারী সন্ধ্যার পর ইউএনওর কার্যালয়ে গিয়ে তার সঙ্গে আলোচনায় বসেন। আলোচনার এক পর্যায়ে যোগ দেন ভাঙ্গা থানার ওসি মোহাম্মদ আশরাফ হোসেন। আলোচনার বিবরণ দিয়ে ওই সভায় উপস্থিত আন্দোলকারী হামিরদী ইউনিয়নের মাঝিকান্দা গ্রামের বাসিন্দা ফজলুল হক বলেন, ইউএনও আমাদের বলেন, এ বিষয়টি নিয়ে হাইকোর্টে রিট হয়েছে। হাইকোর্ট ১০ দিনের সময় দিয়ে নির্বাচন কমিশনারকে রুল জারি করেছেন। আগামী ২৬ সেপ্টেম্বর এ রুলের জবাব দেয়ার কথা। ইউএনও তাদের আহ্বান জানিয়ে বলেন, যেহেতু বিষয়টি আদালতে চলে গেছে সে অবস্থায় আদালতের রায় পর্যন্ত মহাসড়ক-রেলপথ অবরোধ থেকে বিরত থাকতে অনুরোধ জানান।

আন্দোলনকারীরা মামলার বিষয় তুলে ধরে ইউএনওর কাছে নিরীহ কাউকে হয়রানী না করার নিশ্চয়তা চান। পাশাপাশি তারা বলেন, তবে যারা ভাঙচুর সহিংসতায় অংশ নিয়েছে ভিডিও ফুটেজ ধরে সুনির্দিষ্টভাবে তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়া হলে তাদের কোন আপত্তি নেই। ইউএনও তাদের প্রস্তাবে সম্মত হন এবং এ ব্যাপারে জেলা প্রশাসকের সঙ্গে আন্দোলনকারীদের দেখা করানোর প্রস্তাব দিলে আন্দোলনকারীরা সম্মত হন।

ইউএনও আন্দোলনকারীদের ফরিদপুরে জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ে আসার জন্য গোল্ডেন লাইন পরিবহনের দুটি বাস বরাদ্দ দেন। সেই বাসে চড়ে শতাধিক আন্দোলনকারী রোববার দুপুরে জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ে এসে জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ কামরুল হাসান মোল্যাী সঙ্গে আলোচনা করেন। দুপুর দেড়টা থেকে আড়াইটা পর্যন্ত এ আলোচনা চলে।

অন্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন ফরিদপুরের পুলিশ সুপার (এসপি) মো. আব্দুর জলিল ও এক সেনা কর্মকর্তা।

জেলা প্রশাসকের সঙ্গে আলোচনার পর এ সভার বিবরণ দিয়ে ভাঙ্গা উপজেলা মৎস্যজীবী দলের সাধারণ সম্পাদক রবীন সোহেল বলেন, জেলা প্রশাসক আমাদের বলেছেন আপনাদের শান্তিপূর্ণ আন্দোলনে বাধা দেইনি। কিন্তু কিছু দুষ্কৃতিকারী ঢুকে সহিংসতা ঘটিয়েছে তাদের ছাড় দেয়া হবে না। তবে এ সংহিতায় যারা জড়িত নন তাদের কোন হয়রানী করা হবে না। বিষয়টি হাইকোর্টে বিচারাধীন। রায় আমাদের পক্ষে আসবে বলে আশা করছি। রায় না হওয়া পর্যন্ত আপনরা আন্দোলন স্থগিত করুন এবং নির্বিঘ্নে জীবন-যাপন করুন।

রবীন সোহেল আরও বলেন, জেলা প্রশাসক ও ইউএনওর আবেদনের প্রেক্ষিতে আমরা হাইকোর্টের শুনানি না হওয়া পর্যন্ত চলমান কর্মসূচি স্থগিত ঘোষণা করছি।

ফরিদপুরের জেলা প্রশাসক বলেন, ওই এলাকার জনগণের পালস আমি ধরতে পেরেছি। আমরা সেভাবেই নির্বাচন কমিশনে চিঠি দিয়েছি। আন্দোলনকারীদের বোঝাতে সক্ষম হয়েছি আদালতের রায় না হওয়া পর্যন্ত আন্দোলন থোকে বিরত রাখতে। তিনি আরও বলেন, এ আন্দোলনকে কেন্দ্র করে গত সোমবার (১৫ সেপ্টেম্বর) যারা উপজেলা পরিষদ কমপ্লেক্স, ভাঙ্গা থানা ও ভাঙ্গা হাইওয়ে থানায় তাণ্ডব চালিয়েছে তাদের বিন্দুমাত্র ছাড় দেয়া হবে না।

প্রসঙ্গত, গত ৪ সেপ্টেম্বর নির্বাচন কমিশন সচিবালয় গেজেটে ফরিদপুর-৪ আসন থেকে ভাঙ্গার আলগী ও হামিরদী ইউনিয়ন বাদ দিয়ে ফরিদপুর-২ আসনের সঙ্গে যুক্ত করা আদেশ কেন অবৈধ হবে ঘোষণা করা হবে না তা জানতে চেয়ে গত ১৬ সেপ্টেম্বর রুল জারি করেছেন হাইকোর্ট। হাইকোর্ট এ রুলে জবাব দেয়ার জন্য ১০ দিন সময় বেধে দেন।

আগামী সংসদ নির্বাচনে ফরিদপুর-৪ আসনের বিএনপির মনোনয়ন প্রত্যাশীর কেন্দ্রীয় কৃষক দলের সাধারণ সম্পাদক মো. শহিদুল ইসলাম বাবুল ও সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী মো. মাহবুবুর রহমানসহ পাঁচজন হাইকোর্টে এ আবেদন করেন। এ আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে গত ১৬ সেপ্টেম্বর বিচারপতি মো. মজিবুর রহমান মিয়া ও বিচারপতি বিশ্বজিৎ দেবনাথ সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্টের অবকাশকালীন বেঞ্চ এ রুল জারি করেন।

বিএনপি কর্মীকে হাতুড়িপেটার জেরে উত্তাল নগরকান্দা, বিএনপির কর্মসূচি বর্জনের ঘোষণা

ফরিদপুর প্রতিনিধি:
প্রকাশিত: শনিবার, ৮ নভেম্বর, ২০২৫, ৮:২২ পিএম
বিএনপি কর্মীকে হাতুড়িপেটার জেরে উত্তাল নগরকান্দা, বিএনপির কর্মসূচি বর্জনের ঘোষণা

ফরিদপুরের নগরকান্দা উপজেলার পুরাপাড়া ইউনিয়নে বিএনপি কর্মী রেজাউল করিম সিরাজ মোল্লাকে হাতুড়ি দিয়ে পেটানোর ঘটনার পর এলাকায় চরম উত্তেজনা সৃষ্টি হয়েছে।

এ ঘটনার প্রতিবাদে শনিবার (০৮ নভেম্বর) বিকেলে ইউনিয়নের পুরাপাড়া বাজারে বিক্ষোভ ও মানববন্ধন করেন স্থানীয় বিএনপি নেতা-কর্মী ও সাধারণ মানুষ।

মানববন্ধনে বক্তারা ঘোষণা দেন, পুরাপাড়া ইউনিয়ন পরিষদের সদস্য রবি মেম্বারের বিচার না হওয়া পর্যন্ত তারা বিএনপি’র কোনো আনুষ্ঠানিক কর্মসূচিতে অংশ নেবেন না।

বক্তারা অভিযোগ করেন, স্থানীয়ভাবে ‘সন্ত্রাসী হিসেবে পরিচিত’ রবি মেম্বার আওয়ামী লীগ নেতার ছেলেকে বিএনপি’র একটি অনুষ্ঠানে নিয়ে যাওয়ার ঘটনাকে কেন্দ্র করে বিএনপি কর্মী রেজাউল করিমকে কুপিয়ে ও হাতুড়ি দিয়ে পিটিয়ে গুরুতর আহত করেন। এতে করে এলাকায় আতঙ্ক ও ক্ষোভ ছড়িয়ে পড়ে, পাশাপাশি বিএনপি’র ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন হচ্ছে বলে দাবি করেন তারা।

মানববন্ধনে পুরাপাড়া ইউনিয়ন বিএনপি’র সাধারণ সম্পাদক নুরুল ইসলাম মাতুব্বর বলেন, রবি মেম্বার চরম পর্যায়ের বেয়াদব ও সন্ত্রাসী। তিনি আমাদের কর্মী রেজাউল করিমকে কুপিয়ে ও হাতুড়ি-পেটা করে গুরুতর জখম করেছেন। যতদিন তার বিচার না হবে, ততদিন আমরা কোনো রাজনৈতিক অনুষ্ঠানে যোগ দেব না।

ইউনিয়ন বিএনপি’র সাংগঠনিক সম্পাদক মশিউর রহমান খান বলেন, গত ১৭ বছর রবি মেম্বার ও তার পিতা আওয়ামী লীগ নাম ভাঙিয়ে এলাকায় দাপট দেখিয়েছেন। এখন আবার বিএনপি’র নাম ব্যবহার করে এলাকায় ত্রাসের রাজত্ব কায়েম করেছেন। এটি কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়।

ইউনিয়ন বিএনপির দপ্তর সম্পাদক আলিমুজ্জামান টুলু মুন্সি বলেন, রবি মেম্বার দীর্ঘদিন ধরে মুরুব্বী ও সাধারণ মানুষের সঙ্গে দুর্ব্যবহার করে আসছেন। তার হাতে বিএনপি কর্মী আহত হওয়ার ঘটনায় দলীয় ঐক্যে ফাটল ধরেছে। দলীয় ভাবমূর্তি রক্ষায় তার বিরুদ্ধে দ্রুত ব্যবস্থা নেওয়া প্রয়োজন।

মানববন্ধনে আরও বক্তব্য রাখেন উপজেলা বিএনপি’র প্রচার সম্পাদক কাজী শোয়েবুর রহমান, ইউনিয়ন যুবদলের সাংগঠনিক সম্পাদক মনির মাতুব্বরসহ স্থানীয় বিভিন্ন পর্যায়ের নেতারা।

তারা সবাই রবি মেম্বারের অবিলম্বে গ্রেপ্তার ও দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি জানিয়ে বলেন,
বিচার না হলে আমরা কোনো দলীয় কর্মকাণ্ডে অংশ নেব না। এলাকার শান্তি ও শৃঙ্খলা ফিরিয়ে আনতে আইনানুগ ব্যবস্থা নিতে হবে।

এদিকে, স্থানীয়রা অভিযোগ করেন, রবি মেম্বারের তাণ্ডবে সাধারণ মানুষ অতিষ্ঠ। তার বিচার হলে এলাকায় আবার শান্তি ফিরবে বলে তারা আশা প্রকাশ করেন।

বিস্ফোরক মামলায় নগরকান্দা উপজেলা যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক গ্রেপ্তার

নগরকান্দা প্রতিনিধি:
প্রকাশিত: শনিবার, ৮ নভেম্বর, ২০২৫, ৮:১৯ পিএম
বিস্ফোরক মামলায় নগরকান্দা উপজেলা যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক গ্রেপ্তার

বিস্ফোরক আইনের মামলায় গ্রেপ্তার হয়েছেন ফরিদপুরের নগরকান্দা উপজেলা যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক ও নগরকান্দার কোদালিয়া শহিদনগর ইউনিয়ন পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান মো. মিজানুর রহমান (৪৫)।

শনিবার (০৮ নভেম্বর) দুপুরে তাকে ফরিদপুরের আদালতে প্রেরণ করা হয়েছে।

এর আগে শুক্রবার (০৭ নভেম্বর) দিবাগত রাত ১২ টার দিকে তাকে পুলিশ নগরকান্দার ছাগলদী গ্রাম থেকে গ্রেপ্তার করে।

জানা যায়, গত বছর নভেম্বরে রাতে ভাঙ্গা উপজেলা বিএনপি ও তার অঙ্গ সংগঠনের মিটিং চলাকালে তাদের উপর ককটেল হামলার অভিযোগে পরদিন ১১ নভেম্বর ভাঙ্গা থানায় বিস্ফোরক আইনে মামলা হয়। মামলার বাদি ভাঙ্গা উপজেলা বিএনপির বর্তমান সাংগঠনিক সম্পাদক শহিদুল ইসলাম বিটু মুন্সী।

ভাঙ্গা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ আশরাফ হোসেন বলেন, ভাঙ্গা থানায় বিস্ফোরক আইনে দায়ের হওয়া মামলার আসামী হিসেবে নগরকান্দা উপজেলার কোদালিয়া শহিদনগর ইউনিয়নের সাবেক চেয়ারম্যান মিজানুর রহমানকে গ্রেফতার করা হয়েছে। শুক্রবার(৭ নভেম্বর) দিবাগত রাত ১২ টার দিকে নগরকান্দা থানা পুলিশের সহযোগিতায় তাকে ভাঙ্গা থানা পুলিশ গ্রেপ্তার করে। ওই মামলার আসামী হিসেবে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়। শনিবার (০৮ নভেম্বর) তাকে ফরিদপুর জেল হাজতে পাঠানো হয়েছে।

সরকার আসে-সরকার যায়, কৃষকের ভাগ্যের পরিবর্তন হয় না: শহিদুল ইসলাম বাবুল

হারুন-অর-রশীদ, ফরিদপুর:
প্রকাশিত: শনিবার, ৮ নভেম্বর, ২০২৫, ৮:১৫ পিএম
সরকার আসে-সরকার যায়, কৃষকের ভাগ্যের পরিবর্তন হয় না: শহিদুল ইসলাম বাবুল

কৃষক দলের কেন্দ্রীয় কমিটির সাধারণ সম্পাদক ও ফরিদপুর-৪ আসনের বিএনপির সংসদ সদস্য মনোনীত প্রার্থী শহিদুল ইসলাম বাবুল বলেন, ‘সরকার আসে-সরকার যায়, কৃষকের ভাগ্যের পরিবর্তন হয় না। একজন ছিল দরদী শহীদ জিয়াউর রহমান। দুর্ভিক্ষের দেশ ছিল ১৯৭৩, ৭৪ ও ৭৫ সালে। জিয়াউর রহমান ক্ষমতায় আসলেন, ধুমকেতুর মতো আসলেন, খাল কাটলেন। ইরি ধানের চারা আনলেন বিদেশ থেকে। সবুজ বিপ্লব করলেন এবং দুর্ভিক্ষ দূর হয়ে গেল। বাংলাদেশ ১৯৮০ সালে চাল রপ্তানি করতে পেরেছিলেন সামান্য হলেও।’

শনিবার (০৮ নভেম্বর) সকালে ফরিদপুরের সদরপুর উপজেলার কৃষ্ণপুর ইউনিয়নে এক কৃষক সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।

বাবুল বলেন, ‘১৯৯১ সালে খালেদা জিয়া ক্ষমতায় আসলে ২৫ বিঘা জমির খাজনা মওকুফ করে দিয়েছিলেন। ৫০০০ টাকার বেশি ঋণ মওকুফ করেছিলেন। অথচ আজ ১০ হাজার টাকা ঋণের জন্য কৃষকের কোমর বেঁধে জেলখানায় নিয়ে যাওয়া হয়।’

সমাবেশ শেষে লুমিনাস গ্রুপের পৃষ্ঠপোষকতায় কৃষকদের মাঝে এসময় সার ও সবজি বীজ বিতরণ করা হয়। সমাবেশে অংশ নেয় সহস্রাধিক কৃষক।