খুঁজুন
বৃহস্পতিবার, ১৮ ডিসেম্বর, ২০২৫, ৩ পৌষ, ১৪৩২

‘এ.কে আজাদের গাড়ীবহরের হামলায় যুবদলের কোনো নেতাকর্মী যুক্ত নয়, দাবি যুবদলের’

হারুন-অর-রশীদ, ফরিদপুর:
প্রকাশিত: বুধবার, ২২ অক্টোবর, ২০২৫, ২:৪৫ পিএম
‘এ.কে আজাদের গাড়ীবহরের হামলায় যুবদলের কোনো নেতাকর্মী যুক্ত নয়, দাবি যুবদলের’

oppo_0

ফরিদপুর জেলা যুবদল সংবাদ সম্মেলন করে দাবি করেছেন- ‘গত রবিবার (১৯ অক্টোবর) ফরিদপুর সদর উপজেলার কৃষ্ণনগর ইউনিয়নের পরমানন্দপুর বাজারে শেখ হাসিনার ডামি নির্বাচনের স্বতন্ত্র এমপি এ.কে আজাদের গাড়ি বহরে হামলা সংক্রান্ত বিষয়ে কয়েকটি গণমাধ্যমে অতিরঞ্জিত ও উদ্দেশ্য-প্রণোদিত সংবাদ প্রকাশিত হওয়ায় সাধারণ জনমনে ছাড়াও দলের নেতাকর্মী ও সমর্থনের মাঝে বিভ্রান্তির সৃষ্টি হয়েছে। এছাড়া সারাদেশে যুবদলের ভাবমূর্তিকে ক্ষুন্ন করার অপপ্রয়াসের একটি অংশ বলে প্রতীয়মান হচ্ছে। ফরিদপুর জেলা যুবদল উদ্দেশ্যপ্রণোদিত ওই সংবাদের তীব্র প্রতিবাদ ও নিন্দা জানাচ্ছে। এছাড়া ঘটনার সঙ্গে যুবদলের কোনো নেতাকর্মী যুক্ত নয় বলে দাবি করা হয়।’

বুধবার (২২ অক্টোবর) সকাল সাড়ে ১১ টার দিকে ফরিদপুর জেলা যুবদলের উদ্যোগে এক সংবাদ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়। ‌সেখানে জেলা যুবদল এ দাবি করেন।

ফরিদপুর প্রেসক্লাবের ‌মরহুম অ্যাডভোকেট শামসুদ্দিন মোল্লা মিলনায়তনে ‌এ সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করা হয়। সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন- জেলা যুবদলের সাধারণ সম্পাদক ‌মো. জাহাঙ্গীর হোসেন।

লিখিত বক্তব্যে বলা হয়, ‘গত রবিবার সদর উপজেলার পরনন্দপূর বাজারে যুবদলের নেতৃত্বে এ.কে আজাদের গাড়ি বহরে হামলার যে অভিযোগ তোলা হয়েছে তা ভিত্তিহীন। প্রকৃতপক্ষে, ওইদিনের ঘটনা সাথে ফরিদপুর জেলা যুবদলের কোন নেতাকর্মী বা কোন ইউনিটের নেতৃবৃন্দের সংশ্লিষ্টতা নেই, তারা কেউ ঘটনাস্থলে উপস্থিতও ছিলেন না। যা ওইদিনের ঘটনায় প্রকাশিত ভিডিও ফুটেজেই পরিষ্কার রেকর্ড রয়েছে। বরং সম্প্রতি সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে এ.কে আজাদ যুবদলকে জড়িয়ে উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে যেই বক্তব্য দেন, সেই মিথ্যা ভিত্তিহীন বক্তব্যের সত্যতা যাচাই-বাছাই ছাড়াই কয়েকটি মিডিয়ায় প্রকাশিত ও প্রচারিত হওয়ায় এই বিভ্রান্তির অবতারণা হয় বলে প্রতীয়মান হয়েছে। স্পষ্টভাবে জানাচ্ছি যে, ওই ঘটনায় জেলা যুবদলের ন্যূনতম সম্পৃক্ততা নেই, যুবদলের কোন নেতৃবৃন্দের কোন উপস্থিতি বা সংশ্লিষ্টতা সেখানে ছিলোনা। ফরিদপুর সদর উপজেলার কৃষ্ণনগর ইউনিয়নে যুবদলের সংগঠনিক কমিটি বিদ্যমান নেই।”

লিখিত বক্তব্যে আর বলেন, ‘বাস্তবতা হলো- জনরোষের শিকার হয়ে ওইদিন এ.কে আজাদ তার সফরসঙ্গীদের নিয়ে উদ্ভূত পরিস্থিতির মুখে ওই স্থান ত্যাগ করতে বাধ্য হন। কারণ এ.কে আজাদের গাড়িবহরের সাথে নিষিদ্ধঘোষিত পতিত ফ্যাসিস্ট আওয়ামীলীগ, যুবলীগ ও ছাত্রলীগের চিহ্নিত সন্ত্রাসী ও মামলার আসামীদের দেখতে পেয়ে স্থানীয় জনতা বিক্ষুব্ধ হয়ে উঠে। তখন তারা ফ্যাসিবাদবিরোধী নানা স্লোগান দিতে থাকলে পাল্টা স্লোগানে পরিস্থিতি উত্তপ্ত হয়ে উঠে। ওইদিন ঘটনাস্থলে জাতীয়তাবাদী যুবদলের কোন লিফলেট বিতরণ বা অন্য কোন কর্মসূচিও ছিলোনা।’

সংবাদ সম্মেলন থেকে বলা হয়, ‘শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের আদর্শে উজ্জীবিত বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী যুবদল সবসময় উদার গণতান্ত্রিক রাজনীতিতে বিশ্বাসী। তারা সব ধরনের মত ও পথের অবাধ বিচরণে বিশ্বাসী। বিএনপি সবসময় জনগণের শক্তিতে বলিয়ান একটি রাজনৈতিক দল। জনগণই তাদের ক্ষমতার একমাত্র উৎস। নির্বাচন কমিশনের বিদ্যমান আইন মেনে যে বা যারাই মাঠ পর্যায়ে তাদের তৎপরতা চালাবে, গণতান্ত্রিক দল হিসেবে তাদের কর্মকান্ডকে তারা স্বাগত জানায় এবং শ্রদ্ধাশীল। কোন বিশেষ ব্যক্তি বা সংগঠনের প্রতি প্রতিহিংসাবশত কোন তৎপরতায় তারা বিশ্বাসী নয় কিংবা কখনো সমর্থনও করেনা। এমতাবস্থায়, তারা ফরিদপুরের বর্তমান রাজনৈতিক অস্থিরতার নিরসনে এবং আগামীর গণতান্ত্রিক অগ্রযাত্রাকে এগিয়ে নিতে সাংবাদিকদের বস্তুনিষ্ট ও নিরপেক্ষ ভূমিকা প্রত্যাশা করেন।’

ফরিদপুর প্রেসক্লাবের সহ-সভাপতি আশরাফুজ্জামান দুলালের সভাপতিত্বে এবং প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক মাহবুব হোসেন পিয়ালের সঞ্চালনায় ‌এ সময় লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন জেলা যুবদলের সাধারণ সম্পাদক ‌মো. জাহাঙ্গীর হোসেন। বক্তব্য রাখেন- জেলা যুবদলের সভাপতি মো. ‌রাজিব হোসেন।

এ সময় ফরিদপুর মহানগর যুবদলের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি এম এম ইউসুফ,‌ মহানগর যুবদলের সাধারণ সম্পাদক ‌আলী রেজাওয়ান বিশ্বাস তরুণ, জেলা যুবদলের সহ-সভাপতি ‌জাহিদুর রহমান, যুবদল নেতা ‌হেমায়েত হোসেন হেলাল, সহ-সাধারণ সম্পাদক‌ মো. নাসির খান, কোষাধ্যক্ষ ইলিয়াস মোল্লা, মৎস্য ও প্রাণী বিষয়ক সম্পাদক‌‌ গালিব ইবনে হান্নান‌‌ সহ অন্যান্য নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।

সংবাদ সম্মেলন শেষে যুবদলের পক্ষ থেকে ‌ফরিদপুর প্রেসক্লাবের সামনে থেকে একটি বিক্ষোভ মিছিল শহর প্রদক্ষিণ করে ‌জনতা ব্যাংকের মোড়ে গিয়ে শেষ হয়। সেখানে ‌সংক্ষিপ্ত বক্তব্য রাখেন- ‌মহানগর যুবদলের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি এম এম ইউসুফসহ ( ভিপি ইউসুফ) যুবদলের নেতৃবৃন্দ।

ফরিদপুরের আলফাডাঙ্গার পরিত্যক্ত জমি এখন দৃষ্টিনন্দন খেলার মাঠ

মিয়া রাকিবুল, আলফাডাঙ্গা:
প্রকাশিত: বুধবার, ১৭ ডিসেম্বর, ২০২৫, ৯:৩৪ পিএম
ফরিদপুরের আলফাডাঙ্গার পরিত্যক্ত জমি এখন দৃষ্টিনন্দন খেলার মাঠ

ফরিদপুরের আলফাডাঙ্গা উপজেলা পরিষদ প্রাঙ্গণে দীর্ঘদিনের অপেক্ষার অবসান ঘটিয়ে যাত্রা শুরু হলো একটি নিজস্ব ও সুপরিসর খেলার মাঠের।

মঙ্গলবার (১৬ ডিসেম্বর) মহান বিজয় দিবসের বর্ণিল অনুষ্ঠানমালা প্রদর্শনের মাধ্যমে নবনির্মিত এই দৃষ্টিনন্দন মাঠটির আনুষ্ঠানিক পথচলা শুরু হয়েছে।

এতদিন উপজেলা প্রশাসনের জাতীয় দিবসের মূল অনুষ্ঠানগুলো পরিষদের বাইরে স্থানীয় আরিফুজ্জামান সরকারি উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে অনুষ্ঠিত হতো। এবারই প্রথম উপজেলা পরিষদ চত্ত্বরে নিজস্ব মাঠে বিজয় দিবস উদযাপিত হলো।

​উপজেলা পরিষদ সূত্রে জানা গেছে, পরিষদের পুরাতন ভবনের পেছনে বিশাল একখণ্ড নিচু জমি দীর্ঘকাল ধরে পরিত্যক্ত ও অকেঁজো অবস্থায় পড়েছিল। ২০২৩ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে তৎকালীন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) রফিকুল হক এই স্থানটিকে ভরাট করে একটি আধুনিক মাঠে রূপান্তরের উদ্যোগ নেন এবং স্থানীয় সমাজ সেবকদের সহযোগিতার আহ্বান জানান। ​ইউএনও’র সেই আহ্বানে সাড়া দিয়ে তরুণ সমাজসেবক তাজমিনউর রহমান তুহিন মাঠটি তৈরির দায়িত্ব নেন। তিনি উপজেলার সদর ইউনিয়নের বিদ্যাধর গ্রামের অবসরপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক মরহুম আলহাজ্ব আলী আহমেদ মৃধার ছেলে। তুহিন হযরত শাহ্ জালাল মৎস্য এ্যান্ড ডেইরি ফার্মের স্বত্বাধিকারী ও লেবাজ সোয়েটার ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেডের চেয়ারম্যান।

​ব্যক্তিগত অর্থায়ন ও ঐকান্তিক প্রচেষ্টায় প্রায় এক মাস সময় ধরে বিপুল পরিমাণ মাটি ভরাট করে জায়গাটিকে একটি আধুনিক ও সমতল খেলার মাঠে রূপান্তর করেন তুহিন। তার এই নিঃস্বার্থ অবদানের ফলে বর্তমানে মাঠটি সবুজ ঘাসে আচ্ছাদিত এক মনোরম স্থানে পরিণত হয়েছে। ১৬ ডিসেম্বর এই মাঠেই অত্যন্ত সুশৃঙ্খলভাবে কুচকাওয়াজ ও ক্রীড়া অনুষ্ঠান সম্পন্ন হয়।

​নতুন মাঠে প্রথম অনুষ্ঠান সফল হওয়ায় উচ্ছ্বাস প্রকাশ করে তাজমিনউর রহমান তুহিন বলেন, ‘তৎকালীন ইউএনও রফিকুল হকের অনুপ্রেরণায় আমরা কাজটি শুরু করি। আজ যখন দেখলাম এই সুন্দর মাঠে জাতি শ্রদ্ধাভরে বিজয় দিবস উদযাপন করছে, তখন মনটা ভরে গেল। এটি আলফাডাঙ্গাবাসীর জন্য একটি স্থায়ী মিলনকেন্দ্র হিসেবে কাজ করবে।’

​এই উদ্যোগের ভূয়সী প্রশংসা করে আলফাডাঙ্গা সরকারি কলেজের সাবেক অধ্যক্ষ মনিরুল হক সিকদার বলেন, ‘এটি আলফাডাঙ্গাবাসীর জন্য একটি বড় প্রাপ্তি। উপজেলা পরিষদের মতো গুরুত্বপূর্ণ স্থানে এমন একটি মাঠের অভাবে জাতীয় অনুষ্ঠান আয়োজনে যে সীমাবদ্ধতা ছিল, তা দূর হলো। সমাজসেবক তুহিনের মতো তরুণরা এগিয়ে এলে সমাজের আমূল পরিবর্তন সম্ভব।’

​উপজেলা প্রশাসনের কর্মকর্তা ও স্থানীয় সুধীজন মনে করছেন, এই মাঠটি শুধু খেলাধুলা নয়, বরং বছরজুড়ে বিভিন্ন সামাজিক, সাংস্কৃতিক ও সরকারি গুরুত্বপূর্ণ কর্মসূচি পালনের প্রাণকেন্দ্রে পরিণত হবে।

সদরপুরে অভিযানের দ্বিতীয় দিনেও ব্যানার-ফেস্টুন অপসারণ করল প্রশাসন

শিশির খাঁন, সদরপুর:
প্রকাশিত: বুধবার, ১৭ ডিসেম্বর, ২০২৫, ৮:৪৬ পিএম
সদরপুরে অভিযানের দ্বিতীয় দিনেও ব্যানার-ফেস্টুন অপসারণ করল প্রশাসন

জাতীয় সংসদ নির্বাচনে তফসিল ঘোষণা করার পর নির্বাচন কমিশন সকল প্রকার রাজনৈতিক ব্যানার ফেস্টুন ও পোস্টার ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে অপসারণের নির্দেশনা দেন। গত শনিবার রাত নয় টায় ৪৮ ঘণ্টা পার হয়ে গেলেও নেতাকর্মীরা ব্যানার ফেস্টুন ও পোস্টার অপসারণ করেননি তারা। সেই নির্দেশনা না শুনায় ফেস্টুন অপসারণ করেছে প্রশাসন।

বুধবার (১৮ ডিসেম্বর) বিকালে উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) রিফাত আনজুম পিয়ার নেতৃত্বে উপজেলা প্রশাসন ব্যানার ফেস্টুন এবং পোস্টার অপসারণ অভিযান শুরু করেন।

অভিযানের দ্বিতীয় দিনে সদরপুর বাজার, কৃষ্ণপুর মোড় ও থানার মোড় এলাকায় অপসারণ করেন। এ সময় ভূমি অফিসের কর্মচারী সহ গ্রাম পুলিশের সদস্য উপস্থিত ছিলেন।

সদরপুর উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট রিফাত আনজুম পিয়া বলেন, রাজনৈতিক নেতাকর্মীরা ব্যানার-ফেস্টুন এবং পোস্টার অপসারণ করেন নাই বিধায় উপজেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে অপসারণ অভিযান শুরু করেছি।

তিনি আরও বলেন, ফরিদপুর-৪ নির্বাচনী এলাকার সম্ভাব্য সকল প্রার্থীর সব ধরণের পোস্টার, ব্যানার, দেয়াল লিখন, বিলবোর্ড , গেইট, তোরণ বা ঘের, প্যান্ডেল ও আলোকসজ্জা ইত্যাদি প্রচার সামগ্রী নিজ খরচে/দায়িত্বে অপসারণ করার জন্য অনুরোধ জানান তিনি।

বিনামূল্যে চোখের ছানি অপারেশনের জন্য ফরিদপুর থেকে ঢাকায় পাঠানো হলো ২৪ রোগী

ফরিদপুর প্রতিনিধি:
প্রকাশিত: বুধবার, ১৭ ডিসেম্বর, ২০২৫, ৭:১৮ পিএম
বিনামূল্যে চোখের ছানি অপারেশনের জন্য ফরিদপুর থেকে ঢাকায় পাঠানো হলো ২৪ রোগী

ফরিদপুর-৪ সংসদীয় আসনের আওতাধীন সদরপুর উপজেলা থেকে ২৪ জন অসহায় ও দৃষ্টিপ্রতিবন্ধী রোগীকে বিনামূল্যে চোখের ছানি অপারেশনের জন্য ঢাকায় পাঠানো হয়েছে।

বুধবার (১৭ ডিসেম্বর) তাদের ঢাকায় পাঠানো হয়।

এর আগে দুই ধাপে সদরপুর ও চরভদ্রাসন উপজেলায় বিনামূল্যে চোখের ছানি অপারেশন কার্যক্রম সম্পন্ন করা হয়। প্রথম ধাপে সদরপুর উপজেলায় ৩৫ জন এবং দ্বিতীয় ধাপে চরভদ্রাসন উপজেলায় ২৮ জন রোগীর চোখের ছানি অপারেশন (লেন্সসহ) সফলভাবে সম্পন্ন করা হয়েছিল।

এই পুরো কার্যক্রমের সার্বিক ব্যবস্থাপনা, তদারকি ও দেখভাল করছেন ফরিদপুর-৪ আসনের ধানের শীষের মনোনীত প্রার্থী এবং বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী কৃষকদলের কেন্দ্রীয় সাধারণ সম্পাদক শহিদুল ইসলাম খান বাবুল।

জানা গেছে, চোখের চিকিৎসার পাশাপাশি তিনি এর আগেও একাধিকবার ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প (ওষুধসহ) এবং ফ্রি চক্ষু চিকিৎসা ক্যাম্পের আয়োজন করেছেন। এসব কার্যক্রমের মাধ্যমে সাধারণ ও দরিদ্র মানুষের চিকিৎসা সেবায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখে চলেছেন তিনি।

এ বিষয়ে শহিদুল ইসলাম খান বাবুল জানান, মানুষের মৌলিক অধিকার নিশ্চিত করার অংশ হিসেবেই এসব মানবিক উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে এবং ভবিষ্যতেও এ ধরনের সেবামূলক কার্যক্রম অব্যাহত থাকবে।