খুঁজুন
মঙ্গলবার, ২৩ ডিসেম্বর, ২০২৫, ৮ পৌষ, ১৪৩২

চুলে তেল দেওয়ার সেরা সময় কোনটি, সকাল নাকি রাত?

অনলাইন ডেস্ক
প্রকাশিত: মঙ্গলবার, ২৩ ডিসেম্বর, ২০২৫, ১২:২৬ পিএম
চুলে তেল দেওয়ার সেরা সময় কোনটি, সকাল নাকি রাত?

চুলের যত্নে তেল ব্যবহার আমাদের উপমহাদেশের এক প্রাচীন ও পরীক্ষিত অভ্যাস। বাংলাদেশসহ ভারতীয় উপমহাদেশের ঘরে ঘরে নারিকেল, বাদাম, ক্যাস্টর কিংবা পেঁয়াজের তেল চুলের যত্নে নিয়মিত ব্যবহৃত হয়।

তেল চুলের গোড়া মজবুত করে, স্কাল্প আর্দ্র রাখে এবং স্বাস্থ্যকর চুল গজাতে সহায়তা করে। তবে একটি প্রশ্ন প্রায় সবার মনেই আসে, চুলে তেল দেওয়া ভালো সকালবেলা, নাকি রাতে?

বিশেষজ্ঞরা বলছেন, আসলে দুটো সময়ই উপকারী হতে পারে। বিষয়টি নির্ভর করে আপনার জীবনযাপন, চুলের ধরন এবং চুলের প্রয়োজনের ওপর।

 

চুলে তেল দিলে মাথার ত্বকে রক্তসঞ্চালন বাড়ে, চুলের গোড়া শক্ত হয় এবং শুষ্কতা ও ভাঙন কমে। তেলে থাকা প্রয়োজনীয় ফ্যাটি অ্যাসিড ও ভিটামিন স্কাল্পকে পুষ্টি জোগায়, যা নতুন চুল গজানোর জন্য উপযোগী পরিবেশ তৈরি করে। নিয়মিত তেল ব্যবহারে চুলের ফ্রিজ কমে, চুলের টেক্সচার উন্নত হয় এবং দীর্ঘমেয়াদে চুল পড়া কমাতেও সহায়তা করে।

সকালে চুলে তেল দেওয়া

যারা সকালে হালকা মাথা ম্যাসাজ করে অল্প সময়ের মধ্যেই চুল ধুয়ে ফেলতে পছন্দ করেন, তাদের জন্য সকালবেলার তেল দেওয়া একটি ভালো অভ্যাস হতে পারে।

সকালে তেল দেওয়ার উপকারিতা

শ্যাম্পুর আগে ময়লা ও প্রোডাক্ট বিল্ডআপ ঢিলা করতে সাহায্য করে

মাথা ঠাণ্ডা রাখে এবং রক্তসঞ্চালন বাড়ায়

যাদের তেল মাখা চুলে ঘুমাতে অস্বস্তি হয়, তাদের জন্য উপযোগী

সকালে তেল দেওয়ার অসুবিধা

১. তেল শোষণের জন্য পর্যাপ্ত সময় পাওয়া যায় না

২. তেল মাখা চুলে বাইরে গেলে ধুলোবালি ও দূষণ জমতে পারে

৩. শ্যাম্পু না করলে চুল ভারী ও চিটচিটে হয়ে যেতে পারে

 

রাতে চুলে তেল দেওয়া

অনেকেই মনে করেন, রাতে তেল দেওয়াই সবচেয়ে কার্যকর পদ্ধতি।

রাতে তেল দেওয়ার উপকারিতা

১. তেল স্কাল্পে দীর্ঘ সময় থাকার সুযোগ পায়, ফলে পুষ্টি ভালোভাবে শোষিত হয়

২. ঘুমের সময় শরীরের কোষ পুনর্গঠন হয়, যা চুলের স্বাস্থ্যের জন্য সহায়ক

৩. হালকা ম্যাসাজ মানসিক চাপ কমাতে সাহায্য করে

৪. স্কাল্পের আর্দ্রতা বাড়ে এবং চুলের গোড়া শক্ত হয়

রাতে তেল দেওয়ার অসুবিধা

বালিশ তেলতেলে হয়ে যেতে পারে, যা অনেকের জন্য অস্বস্তিকর

অতিরিক্ত তেল দিলে স্কাল্পের রোমকূপ বন্ধ হয়ে যেতে পারে

যাদের স্কাল্প খুব তেলতেলে বা ব্রণপ্রবণ, তাদের জন্য উপযুক্ত নাও হতে পারে

তাহলে কোন সময়টি সবচেয়ে ভালো?

বিশেষজ্ঞরা বলছেন, চুলের বৃদ্ধি ও গভীর পুষ্টির জন্য রাতে তেল দেওয়া তুলনামূলকভাবে বেশি উপকারী। কারণ, তেল দীর্ঘ সময় স্কাল্পে থাকে এবং ঘুমের সময় শরীরের স্বাভাবিক রিকভারি প্রক্রিয়া চুলের স্বাস্থ্যে ইতিবাচক প্রভাব ফেলে। তবে, সময়ের চেয়ে বেশি গুরুত্বপূর্ণ হলো নিয়মিত যত্ন। যাদের জন্য সকালবেলা তেল দেওয়া সহজ এবং নিয়মিত করা সম্ভব, তারাও ভালো ফল পেতে পারেন।

সঠিকভাবে চুলে তেল দেওয়ার উপায়

১. তেল সামান্য গরম করে নিন

২. নখ নয়, আঙুলের ডগা দিয়ে আলতো করে ম্যাসাজ করুন

৩. চুলের দৈর্ঘ্য অনুযায়ী ১-২ টেবিল চামচ তেল যথেষ্ট

৪. প্রতিদিন তেল দেওয়া প্রয়োজন নেই

৫. তেল দেওয়ার পর মাইল্ড শ্যাম্পু দিয়ে চুল ধুয়ে ফেলুন

শেষ কথা

সব মানুষের জন্য একই নিয়ম প্রযোজ্য নয়। গভীর পুষ্টি ও চুলের বৃদ্ধির জন্য রাতে তেল দেওয়া ভালো, আর ব্যস্ত জীবনে সকালে তেল দেওয়া অনেকের জন্য বেশি বাস্তবসম্মত। সবচেয়ে জরুরি হলো, আপনার স্কাল্পের ধরন ও জীবনযাপনের সঙ্গে মানানসই সময় বেছে নেওয়া এবং নিয়মিত চুলের যত্ন নেওয়া। চুল সুস্থ রাখার পেছনে শুধু সময় নয়, নিয়মিত যত্নই আসল চাবিকাঠি।

সূত্র : দ্য হেলথ সাইট

বোয়ালমারীর দস্যুতা মামলার আসামি মনির শিকদার ঢাকায় গ্রেপ্তার

হারুন-অর-রশীদ, ফরিদপুর:
প্রকাশিত: মঙ্গলবার, ২৩ ডিসেম্বর, ২০২৫, ৪:০১ পিএম
বোয়ালমারীর দস্যুতা মামলার আসামি মনির শিকদার ঢাকায় গ্রেপ্তার

ফরিদপুরের বোয়ালমারী উপজেলায় সংঘটিত একটি চাঞ্চল্যকর দস্যুতা মামলার অন্যতম আসামি মো. মনির শিকদার (৪৫)–কে রাজধানীর আশুলিয়া এলাকা থেকে গ্রেপ্তার করেছে র‍্যাব। র‌্যাব-১০ ও র‌্যাব-৪ এর যৌথ অভিযানে তাকে আটক করা হয়।

মঙ্গলবার (২৩ ডিসেম্বর) সকালে র‌্যাব-১০, সিপিসি-৩, ফরিদপুর ক্যাম্পের দেওয়া এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য গণমাধ্যমকে জানানো হয়।

র‍্যাব জানায়, বোয়ালমারীর কালিয়ান্ড এলাকার বাসিন্দা সাখাওয়াত হোসেনের বাড়িতে গত ১ ডিসেম্বর রাতের ঘটনায় এ দস্যুতা সংঘটিত হয়। রাতের খাবার শেষে পরিবারের সবাই ঘুমিয়ে পড়লে গভীর রাতে তিনজন মুখোশধারী দস্যু ধারালো অস্ত্র নিয়ে ঘরে প্রবেশ করে। তারা পরিবারের সদস্যদের ভয়ভীতি দেখিয়ে স্টিলের বাক্স ভেঙে নগদ সাত লক্ষ টাকা ও আনুমানিক দশ লক্ষ টাকার স্বর্ণালঙ্কার লুট করে নিয়ে যায়।

এ ঘটনায় গত ২ ডিসেম্বর বোয়ালমারী থানায় দস্যুতা আইনে (পেনাল কোড ৩৯২ ধারা) একটি মামলা দায়ের করা হয়। তদন্তের একপর্যায়ে ঘটনার সঙ্গে জড়িতদের শনাক্ত করে র‍্যাবের সহায়তা চাওয়া হয়।

এরপর গোপন সংবাদের ভিত্তিতে এবং তথ্যপ্রযুক্তির সহায়তায় সোমবার (২২ ডিসেম্বর) রাত সাড়ে ৮টার দিকে ঢাকার আশুলিয়ার ইয়ারপুর এলাকায় অভিযান চালায় র‍্যাব-১০, সিপিসি-৩ ফরিদপুর ক্যাম্প ও র‍্যাব-৪, সিপিসি-২ নবীনগর ক্যাম্পের যৌথ দল। অভিযানে মামলার অন্যতম আসামি মো. মনির শিকদারকে গ্রেপ্তার করা হয়।

র‍্যাব-১০, সিপিসি-৩, ফরিদপুর ক্যাম্পের কোম্পানি কমান্ডার স্কোয়াড্রন লীডার তারিকুল ইসলাম বলেন, “দস্যুতা ও সংঘবদ্ধ অপরাধ দমনে র‍্যাব সর্বোচ্চ সতর্ক অবস্থানে রয়েছে। অপরাধীদের শনাক্ত করে আইনের আওতায় আনতে আমাদের এ ধরনের অভিযান অব্যাহত থাকবে।”

গ্রেপ্তারকৃত আসামিকে পরবর্তী আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য সংশ্লিষ্ট থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে বলে জানিয়েছে র‍্যাব।

ফরিদপুরে ক্লুলেস অটোরিকশা চালক হত্যাকাণ্ডের রহস্য উন্মোচন, গ্রেপ্তার দুই আসামি

হারুন-অর-রশীদ, ফরিদপুর:
প্রকাশিত: মঙ্গলবার, ২৩ ডিসেম্বর, ২০২৫, ২:৫৫ পিএম
ফরিদপুরে ক্লুলেস অটোরিকশা চালক হত্যাকাণ্ডের রহস্য উন্মোচন, গ্রেপ্তার দুই আসামি

ফরিদপুরের কলাবাগানের ক্লুলেস সেই অটোরিকশা চালক হত্যাকাণ্ডের মূল রহস্য উদ্ঘাটন করেছে পুলিশ। এ ঘটনায় জড়িত দুই আসামিকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।

মঙ্গলবার (২৩ ডিসেম্বর) সকাল ১০ টার দিকে এক প্রেস বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে গণমাধ্যমকে এ তথ্য জানানো হয়।

পুলিশ জানায়, গত ১৮ ডিসেম্বর সকালে ফরিদপুর শহরের ঈশান গোপালপুর ইউনিয়নের চাদপুর এলাকার একটি কলাবাগান থেকে টিপু শেখ (৪০) নামে এক অটোরিকশা চালকের মরদেহ উদ্ধার করা হয়। পরে এ ঘটনায় নিহতের পরিবারের পক্ষ থেকে তার বড় ভাই সিদ্দিক শেখ বাদী হয়ে কোতোয়ালী থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করে।

মামলার পর পুলিশ সুপার মো. নজরুল ইসলামের নির্দেশনায় অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (সদর সার্কেল) আজমীর হোসেনের নেতৃত্বে একটি চৌকস তদন্ত দল মাঠে নামে। তদন্তকালে প্রযুক্তির সহায়তায় বিভিন্ন এলাকার সিসিটিভি ফুটেজ বিশ্লেষণ ও তথ্যপ্রযুক্তি ব্যবহার করে প্রথমে রজিব খান (৪১) নামে এক আসামিকে গ্রেপ্তার করা হয়। পরে তার দেওয়া স্বীকারোক্তিমূলক তথ্যের ভিত্তিতে অপর আসামি মান্নান হাওলাদারকে (৩২) আটক করা হয়।

গ্রেপ্তারকৃত আসামিদের জিজ্ঞাসাবাদের বরাত দিয়ে পুলিশ জানায়, আসামি রাজিব খান ও নিহত টিপু দুজনেই একটি ইটভাটায় শ্রমিক হিসেবে কাজ করতেন। পাশাপাশি নিহত টিপু জীবিকা নির্বাহের জন্য অটোরিকশা চালাতেন। ঘটনার দিন গত ১৭ ডিসেম্বর সন্ধ্যা আনুমানিক ৭টার দিকে নেশা করার প্রলোভন দেখিয়ে কাজ শেষে রাজবাড়ী সড়কের মোড়ে নিহত টিপুর সঙ্গে দেখা করেন আসামি রাজিব।

সে সময় আসামি রাজিবের কাছে একটি পুরাতন চাকু ও গাড়ির লোহার একটি পাতি ছিল। পরে তারা নিহত টিপুর রিকশায় করে ফরিদপুরের চাঁদপুর গ্রামের একটি নির্জন স্থানে পুকুরপাড়ের কলাবাগানে যান। সেখানে তারা গাঁজা ও সিগারেট সেবন করেন।

একপর্যায়ে আসামি রাজিব হঠাৎ করে লোহার পাতি দিয়ে নিহত টিপুর মাথায় সজোরে আঘাত করেন। টিপু মাটিতে লুটিয়ে পড়লে তার মাথা ও মুখে আরও চার থেকে পাঁচবার আঘাত করে মৃত্যু নিশ্চিত করা হয়।

ঘটনার পর ব্যবহৃত চাকু ও লোহার পাতি পাশের একটি পুকুরে ফেলে দেন আসামি রাজিব। এরপর নিহত টিপুর মরদেহ কলাবাগানে ফেলে রেখে তার রিকশাটি নিয়ে ফরিদপুর শহরের র‌্যাফেলস ইন মোড়ে যান। সেখানে তিনি মান্নান হাওলাদার নামে এক ব্যক্তির কাছে লুট করা রিকশাটি বিক্রির জন্য দেন। পরদিন রিকশা বিক্রির বাবদ মান্নান হাওলাদার আসামি রাজিবকে ১৪ হাজার ৫০০ টাকা প্রদান করেন।

পুলিশ আরও জানায়, গ্রেপ্তারকৃত আসামিদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে এবং মামলার তদন্ত কার্যক্রম চলমান রয়েছে।

উল্লেখ্য, গত বৃহস্পতিবার (১৮ ডিসেম্বর) সকালে ফরিদপুরের সদর উপজেলার ঈশান গোপালপুর ইউনিয়নের চাঁদপুর গ্রামের একটি কলাবাগান থেকে টিপু সুলতান নামে এক অটোরিকশা চালকের মরদেহ উদ্ধার করে পুলিশ। এ ঘটনার একদিন পর নিহতের বড় ভাই বাদী হয়ে ফরিদপুরের কোতয়ালী থানায় অজ্ঞাতনামা আসামি করে একটি হত্যা মামলা দায়ের করে। এরপর এ ঘটনার সঙ্গে জড়িতদের গ্রেপ্তারে মাঠে নামে পুলিশ।

ফরিদপুরে গ্রাহকের পাশে বেস্ট ইসলামী লাইফ ইনসুরেন্স: মৃত্যু দাবি চেক হস্তান্তর

ফরিদপুর প্রতিনিধি:
প্রকাশিত: মঙ্গলবার, ২৩ ডিসেম্বর, ২০২৫, ১:৪৪ পিএম
ফরিদপুরে গ্রাহকের পাশে বেস্ট ইসলামী লাইফ ইনসুরেন্স: মৃত্যু দাবি চেক হস্তান্তর

বেস্ট ইসলামী লাইফ ইন্স্যুরেন্স পিএলসি’র উদ্যোগে ফরিদপুরে মৃত্যু দাবি চেক হস্তান্তর ও দোয়া অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়েছে।

মঙ্গলবার (২৩ ডিসেম্বর) সকাল ১১ টার দিকে শহরের জনতা ব্যাংকের মোড়ের বেস্ট ইসলামী লাইফ ইন্সুরেন্সের ফরিদপুর বিভাগীয় অফিস প্রাঙ্গণে এ কর্মসূচির আয়োজন করা হয়।

অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন- বেস্ট ইসলামী লাইফ ইন্স্যুরেন্স পিএলসি’র উপ-ব্যবস্থাপনা পরিচালক মোশাররফ হোসেন। বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন- সিনিয়র ভাইস প্রেসিডেন্ট ও হেড অব ট্রেনিং মো. জামিল উদ্দিন মিন্টু এবং অ্যাসিস্ট্যান্ট এজেন্সি ডিরেক্টর মিসেস কামরুন্নাহার জুথি।

অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন এজেন্সি ডিরেক্টর সাজেদ মাতুব্বর।

অনুষ্ঠানের শুরুতে পবিত্র কোরআন তেলাওয়াত ও দোয়ার মাধ্যমে কর্মসূচি সূচনা করা হয়। পরে বিভিন্ন পলিসি গ্রাহকের উত্তরাধিকারীদের হাতে আনুষ্ঠানিকভাবে মৃত্যু দাবি চেক তুলে দেওয়া হয়।

এ সময় উপকারভোগীরা সময়মতো দাবি পরিশোধ করায় প্রতিষ্ঠানটির প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন।

এসময় প্রধান অতিথির বক্তব্যে মোশাররফ হোসেন বলেন, “বেস্ট ইসলামী লাইফ ইন্স্যুরেন্স সবসময় শরিয়াহসম্মত ও গ্রাহকবান্ধব সেবা প্রদানে অঙ্গীকারবদ্ধ। গ্রাহকের দুর্দিনে পাশে দাঁড়ানোই আমাদের মূল লক্ষ্য। মৃত্যু দাবি দ্রুত ও স্বচ্ছভাবে পরিশোধ করা আমাদের প্রতিষ্ঠানের নৈতিক দায়িত্ব।” তিনি আরও বলেন, বীমা শুধু একটি আর্থিক সুরক্ষা নয়, বরং পরিবারের ভবিষ্যৎ নিরাপত্তার একটি শক্ত ভিত্তি।

বিশেষ অতিথিরা তাদের বক্তব্যে বীমার গুরুত্ব তুলে ধরে বলেন, সচেতনভাবে বীমা গ্রহণ করলে অনিশ্চিত জীবনে আর্থিক ঝুঁকি অনেকাংশে কমে আসে। তারা বেস্ট ইসলামী লাইফ ইন্স্যুরেন্সের সেবার মান ও দাবি নিষ্পত্তির স্বচ্ছতার প্রশংসা করেন।

অনুষ্ঠান শেষে দেশ ও জাতির মঙ্গল কামনায় বিশেষ দোয়া পরিচালনা করা হয়। এ সময় কোম্পানির কর্মকর্তা-কর্মচারী, এজেন্ট, গ্রাহক ও স্থানীয় গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ উপস্থিত ছিলেন।