খুঁজুন
শুক্রবার, ২৪ অক্টোবর, ২০২৫, ৮ কার্তিক, ১৪৩২

‘বাংলাদেশের মানুষের ভোটাধিকার নিয়ে ষড়যন্ত্র হচ্ছে’ : শহিদুল ইসলাম বাবুল

ফরিদপুর প্রতিনিধি:
প্রকাশিত: রবিবার, ৯ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫, ৯:৫৬ পিএম
‘বাংলাদেশের মানুষের ভোটাধিকার নিয়ে ষড়যন্ত্র হচ্ছে’ : শহিদুল ইসলাম বাবুল
জাতীয়তাবাদী কেন্দ্রীয় কৃষকদলের সাধারণ সম্পাদক শহিদুল ইসলাম বাবুল বলেছেন, বাংলাদেশের মানুষের ভোটাধিকার নিয়ে ষড়যন্ত্র হচ্ছে, তালবাহানা হচ্ছে। মানুষের ভোটাধিকার নিয়ে ছিনিমিনি খেলতে দেওয়া হবে না। ছিনিমিনি খেলা এদেশের মানুষ আর এক মূহুর্তও মেনে নিবে না। যতদ্রুত সম্ভব জনগণের ভোটের ব্যবস্থা করুন।
রবিবার (০৯ ফেব্রুয়ারি) বিকেলে বোয়ালমারী উপজেলার শেখর কাজী সিরাজুল ইসলাম একাডেমি মাঠে ইউনিয়ন কৃষকদলের আয়োজনে কৃষক সমাবেশ এসব কথা বলেন তিনি।
তিনি বলেন, দেশের সংখ্যা গরিষ্ঠ কৃষক জনগোষ্ঠীকে সুসংগঠিত করার লক্ষে তিন মাসব্যাপী ইউনিয়ন পর্যায়ে আমরা কৃষক সমাবেশ করছি।
তিনি আরো বলেন, কৃষক ফসল ফলায় কিন্তু তারা ন্যায্যমূল্য পায় না। এর আগে বিএনপি ক্ষমতায় গিয়ে ২৫ বিঘা পর্যন্ত কৃষকের খাজনা মওকুফ করেছিল। আগামী নির্বাচনে বিএনপি ক্ষমতায় আসলে কৃষকদের ভাগ্য উন্নয়নে কাজ করা হবে। বিএনপিই একমাত্র দল যারা কৃষক শ্রমিক মেহনতি মানুষের কথা বলে।
শহিদুল ইসলাম বাবুল বলেন, কৃষকরা উৎপাদন না করলে দেশের মানুষ খাবার পেত না। ১৭ বছরে আওয়ামী চোরেরা কৃষকের ঘাম ঝরানো হাজার হাজার কোটি টাকা বিদেশে পাচার করেছে।
তিনি বলেন, গত ৫ আগস্টে ফ্যাসিস্ট হাসিনা পালিয়ে গেছে। ফ্যাসিম পরিবর্তন হয়েছে, মানুষের ভাগ্যের পরিবর্তন হয় নাই। জিনিসপত্রের দাম কমে নাই, এখনো মানুষের নিরাপত্তা নাই। এখনো মানুষের ভোটের অধিকার প্রতিষ্ঠা হয় নাই।
তিনি আরো বলেন, বাংলাদেশের বিরুদ্ধে এখনো অনলিভেনের মতো ষড়যন্ত্র হচ্ছে বলে আমরা মনে করছি। সেই জন্য জনগণের সরকার প্রতিষ্ঠা নিয়ে তালবাহানা হচ্ছে। কোন রকম তালবাহানা বা ষড়যন্ত্র আমরা শর্য্যে করবো না। তিনি বলেন, গত ১৭ বছর শেখ হাসিনার চোখে চোখ রেখে লড়াই করেছি, আর আপনারা কারা? সেই জন্যই বলছি যতদ্রুত সম্ভব মানুষের ভোটের অধিকার ফিরিয়ে দিন। তানাহলে ভালো হবে না, দেশের মানুষ এসব ষড়যন্ত্র মেনে নিবে না।
আওয়ামী লীগের সমালোচনা করে প্রধান অতিথি বলেন, শেখ হাসিনা ও ওবায়দুল কাদের বলেছিলেন আওয়ামী লীগ পালায় না। ঠিকই তিনদিনের মধ্যে দেশ ছেড়ে আপনারা পালিয়ে গেছেন। লজ্জা করে না, আওয়ামী লীগের কর্মীদের লজ্জা নাই! আপনাদের রেখে যে নেতা-নেত্রীরা পালিয়ে যায়। তিনি বলেন, আমরা পালায় না, বিএনপি পালানোর দল করে না। যারা পালায় না তারাই শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের দল করেন।
সমাবেশে প্রধান বক্তা হিসেবে ফরিদপুর-১ আসনের সাবেক সাংসদ ও কেন্দ্রীয় কৃষক দলের সহসভাপতি খন্দকার নাসিরুল ইসলাম বলেন, দেশ থেকে পালিয়ে গিয়েও ফ্যাসিস্ট শক্তি নানাভাবে এদেশের মানুষের বিরুদ্ধে  ষড়যন্ত্রে লিপ্ত রয়েছে। সেই সাথে একটি গোষ্ঠি সরকার গঠনে নানাভাবে পায়তারা করছেন। আমরা অন্তর্বর্তীকালীন সরকারকে আহ্বান করবো অতিদ্রুত এ দেশের মানুষের ভোটের অধিকার নিশ্চিত করতে। আশা রাখি তারা যত দ্রুত সম্ভব একটি সুষ্ঠু নিরপেক্ষ নির্বাচনের ব্যবস্থা গ্রহণ করবেন।
উপজেলা কৃষক দলের আহ্বায়ক মো. লুৎফর রহমানের সভাপতিত্বে ও সাধারণ সম্পাদক রিপন মোল্যার পরিচালনায় কৃষক সমাবেশে অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য দেন,  ফরিদপুর-১ আসনের সাবেক সাংসদ ও কেন্দ্রীয় কৃষক দলের সহসভাপতি খন্দকার নাসিরুল ইসলাম, কেন্দ্রীয় কৃষক দলের সহ-বন ও পরিবেশ বিষয়ক সম্পাদক মিয়া হাসান, সদস্য মো. আমিনুল ইসলাম, জেলা কৃষকদলের আহ্বায়ক অ্যাড. মামুনুর রশিদ, জেলা কৃষকদলের সদস্য সচিব মুরাদ হোসেন, বোয়ালমারী সরকারি কলেজের সাবেক জিএস জাহাঙ্গীর আলম মুকুল, ইউনিয়ন বিএনপির সাবেক সভাপতি সৈয়দ আলী সাকির, যুবদলের সাবেক সভাপতি ইলিয়াস মোল্যা, উপজেলা জাসাসের আহ্বায়ক সৈয়দ রাকিবুল হাসান ফিয়াম ও মৎস্যজীবি দল নেতা মো. রেজাউল মেম্বার মোল্যা প্রমুখ।

ইস্কনের দ্বারা গুম-সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে সচেতনতা সৃষ্টির আহ্বান তাহাফফুজে দ্বীন পরিষদের

অনলাইন ডেস্ক
প্রকাশিত: শুক্রবার, ২৪ অক্টোবর, ২০২৫, ৬:২৩ পিএম
ইস্কনের দ্বারা গুম-সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে সচেতনতা সৃষ্টির আহ্বান তাহাফফুজে দ্বীন পরিষদের

বাংলাদেশে সম্প্রতি ইসকন কর্তৃক পরিচালিত খুন, গুম এবং মুসলমানদের উপর নির্যাতন ও প্ররোচণামূলক কর্মকাণ্ডে গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করেছে তাহাফফুজে দ্বীন পরিষদ বাংলাদেশ।

শুক্রবার (২৪ অক্টোবর) দুপুরে গণমাধ্যম পাঠানো
এক বিবৃতিতে সংগঠনের সভাপতি মুহাম্মাদ জাকির হুসাইন ফরিদী এবং মহাসচিব মুফতী মুস্তাফিজুর রহমান বলেন, ‘ইসকনের নামে দেশে যে ধরনের গুম, খুন এবং উসকানিমূলক ও বিদ্বেষপূর্ণ কার্যক্রম পরিচালিত হচ্ছে, তা বাংলাদেশের ধর্মীয় সম্প্রীতি, শান্তি ও স্থিতিশীলতার জন্য মারাত্মক হুমকি।’

নেতৃদ্বয় বলেন, “আমরা দেশের সকল ধর্মপ্রাণ মুসলমান ও আলেম সমাজকে শান্তিপূর্ণভাবে প্রতিবাদে ঐক্যবদ্ধ হওয়ার আহ্বান জানাচ্ছি। বিশেষ করে, দেশের সব মসজিদের সম্মানিত ইমাম ও খতিবদের প্রতি আমাদের অনুরোধ— ‘আজকের জুমার খুতবায় যেন মুসল্লিদের সামনে ইসকন কর্তৃক পরিচালিত এই সন্ত্রাস ও নির্যাতনের বিষয়টি তুলে ধরা হয়, যাতে মানুষ সত্যটি জানতে পারে এবং অন্যায়ের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ হতে পারে।”

সংগঠনটি সরকারের প্রতি আহ্বান জানিয়ে বলে—
“ধর্মীয় সম্প্রীতি ও জাতীয় নিরাপত্তা রক্ষার্থে উগ্রবাদী সন্ত্রাসী সংগঠন ইসকনকে নিষিদ্ধ করতে হবে। ইসকন একের পর এক উসকানিমূলক ও ঘৃণাবাদী জঙ্গি কার্যক্রম চালাচ্ছে, তাদের বিরুদ্ধে যথাযথ তদন্ত ও আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ জরুরি।”

রাতে বাসর, সকালে সালথায় আখক্ষেতে মিলল বরের ঝুলন্ত লাশ

ফরিদপুর প্রতিনিধি:
প্রকাশিত: শুক্রবার, ২৪ অক্টোবর, ২০২৫, ৫:৫৮ পিএম
রাতে বাসর, সকালে সালথায় আখক্ষেতে মিলল বরের ঝুলন্ত লাশ

পারিবারিকভাবে হয় বিয়ে। ধুমধামে বরযাত্রী নিয়ে কনেকে আনা হয় বরের বাড়িতে। সব আনুষ্ঠানিকতা শেষে রাতে নবদম্পতিকে পাঠানো হয় বাসরঘরে। তবে ভাগ্যের নির্মম পরিহাস- সকালেই আখক্ষেতের বেড়ার বাঁশের সাথে ঝুলন্ত অবস্থায় বরের লাশ পাওয়া যায়।

ঘটনাটি ফরিদপুরের সালথা উপজেলার বল্লভদী ইউনিয়নের পিসনাইল গ্রামে ঘটে।

শুক্রবার (২৪ অক্টোবর) সকালে পিসনাইল গ্রামের মাঠে একটি আখক্ষেতের বেড়ার বাঁশের সাথে ঝুলন্ত অবস্থায় বরের মরদেহটি উদ্ধার করা হয়।

নিহত বরের নাম মো. জামাল ফকির (২৮)। সে পিসনাইল গ্রামের মো রোজব ফকিরের ছেলে। চার ভাই ও দুই বোনের মধ্যে জামাল ছিলেন সেজো। তবে বরের এই মৃত্যু নিয়ে রহস্য সৃষ্টি হয়েছে। পরিবারের দাবি, জামাল গলায় গামছা পেঁচিয়ে আখক্ষেতের বেড়ার বাঁশের আড়ার সাথে ঝুলে আত্মহত্যা করেছে। আর স্থানীয়রা বলছেন, আখক্ষেতের বেড়ার ওই বাঁশের সাথে ঝুলে আত্মহত্যা করা অসম্ভব।

বরের পরিবার জানান, গত বৃহস্পতিবার (২৩ অক্টোবর) দুপুরে পারিবারিকভাবে পাশ্ববর্তী নগরকান্দা উপজেলার পুরাপাড়া ইউনিয়নের ঘোনাপাড়া গ্রামের মো. লিটন ভূঁইয়ার মেয়ে রোকেয়া আক্তারকে (২৩) বিয়ে করেন জামাল ফকির। বিকেলে কনেকে নিয়ে বাড়িতে আসেন বর। রাতে নবদম্পতি বাসরঘরে শুয়ে ছিলেন।

শুক্রবার সকালে পিসনাইল গ্রামের মাঠে নিজ বাড়ি থেকে আধা কিলোমিটার দূরে একটি আখক্ষেতের বেড়ার বাঁশের সাথে গলায় গামছা পেঁচানো অবস্থায় বর জামালের ঝুলন্ত মরদেহ দেখতে পান স্থানীয় কৃষকরা। পরে পরিবারের সদস্যরা গিয়ে লাশটি নামিয়ে বাড়িতে নিয়ে আসেন।

স্থানীয়রা জানান, গলায় গামছা পেঁচানো অবস্থায় আখক্ষেতের বেড়ার বাঁশের যেভাবে মরদেহ ঝুলে ছিল, তাতে মনে হয় না সে আত্মহত্যা করেছে। কারণ বাঁশের আড়ার উচ্চতা ছিল ২ থেকে আড়াই ফুট। সেখানে ঝুলে আত্মহত্যা করলে পা মাটিতে মিশে যাবে।

 

নিহত বরের স্ত্রী রোকেয়া বলেন, সকালে মানুষের চিৎকার শুনে দরজা খুলতে গেলে দেখি দরজার বাইরে শিকল লাগানো। পরে প্রতিবেশীরা দরজা খুলে দিলে দেখি আমার স্বামীর লাশ জমির মধ্যে পড়ে আছে।

নিহতের বড় ভাই জালাল ফকির বলেন, আমার ভাইয়ের মৃত্যুর বিষয়টি খুবই রহস্যজনক। সে কারও সঙ্গে কোনো শত্রুতা করেনি। ঠিক কী কারণে এমন ঘটনা ঘটল, বুঝে উঠতে পারছি না।

 

সালথা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. আতাউর রহমান বলেন, বৃহস্পতিবার ওই ছেলেটি বিয়ে করেন। রাতে বাসর ঘরে নতুন বউকে তিনি শুয়ে ছিলেন। সকালে বাড়ির পাশে একটি আখক্ষেতের বেড়ার বাঁশের আড়া থেকে তার ঝুলন্ত লাশ দেখতে পান পরিবার। ধারণা করা হচ্ছে তিনি আত্মহত্যা করেছে। মরদেহ উদ্ধার করে ময়না তদন্তের জন্য মর্গে পাঠানো হয়েছে। এ ঘটনায় আইনগত ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন।

ফরিদপুরে বাসের পিছনে ট্রাকের ধাক্কা, নিহত ২

ফরিদপুর প্রতিনিধি:
প্রকাশিত: শুক্রবার, ২৪ অক্টোবর, ২০২৫, ১২:৪৩ পিএম
ফরিদপুরে বাসের পিছনে ট্রাকের ধাক্কা, নিহত ২

ফরিদপুরের ভাঙ্গায় ঢাকা-ভাঙ্গা এক্সপ্রেসওয়ের ভাঙ্গামুখী লেনে দাঁড়িয়ে থাকা একটি বাসের পেছনে দ্রুতগামী ট্রাকের ধাক্কায় দু’জন নিহত হয়েছেন। এতে কমপক্ষে ৭ জন আহত হয়।

শুক্রবার (২৩ অক্টোবর) ভোর রাতে ফরিদপুরের ভাঙ্গা উপজেলার তারাইল এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে।

খবর পেয়ে শিবচর হাইওয়ে থানা পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছে হতাহতদের উদ্ধার করে হাসপাতালে পাঠায়।

নিহতরা হলেন, মাগুরার শালিখা উপজেলার ঘোষগাতী গ্রামের মতিয়ার রহমানের ছেলে মিনহাজুর রহমান সাকিব (২৪) এবং পাবনার বেড়া উপজেলার বনগ্রাম এলাকার জুয়েল রানার স্ত্রী ফারজানা ইয়াসমিন (৩০)।

শিবচর হাইওয়ে থানা সূত্রে জানা গেছে, ঢাকা থেকে ছেড়ে আসা সাতক্ষীরাগামী যমুনা লাইন পরিবহনের একটি বাস (ঢাকা মেট্রো ব-১৫-৯১৪৯) দ্রুতগতিতে চলার সময় প্রথমে অজ্ঞাত একটি গাড়ির পেছনে ধাক্কা দেয়। এতে বাসটির সামনের অংশ মারাত্মকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়। দুর্ঘটনার পর যাত্রীরা নেমে রাস্তার পাশে দাঁড়িয়ে থাকলে, একই লেনে থাকা ঝিনাইদহগামী একটি ট্রাক (ঝিনাইদহ ট-১১-১৬৬১) এসে বাসটির পেছনে সজোরে ধাক্কা দেয়। এতে ঘটনাস্থলেই পরিবহনের যাত্রী মিনহাজুর রহমান সাকিব নিহত হন এবং অন্তত ৭ জন আহত হন। আহতদের উদ্ধার করে ভাঙ্গা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নেওয়া হলে চিকিৎসক গুরুতর আহত ফারজানা ইয়াসমিনকে মৃত ঘোষণা করেন।

ভাঙ্গা হাইওয়ে থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. রোকিবুজ্জামান বলেন, ঘটনাটি ভাঙ্গা উপজেলার মধ্য হলেও এটি শিবচর হাইওয়ের এরিয়ার মধ্যে। এ কারণে বিষয়টি শিবচর হাইওয়ের থানা পুলিশ দেখবেন।

বিষয়টি নিশ্চিত করে শিবচর হাইওয়ে থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ জহিরুল ইসলাম জানান, ঢাকা-ভাঙ্গা এক্সপ্রেসওয়েতে দুর্ঘটনায় দুইজন মারা গেছেন এবং বেশ কয়েকজন আহত হয়েছেন। আহতদের ভাঙ্গা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়েছে। এ ঘটনায় আইনগত ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন রয়েছে।