খুঁজুন
বৃহস্পতিবার, ১৮ ডিসেম্বর, ২০২৫, ৩ পৌষ, ১৪৩২

যুদ্ধ বন্ধে পুতিন-ট্রাম্প ফোনালাপ

আন্তর্জাতিক ডেস্ক
প্রকাশিত: শুক্রবার, ১৪ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫, ৭:৪৫ এএম
যুদ্ধ বন্ধে পুতিন-ট্রাম্প ফোনালাপ

মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প জানিয়েছেন রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের সঙ্গে তার দীর্ঘ ফোনালাপ হয়েছে, যেখানে যুদ্ধের অবসান নিয়ে দুই নেতা আলোচনা শুরু করতে রাজি হয়েছেন।

ট্রাম্প ইঙ্গিত দিয়েছেন, ইউক্রেন সংকট নিয়ে ওয়াশিংটনের আগের অবস্থান থেকে কিছুটা সরে আসার সম্ভাবনা রয়েছে।

 

 

ওভাল অফিসে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে ট্রাম্প বলেন, আমি মনে করি প্রেসিডেন্ট পুতিন শান্তি চান, প্রেসিডেন্ট জেলেনস্কিও শান্তি চান, আর আমিও চাই এই যুদ্ধ শেষ হোক। তিনি জানান, পুতিনের সঙ্গে প্রায় দেড় ঘণ্টা কথা বলার পর তার মনে হয়েছে, দুই পক্ষই শান্তির দিকে অগ্রসর হতে আগ্রহী।

যদিও ট্রাম্প পরবর্তীতে ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কির সঙ্গেও কথা বলেছেন, তবে ইউক্রেনকে শান্তি আলোচনার কেন্দ্রে রাখা হবে কি না, সে বিষয়ে স্পষ্ট কোনো নিশ্চয়তা দেননি।

পর্যবেক্ষকরা মনে করছেন, কিয়েভকে পাশ কাটিয়ে মস্কো ও ওয়াশিংটন নিজেদের মধ্যে একটি সমঝোতায় পৌঁছাতে পারে।

ট্রাম্প জানিয়েছেন, শীঘ্রই পুতিনের সঙ্গে সরাসরি বৈঠক হতে পারে, সম্ভবত সৌদি আরবে। তবে শান্তি প্রক্রিয়ায় ইউক্রেন কতটা ভূমিকা পাবে, সে বিষয়ে নিশ্চিতভাবে কিছু বলেননি। শুধু বলেছেন, তাদের(ইউক্রেন-রাশিয়া) শান্তি স্থাপন করতে হবে।

এদিকে, জাতির উদ্দেশে দেওয়া ভাষণে জেলেনস্কি জানিয়েছেন, ট্রাম্প তাকে পুতিনের সঙ্গে আলোচনা নিয়ে অবগত করেছেন। তিনি এই উদ্যোগকে স্বাগত জানালেও স্পষ্ট করেছেন, ইউক্রেন ও তার মিত্রদের সম্মিলিত শক্তি রাশিয়াকে শান্তির পথে বাধ্য করতে যথেষ্ট।

এদিকে, মার্কিন প্রতিরক্ষা সচিব পিট হেগসেথ ইউক্রেনের ন্যাটোতে যোগ দেওয়ার আশা অবাস্তব এবং ২০১৪ সালের আগের অবস্থায় ফিরে যাওয়াও সম্ভব নয় বলে মন্তব্য করেছেন। এই ধরনের উচ্চাশা শুধু যুদ্ধকে দীর্ঘায়িত করবে এবং সাধারণ মানুষের দুর্ভোগ বাড়াবে।

সূত্র: আল জাজিরা

ফরিদপুরে কলাবাগানে পড়েছিল অটোরিকশা চালকের লাশ

হারুন-অর-রশীদ, ফরিদপুর:
প্রকাশিত: বৃহস্পতিবার, ১৮ ডিসেম্বর, ২০২৫, ৩:২০ পিএম
ফরিদপুরে কলাবাগানে পড়েছিল অটোরিকশা চালকের লাশ

ফরিদপুরে একটি কলাবাগান থেকে টিপু সুলতান (৪০) নামে এক অটোরিকশা চালকের মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ।

বৃহস্পতিবার (১৮ ডিসেম্বর) সকাল সাড়ে ৮ টার দিকে ফরিদপুর সদর উপজেলার ঈশান গোপালপুর ইউনিয়নের চাঁদপুর গ্রামের একটি কলাবাগান থেকে ওই অটোরিকশা চালকের মরদেহ উদ্ধার করা হয়।

নিহত টিপু সুলতান একই এলাকার মৃত জায়েদ আলী শেখের ছেলে।

পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, বৃহস্পতিবার (১৮ ডিসেম্বর) দিবাগত রাত ১২টা থেকে ভোর ৪টার মধ্যে যে কোনো এক সময় ঈশান গোপালপুর ইউনিয়নের চাঁদপুর গ্রামের ৪ নম্বর ওয়ার্ডে সজল মিয়ার পুকুরপাড় সংলগ্ন ইলিয়াস শেখের কলাবাগানের ভেতরে অজ্ঞাত দুর্বৃত্তরা টিপু সুলতানকে হত্যা করে লাশ ফেলে রেখে যায়।

অতঃপর ভোরে ইলিয়াস শেখ কলাবাগানে পানি দিতে এসে একটি মরদেহ পড়ে থাকতে দেখে স্থানীয়দের জানান। পরে এলাকাবাসী থানা পুলিশকে খবর দিলে পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছে লাশ উদ্ধার করে।

ফরিদপুরের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (সদর সার্কেল) মো. আজমীর হোসেন ‘ফরিদপুর প্রতিদিন‘কে বলেন, খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছে মরদেহ উদ্ধার করে। লাশ ময়নাতদন্তের জন্য মর্গে প্রেরণ করা হয়েছে। এ ব্যাপারে আইনগত ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন রয়েছে।

ফরিদপুরে আচরণবিধি লঙ্ঘনের অভিযোগ, লেভেল প্লেয়িং ফিল্ডের দাবি স্বতন্ত্র প্রার্থী দোলনের

ফরিদপুর প্রতিনিধি:
প্রকাশিত: বৃহস্পতিবার, ১৮ ডিসেম্বর, ২০২৫, ২:৪৬ পিএম
ফরিদপুরে আচরণবিধি লঙ্ঘনের অভিযোগ, লেভেল প্লেয়িং ফিল্ডের দাবি স্বতন্ত্র প্রার্থী দোলনের

ফরিদপুর-১ (আলফাডাঙ্গা–মধুখালী–বোয়ালমারী) আসনে নির্বাচনী তফসিল ঘোষণার পর থেকেই আচরণবিধি লঙ্ঘন, প্রার্থীদের মধ্যে অসহিষ্ণুতা এবং ভয়ভীতি প্রদর্শনের অভিযোগ উঠেছে। স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে নির্বাচন করতে আগ্রহী আরিফুর রহমান দোলন অভিযোগ করেছেন, কিছু প্রার্থী ও তাদের অনুসারীরা প্রকাশ্যে আইন অমান্য করছেন, যা সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচনের পরিবেশকে মারাত্মকভাবে বাধাগ্রস্ত করছে।

বৃহস্পতিবার (১৮ ডিসেম্বর) নিজের ফেসবুক পোস্টে দেওয়া এক বিবৃতিতে আরিফুর রহমান দোলন বলেন, ‘যিনি আইন প্রণেতা হতে চান, তিনি যদি শুরুতেই আইন না মানেন, অনুসারীদের আইন অমান্যে উৎসাহ দেন এবং আইন ভঙ্গকারীদের বিষয়ে নীরব থাকেন—তাহলে তার কাছে জনগণের জান-মাল ও মর্যাদা কতটা নিরাপদ, সেটাই বড় প্রশ্ন।’

তিনি বলেন, বড় রাজনৈতিক দলের মনোনয়ন পাওয়ার পর একই আসনে অন্য প্রার্থীকে সহ্য করতে না পারা আসলে সংশ্লিষ্ট প্রার্থীর দুর্বলতারই প্রকাশ। তার ভাষায়, ‘একজন এমপি প্রার্থীর নিজেরই যদি টলারেন্স পাওয়ার না থাকে, তাহলে তার হাতে পাঁচ লাখের বেশি ভোটার এবং সাত লাখেরও বেশি মানুষের সম্মান ও অধিকার কীভাবে নিরাপদ থাকবে?’

আরিফুর রহমান দোলন অভিযোগ করেন, ফরিদপুর-১ আসনে স্বতন্ত্র প্রার্থী হওয়ার আগ্রহ প্রকাশের পর থেকেই তাকে লক্ষ্য করে অপপ্রচার, চরিত্রহনন এবং নানা ধরনের ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে।

তিনি বলেন, ‘আমি জানি আমাকে টার্গেট করা হয়েছে। আমি এখন ফরিদপুর-১ আসনে এমপি হতে চাওয়া কোনো কোনো প্রার্থীর—সবাই নন—পথের কাঁটা হয়ে দাঁড়িয়েছি।’

তার দাবি, যিনি এই ষড়যন্ত্রের অন্যতম পৃষ্ঠপোষক, তিনি কিছুদিন আগেও তাকে নিজ রাজনৈতিক দলে যোগ দেওয়ার জন্য একাধিকবার আমন্ত্রণ জানিয়েছিলেন এবং তার অফিসে বারবার এসেছিলেন। ‘একটাই শর্ত ছিল—আমাকে মঞ্চে উঠে তার পক্ষে কথা বলতে হবে। আমি বিনয়ের সঙ্গে বলেছিলাম, সবার সঙ্গে আলোচনা করেই সিদ্ধান্ত নেব। কিন্তু আমাকে সরাসরি সমর্থন না করায় ধরে নেওয়া হলো আমি তার বিরুদ্ধে,’ বলেন দোলন।

এরপর তার বিরুদ্ধে নোংরা ভাষায় চরিত্রহনন ও বিষোদ্‌গার শুরু হয় এবং অনুসারীদেরও সেই পথে পরিচালিত করা হয় বলে অভিযোগ করেন তিনি।

নিজের পেশাগত অবস্থান তুলে ধরে আরিফুর রহমান দোলন বলেন, ‘ঢাকা টাইমসের একজন সাংবাদিক ২০২৪ সালের জুলাই আন্দোলন কাভার করতে গিয়ে নিহত হলেও তখন সাংবাদিকদের পেশাগত নিরপেক্ষতা নিয়ে কোনো প্রশ্ন তোলা হয়নি। তিনি বলেন, ‘আমি গত ৩০ বছরের বেশি সময় ধরে সাংবাদিকতার সঙ্গে যুক্ত। আমার পেশাগত দায়িত্ব পালনে আমি সবসময় মুক্তিযুদ্ধের চেতনার পক্ষে ছিলাম এবং আছি।’

তিনি আরও বলেন, তার দীর্ঘ সাংবাদিকতা জীবন ও সামাজিক কর্মকাণ্ড ফরিদপুর-১ আসনের মানুষের অজানা নয়।

আরিফুর রহমান দোলন অভিযোগ করেন, তার বিরুদ্ধে ভুয়া ফেসবুক আইডি ও পেজ খুলে অপপ্রচার চালানো হচ্ছে। একই সঙ্গে তাকে হুমকি দেওয়া হচ্ছে এবং মব সৃষ্টি করে ভয় দেখানোর চেষ্টা চলছে। ‘আমাকে হত্যা করা বা প্রার্থী না হতে সুস্পষ্ট ঘোষণাও দেওয়া হয়েছে, যা সরাসরি দেশের প্রচলিত আইনের লঙ্ঘন,’ বলেন তিনি।

তিনি এসব বিষয়ে সরকার, নির্বাচন কমিশন এবং সর্বোপরি ফরিদপুর-১ আসনের জনগণের কাছে ন্যায়বিচারের দাবি জানান।

নির্বাচনী পরিবেশ প্রসঙ্গে দোলন বলেন, ‘একদিকে দল ঘোষিত প্রার্থীর সঙ্গে নৌকা প্রতীকের চেয়ারম্যান প্রার্থী কিংবা ক্ষমতাসীন দলের পদধারী নেতারা প্রকাশ্যে ঘুরছেন এবং অন্যদেরও তাদের পক্ষে কাজ করতে বাধ্য করা হচ্ছে। অন্যদিকে, নির্দিষ্ট প্রার্থীর পক্ষে কথা না বললে বা সঙ্গে না ঘুরলে হুমকি দেওয়া হচ্ছে এবং ‘ফ্যাসিস্টের সহযোগী’ আখ্যা দিয়ে ভয় দেখানো হচ্ছে।

এই পরিস্থিতিতে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী ও প্রশাসনের ভূমিকা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘আপনারা রাজনৈতিক রং না দেখে দেশের প্রচলিত আইন অনুযায়ী ব্যবস্থা নিন—এটাই সংবিধানস্বীকৃত দাবি।’

তিনি আরও বলেন, একটি বিশেষ রাজনৈতিক দলের ঘোষিত প্রার্থী ঘন ঘন আলফাডাঙ্গা, বোয়ালমারী ও মধুখালী থানায় যাচ্ছেন, যা নিয়ে সাধারণ মানুষের মধ্যে প্রশ্ন তৈরি হয়েছে। পুলিশ নিরপেক্ষ ভূমিকা পালন করছে কিনা, তা জনগণ, গণমাধ্যম ও সংশ্লিষ্ট সংস্থাগুলো পর্যবেক্ষণ করবে বলে মন্তব্য করেন তিনি।

আরিফুর রহমান দোলনের মতে, ফরিদপুর-১ আসনে সুষ্ঠু নির্বাচনী পরিবেশ নিশ্চিত হয়েছে কি না, সেটিই প্রমাণ করবে দেশে একটি অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন সম্ভব কি না। তিনি নির্বাচনের আগেই দেশীয় ও আন্তর্জাতিক নির্বাচন পর্যবেক্ষক এবং নির্বাচন কমিশনের উচ্চপর্যায়ের কর্মকর্তাদের গোপনে ও প্রকাশ্যে সরেজমিন তদন্তের আহ্বান জানান।

নিজের অবস্থান ব্যাখ্যা করে তিনি বলেন, ‘আমি ভীত নই। আমি দেশের ও মানুষের দায়িত্ব পালন করতে গিয়ে পালিয়ে যাওয়ার নীতিতে বিশ্বাসী নই। প্রতিযোগিতামূলক নির্বাচনের মাধ্যমেই জনগণের রায় নিতে চাই।’

বিবৃতির শেষাংশে তিনি বলেন, ‘ফরিদপুর-১ আসনের শান্তিপ্রিয় মানুষই শেষ পর্যন্ত সবকিছুর বিচার করবেন। ফরিদপুর-১ আসনের শান্তিপ্রিয় জনতার জয় হোক।’

সদরপুরে সার্ভেয়ারকে কুপিয়ে জখম

ফরিদপুর প্রতিনিধি:
প্রকাশিত: বৃহস্পতিবার, ১৮ ডিসেম্বর, ২০২৫, ২:২৯ পিএম
সদরপুরে সার্ভেয়ারকে কুপিয়ে জখম

ফরিদপুরের সদরপুর উপজেলায় পূর্ব শত্রুতার জেরে এক সার্ভেয়ারকে কুপিয়ে গুরুতর জখম ও পকেট থেকে দুই লাখ টাকা ছিনিয়ে নেওয়ার অভিযোগ উঠেছে। এ ঘটনায় থানায় লিখিত অভিযোগ দায়ের করা হয়েছে।

অভিযোগ সূত্রে জানা যায়, চরবিষ্ণুপুর গ্রামের বাসিন্দা মাজাহার মোল্লা (৬৩) পেশায় সার্ভেয়ার। গত ১৫ ডিসেম্বর বিকেল আনুমানিক ৫টার দিকে তিনি মাগরিবের নামাজের প্রস্তুতি নিচ্ছিলেন। এ সময় একই গ্রামের রুবেল খান (৩৭) ও তার বাবা ইলিয়াস খান (৬২) পূর্ব পরিকল্পিতভাবে দেশীয় অস্ত্র নিয়ে মোটরসাইকেলে করে তার বসতবাড়িতে এসে অকথ্য ভাষায় গালিগালাজ শুরু করে।

মাজাহার মোল্লা গালিগালাজে বাধা দিলে কথা কাটাকাটির একপর্যায়ে রুবেল খান কাঠের বাটাম দিয়ে তার মাথায় আঘাত করলে বাঁম কপালে গুরুতর রক্তাক্ত জখম হয়। অপরদিকে ইলিয়াস খান বাঁশের লাঠি দিয়ে আঘাত করলে তার বাঁম কানের ওপর কাটা জখম হয়। পরে তার প্যান্টের পকেটে থাকা নগদ দুই লাখ টাকা জোরপূর্বক ছিনিয়ে নেওয়া হয় বলে অভিযোগে উল্লেখ করা হয়।

তার চিৎকারে স্ত্রী-সন্তান ও স্থানীয়রা এগিয়ে এলে অভিযুক্তরা প্রাণনাশের হুমকি দিয়ে পালিয়ে যায়। আহত মাজাহার মোল্লাকে স্থানীয়দের সহায়তায় সদরপুর হাসপাতালে নেওয়া হলে প্রাথমিক চিকিৎসা দিয়ে ছেড়ে দেওয়া হয়।

অভিযোগে আরও বলা হয়, ঘটনার পর থেকে অভিযুক্তরা তাকে ও তার পরিবারকে ভয়ভীতি দেখিয়ে আসছে। এতে তিনি ও তার পরিবার চরম নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছেন। অভিযোগকারী দাবি করেন, রুবেল খানের বিরুদ্ধে এলাকায় আগে থেকেই একাধিক অপরাধের অভিযোগ রয়েছে।

এ বিষয়ে মাজাহার মোল্লা সদরপুর থানায় লিখিত অভিযোগ দায়ের করে দোষীদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণের দাবি জানিয়েছেন।

সদরপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. আব্দুল আল মামুন শাহ্ বলেন, এ বিষয়ে এখনও কোন অভিযোগ পাইনি, অভিযোগ পেলে তদন্ত সাপেক্ষে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।