খুঁজুন
বুধবার, ২৪ ডিসেম্বর, ২০২৫, ৯ পৌষ, ১৪৩২

ফরিদপুরের হঠাৎ দেখা দিয়েছে নদী ভাঙন, আতঙ্কে মানুষ

ফরিদপুর প্রতিনিধি:
প্রকাশিত: মঙ্গলবার, ১৭ জুন, ২০২৫, ৪:২৮ পিএম
ফরিদপুরের হঠাৎ দেখা দিয়েছে নদী ভাঙন, আতঙ্কে মানুষ
হঠাৎ করে তিন সপ্তাহ যাবত পদ্মা নদীর ভাঙনের দুশ্চিন্তায় আতঙ্কে দিন কাটাচ্ছে চরাঞ্চলের নদীর পাড়ের মানুষ। ফরিদপুর সদরপুর ও চরভদ্রাসন উপজেলার কয়েকটি এলাকা দিয়ে বয়ে গেছে পদ্মা নদী। নদীরপাড় সংলগ্ন বেশ কয়েকটি রাস্তা ইতোমধ্যেই ভেঙে গিয়েছে। বেশ কিছু এলাকায় আবার নতুন করে ভাঙন শুরু হয়েছে। পদ্মার ভাঙনে অনেকেই বসতভিটা হারাতে বসেছেন। কেউ কেউ তাদের পৈত্রিক বাপ-দাদার ভিটে থেকে ঘর সরিয়ে অন্য জায়গায় চলে যাচ্ছেন। তবে ভাঙন রোধে পানি উন্নয়ন বোর্ড (পাউবো) নজর দিচ্ছে না বলে অভিযোগ স্থানীয়দের।
প্রতিবছরই জুন ও জুলাই মাসে নদীতে পানি বৃদ্ধির ফলে ভাঙন দেখা যায়। গত কয়েক সপ্তাহে ভাঙনের শিকার হয়েছে সদরপুর ও চরভদ্রাসন উপজেলার শয়তান খালি ঘাট, খোকারাম সরকারের ডাঙ্গী, গোপালপুর ঘাট সহ বেশ কয়েকটি এলাকা।
সোমবার (১৭ জুন) সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়, নদীভাঙন ঝুঁকিতে আছে সদরপুর উপজেলার আকোটেরচর ইউনিয়নের মুন্সীরচর, পিয়াজখালির চর, আকোট, আকোটেরচর, ছলেনামা ও খোকারাম সরকারের ডাঙ্গীতে কোটি টাকা ব্যয়ে নির্মিত সরকারি আশ্রয়ণ প্রকল্পের শতাধিক ঘর। এই ঘরগুলো কয়েকগজ দূরেই পদ্মা, এ ছাড়া উপজেলার নারিকেলবাড়িয়া ইউনিয়নের বিশ্বনাথপুর, নুরুদ্দিন সরদারকান্দি, কাচিকাটা গ্রাম, নন্দলালপুর, ফকির কান্দি, তালপট্টির চর, কাড়ালকান্দি, জঙ্গিকান্দি, জামাল শিকদার কান্দি এবং চরমানাইর ইউনিয়ন ও চরনাসিরপুর ইউনিয়নের শিমুলতলী ঘাট, কাজীরসুরা, দূর্বারটেক, মফিজদ্দিনের কান্দি, হাফেজ কান্দি, রাড় চরগজারিয়া ও গিয়াস উদ্দীন মুন্সীর কান্দি গ্রাম ভাঙছে। এতে কমপক্ষে ৬০টির বেশি ঘর অন্য জায়গায় সরিয়ে নিতে হয়েছে। অনেকে খোলা জায়গায় বসবাস করছে। অনেকে নদীর পাড়ে ঝুঁকি নিয়ে বসবাস করছে। অনেকে বাড়িঘর ভেঙে অন্য জায়গায় নিয়ে যাচ্ছে। কেউ কেউ বাড়ির চাল খুলে অন্য জায়গায় রাখলেও খুঁটি ও বেড়া লাগিয়ে রাখছে, যদি ভাঙন থামে সেই আশায়।
অন্যদিকে, চরভদ্রাসন উপজেলার উপজেলার চর হরিরামপুর ইউনিয়নের সবুল্লা শিকদারের ডাঙ্গী গ্রাম, সদর ইউনিয়নের টিলারচর ও এমপি ডাঙ্গী গ্রাম, চরঝাউকান্দা ইউনিয়নের চরকালকিনিপুর, চরমির্জাপুর, চরতাহেরপুর, চরকল্যাণপুর, দিয়ারা গোপালপুর গ্রামে ভাঙন অব্যাহত আছে।
নারিকেল বাড়িয়া ইউনিয়ন কাচিকাটা গ্রামের বাসিন্দা আইয়ুব শেখ বলেন, নদীর পাশেই আমার ঘর ছিল। হঠাৎ দেখি ফাটল, রাতে নদীর ভাঙন বেশি হয়, ঘর ডুবে যাওয়ার ভয়ে আমি সরিয়ে নিয়েছি। যদি না সরাতাম এখন আমার বাড়ি নদীতে।
আকোটের চর ইউনিয়ন খোকারাম সরকারের ডাঙ্গী গ্রামের গুছগ্রামের বাসিন্দা নুর ইসলাম জানান, এখান থেকে প্রতি বছর অবৈধভাবে বালু উত্তোলন করা হয়। বালু উত্তোলন যারা করেন তারা প্রভাবশালী, তাই কোনো ব্যক্তি প্রতিবাদ করতে পারত না, প্রতিবাদ করলে তাদের হুমকি দিত। এখন নদী ভাঙ্গনে তার খেসারত দিচ্ছে এলাকাবাসী।
ঢেউখালি ইউনিয়নের শয়তান খালি ঘাট এলাকার বাসিন্দা কাজী নজরুল জানান, পদ্মা নদীতে গত কয়েক সপ্তাহ ধরে পানি বাড়ছে। পানি বৃদ্ধির ফলে ভাঙনও দেখা দিয়েছে। কিন্তু ভাঙনরোধে কোনো উদ্যোগ নেওয়া হচ্ছে না। তাদের দাবি যতদ্রুত সম্ভবত ভাঙনরোধে কার্যকর পদক্ষেপ নেয়া। তা না হলে ফসলি জমির সঙ্গে বেশকিছু ঘরবাড়িও নদীগর্ভে বিলীন হতে পারে।
আকোটের চর ইউনিয়নের কলাবাগান এলাকার কৃষক ইসমাইল মুন্সি বলেন, প্রতি বছর নদীর পাড় কেটে নিচ্ছে কিছু ভূমিখেকো। তাই নদীভাঙনে অনেক ঘরবাড়ি ভাঙার আশংকা রয়েছে। এখনো নদীর পাড় কেটে মাটি নেওয়া হচ্ছে। মাটিগুলো বিভিন্ন লোকের কাছে বিক্রি করা হচ্ছে।
রিনা বেগম নামে এক নারী বলেন, কে করে দেবে আমাদের ঘরবাড়ি? সরকার একটি ঘর দিয়েছে আমি সেখানে থাকি। নদী যেভাবে ভাংছে হয়তো আর বেশিদিন থাকতে পারব না। ঘর ভেঙে নিয়ে যাবে নদীতে। কীভাবে থাকব, কীভাবে চলব, কে আমাদের খাওয়াবে বলতে পারছি না।
চর ঝাউকান্দা ইউপি চেয়ারম্যান বদরুজ্জামান মৃধা বলেন, গত দুই সপ্তাহে পদ্মা নদীর ভাঙনে আমার ইউনিয়নের ৪টি পরিবারের ঘর-বাড়ি বিলিন হয়ে গিয়েছে। ৩ হাজার বিঘা বাদামের ক্ষেত পানিতে তলিয়ে গিয়েছে। পানি উন্নয়ন বোর্ডের কর্মকর্তাদের বিষয়টি অবগত করেছি, এখনো কোন পদক্ষেপ গ্রহণ করেনি।
আকোটের চর ইউপি চেয়ারম্যান আসলাম বেপারী বলেন, শুধু এবছর নয়, প্রতি বছরই নদীভাঙন হচ্ছে। এখন চরাঞ্চলের মানুষের নদী ভাঙন নিত্য দিনের নিত্য দিনের সঙ্গী। আমি পানি উন্নয়ন বোর্ডসহ সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে অবগত করেছি।
আশা করছি দ্রুত তারা ভাঙন রোধে ব্যবস্থা গ্রহণ করবেন।
চরভদ্রাসন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মনিরা খাতুন বলেন, নদী ভাঙন প্রতিরোধে পানি উন্নয়ন বোর্ডসহ ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের মাধ্যমে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
ফরিদপুর পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী মো. রাকিব হোসেন জানান, গত বিশ দিনে যে স্থান গুলোতে ভাঙন হয়েছে সেখানে নদীর গভীরতা অনেক বেশি, তাই সেখানে জিও ব্যাগ ফেলে ভাঙন রোধ করা সম্ভব নয়। ইতিমধ্যে আমাদের একটি টিম ভাঙন রোধে কাজ করছে, তারা একটি রিপোর্ট তৈরি করে আমাদের নিকট সাবমিট করবেন। এরপর ভাঙন রোধে টেকসই স্থায়ী প্রকল্প অনুমোদনের জন্য পাঠাবো।

ভোর মানেই নতুন শুরু: প্রকৃতির কোলে প্রশান্ত সকালের গল্প

হারুন-অর-রশীদ, ফরিদপুর:
প্রকাশিত: বুধবার, ২৪ ডিসেম্বর, ২০২৫, ৬:৫২ এএম
ভোর মানেই নতুন শুরু: প্রকৃতির কোলে প্রশান্ত সকালের গল্প

ভোরের আলো ফোটার সঙ্গে সঙ্গেই প্রকৃতি যেন নতুন দিনের বার্তা নিয়ে হাজির হয়। রাতের নীরবতা ভেঙে পাখির কিচিরমিচির, হালকা কুয়াশার আড়ালে সূর্যের প্রথম আলো আর শিশিরভেজা ঘাস—সব মিলিয়ে সকাল মানেই এক অনাবিল প্রশান্তির সময়।

সকালের এই সময়টায় প্রকৃতি তার সবচেয়ে শান্ত ও নির্মল রূপে ধরা দেয়। মাঠের আল ধরে হাঁটলে পায়ের নিচে নরম শিশিরের ছোঁয়া অনুভূত হয়। গাছের পাতায় জমে থাকা পানির ফোঁটাগুলো সূর্যের আলোয় ঝিলমিল করে ওঠে। পুকুরের স্থির জলে আকাশের প্রতিবিম্ব আর দূরের গ্রামের পথ ধরে ধীরে চলা মানুষের ছায়া—সবকিছু মিলিয়ে এক অপূর্ব দৃশ্যের জন্ম নেয়।

স্থানীয় পরিবেশবিদদের মতে, ভোরের প্রকৃতি মানুষের মানসিক স্বাস্থ্যের ওপর ইতিবাচক প্রভাব ফেলে। সকালের নির্মল বাতাসে অক্সিজেনের মাত্রা তুলনামূলক বেশি থাকায় এই সময়টায় হাঁটাহাঁটি করলে শরীর ও মন দুটোই সতেজ থাকে। নিয়মিত ভোরের আলোয় প্রকৃতির সংস্পর্শে থাকলে মানসিক চাপ কমে এবং দিনের কাজের প্রতি মনোযোগ বাড়ে।

গ্রামীণ জীবনে ভোরের প্রকৃতির সঙ্গে মানুষের সম্পর্ক আরও গভীর। কৃষক মাঠে যাওয়ার প্রস্তুতি নেন, জেলে জাল গুছিয়ে নদীর দিকে রওনা দেন, আবার কেউ কেউ ফজরের নামাজ শেষে দাঁড়িয়ে পড়েন খোলা আকাশের নিচে। এই সময় প্রকৃতি আর মানুষের মধ্যে এক নীরব যোগাযোগ তৈরি হয়।

তবে আধুনিক ও যান্ত্রিক জীবনে ভোরের এই সৌন্দর্য অনেকটাই আড়ালে চলে যাচ্ছে। দেরিতে ঘুমানো, ব্যস্ত সকাল আর মোবাইল ফোনের প্রতি অতিরিক্ত নির্ভরতায় প্রকৃতির এই সময়টাকে অনেকেই আর অনুভব করতে পারছেন না। অথচ প্রতিদিন মাত্র কয়েক মিনিট ভোরের প্রকৃতির দিকে তাকানোই পারে সারাদিনের ক্লান্তি দূর করতে।

প্রকৃতি প্রতিটি সকালে আমাদের নতুন করে শুরু করার শিক্ষা দেয়। গত রাত যেমন শেষ হয়ে যায়, তেমনি প্রতিটি ভোর নিয়ে আসে নতুন আলো, নতুন আশা। ভোরের এই নীরব বার্তাই মনে করিয়ে দেয়—জীবন এখনো সুন্দর, এখনো এগিয়ে যাওয়ার মতো।

তারেককে বরণে ফরিদপুর থেকে পদ্মা সেতু হয়ে ঢাকায় যাবে ৫০ হাজার নেতাকর্মী

অনলাইন ডেস্ক
প্রকাশিত: বুধবার, ২৪ ডিসেম্বর, ২০২৫, ২:১৭ এএম
তারেককে বরণে ফরিদপুর থেকে পদ্মা সেতু হয়ে ঢাকায় যাবে ৫০ হাজার নেতাকর্মী

বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের প্রায় ১৮ বছর পর দেশে প্রত্যাবর্তনকে কেন্দ্র করে সারাদেশের মতো ফরিদপুর থেকেও ব্যাপক প্রস্তুতি নেওয়া হয়েছে। জেলা বিএনপি সূত্রে জানা গেছে, জেলার সব ইউনিয়ন ও উপজেলা থেকে অন্তত ৫০ হাজার নেতাকর্মী ঢাকায় যাবে।

জেলা বিএনপি সূত্রে জানা গেছে, ফরিদপুর থেকে ঢাকায় যাত্রা শুরু হবে ২৪ ডিসেম্বর রাত ১১টার দিকে সরকারি রাজেন্দ্র কলেজের মাঠ থেকে। পদ্মা সেতু পার হয়ে নেতাকর্মীরা সরাসরি রাজধানীর ৩০০ ফিট (পূর্বাচল রোড) এলাকায় নির্মিত বিশাল সংবর্ধনা মঞ্চে উপস্থিত হবেন। মঞ্চটি ৪৮ ফুট বাই ৩৬ ফুট আয়তনের এবং চারপাশে আলোকসজ্জা, ব্যানার ও ফেস্টুন দিয়ে পরিবেশ উৎসবমুখর করা হয়েছে।

ফরিদপুর থেকে অন্তত ৫০ হাজার নেতাকর্মী ঢাকায় পৌঁছানোর পরিকল্পনা রয়েছে। ইতোমধ্যে ৩০০টি বড় বাস এবং ২৫০টি বড় মাইক্রোবাস ভাড়া করা হয়েছে। জেলার ৯টি উপজেলা থেকে আরও শতাধিক বাস ও মাইক্রোবাস ঢাকায় যাবে। এছাড়া অনেক নেতাকর্মী ব্যক্তিগতভাবে ট্রেনের মাধ্যমে রাজধানীতে পৌঁছাবেন। ফরিদপুর জেলা বিএনপি এ ব্যাপারে সতর্কতার সঙ্গে সব প্রস্তুতি সম্পন্ন করছে।

ফরিদপুরের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (সদর সার্কেল) আজমীর হোসেন বলেন, বিএনপি আনুষ্ঠানিকভাবে এ ব্যাপারে এখনও কিছু জানায়নি। তবে নিরাপত্তা সংক্রান্ত যে কোনো সহায়তা আমাদের পক্ষ থেকে নিশ্চিত করা হবে।

জেলা বিএনপির সদস্য সচিব একেএম কিবরিয়া বলেন, আমাদের নেতাকর্মীরা উৎফুল্ল এবং দীর্ঘ সময় পর তারেক রহমানের দেশে ফেরার জন্য ব্যাপক উদ্দীপনা বিরাজ করছে। এটি আমাদের দলের জন্য একটি ঐতিহাসিক মুহূর্ত। সারাদেশে বিএনপি নেতাকর্মীরা ইতোমধ্যে সংবর্ধনা ও স্বাগত আয়োজনের প্রস্তুতি শুরু করেছে। ফরিদপুর থেকে ঢাকায় নেতাদের অংশগ্রহণ চোখে পড়ার মতো হবে।

 

– তথ্য সূত্র : ঢাকা পোস্ট 

ফরিদপুর-১ আসনে জাতীয় গণতান্ত্রিক ফ্রন্টের প্রার্থী সাবেক এমপি শাহ মোহাম্মদ আবু জাফর

ফরিদপুর প্রতিনিধি:
প্রকাশিত: মঙ্গলবার, ২৩ ডিসেম্বর, ২০২৫, ৯:২০ পিএম
ফরিদপুর-১ আসনে জাতীয় গণতান্ত্রিক ফ্রন্টের প্রার্থী সাবেক এমপি শাহ মোহাম্মদ আবু জাফর

আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ফরিদপুর-১ (বোয়ালমারী, মধুখালী ও আলফাডাঙ্গা) আসনে সাবেক সংসদ সদস্য শাহ মোহাম্মদ আবু জাফরকে মনোনয়ন দিয়েছে নবগঠিত রাজনৈতিক জোট জাতীয় গণতান্ত্রিক ফ্রন্ট।

মঙ্গলবার (২৩ ডিসেম্বর) রাজধানীর বনানীর হোটেল শেরাটনে অনুষ্ঠিত সংবাদ সম্মেলনে জাতীয় পার্টির নির্বাহী চেয়ারম্যান মুজিবুল হক চুন্নু জোটের ১১৯টি আসনের প্রার্থীর নাম ঘোষণা করেন। এ সময় ফরিদপুর-১ আসনের প্রার্থী হিসেবে শাহ মোহাম্মদ আবু জাফরের নাম আনুষ্ঠানিকভাবে ঘোষণা করা হয়।

চারবারের সংসদ সদস্য শাহ মোহাম্মদ আবু জাফর ফরিদপুর-১ আসনের একজন পরিচিত ও প্রবীণ রাজনীতিবিদ। তিনি বিভিন্ন সময়ে আওয়ামী লীগ, জাতীয় পার্টি ও বিএনপির রাজনীতির সঙ্গে যুক্ত ছিলেন। সর্বশেষ জাতীয় পার্টি ও জেপির সমন্বয়ে গঠিত জাতীয় গণতান্ত্রিক ফ্রন্টের প্রার্থী হিসেবে এবার নির্বাচনে অংশ নিচ্ছেন।

মনোনয়ন পাওয়ার প্রতিক্রিয়ায় তিনি বলেন, “আমি আজীবন এলাকার মানুষের পাশে ছিলাম। ইনশাআল্লাহ, আগামীতেও তাঁদের সেবা করে যেতে চাই।”

রাজনৈতিক বিশ্লেষকদের মতে, তাঁর এই মনোনয়ন ফরিদপুর-১ আসনের নির্বাচনী সমীকরণে নতুন আলোচনা তৈরি করেছে।

error: Content is protected !!