খুঁজুন
শনিবার, ২৭ ডিসেম্বর, ২০২৫, ১২ পৌষ, ১৪৩২

ফরিদপুরে যথাযোগ্য মর্যাদায় বৈশাখী টেলিভিশনের ২১তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন

ফরিদপুর প্রতিনিধি:
প্রকাশিত: শনিবার, ২৭ ডিসেম্বর, ২০২৫, ৫:০৮ পিএম
ফরিদপুরে যথাযোগ্য মর্যাদায় বৈশাখী টেলিভিশনের ২১তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন

ফরিদপুরে আলোচনা সভা ও কেক কাটার মধ্য দিয়ে যথাযোগ্য মর্যাদায় উদযাপিত হয়েছে দেশের জনপ্রিয় বেসরকারি স্যাটেলাইট চ্যানেল বৈশাখী টেলিভিশনের ২১তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী।

শনিবার (২৭ ডিসেম্বর) সকাল ১০টায় ফরিদপুর প্রেসক্লাব মিলনায়তনে বর্ণাঢ্য এ অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।

অনুষ্ঠানে বৈশাখী টেলিভিশনের জেলা প্রতিনিধি তামিম ইসলামের সঞ্চালনায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন- ফরিদপুর-৩ (সদর) আসনের ধানের শীষের মনোনীত প্রার্থী চৌধুরী কামাল ইবনে ইউসুফ।

ফরিদপুর প্রেসক্লাবের সভাপতি কবিরুল ইসলাম সিদ্দিকীর সভাপতিত্বে আয়োজিত অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন- ফরিদপুর প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক মাহাবুব হোসেন পিয়াল।

এছাড়াও অনুষ্ঠানে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ফরিদপুর শাখার নেতৃবৃন্দ, সাংস্কৃতিক সংগঠন ‘নাট্যকুঞ্জ’-এর প্রতিনিধিবৃন্দ, জেলা প্রেসক্লাবের সদস্যবৃন্দ এবং বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার স্থানীয় গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ উপস্থিত ছিলেন।

আলোচনা সভায় বক্তারা বলেন, বৈশাখী টেলিভিশন দীর্ঘ দুই দশকেরও বেশি সময় ধরে বস্তুনিষ্ঠ সংবাদ পরিবেশন ও সুস্থ বিনোদনের মাধ্যমে দর্শকদের আস্থা অর্জন করেছে। সত্য ও ন্যায়ের পক্ষে থেকে সাধারণ মানুষের কথা বলায় চ্যানেলটি দেশের গণমাধ্যম অঙ্গনে একটি গ্রহণযোগ্য অবস্থান তৈরি করতে সক্ষম হয়েছে।

তারা আরও বলেন, প্রযুক্তির পরিবর্তন ও সময়ের চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করে বৈশাখী টেলিভিশন যেভাবে এগিয়ে যাচ্ছে, তা প্রশংসনীয়।

বক্তারা আশা প্রকাশ করে বলেন, ভবিষ্যতেও বৈশাখী টেলিভিশন গণমাধ্যমের দায়িত্বশীল ভূমিকা পালন করে দেশ ও মানুষের কল্যাণে কাজ করে যাবে এবং বস্তুনিষ্ঠ সাংবাদিকতার ধারা অব্যাহত রাখবে।

আলোচনা সভা শেষে অতিথিবৃন্দ কেক কেটে বৈশাখী টেলিভিশনের ২১তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন করেন। এ সময় উপস্থিত অতিথি ও সাংবাদিকদের মাঝে উৎসবমুখর পরিবেশের সৃষ্টি হয়।

অনুষ্ঠানটি ফরিদপুরের গণমাধ্যমকর্মীদের মধ্যে সৌহার্দ্য ও পারস্পরিক সম্পর্ক আরও দৃঢ় করেছে বলে আয়োজকরা জানান।

ফরিদপুরে শীতের রাতে যখন কষ্ট বাড়ে, তখন মানবতার হাত বাড়াল পুনাক

হারুন-অর-রশীদ, ফরিদপুর:
প্রকাশিত: শনিবার, ২৭ ডিসেম্বর, ২০২৫, ৪:৪০ পিএম
ফরিদপুরে শীতের রাতে যখন কষ্ট বাড়ে, তখন মানবতার হাত বাড়াল পুনাক

হাড় কাঁপানো শীতে অসহায় ও দুস্থ মানুষের পাশে দাঁড়াল বাংলাদেশ পুলিশ নারী কল্যাণ সমিতি (পুনাক)।

শনিবার (২৭ ডিসেম্বর) সকাল ১১টার দিকে ফরিদপুর পুলিশ লাইন্সের ড্রিল শেডে পুনাক ফরিদপুর জেলা শাখার উদ্যোগে শীতবস্ত্র বিতরণ কার্যক্রম অনুষ্ঠিত হয়।

অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন পুলিশ নারী কল্যাণ সমিতি (পুনাক) ফরিদপুর জেলার সভানেত্রী কামরুন নাহার পপি। প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ফরিদপুরের পুলিশ সুপার (এসপি) মো. নজরুল ইসলাম।

সভাপতির বক্তব্যে কামরুন নাহার পপি বলেন, “শীতের কষ্ট সবচেয়ে বেশি ভোগ করেন সমাজের অবহেলিত মানুষগুলো। তাদের মুখে একটু হাসি ফোটাতে পারলেই আমাদের এই আয়োজন সার্থক হবে। পুনাক সবসময় মানবিক কাজের পাশে থাকতে চায়।”

তিনি আরও বলেন, শীতবস্ত্র বিতরণ শুধু দান নয়, বরং এটি মানবিক দায়িত্ব ও সামাজিক দায়বদ্ধতার অংশ।

প্রধান অতিথির বক্তব্যে পুলিশ সুপার মো. নজরুল ইসলাম বলেন, “পুলিশ শুধু আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী নয়, মানুষের বিপদে পাশে দাঁড়ানোও আমাদের দায়িত্ব। পুনাকের এই উদ্যোগ সমাজে মানবিকতার বার্তা ছড়িয়ে দেবে।”
তিনি এ ধরনের কার্যক্রম অব্যাহত রাখার ওপর গুরুত্বারোপ করেন।

আবেগে আপ্লুত হয়ে কয়েকজন উপকারভোগী বলেন, “এই শীতে কম্বল পাওয়াটা আমাদের জন্য অনেক বড় সহায়তা। অনেক কষ্টে দিন কাটাচ্ছিলাম। পুলিশ আর পুনাক আমাদের কথা ভেবেছে—এটাই বড় প্রাপ্তি।”

এসময় আরও উপস্থিত ছিলেন অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (প্রশাসন ও অর্থ) মো. শামছুল আজম, পুনাকের সহ-সভানেত্রী তাসনিয়া তানজিম, মাহিশা আক্তারসহ পুনাকের অন্যান্য সদস্যবৃন্দ ও পুলিশ কর্মকর্তারা।

শীতের সকালে এমন মানবিক উদ্যোগে উষ্ণতা ছড়িয়েছে ফরিদপুর পুলিশ লাইন্স চত্বরে। পুনাকের এই শীতবস্ত্র বিতরণ কার্যক্রম অসহায় মানুষের পাশে দাঁড়ানোর এক উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত হয়ে থাকবে।

ফরিদপুরে ফুটপাত দখলে পথচারীদের দুর্ভোগ, ব্যাহত স্বাভাবিক চলাচল

হারুন-অর-রশীদ, ফরিদপুর:
প্রকাশিত: শনিবার, ২৭ ডিসেম্বর, ২০২৫, ২:২২ পিএম
ফরিদপুরে ফুটপাত দখলে পথচারীদের দুর্ভোগ, ব্যাহত স্বাভাবিক চলাচল

ফরিদপুর পৌর এলাকার বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ সড়কের ফুটপাত দখল করে দোকানপাট ও ভাসমান ব্যবসা বসানোর কারণে পথচারীদের চরম দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে। নির্ধারিত ফুটপাত ব্যবহার করতে না পেরে মানুষকে জীবনের ঝুঁকি নিয়ে সড়ক দিয়ে চলাচল করতে হচ্ছে। এতে প্রায়ই যানজট সৃষ্টি হচ্ছে এবং দুর্ঘটনার আশঙ্কাও বাড়ছে।

শহরের জনতা ব্যাংক মোড়, হাজী শরীয়তুল্লাহ বাজারের সামনের সড়ক, থানা মোড়, গোয়ালচামট সড়কসংলগ্ন এলাকায় দেখা গেছে, ফুটপাতের অধিকাংশ অংশ দখল করে অস্থায়ী দোকান, চা-স্টল ও ফলের দোকান বসানো হয়েছে। কোথাও কোথাও স্থায়ী দোকান মালিকরাও দোকানের সামনের ফুটপাত পুরোপুরি দখল করে রেখেছেন। ফলে স্কুলগামী শিক্ষার্থী, নারী ও বয়স্ক মানুষ সবচেয়ে বেশি ভোগান্তির শিকার হচ্ছেন।

রহিমা বেগম নামে এক পথচারী ‘ফরিদপুর প্রতিদিন’কে বলেন, “ফুটপাত দিয়ে হাঁটার কোনো জায়গা নেই। বাধ্য হয়ে গাড়ি চলাচলের রাস্তায় নামতে হয়। এতে সব সময় দুর্ঘটনার ভয় থাকে।” আরেকজন জানান, সন্ধ্যার পর অবস্থা আরও ভয়াবহ হয়ে ওঠে।

জনতা ব্যাংকের মোড়ের সালাম নামের ভাসমান এক শীতের পোশাক বিক্রেতা ‘ফরিদপুর প্রতিদিন’কে বলেন, ‘কারো অনুমতি না নিয়েই এখানে বসেছি। এখানে বসার জন্য কাউকে কোনো ভাড়া দিতে হয়না। পৌরসভা কিংবা জেলা প্রশাসনের অনুমতিরও দরকার হয়না’

তবে রাজবাড়ির খানখানাপুর এলাকা থেকে আসা মো. শাহিন নামের এক দোকানদার ‘ফরিদপুর প্রতিদিন’কে বলেন, ‘স্থায়ী দোকানের সামনের মালিকদের প্রতিদিন চাঁদার নামে ৫’শ টাকা বকশিস দিতে হয়। এছাড়া দোকান না খুললেও মাসে ১৫ হাজার টাকা গুনতে হয়।’

এছাড়া আরেক দোকানদার অনিক মিয়া বলেন, ‘ভাড়া কিংবা অনুমতির বিষয়টি দোকান মালিক জানে। আমি তার কর্মচারী।’

পৌরসভার পক্ষ থেকে দাবি করা হয়, ‘অভিযান পরিচালনার পর কিছুদিন পরিস্থিতি স্বাভাবিক থাকলেও পরে আবার ফুটপাত দখল হয়ে যায়।’

এ ব্যাপারে ফরিদপুরের নিরাপদ সড়ক আন্দোলনের সভাপতি আবরাব নাদিম ইতু ‘ফরিদপুর প্রতিদিন‘কে বলেন, ‘প্রশাসন দুই দিন পর পর বলে থাকেন তারা ব্যবস্থা নিবে। কিন্তু তাদের বলার মধ্যেই কথাগুলো সীমাবদ্ধ থাকে। এতে ভোগান্তি পোহাতে হয় সাধারণ মানুষদের।’

এ ব্যাপারে ফরিদপুর পৌরসভার প্রশাসক মো. সোহরাব হোসেন ‘ফরিদপুর প্রতিদিন‘কে বলেন, ‘ফরিদপুর পৌরসভা থেকে অনুমতি নিতে একটা প্রসিডিউর মেইনটেইন করতে হয়। সেটা তারা করেনি ও অনুমতি নেইনি। আমরা অবৈধ ভাসমান দোকানগুলোর বিরুদ্ধে মাঝেমধ্যে ভ্রাম্যমাণ আদালতের মাধ্যমে অভিযান চালাচ্ছি। শাস্তিও দেওয়া হচ্ছে। শহরের যানজট নিরসনে শিগগিরই নতুন করে উচ্ছেদ অভিযান জোরদার করা হবে এবং অবৈধভাবে ফুটপাত দখলকারীদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

তিনি আরও বলেন, “আমরা ফুটপাত দখলমুক্ত করতে নিয়মিত অভিযান পরিচালনা করছি। তবে কিছু ব্যবসায়ী বারবার নির্দেশনা অমান্য করছেন।”

সচেতন মহলের মতে, ফুটপাত পথচারীদের নিরাপদ চলাচলের জন্য। দ্রুত কার্যকর ব্যবস্থা গ্রহণ না করলে দুর্ঘটনা ও জনদুর্ভোগ আরও বাড়বে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে। তারা মনে করেন, নিয়মিত মনিটরিং ও স্থায়ী সমাধান ছাড়া এ সমস্যা থেকে মুক্তি মিলবে না।

আইনশৃঙ্খলার অজুহাতে বন্ধ ফরিদপুরের আবহমান বাংলার ঐতিহ্যবাহী ঘুড়ি উৎসব

হারুন-অর-রশীদ, ফরিদপুর:
প্রকাশিত: শনিবার, ২৭ ডিসেম্বর, ২০২৫, ১২:২০ পিএম
আইনশৃঙ্খলার অজুহাতে বন্ধ ফরিদপুরের আবহমান বাংলার ঐতিহ্যবাহী ঘুড়ি উৎসব

ফরিদপুরে আবহমান বাংলার ঐতিহ্যকে ধারণ করে আয়োজিত বহুল প্রতীক্ষিত ঘুড়ি উৎসবটি শেষ মুহূর্তে বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। আজ শনিবার (২৭ ডিসেম্বর) উৎসবটি অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা থাকলেও প্রশাসনের নির্দেশনায় তা স্থগিত করা হয়। আকস্মিক এ সিদ্ধান্তে হতাশ ও ক্ষুব্ধ হয়ে পড়েছেন উৎসবপ্রেমী সাধারণ মানুষসহ আয়োজকরা।

স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, গতকাল শুক্রবার (২৬ ডিসেম্বর) রাতে ফরিদপুর জেলা স্কুলের ১৮৫ বছর পূর্তি উপলক্ষে আয়োজিত অনুষ্ঠানে নগর বাউল জেমসের সংগীত পরিবেশনের সময় সৃষ্ট বিশৃঙ্খলা এবং আসন্ন জাতীয় নির্বাচনের সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনায় নিয়েই ঘুড়ি উৎসব বন্ধের সিদ্ধান্ত নেওয়া হতে পারে—এমন ধারণা করছেন অনেকেই।

শনিবার সকালে ফরিদপুরের অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট (এডিএম) মিন্টু বিশ্বাস ঘুড়ি উৎসব বন্ধের বিষয়টি নিশ্চিত করে ফরিদপুর প্রতিদিন‘কে বলেন, “বর্তমান সময়ের সার্বিক আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি বিবেচনায় নিয়ে ঘুড়ি উৎসবটি বন্ধ রাখার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।” তবে এর বেশি বিস্তারিত জানাতে তিনি অনিচ্ছা প্রকাশ করেন।

এ বিষয়ে ফরিদপুরের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (প্রশাসন ও অর্থ) মো. শামছুল আজম ‘ফরিদপুর প্রতিদিন‘কে বলেন, “ঘুড়ি উৎসবটি বন্ধ করা হয়েছে বলে জানতে পেরেছি। জেলা প্রশাসন এ সিদ্ধান্ত নিয়েছে।”তিনিও সিদ্ধান্তের পেছনের নির্দিষ্ট কারণ সম্পর্কে বিস্তারিত কিছু বলেননি।

ঘুড়ি উৎসব বন্ধের প্রকৃত কারণ জানতে ফরিদপুরের জেলা প্রশাসক (ডিসি) মোহাম্মদ কামরুল হাসান মোল্যার মুঠোফোনে একাধিকবার যোগাযোগের চেষ্টা করা হলেও তিনি ফোন রিসিভ না করায় তার বক্তব্য নেওয়া সম্ভব হয়নি।

অন্যদিকে, ফরিদপুর সিটি অর্গানাইজেশনের সভাপতি ও ঘুড়ি উৎসব আয়োজন কমিটির সভাপতি মো. ইমদাদ হাসান ‘ফরিদপুর প্রতিদিন‘কে বলেন, “প্রশাসনের নির্দেশনায় আমরা ঘুড়ি উৎসবটি স্থগিত করতে বাধ্য হয়েছি। সব প্রস্তুতি সম্পন্ন ছিল। শেষ মুহূর্তে এমন সিদ্ধান্ত আমাদের জন্য অত্যন্ত হতাশাজনক।”

উল্লেখ্য, ফরিদপুরের ঘুড়ি উৎসবটি কেবল বিনোদনের আয়োজন নয়; এটি গ্রামীণ সংস্কৃতি ও আবহমান বাংলার ঐতিহ্যকে নতুন প্রজন্মের কাছে তুলে ধরার একটি গুরুত্বপূর্ণ মাধ্যম। প্রতিবছর এ উৎসব ঘিরে শিশু-কিশোর থেকে শুরু করে সব বয়সের মানুষের মধ্যে ব্যাপক উৎসাহ-উদ্দীপনা লক্ষ্য করা যায়।

হঠাৎ করে উৎসব বন্ধ হয়ে যাওয়ায় সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে অনেকেই ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন। স্থানীয়দের মতে, আইনশৃঙ্খলার বিষয়টি গুরুত্বপূর্ণ হলেও এমন একটি সাংস্কৃতিক আয়োজন বাতিলের আগে বিকল্প নিরাপত্তা ব্যবস্থা গ্রহণ করা যেত।

রঙিন ঘুড়িতে ভরে ওঠা আকাশের অপেক্ষায় থাকা ফরিদপুরবাসীর প্রশ্ন—বারবার কেন সাংস্কৃতিক আয়োজনগুলোই অনিশ্চয়তার মুখে পড়ে?