খুঁজুন
বুধবার, ১৭ ডিসেম্বর, ২০২৫, ২ পৌষ, ১৪৩২

ফরিদপুরে কোরবানীর মাংস নেওয়াকে কেন্দ্র করে প্রতিপক্ষের হামলায় ভ্যানচালক নিহত

অনলাইন ডেস্ক
প্রকাশিত: সোমবার, ৯ জুন, ২০২৫, ৭:০৫ পিএম
ফরিদপুরে কোরবানীর মাংস নেওয়াকে কেন্দ্র করে প্রতিপক্ষের হামলায় ভ্যানচালক নিহত
ফরিদপুরের বোয়ালমারীতে গ্রাম্যদলে মিশে কোরবানীর মাংস নেওয়াকে কেন্দ্র করে প্রতিপক্ষের হামলায় হুমায়ূন কবীর (৪৮) নামে এক ভ্যানচালক নিহতের ঘটনা ঘটেছে।
সোমবার (০৯ জুন) সকাল সাড়ে ৮টার দিকে ঢাকার একটি বেসরকারি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় হুমায়ূন কবীর মারা যায়। এর আগে গতকাল রবিবার সকাল সাড়ে ৯টার দিকে উপজেলার ময়না ইউনিয়নের বানিয়ারী গ্রামে এ হামলার ঘটনা ঘটে
নিহত হুমায়ুন কবির বানিয়াড়ী গ্রামের মৃত মালেক মোল্লার ছেলে। তিনি তিন মেয়ে ও এক ছেলের বাবা। লাশ ময়নাতদন্তের জন্য সোমবার বিকেলে নিহতের বাড়ি থেকে ফরিদপুর মর্গে পাঠানো হয়েছে।
হামলায় বানিয়ারী গ্রামের ভ্যানচালক হুমায়ূন কবীর মাথায় ধারাল অস্ত্রের আঘাতে গুরুতর আহত হয়ে বোয়ালমারী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের জরুরি বিভাগে নিয়ে গেলে সেখানে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে প্রাথমিক চিকিৎসা শেষে ফরিদপুর মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে স্থানান্তর করেন।সেখানে তার অবস্থার অবনতি ঘটলে উন্নত চিকিৎসার জন্য রবিবার বিকেলে তাকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে স্থনান্তর করা হয়। রাতেই ঢাকা মেডিক্যাল থেকে একটি বেসরকারি হাসপাতালের আইসিইউতে রাখলে সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় আজ সোমবার সকাল ৮টার দিকে হুমায়ূন কবীর মারা যান।
এলাকাবাসী ও পুলিশ সূত্রে জানা যায়, জেলার বোয়ালমারী উপজেলার ময়না ইউনিয়নের বানিয়ারী গ্রামের গ্রাম্যদলাদলি নিয়ে দুইটি বিবাদমান পক্ষ রয়েছে। একটিপক্ষের নেতৃত্ব দেন স্থানীয় সাবেক ইউপি সদস্য জামাল হোসেন ও উপজেলা পল্লি উন্নয়ন সমবায় সমিতির সভাপতি ইউনিয়ন আওয়ামী লীগ নেতা নবীর হোসেন চুন্নু এবং অপরপক্ষের নেতৃত্ব দেন ময়না ইউনিয়ন কৃষকদলের সাধারণ সম্পাদক লিয়াকত হোসেন মাস্টার।
হামলায় নিহত হওয়া হুমায়ূন কবীর নবীর হোসেন চুন্নুর সমর্থক ছিলেন। গত শনিবার ঈদুল আজহার দিন হুমায়ূন কবীর লিয়াকতের দলে থাকা ভাই-ভাতিজাদের নবীর হোসেন চুন্নুর দলে নিয়ে সেখান থেকে সামাজিক ভাবে বিলি করা কোরবানীর মাংস গ্রহণ করেন। এ নিয়ে ঈদের দিন থেকে ওই গ্রামে উত্তেজনাকর পরিস্থিতি বিরাজ করছিল।
সরেজমিন ঘুরে জানা যায়, কোরবানীর মাংসের ভাগ নেওয়ার জেরে গতকাল রবিবার সকাল সাড়ে ৮টার দিকে বানিয়ারী গ্রামের ছাকেনের চায়ের দোকানের সামনে কৃষক দল নেতা লিয়াকত হোসেন মাস্টারসহ তার সমর্থকদের সাথে আওয়ামী লীগ নেতা নবীর হোসেন চুন্নুর সমর্থক হুমায়ুন কবিরসহ তার পরিবারের সদস্যদের কথা কাটাকাটি হয়। এর জের ধরে লিয়াকতরা হুমায়ুন কবিরসহ তার পরিবারের সদস্যদের উপর হামলা চালায়। এ হামলায় মাথায় ধারাল অস্ত্রের আঘাতে গুরুতর আহত হুমায়ূন কবীরকে বোয়ালমারী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের জরুরি বিভাগে নিয়ে গেলে সেখানে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে ফরিদপুর মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে স্থানান্তর করেন। সেখানে তার অবস্থার অবনতি ঘটলে দ্রুত তাকে ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে স্থনান্তর করা হয়। রাতেই ঢাকা মেডিক্যাল থেকে একটি বেসরকারি হাসপাতালের আইসিইউতে রাখলে সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় আজ সোমবার সকাল ৮টার দিকে হুমায়ূন কবীর মারা যান।
বাড়িতে ঢাকা থেকে নিহতের মরদেহ আসার পর থেকে একমাত্র উপার্জনক্ষম স্বামীকে হারিয়ে বাকরুদ্ধ হয়ে পড়ছেন স্ত্রী শিউলি বেগম। তার সাথে তিন মেয়ে ও ছোট ছেলেটিও কান্নায় ভেঙে পড়েছেন। এলাকাবাসী ও স্বজনদের আহাজারিতে ভারি হয়ে উঠেছে এলাকার পরিবেশ।
এ ঘটনায় আরো আহত হন হুমায়ুন কবিরের বড় ভাই মোস্তফা মোল্লা (৫৮), তার মেয়ে বেনি বেগম (২৩) ও এক ভাগিনা। তারা বোয়ালমারী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসাধীন রয়েছেন।
এ ব্যাপারে সাবেক ইউপি সদস্য জামাল হোসেনের পক্ষের নবীর হোসেন বলেন,  হুমায়ূন কবীর আগে লিয়াকত হোসেনের দেওয়া কোরবানীর গোস্ত খেত। এবার আমাদের কাছ থেকে কোরবানীর গোস্ত নেওয়ায় লিয়াকতরা এ হামলা ও মৃত্যুর ঘটনা ঘটায়। তিনি বলেন,  হুমায়ুনের মরদেহ বাড়িতে আনার পর ময়না তদন্তের জন্য সোমবার বিকেলে ফরিদপুর মর্গে নেওয়া হয়েছে। ময়না তদন্ত শেষে লাশ দাফন করা হবে।
তবে ঘটনার পর থেকে লিয়াকত হোসেন পলাতক থাকায় আজ সোমবার বিকেল ৫টা পর্যন্ত তার মুঠোফোনে যোগাযোগ করে যোগাযোগ করা সম্ভব হয়নি।
ময়না ইউপির সাবেক চেয়াম্যান নাসির মো. সেলিম বলেন, গ্রাম্য দলপক্ষ নিয়ে কোরবানীর মাংস গ্রহন করায় এ হামলার ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনায় যারা জড়িত তাদের বিচার দাবি জানাচ্ছি।
ঘটনাস্থল পরিদর্শনকারী বোয়ালমারী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মাহামুদুল হাসান বলেন, বানিয়াড়ী গ্রামে দুইটি পক্ষ রয়েছে। একটি পক্ষের সমর্থক হুমায়ূন কবীর ভাই-ভাতিজাদের নিয়ে অপরপক্ষের দলে মিশে কোরবানীর মাংস নেন। বিষয়টি নিয়ে কথাকাটাকাটির জেরে প্রতিপক্ষের হামলায় আহত হয়ে হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় হুমায়ূন কবীর মারা যান। লাশ ময়নাতদন্তের জন্য ফরিদপুর মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হয়েছে। এ নিয়ে এলাকায় আর কোন অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটেনি। এলাকায় পুলিশ মোতায়েন রয়েছে। বিষয়টি নিয়ে আইনানুগ ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন রয়েছে।

কচুলতায় জেগে উঠছে সম্ভাবনা, বদলাচ্ছে কৃষকের ভাগ্য

সিনিয়র করেসপন্ডেন্ট
প্রকাশিত: বুধবার, ১৭ ডিসেম্বর, ২০২৫, ১০:৫৭ এএম
কচুলতায় জেগে উঠছে সম্ভাবনা, বদলাচ্ছে কৃষকের ভাগ্য
কচুলতায় এসেছে কৃষকের ভাগ্য পরিবর্তনের বার্তা। দেড়শ বিঘা দিগন্তজুড়ে কচুর লতার সফল চাষ মৌলভীবাজার জেলায় সৃষ্টি করেছে নতুন সম্ভাবনা। তুলনামূলক কম খরচ, কম পরিশ্রম এবং বেশি লাভজনক হওয়ায় কচুর লতা চাষে এক ধরনের কৃষি বিপ্লব দেখা যাচ্ছে এ জেলায়।

জেলার বিভিন্ন উপজেলার কৃষকরা প্রচলিত অনেক ফসলের তুলনায় বেশি আয়ের আশায় কচুর লতি চাষে ঝুঁকছেন। স্থানীয় চাহিদা মেটানোর পাশাপাশি মৌলভীবাজার থেকে প্রতিদিনই লতি পাঠানো হচ্ছে ঢাকা, চট্টগ্রাম, সিলেট, ময়মনসিংহসহ দেশের বিভিন্ন জেলায়।

মৌলভীবাজার জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের তথ্য অনুযায়ী, চলতি মৌসুমে জেলায় প্রায় তিনশ হেক্টর জমিতে কচুর লতি চাষ হয়েছে, যা আগের বছরের তুলনায় উল্লেখযোগ্যভাবে বেশি। সবচেয়ে বেশি চাষ হয়েছে মৌলভীবাজার সদর উপজেলার গিয়াসনগর, শ্রীমঙ্গল উপজেলার মির্জাপুর ইউনিয়নের যাত্রাপাশা এবং কমলগঞ্জ উপজেলার আদমপুর গ্রামে।

গিয়াসনগর এলাকায় দেখা গেছে, পুরো গ্রামজুড়ে এখন বাণিজ্যিকভাবে লতি চাষ হচ্ছে। স্থানীয় কৃষকরা জানান, কয়েক বছর আগেও দুই-তিন বিঘা জমিতে বিচ্ছিন্নভাবে লতি চাষ হলেও বর্তমানে তা ব্যাপক বাণিজ্যিক রূপ নিয়েছে। শুধু গিয়াসনগর এলাকাতেই মৌসুমে প্রায় ১৫০ বিঘা জমিতে লতির চাষ হচ্ছে।

গিয়াসনগর গ্রামের কৃষক হাবিবুর রহমান জানান, তিনি ২১ শতাংশ জমিতে লতিরাজ বারি কচু–১ রোপণ করেছেন। প্রায় এক মাস ধরে তিনি লতি তুলছেন। প্রতি সপ্তাহে ৭০ থেকে ৭৫ কেজি লতি ৪০ থেকে ৪৫ টাকা কেজি দরে বিক্রি করছেন। মৌসুম যত এগোচ্ছে, দামও বাড়ছে। প্রায় ৩০ হাজার টাকা বিনিয়োগ করে তিনি দেড় থেকে দুই লাখ টাকা লাভের আশা করছেন।

একই গ্রামের কৃষক আবদুল আজিজ জানান, তিনি এক কিয়ার জমিতে লতি চাষ করেছেন এবং আরও জমিতে চারা রোপণের পরিকল্পনা করছেন। কৃষক মিলন, কাজিম ও আফাই মিয়াসহ অনেকেই বড় পরিসরে লতি চাষ করে স্বাবলম্বী হচ্ছেন।

কমলগঞ্জ উপজেলায় কচুর লতি চাষে সফল হয়েছেন বিমান বাহিনীর অবসরপ্রাপ্ত কর্মকর্তা রঞ্জন কুমার। উপজেলার আদমপুর ইউনিয়নের আদমপুর গ্রামে তার উদ্যোগে লতি চাষ ব্যাপক সাড়া ফেলেছে। তার দেখাদেখি স্থানীয় অন্যান্য কৃষকরাও লতি চাষে আগ্রহী হয়ে উঠছেন।

এ ছাড়া শ্রীমঙ্গল উপজেলার মির্জাপুর ইউনিয়নের যাত্রাপাশা গ্রামের এংরাজ মিয়া, রোকন মিয়া, আব্দুল মজিদ ও ইউনুস মিয়া বাণিজ্যিকভাবে কচুর লতি চাষ করে স্বাবলম্বী হওয়ার পথ খুঁজে পেয়েছেন।

স্থানীয় উপসহকারী কৃষি কর্মকর্তা নিরোজ কান্তি রায় বলেন, গিয়াসনগর গ্রামে লতি এখন একটি সমৃদ্ধ ফসলে পরিণত হয়েছে। চার-পাঁচ বছর আগে যেখানে দুই-তিন বিঘা জমিতে লতি চাষ হতো, এখন সেখানে মৌসুমে ১৫০ বিঘা জমিতে লতির আবাদ হচ্ছে। সারা বছর ৫০ থেকে ৭০ বিঘা জমিতে লতি চাষ হয়। লতি অত্যন্ত লাভজনক ফসল এবং এতে রোগবালাই তুলনামূলক কম। গ্রামটি যেন এখন ‘লতার গ্রাম’ হয়ে উঠছে।

মৌলভীবাজার কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপপরিচালক মো. জালাল উদ্দিন বলেন, কচুর লতি এ অঞ্চলে একটি দীর্ঘমেয়াদি ও লাভজনক ফসল। অল্প খরচে কৃষকরা বেশি লাভবান হচ্ছেন। লতি চাষ সম্প্রসারণে কৃষি বিভাগ সব ধরনের সহযোগিতা দিচ্ছে।

সালথায় পুলিশের ওপর হামলার অভিযোগে কৃষকলীগ নেতা আটক

ফরিদপুর প্রতিনিধি:
প্রকাশিত: মঙ্গলবার, ১৬ ডিসেম্বর, ২০২৫, ৯:০৯ পিএম
সালথায় পুলিশের ওপর হামলার অভিযোগে কৃষকলীগ নেতা আটক

ফরিদপুরের সালথায় ওয়ারেন্টভুক্ত এক আসামীকে ধরতে গিয়ে খোরশেদ খান (৪৫) নামে এক কৃষক লীগ নেতার হামলার শিকার হয়েছেন পুলিশের সহকারী উপ-পরিদর্শক মুকুল। এ ঘটনায় ওই হামলাকারী কৃষকলীগ নেতাকে আটক করেছে পুলিশ।

মঙ্গলবার (১৬ ডিসেম্বর) রাত সাড়ে ৭ টার দিকে উপজেলার গট্টি ইউনিয়নের আগুলদিয়া মোড় এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।

খোরশেদ খান গট্টি ইউনিয়নের কৃষকলীগের সহ-সভাপতি ও ওই গ্রামের উচমান খানের ছেলে।

পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, উপজেলার গট্টি ইউনিয়নের আগুলদিয়া মোড় এলাকায় এক ওয়ারেন্টভুক্ত আসামীকে ধরতে যায় একদল পুলিশ। এ সময় ওই আসামীকে ধরতে বাধা দেন কৃষক লীগ নেতা খোরশেদ খান। এক পর্যায়ে পুলিশের ওপর হামলা চালায়। এতে থানার সহকারী উপ-পরিদর্শক মুকুল আহত হন।

বিষয়টি নিশ্চিত করে সালথা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) বাবলু রহমান খান বলেন, ওয়ারেন্টভুক্ত এক আসামীকে ধরতে গেলে খোরশেদ খান বাধা প্রদান করেন এবং পুলিশের ওপর হামলা চালায়। এতে থানার সহকারী উপ-পরিদর্শক মুকুল আহত হন। তাকে প্রাথমিক চিকিৎসা দেওয়া হয়েছে। এ বিষয়ে আইনগত ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন।

মহান বিজয় দিবসে চরভদ্রাসনে বীর মুক্তিযোদ্ধাদের সংবর্ধনা

মুস্তাফিজুর রহমান শিমুল, চরভদ্রাসন:
প্রকাশিত: মঙ্গলবার, ১৬ ডিসেম্বর, ২০২৫, ৬:৩৩ পিএম
মহান বিজয় দিবসে চরভদ্রাসনে বীর মুক্তিযোদ্ধাদের সংবর্ধনা

মহান বিজয় দিবসে ফরিদপুরের চরভদ্রাসনে বীর মুক্তিযোদ্ধা ও শহীদ পরিবারের সদস্যদের সংবর্ধনা প্রদান করা হয়েছে

মঙ্গলবার (১৬ ডিসেম্বর) সকাল সাড়ে ১০ টার দিকে চরভদ্রাসন সরকারী কলেজ মাঠে এ সংবর্ধনা দেওয়া হয়।

উপজেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে বীর মুক্তিযোদ্ধাদের ফুল দিয়ে বরণ করে নেন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) জালাল উদ্দিন।

সভার শুরুতে উপজেলার প্রায়াত মুক্তিযোদ্ধাদের স্মরণে এক মিনিট নীরবতা পালন করা হয়।

পরে ইউএনও জালাল উদ্দিনের সভাপতিত্বে আলোচনা সভায় বক্তব্য রাখেন- উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) যায়েদ হোছাইন, থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. আনোয়ার হোসেন, উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা কমান্ড কাউন্সিলের সাবেক ডেপুটি কমান্ডার আব্দুর রাজ্জাক, মুক্তিযোদ্ধা আবুল কালাম আজাদ ও মো. ফখরুজ্জামান প্রমুখ।