খুঁজুন
বৃহস্পতিবার, ১৮ ডিসেম্বর, ২০২৫, ৩ পৌষ, ১৪৩২

ফরিদপুরে স্বামীকে হারিয়ে কাঁদছে নবীরণ বেগম, মাকে জড়িয়ে ধরে কান্না থামছে না শিশু সন্তানদের!

সিকদার সজল, ফরিদপুর:
প্রকাশিত: সোমবার, ৯ জুন, ২০২৫, ৮:২৬ এএম
ফরিদপুরে স্বামীকে হারিয়ে কাঁদছে নবীরণ বেগম, মাকে জড়িয়ে ধরে কান্না থামছে না শিশু সন্তানদের!

  1. স্বামীকে হারিয়ে কাঁদছে নবীরণ বেগম। মাকে জড়িয়ে ধরে কান্না থামছে না শিশু সন্তানদের। আত্মীয় স্বজন, প্রতিবেশীরাও শোকাচ্ছন্ন। মা ও সন্তানদের সান্ত্বনা দেয়ার ভাষা কারও নেই! হৃদয়বিদারক এ দৃশ্য দেখা গেল ফরিদপুর সদর উপজেলার কানাইপুর ইউনিয়নের হোগলাকান্দি গ্রামে ইজ্জল শেখের বাড়িতে।

মোবাইলে জুয়া খেলাকে কেন্দ্র করে ইজ্জল শেখকে মারপিট ও বিষ খাইয়ে হত্যা করা হয়েছে। এমন অভিযোগ স্বজনদের।

রোববার (৮ জুন) সন্ধ্যায় দাফন সম্পন্ন হয়েছে তার। পুলিশ ঘটনাস্থল পরিদর্শন করে জড়িতদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়ার আশ্বাস দিয়েছে। ইজ্জল শেখের এক ছেলে ও দুই মেয়ে রয়েছে।


শনিবার (৭ জুন) পবিত্র ঈদুল আজহার দিন দুপুরে হোগলাকান্দি বাজারের পাশে নদীর তীরে বসে ইজ্জল শেখ মোবাইলে জুয়া ধরে লুডু খেলতে বসেন স্থানীয় হানিফ শেখের সঙ্গে। খেলা শেষ হলে বাড়ি ফিরে যান ইজ্জল শেখ। পরবর্তীতে হানিফ শেখ তার মোবাইল খুঁজে না পেলে ইজ্জল শেখকে ডেকে আনেন এবং মোবাইল সে নিয়েছে বলে তাকে মারপিট করে। এক পর্যায়ে যেখানে বসে খেলছিল সেখান থেকে মোবাইল এনে হানিফ শেখকে দেন ইজ্জল শেখ।

এঘটনা নিয়ে বিকেলে ইজ্জল শেখকে পুনরায় মারপিট করে হানিফ শেখ ও তার লোকজন। এরপর কিছু সময় পর হোগলাকান্দি বাজার সংলগ্ন এলাকায় রাস্তার পাশে ইজ্জল শেখকে পরে থাকতে দেখে এবং মুখ দিয়ে ফেনা বের হচ্ছিল দেখতে পায় স্থানীয় লোকজন। সেখানে এসে হানিফ শেখের লোকজন ইজ্জল শেখকে অসুস্থ অবস্থায় তুলে নিয়ে বাজারের পাশে নদীর পানির মধ্যে চুপিয়ে অচেতন অবস্থায় তাকে ফেলে রেখে যায়। পরে রাত ৯টার দিকে স্থানীয় লোকজন তাকে উদ্ধার করে ফরিদপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিলে চিকিৎসকরা তাকে মৃত ঘোষণা করেন।

তবে ইজ্জল শেখের পরিবারের দাবি, তাকে মারপিট ও বিষ খাইয়ে হত্যা করা হয়েছে। এঘটনায় জড়িতদের দ্রুত গ্রেফতার করে আইনের আওতায় আনার দাবি নিহতের স্বজনদের।

নিহতের স্ত্রী নবীরন বেগম বলেন, ‘আমি ভিক্ষা করে সংসার চালাই। স্বামী কোনো কাজ করতো না। সে মাঝে মধ্যে জুয়া খেলতো, তাকে অনেকবার নিষেধ করেছি, কিন্তু শোনে না। ঈদের দিন আমি ফরিদপুর গেছিলাম মাংস জোগাড় করতে। বিভিন্ন মানুষের বাড়িতে গিয়ে মাংস নিয়ে বাড়িতে আসি। এরপর বাড়ি এসে শুনতে পারি আমার স্বামীকে হানিফসহ তার লোকজন মারপিট করেছে। আমি বিষয়টি জানতে গেলে আমাকেও মারপিট করা হয়।’

তিনি আরও বলেন, ‘মারপিট করার পর আমার স্বামীর মুখে বিষ ঢেলে দেওয়া হয়। তারপর তাকে নদীতে নিয়ে চুবানো হয়, এক পর্যায়ে তার গলা চেপে শ্বাসরোধ করে হত্যা করা হয়। পরে সেখান থেকে হানিফ ও তার লোকজন চলে যায়। পরে স্থানীয়রা আমার স্বামীকে ফরিদপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিলে চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।’

নবীরন বেগম বলেন, ‘এঘটনার পর আমাকে অর্থের লোভ দেখানো হচ্ছে। মিটমাট করতে বলা হচ্ছে। এমনকি হুমকি ধামকিও দেওয়া হচ্ছে আমাকে মিটমাট করার জন্য। কিন্তু আমি মিটমাট চাই না, স্বামী হত্যার বিচার চাই। যারা জড়িত তাদের গ্রেফতার করা হোক। আমি ভিক্ষা করে সংসার চালাই, গরিব মানুষ বলে স্বামীর হত্যার বিচার পাব না?’

নিহতের বোন ফরিদা খাতুন বলেন, ‘আমার ভাই মারা যাওয়ার আগে একটি কাগজে তাকে কারা মারছে তাদের নাম উল্লেখ করে লিখে রেখে গেছে। ভাইকে যারা হত্যা করেছে তাদের বিচার চাই। সন্তানরা এতিম হয়ে গেল, ওদের দেখবে কে। ভাইকে যারা মেরেছে তাদের ফাঁসি চাই।’

কানাইপুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান শাহ মোহাম্মদ আলতাফ হুসাইন বলেন, ‘হোগলাকান্দি এলাকায় মাদক ও জুয়ায় সয়লাব হয়ে গেছে। যুব সমাজ ধ্বংস হয়ে যাচ্ছে। কতিপয় ব্যক্তি এলাকায় মাদক ও জুয়ার ব্যবসা করছে। আমি অনেক চেষ্টা করেছি, কিন্তু রোধ করতে পারছি না।’

তিনি আরও বলেন, ইজ্জল শেখের মৃত্যু নিয়ে ধুম্রজাল সৃষ্টি হয়েছে। তবে তার মৃত্যুর রহস্য উদঘাটনে পুলিশের সহায়তা কামনা করেন এবং যারা এ ঘটনার সঙ্গে জড়িত তাদের দ্রুত গ্রেফতারের অনুরোধ জানান তিনি।

ফরিদপুর কোতোয়ালি থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মো. আসাদুজ্জামান জানান, সংবাদ পেয়ে হাসপাতালে গিয়ে ইজ্জল শেখের মরদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্ত শেষে দাফনের জন্য পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে। তার মৃত্যু বিষক্রিয়ায় হয়েছে বলে চিকিৎসকরা জানিয়েছেন। এঘটনায় থানায় একটি ইউডি মামলা হয়েছে।

তিনি আরও জানান, তবে মোবাইলে জুয়া খেলা নিয়ে তাকে মারপিট করে হত্যা করা হয়েছে বলে পরিবারের অভিযোগ। ময়নাতদন্ত রিপোর্ট হাতে পেলে মৃত্যুর কারণ জানা যাবে। এছাড়া বিষয়টি নিয়ে তদন্ত চলছে। অন্য কোনো কারণ পেলে সেই হিসেবে মামলা নেওয়া হবে।

ফরিদপুরের আলফাডাঙ্গার পরিত্যক্ত জমি এখন দৃষ্টিনন্দন খেলার মাঠ

মিয়া রাকিবুল, আলফাডাঙ্গা:
প্রকাশিত: বুধবার, ১৭ ডিসেম্বর, ২০২৫, ৯:৩৪ পিএম
ফরিদপুরের আলফাডাঙ্গার পরিত্যক্ত জমি এখন দৃষ্টিনন্দন খেলার মাঠ

ফরিদপুরের আলফাডাঙ্গা উপজেলা পরিষদ প্রাঙ্গণে দীর্ঘদিনের অপেক্ষার অবসান ঘটিয়ে যাত্রা শুরু হলো একটি নিজস্ব ও সুপরিসর খেলার মাঠের।

মঙ্গলবার (১৬ ডিসেম্বর) মহান বিজয় দিবসের বর্ণিল অনুষ্ঠানমালা প্রদর্শনের মাধ্যমে নবনির্মিত এই দৃষ্টিনন্দন মাঠটির আনুষ্ঠানিক পথচলা শুরু হয়েছে।

এতদিন উপজেলা প্রশাসনের জাতীয় দিবসের মূল অনুষ্ঠানগুলো পরিষদের বাইরে স্থানীয় আরিফুজ্জামান সরকারি উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে অনুষ্ঠিত হতো। এবারই প্রথম উপজেলা পরিষদ চত্ত্বরে নিজস্ব মাঠে বিজয় দিবস উদযাপিত হলো।

​উপজেলা পরিষদ সূত্রে জানা গেছে, পরিষদের পুরাতন ভবনের পেছনে বিশাল একখণ্ড নিচু জমি দীর্ঘকাল ধরে পরিত্যক্ত ও অকেঁজো অবস্থায় পড়েছিল। ২০২৩ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে তৎকালীন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) রফিকুল হক এই স্থানটিকে ভরাট করে একটি আধুনিক মাঠে রূপান্তরের উদ্যোগ নেন এবং স্থানীয় সমাজ সেবকদের সহযোগিতার আহ্বান জানান। ​ইউএনও’র সেই আহ্বানে সাড়া দিয়ে তরুণ সমাজসেবক তাজমিনউর রহমান তুহিন মাঠটি তৈরির দায়িত্ব নেন। তিনি উপজেলার সদর ইউনিয়নের বিদ্যাধর গ্রামের অবসরপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক মরহুম আলহাজ্ব আলী আহমেদ মৃধার ছেলে। তুহিন হযরত শাহ্ জালাল মৎস্য এ্যান্ড ডেইরি ফার্মের স্বত্বাধিকারী ও লেবাজ সোয়েটার ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেডের চেয়ারম্যান।

​ব্যক্তিগত অর্থায়ন ও ঐকান্তিক প্রচেষ্টায় প্রায় এক মাস সময় ধরে বিপুল পরিমাণ মাটি ভরাট করে জায়গাটিকে একটি আধুনিক ও সমতল খেলার মাঠে রূপান্তর করেন তুহিন। তার এই নিঃস্বার্থ অবদানের ফলে বর্তমানে মাঠটি সবুজ ঘাসে আচ্ছাদিত এক মনোরম স্থানে পরিণত হয়েছে। ১৬ ডিসেম্বর এই মাঠেই অত্যন্ত সুশৃঙ্খলভাবে কুচকাওয়াজ ও ক্রীড়া অনুষ্ঠান সম্পন্ন হয়।

​নতুন মাঠে প্রথম অনুষ্ঠান সফল হওয়ায় উচ্ছ্বাস প্রকাশ করে তাজমিনউর রহমান তুহিন বলেন, ‘তৎকালীন ইউএনও রফিকুল হকের অনুপ্রেরণায় আমরা কাজটি শুরু করি। আজ যখন দেখলাম এই সুন্দর মাঠে জাতি শ্রদ্ধাভরে বিজয় দিবস উদযাপন করছে, তখন মনটা ভরে গেল। এটি আলফাডাঙ্গাবাসীর জন্য একটি স্থায়ী মিলনকেন্দ্র হিসেবে কাজ করবে।’

​এই উদ্যোগের ভূয়সী প্রশংসা করে আলফাডাঙ্গা সরকারি কলেজের সাবেক অধ্যক্ষ মনিরুল হক সিকদার বলেন, ‘এটি আলফাডাঙ্গাবাসীর জন্য একটি বড় প্রাপ্তি। উপজেলা পরিষদের মতো গুরুত্বপূর্ণ স্থানে এমন একটি মাঠের অভাবে জাতীয় অনুষ্ঠান আয়োজনে যে সীমাবদ্ধতা ছিল, তা দূর হলো। সমাজসেবক তুহিনের মতো তরুণরা এগিয়ে এলে সমাজের আমূল পরিবর্তন সম্ভব।’

​উপজেলা প্রশাসনের কর্মকর্তা ও স্থানীয় সুধীজন মনে করছেন, এই মাঠটি শুধু খেলাধুলা নয়, বরং বছরজুড়ে বিভিন্ন সামাজিক, সাংস্কৃতিক ও সরকারি গুরুত্বপূর্ণ কর্মসূচি পালনের প্রাণকেন্দ্রে পরিণত হবে।

সদরপুরে অভিযানের দ্বিতীয় দিনেও ব্যানার-ফেস্টুন অপসারণ করল প্রশাসন

শিশির খাঁন, সদরপুর:
প্রকাশিত: বুধবার, ১৭ ডিসেম্বর, ২০২৫, ৮:৪৬ পিএম
সদরপুরে অভিযানের দ্বিতীয় দিনেও ব্যানার-ফেস্টুন অপসারণ করল প্রশাসন

জাতীয় সংসদ নির্বাচনে তফসিল ঘোষণা করার পর নির্বাচন কমিশন সকল প্রকার রাজনৈতিক ব্যানার ফেস্টুন ও পোস্টার ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে অপসারণের নির্দেশনা দেন। গত শনিবার রাত নয় টায় ৪৮ ঘণ্টা পার হয়ে গেলেও নেতাকর্মীরা ব্যানার ফেস্টুন ও পোস্টার অপসারণ করেননি তারা। সেই নির্দেশনা না শুনায় ফেস্টুন অপসারণ করেছে প্রশাসন।

বুধবার (১৮ ডিসেম্বর) বিকালে উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) রিফাত আনজুম পিয়ার নেতৃত্বে উপজেলা প্রশাসন ব্যানার ফেস্টুন এবং পোস্টার অপসারণ অভিযান শুরু করেন।

অভিযানের দ্বিতীয় দিনে সদরপুর বাজার, কৃষ্ণপুর মোড় ও থানার মোড় এলাকায় অপসারণ করেন। এ সময় ভূমি অফিসের কর্মচারী সহ গ্রাম পুলিশের সদস্য উপস্থিত ছিলেন।

সদরপুর উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট রিফাত আনজুম পিয়া বলেন, রাজনৈতিক নেতাকর্মীরা ব্যানার-ফেস্টুন এবং পোস্টার অপসারণ করেন নাই বিধায় উপজেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে অপসারণ অভিযান শুরু করেছি।

তিনি আরও বলেন, ফরিদপুর-৪ নির্বাচনী এলাকার সম্ভাব্য সকল প্রার্থীর সব ধরণের পোস্টার, ব্যানার, দেয়াল লিখন, বিলবোর্ড , গেইট, তোরণ বা ঘের, প্যান্ডেল ও আলোকসজ্জা ইত্যাদি প্রচার সামগ্রী নিজ খরচে/দায়িত্বে অপসারণ করার জন্য অনুরোধ জানান তিনি।

বিনামূল্যে চোখের ছানি অপারেশনের জন্য ফরিদপুর থেকে ঢাকায় পাঠানো হলো ২৪ রোগী

ফরিদপুর প্রতিনিধি:
প্রকাশিত: বুধবার, ১৭ ডিসেম্বর, ২০২৫, ৭:১৮ পিএম
বিনামূল্যে চোখের ছানি অপারেশনের জন্য ফরিদপুর থেকে ঢাকায় পাঠানো হলো ২৪ রোগী

ফরিদপুর-৪ সংসদীয় আসনের আওতাধীন সদরপুর উপজেলা থেকে ২৪ জন অসহায় ও দৃষ্টিপ্রতিবন্ধী রোগীকে বিনামূল্যে চোখের ছানি অপারেশনের জন্য ঢাকায় পাঠানো হয়েছে।

বুধবার (১৭ ডিসেম্বর) তাদের ঢাকায় পাঠানো হয়।

এর আগে দুই ধাপে সদরপুর ও চরভদ্রাসন উপজেলায় বিনামূল্যে চোখের ছানি অপারেশন কার্যক্রম সম্পন্ন করা হয়। প্রথম ধাপে সদরপুর উপজেলায় ৩৫ জন এবং দ্বিতীয় ধাপে চরভদ্রাসন উপজেলায় ২৮ জন রোগীর চোখের ছানি অপারেশন (লেন্সসহ) সফলভাবে সম্পন্ন করা হয়েছিল।

এই পুরো কার্যক্রমের সার্বিক ব্যবস্থাপনা, তদারকি ও দেখভাল করছেন ফরিদপুর-৪ আসনের ধানের শীষের মনোনীত প্রার্থী এবং বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী কৃষকদলের কেন্দ্রীয় সাধারণ সম্পাদক শহিদুল ইসলাম খান বাবুল।

জানা গেছে, চোখের চিকিৎসার পাশাপাশি তিনি এর আগেও একাধিকবার ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প (ওষুধসহ) এবং ফ্রি চক্ষু চিকিৎসা ক্যাম্পের আয়োজন করেছেন। এসব কার্যক্রমের মাধ্যমে সাধারণ ও দরিদ্র মানুষের চিকিৎসা সেবায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখে চলেছেন তিনি।

এ বিষয়ে শহিদুল ইসলাম খান বাবুল জানান, মানুষের মৌলিক অধিকার নিশ্চিত করার অংশ হিসেবেই এসব মানবিক উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে এবং ভবিষ্যতেও এ ধরনের সেবামূলক কার্যক্রম অব্যাহত থাকবে।