খুঁজুন
শনিবার, ১ নভেম্বর, ২০২৫, ১৬ কার্তিক, ১৪৩২

দখল-দূষণে অস্তিত্ব সংকটে ফরিদপুরের কুমার নদ

হারুন-অর-রশীদ, ফরিদপুর:
প্রকাশিত: শনিবার, ২২ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫, ১২:৫০ পিএম
দখল-দূষণে অস্তিত্ব সংকটে ফরিদপুরের কুমার নদ
দখল-দূষণে ফরিদপুর কুমার নদ। এ যেন দেখার কেউ নেই। মাঝে  মাঝে জেলা প্রশাসন এবং শরীতুল্লাহ বাজার ব্যবস্থাপনা কমিটি কুমার নদটি বাঁচানোর চেষ্টা করলেও কেউ শুনেন না কারোর কথা।
কুমার নদের  তীর ঘেঁষে গড়ে উঠেছিল ফরিদপুর শহর। সময়ের বিবর্তনে সেই শহরই এখন নদটিকে প্রতিনিয়ত দূষিত করে চলেছে।
দূষণ আর অবৈধ দখলের কারণে নদটি আগের রূপ হারিয়েছে। নদের বেশকিছু অংশ এতটায় দূষিত হয়েছে যে, দুর্গন্ধে পশু-পাখিরাও পানি পান করতে পারে না।
এদিকে, ফরিদপুর পরিবেশ রক্ষায় কুমার নদের দূষণরোধে এখনই পদক্ষেপ নেওয়ার দাবি জানিয়েছে স্থানীয় সচেতন মহল। তা না হলে আর কয়েক বছর পর চেষ্টা করেও কুমার নদকে বাঁচানো সম্ভব হবে না বলেই অভিমত তাদের।
সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়, ফরিদপুরের হাজী শরীয়তুল্লা বাজারের সিংহভাগ , বড় বাজারের সব আবর্জনা ফেলা হয় নদের ধারে। পূর্ব পাশে নিউমার্কেট এলাকার মিষ্টি কারখানা ও খাবার হোটেলের সমস্ত বর্জ্য পঁচাবাসি থালা-বাটি ধোয়ার সমস্ত আবর্জনা ফেলা হয় নদের পানিতে। এছাড়া পৌরসভার পানি নিষ্কাশনের ড্রেন নদীতে এসে শেষ হয়েছে। সেই সঙ্গে শহরের বিভিন্ন স্থানের আবর্জনাও নদীর পাশে স্তূপ করে ফেলা হয়েছে। ফলে আবর্জনাগুলো নদীর পানিতে মিশে দুর্গন্ধ সৃষ্টি করছে।
এদিকে, শুধু দূষণই নয়, ফরিদপুর কুমার  নদের দুই তীরবর্তী স্থান দখল হয়ে গড়ে উঠছে বড় বড় দালানকোঠা। তবে প্রশাসন নদটির বিষয়ে যেন একেবারেই উদাসীন।
ফরিদপুর কুমার নদ বাঁচাও আন্দোলন কমিটির নেতা মো. মনিরুজ্জামান বলেন, নদটির পানি দূষণমুক্ত রাখতে আমরা অনেকবার চেষ্টা করেছি এবং এখনো অব্যাহত আছে। আমরা একাধিকবার বিভিন্ন কর্মসূচি দিয়েছি কিন্তু তাতে কোনো কাজ হয়নি। শুধু প্রশাসন আশ্বাসের সুর দিয়ে চলেছে দূষণ-দখল মুক্ত হবে কিন্তু বাস্তবে তা পূরণ হয়নি। দিনদিন দূষণ বাড়ছে, একইসঙ্গে বাড়ছে দখল।
তিনি আরও বলেন, পরিবেশ রক্ষা করতে হলে নদী/ নদ বাঁচাতে হবে। তাই প্রশাসন যদি এগিয়ে আসে মাথাভাঙ্গা নদীও বাঁচানো সম্ভব।
নদের তীরবর্তী এলাকার বাসিন্দা আ. রহিম ইসলাম বলেন, এই নদের পানি আগে সব কাজে ব্যবহার করা হতো। কিন্তু এখন ময়লা-আবর্জনায় দূষিত হওয়ায় পানি ব্যবহার করা যায় না। নদীতে এখন গোসল করা তো দূরের কথা, পানির দুর্গন্ধের কারণে কাছেই যাওয়া যায় না।
নদের পাড়ের আরেক বাসিন্দা তানিয়া বেগম বলেন, আগে আমরা এই নদের পানি দিয়ে রান্নার কাজ সারতাম। আর এখন তো গোসল করাই যায় না।
আর্বজনা কুমার  নদে ফেলার বিষয়ে জানতে চাইলে ফরিদপুর  পৌরসভার দায়িত্বপ্রাপ্ত প্রশাসক  (ডিডিএলজি) চৌধুরী রওশন ইসলাম বলেন, আমাদের পৌর শহরের যত ময়লা-আর্বজনা ড্রেনের মাধ্যমে কুৃমার  নদে যায়। আসলে আমাদের এ আবর্জনার জন্য নির্দিষ্ট স্থান না থাকায় এগুলো হয়ে থাকে। তবে এ বিষয়ে আলোচনা চলছে। আমরা পৌর শহরের আর্বজনা ও ড্রেনের ময়লা পানি যেন কুমার নদে না যায় সেজন্য ড্রেনের মুখে নেট দেবো। এতে কিছুটা হলেও পানি দূষণ থেকে বাচাঁতে পারবো।
নদী সংরক্ষণের বিষয়ে জানতে চাইলে ফরিদপুর  পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী মো. রাকিব হোসেন বলেন, নানাভাবে এখন কুমার নদের পানি দূষণ হচ্ছে। একইসঙ্গে দখলও হচ্ছে। এ নদ আর আগের মতো নেই। এজন্য আমরা চেষ্টা অব্যাহত রেখেছি। যতটুকু সম্ভব আমাদের কার্যক্রম অব্যাহত আছে। তারপরও সবাইকে সচেতন হতে হবে। তাহলেই কেবল নদটি আগের রূপে ফিরে আসা সম্ভব হবে।
উল্লেখ্য, ফরিদপুর কুমার নদটি প্রমত্তা পদ্মার ফরিদপুর জেলার প্রধান শাখা নদ। এই নদটি বৃহত্তর ফরিদপুরের ৫ জেলাকেই  ঘিরে আছে।
২০ বছর আগেও ফরিদপুর জেলা থেকে বহত্তর জেলা নৌকায় করে ব্যবসা বাণিজ্য চলতো হরদম। ৪০ বছর আগে এই নদ দিয়ে রীতিমত লঞ্চ চলাচল করতো। ফরিদপুর-গোপালগঞ্জ, টেকেরহাট, মুকসুদপুর, কাশিয়ানি, মাদারীপুর, ডাসা, ডাম্যুইডা,নশরীয়তপুরের সাথেও ছিল নৌকা, ছোট ছোট লঞ্চ চলাচলের জনাকীর্ণ অবস্থা। আজ সেই যৌবন ভরা ও ব্যবসাবান্ধব নদটির দীর্ঘ ২ শত কিলোমিটার নদ আজ দখলও ভরাট হয়ে কালের স্বাক্ষী হতে চলছে। জরুরি ভিত্তিতে সরকারি  হস্তক্ষেপ চান বৃহত্তর ফরিদপুরের মানুষ।

‘নভেম্বরের মধ্যেই দেশে গণভোট দিতে হবে’ — খেলাফত আন্দোলন মহাসচিব

সালথা প্রতিনিধি:
প্রকাশিত: শনিবার, ১ নভেম্বর, ২০২৫, ৩:১৫ পিএম
‘নভেম্বরের মধ্যেই দেশে গণভোট দিতে হবে’   — খেলাফত আন্দোলন মহাসচিব

বাংলাদেশ খেলাফত আন্দোলনের মহাসচিব মাওলানা ইউসুফ সাদিক হাক্কানী বলেন, একটি গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র গঠনে জনগণের মতামতই সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ। তাই নভেম্বরের মধ্যেই দেশে গণভোট দিতে হবে। এতে জাতীয় ঐক্য ও গণতান্ত্রিক চর্চাকে শক্তিশালী করবে।

শনিবার (০১ নভেম্বর) সকালে ফরিদপুরের সালথায় দলটির ফরিদপুর-২ (নগরকান্দা-সালথা) আসনের মনোনীত সংসদ সদস্য প্রার্থী অ্যাডভোকেট জয়নুল আবেদীন বকুল মিয়ার সাথে নির্বাচনী মতবিনিময় শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এ মন্তব্য করেন।

মাওলানা ইউসুফ সাদিক হাক্কানী বলেন, ‘যুগোপযোগী একটি ইসলামিক আন্দোলন গড়ে তুলতে আমরা একাধিক ইসলামি দল ঐক্যবদ্ধ হয়েছি। বর্তমান রাজনৈতিক পরিস্থিতি আমরা নিবিড়ভাবে পর্যবেক্ষণ করছি। দেশের অবস্থা অনুকূল হলে নির্বাচনে অংশ নেওয়ার বিষয়ে আমরা আলোচনার মাধ্যমে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।’

এর আগে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ফরিদপুরের সালথা উপজেলার যোগারদিয়া উচ্চ বিদ্যালয়ের ক্রীড়া শিক্ষক মোহাম্মদ ইব্রাহিম হোসেনের বাড়িতে গিয়ে তার পরিবারের প্রতি সমবেদনা জানান মাওলানা ইউসুফ সাদিক হাক্কানী। পরে কবর জিয়ারত করেন। এ সময় তিনি শোকসন্তপ্ত পরিবারের পাশে থাকার আশ্বাস দেন।

ফরিদপুরে দিনদুপুরে পিস্তল ঠেকিয়ে গৃহবধূর কানের দুল ছিনতাই, ২ ছিনতাইকারী গ্রেপ্তার

ফরিদপুর প্রতিনিধি:
প্রকাশিত: শনিবার, ১ নভেম্বর, ২০২৫, ২:৪৮ পিএম
ফরিদপুরে দিনদুপুরে পিস্তল ঠেকিয়ে গৃহবধূর কানের দুল ছিনতাই, ২ ছিনতাইকারী গ্রেপ্তার

ফরিদপুরে দিনদুপুরে পিস্তল ঠেকিয়ে মঞ্জু রানী দাস (৩৬) নামের এক গৃহবধূর কানের দুল ছিনতাইয়ের চাঞ্চল্যকর ঘটনার মূল হোতাসহ তার এক সহযোগীকে গ্রেপ্তার করেছে র‍্যাব-১০।

শনিবার (০১ নভেম্বর) সকাল ১১টার দিকে সিপিসি-৩ ফরিদপুর ক্যাম্প, র‍্যাব-১০-এ আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এই তথ্য নিশ্চিত করেন ঢাকা কেরানীগঞ্জের র‍্যাব-১০ এর অধিনায়ক মোহাম্মদ কামরুজ্জামান।

এর আগে শুক্রবার (৩১ অক্টোবর) সন্ধ্যার দিকে ফরিদপুরের সালথা এলাকায় অভিযান চালিয়ে তাদের গ্রেপ্তার করা হয়।

গ্রেপ্তারকৃতরা হলেন, প্রধান আসামি মো. শরীফুল ইসলাম ডন শরীফ (৩৮) ও তার সহযোগী মো. রায়হান মোল্লা (২৫)।

শরীফুল ইসলাম ডন শরীফ ফরিদপুরের কোতয়ালী থানার কবিরপুর এলাকার মৃত ফারুক শেখের ছেলে ও রায়হান মোল্লা একই এলাকার আলতাফ মোল্লার ছেলে।

গ্রেপ্তারের সময় তাদের কাছ থেকে খেলনা পিস্তল, সুইচ গিয়ার, চোরাই মোটরসাইকেল ও ১.৫ কেজি গাঁজা উদ্ধার করা হয়।

সংবাদ সম্মেলনে ঢাকা কেরানীগঞ্জের র‍্যাব-১০ এর অধিনায়ক মোহাম্মদ কামরুজ্জামান জানান, সম্প্রতি ফরিদপুরে এক গৃহবধূর কানের দুল ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটে। দুর্বৃত্তরা অস্ত্রের মুখে ভয় দেখিয়ে ওই গৃহবধূর কাছ থেকে স্বর্ণের কানের দুল ছিনিয়ে নেয়। এই চাঞ্চল্যকর ঘটনায় এলাকায় আতঙ্ক সৃষ্টি হয়। র‍্যাব-১০ এর বিশেষ দল অভিযান চালিয়ে এই ঘটনার প্রধান আসামী এবং তার এক সহযোগীকে গ্রেপ্তার করতে সক্ষম হয়।

র‍্যাব জানায়, গ্রেপ্তার হওয়া ডন শরীফের বিরুদ্ধে ডাকাতি, খুন, চুরি ও মাদকসহ ১০টি মামলা রয়েছে। তিনি ২০১৮ সালে ফরিদপুরের ঝিলটুলি এলাকায় এক স্টাফ নার্স অরুণিমা ভৌমিক হত্যা মামলারও প্রধান আসামি ছিলেন।

মোহাম্মদ কামরুজ্জামান আরও বলেন, অপরাধী চক্রের বিরুদ্ধে র‍্যাবের এই অভিযান চলমান থাকবে। কেউ আইন হাতে তুলে নেওয়ার চেষ্টা করলে তাদের কোনো ছাড় দেওয়া হবে না। এই ঘটনার সঙ্গে জড়িত অন্যদেরও দ্রুত আইনের আওতায় আনা হবে বলে জানিয়েছে র‍্যাব-১০। গ্রেপ্তারকৃতদের বিরুদ্ধে সংশ্লিষ্ট আইনে মামলা রুজু করা হয়েছে। তাদের কোতোয়ালি থানায় হস্তান্তর করা হবে।

প্রসঙ্গত, গত সোমবার (২১ অক্টোবর) সকালে ফরিদপুর পৌরসভার ১ নম্বর ওয়ার্ডের উত্তর শোভারামপুর এলাকায় দিনদুপুরে পিস্তল ঠেকিয়ে ওই এলাকার বিষু দাসের স্ত্রী মঞ্জু রানী দাস (৩৬) নামের এক গৃহবধূর কানের দুল ছিনিয়ে নেয় দুই যুবক। ছিনতাইয়ের পুরো ঘটনাটি পাশে থাকা একটি সিসি ক্যামেরায় ধরা পড়ে। পড়ে এটি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে ভাইরাল হয়।

 

চরভদ্রাসনে পদ্মার ভাঙনে ৩০ মিটার জিওব্যাগের বাঁধ বিলীন

মুস্তাফিজুর রহমান শিমুল, চরভদ্রাসন:
প্রকাশিত: শুক্রবার, ৩১ অক্টোবর, ২০২৫, ১০:৫২ পিএম
চরভদ্রাসনে পদ্মার ভাঙনে ৩০ মিটার জিওব্যাগের বাঁধ বিলীন

oplus_0

ফরিদপুরের চরভদ্রাসনের সদর ইউনিয়নের টিলারচর গ্রামে হঠাৎ করে দেখা দিয়েছে পদ্মা নদীর ভাঙ্গন।

গত বুধবার (২৯ অক্টোবর) সকালে এ ভাঙনে ওই এলাকার নদী পাড়ে পানি উন্নয়ন বোর্ডের জিওব্যাগের ডাম্পিং করা প্রায় ত্রিশ মিটার বাঁধ ও ফসলি জমি নদী গর্ভে বিলীন হয়ে গেছে।

ভাঙন এলাকা হতে প্রায় ৯০ মিটার দূরে রয়েছে এমপি ডাঙ্গী ও জাকেরেরশুরা হয়ে জেলা শহর ফরিদপুরের যাতায়াতের পাকাসড়ক, শতশত বসত বাড়ি ও সরকারী স্কুল।

গত কয়েক সপ্তাহ ধরে পদ্মা নদীর পানি কমতে থাকা অব্যাহত রয়েছে। এরই মধ্যে হঠাৎ করে নদী ভাঙন দেখা দেওয়ায় আতঙ্কে রয়েছে নদী পাড়ের মানুষ।

বৃহস্পতিবার দুপুরে সরজমিনে ভাঙন এলাকায় গিয়ে দেখা যায়, এখানে নদীর তীর রক্ষা স্থায়ী বাঁধের সাথে আপদকালীন সময়ে জিওব্যাগের ডাম্পিং করা বাঁধের বড় একটা অংশ নদী গর্ভে বিলীন হয়ে গেছে। এছাড়া কয়েকটি অংশের মাটিতে ফাটল দেখা দিয়েছে।

ভাঙনের বিষয়ে নদী পাড়ের বসতি শেক মেতালেব (৫৩) ও মো. ইমারত হোসেন (২৫) জানায়, বুধবার সকাল থেকে ওই এলাকায় নদী ভাঙন দেখা দিয়েছে। কিছু সময় পর পর মাটির বড় বড় অংশ পানির নিচে তলিয়ে যাচ্ছে।

তারা বলেন, দ্রুত ভাঙন রোধে কাজ না করলে বিলীন হয়ে যাবে ফসলি জমি, পাকা সড়ক সহ স্থানীয় শত শত বসত বাড়ি।

ভাঙনের বিষয়ে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মনিরা খাতুন বলেন, “আমি একজন মুক্তিযোদ্ধার নিকট থেকে ওই এলাকায় নদী ভাঙনের খবর পেয়েছি। জায়গাটি পরিদর্শন করে দ্রুত ভাঙন রোধে ব্যবস্থা নিতে পানি উন্নয়ন বোর্ডের সাথে কথা বলব।

ভাঙনের বিষয়ে বৃহস্পতিবার বিকেলে ফরিদপুর পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী মো. রাকিব হোসেন বলেন, “ টিলারচর গ্রামের কয়েকটি পয়েন্টে আপদকালীন ভাঙন রোধে বর্ষা মৌসুমে জিওব্যাগের ডাম্পিং করা হয়েছিল। ভাঙন এলাকা পরিদর্শন করে দ্রুত প্রয়োজনীয় ব্যাবস্থা গ্রহণ করা হবে। এছাড়া ভাঙন রোধে চরভদ্রাসন উপজেলার কয়েকটি পয়েন্ট মিলে ৩.১৫ কি.মি. জায়গায় স্থায়ী বাঁধ নির্মাণের একটি প্রকল্প অনুমোদনের জন্য সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়ে রয়েছে বলেও জানান পাউবোর এই নির্বাহী প্রকৌশলী।