খুঁজুন
মঙ্গলবার, ২৩ সেপ্টেম্বর, ২০২৫, ৮ আশ্বিন, ১৪৩২

বিপুল সম্পদের পাহাড় গড়েছেন শেখ হাসিনার বাবুর্চি সালথার মোশারফ : দখল করেছেন জমি!

ফরিদপুর প্রতিনিধি:
প্রকাশিত: বৃহস্পতিবার, ১২ জুন, ২০২৫, ৩:৫১ পিএম
বিপুল সম্পদের পাহাড় গড়েছেন শেখ হাসিনার বাবুর্চি সালথার মোশারফ : দখল করেছেন জমি!
দিনমুজুর বাবার ছেলে মো. মোশারফ শেখ (৪৭)। পড়ালেখা না করায় নিজের নামটা পর্যন্ত লিখতে পারেন না। বাবার সম্পত্তির ভাগ পেছেন মাত্র ৫ শতাংশ জমি। ৩০ বছর আগে বাবুর্চি হিসেবে কাজ করতেন একটি হোটেলে তিনি। তবে হোটেলে চাকরির মাত্র দুই বছর পর তার ভাগ্যের চাকা ঘুরে যায়। ১৯৯৬ সালে ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বাসার বাবুর্চির চাকরি পান। এরপর আর পিছে ফিরে তাকাতে হয়নি তাকে। মোশারফ এখন কোটি কোটি টাকার সম্পদের মালিক। গ্রাম থেকে শহরে সব জায়গায় রয়েছে তার বাড়ি-গাড়ি। শুধু তাই নয়, অভিযোগ আছে আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে নিজ গ্রামের বাড়ির প্রতিবেশী কৃষকের জমি দখলসহ সাধারণ মানুষকে নানাভাবে হয়রানি করার।
মোশারফ শেখ ফরিদপুরের সালথা উপজেলার ভাওয়াল ইউনিয়নের বড় কামদিয়া গ্রামের কৃষক রহমান শেখের ছেলে। তিনি ২৭ বছর ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বাসার বাবুর্চি ছিলেন। তবে ৫ আগস্ট শেখ হাসিনা দেশ ছেড়ে পালিয়ে যাওয়ার পর গা ঢাকা দেন মোশারফ। সম্প্রতি তার বিরুদ্ধে জমি দখলের অভিযোগ দিয়েছেন বড় কামদিয়া গ্রামের কৃষক মো. চাঁনমিয়া ফকিরের ছেলে মো. সাগর মিয়া। এরপর থেকে বেরিয়ে আসছে মোশারফের নানা অপকর্ম, নিরহ মানুষের ওপর অত্যাচার-জুলুম ও সম্পদের তথ্য।
লিখিত অভিযোগে বলা হয়, নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগ সরকারের সাবেক প্রধানমন্ত্রীর শেখ হাসিনার বাবুর্চি মোশারফ হোসেন বড় কামদিয়া গ্রামের বাসিন্দা। আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় থাকা অবস্থায় কৃষক চাঁনমিয়া ফকিরের বড় কামদিয়া ৮১ নম্বর মৌজার ৬১৮ নম্বর দাগের ৪৩ শতাংশ জমি জোরপূর্বক দখল করে বাড়ি নির্মাণ করে তিনি। বিভিন্ন সময় ওই জমি ছেড়ে দিতে বললে মোশারফ হুকমি-ধামকি ও মারপিট করে কৃষক চাঁনমিয়া ফকির ও তার পরিবারকে এলাকা ছাড়া করে রাখেন। আওয়ামী সরকারের পতনের পর গত ১ জুন কৃষক চাঁনমিয়ার পরিবারের দখল করা জমি উদ্ধার করতে গেলে মোশারফ তার লোকজন নানাভাবে ভয়ভীতি ও হুমকি দিচ্ছে।
ভুক্তভোগী কৃষক চাঁনমিয়া ফকিরের ভাতিজা সেন্টু ফকির বলেন, আমার চাচা একজন গরীব কৃষক। স্বৈরাচার আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় থাকাকালে শেখ হাসিনার বাবুর্চি মোশারফ হোসেন তার ৪২ শতাংশ জমি দখল করে পাকা ঘর নির্মাণ করে। এবং ওই ঘরের চালের ওপর একটি নৌকা তৈরি করে টানিয়ে রাখেন। তখন আমরা পুলিশ-প্রশাসনের কাছে গিয়েও কোনো সমাধান পাইনি। বরং জমি দখল নিয়ে মুখ খুললেই আমাদেরকে মারধর করে ও মামলা দিয়ে এলাকা ছাড়া করে রাখতেন মোশারফ। শুধু আমাদের পরিবার নয়, মোশারফ শেখ হাসিনার বাবুর্চি হওয়ায় পুরো বড় কামদিয়া গ্রামের সাধারন মানুষের ওপর জুলুম-নির্যাতন চালিয়েছেন।
মোশারফের প্রতিবেশী মো. জামাল শেখ বলেন, মোশারফের বাবা অন্যের জমিতে শ্রমিকের কাজ করে সংসার চালাতেন। অভাবের সংসার হওয়ায় মোশারফ পড়ালেখাও করতে পারেনি। ছোট সময় থেকেই তিনি পাবনা শহরের একটি হোটেলের বাবুর্চির কাজ করতেন। তখন তিনি বাবার সম্পত্তির ভাগ পান মাত্র ৫ শতাংশ জমি। কিন্তু ১৯৯৬ সালে তিনি শেখ হাসিনার বাসার বাবুর্চির চাকরি পাওয়ার পর থেকে যেন আলাউদ্দীনের চেরাগ পেয়েছেন। বর্তমানে কামদিয়া গ্রামে ২ বিঘা জমির ওপর করেছেন বাড়ি। মাঠেও ৩ বিঘা জমি রয়েছে তার।
তিনি আরো বলেন, ফরিদপুরের শহরের হাড়োকান্দী এলাকায় ১২ শতাংশ জমির ওপর একটি বাড়ি ও রাজবাড়ি রাস্তামোড় এলাকায় ৮ শতাংশ জমির ওপর একটি বাড়ি রয়েছে তার। এ ছাড়া ঢাকা ও ফরিদপুর শহরে একাধিক ফ্লাট-প্লট ও গাড়ি রয়েছে বলে আমাদের কাছে মোশারফ নিজেই বলেছেন। বর্তমান সরকারেরর গোয়েন্দা সংস্থা যদি অনুসন্ধান করে তাহলে মোশারফের অনেক অজানা তথ্য ও সম্পদের হিসেব বেরিয়ে আসবে।
অনুসন্ধানে জানা গেছে, শেখ হাসিনার বাবুর্চি হওয়ার সুবাদে সম্পদ গড়ার পাশাপাশি  মোশারফ তার নিজ গ্রামের ত্রাসের রাজত্ব কায়েক করতে চেয়েছিলেন। সাধারন মানুষের ওপর হামলা-মামলা ও তাদেরকে জিম্বি করে জমি দখল ও সালিশ বাণিজ্য করার চেষ্টা করেছিলেন। তবে ওই গ্রামের যুবলীগ নেতা নুর ইসলাম তার প্রতিপক্ষ হওয়ায় তেমন সুবিধা করতে পারেনি তিনি। ২০১৫ সালে যুবলীগ নেতা নুর ইসলামের সমর্থকরা তাকে ধাওয়া দিয়ে এলাকা ছাড়া করে দেন। এরপর তিনি নুর ইসলামের সাথে মিলে ফের এলাকা নিয়ন্ত্রণে নেন।
বড় কামদিয়া গ্রামের বাসিন্দারা জানান, আওয়ামী লীগের ক্ষমতার বলে অন্ধ হয়ে গিয়েছিলেন মোশারফ। শুধু গ্রামবাসীর ওপর অত্যাচার করে ক্ষ্যন্ত হননি তিনি, নিজের পরিবারও রেহাই পায়নি তার কাছ থেকে। গত চার বছর আগে দুই মেয়ে ও এক ছেলেকে আটকিয়ে রেখে নিজের স্ত্রীকে জোর করে বাড়ি থেকে বের করে দেন মোশারফ। এখনও তার বাড়িতে স্ত্রী আসার আর সুযোগ পায়নি।
এসব বিষয় বক্তব্য নেওয়ার জন্য শেখ হাসিনার বাবুর্চি মোশারফের সাথে যোগাযোগের চেষ্টা করা হলে তার ফোন নম্বর বন্ধ পাওয়া যায। এমনকি তার গ্রামের বাড়িতে গিয়েও তাকে পাওয়া যায়নি।
ফরিদপুর জেলা দুর্নীতি প্রতিরোধ কমিটির সাধারণ সম্পাদক হাসানউজ্জামান বলেন, ক্ষমতাচ্যুত শেখ হাসিনার বাসার একজন বাবুর্চি কত টাকা বেতন পেয়েছেন? বেতন অনুযায়ী তার তো এত সম্পদের মালিক হবার কথা না। নিশ্চিয় তিনি দুর্নীতির আশ্রয় নিয়েছেন। এখন তার সম্পদের বিষয়টি যেহুত সামনে এসেছে, তাই তার সম্পদের বিষয়টি অবশ্যই সরকারের খতিয়ে দেখা উচিত বলে আমি মনে করি।
সালথা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. আতাউর রহমান বলেন, জমি দখলের বিষয় নিয়ে মোশারফের বিরুদ্ধে একটি অভিযোগ পেয়েছি। অভিযোগ তদন্ত করে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

প্রেম ভাঙল মনিকার

বিনোদন ডেস্ক
প্রকাশিত: মঙ্গলবার, ২৩ সেপ্টেম্বর, ২০২৫, ১২:১৩ পিএম
প্রেম ভাঙল মনিকার

ইতালিয়ান মডেল ও অভিনেত্রী মনিকা বেলুচ্চি। মার্কিন নির্মাতা টিম বার্টনের সঙ্গে সম্পর্কে জড়িয়েছিলেন তিনি।

দুই বছরের সেই সম্পর্কের ইতি টানলেন তারা। শুক্রবার এক যৌথ বিবৃতিতে তারা আলাদা হওয়ার ঘোষণা দেন।

 

বিবৃতিতে বলা হয়েছে, পারস্পরিক সম্মান ও গভীর যত্নের মধ্য দিয়েই টিম বার্টন ও মনিকা বেলুচ্চি আলাদা হওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন।

২০০৬ সালে ফ্রান্সের কান চলচ্চিত্র উৎসবে দুজনের প্রথম দেখা হয়েছিল। এরপর ২০২২ সালে ফ্রান্সের লুমিয়ের উৎসবে বেলুচ্চি বার্টনকে আজীবন সম্মাননা তুলে দেওয়ার সময় তাদের আবার দেখা হয়। সেই সূত্রেই ঘনিষ্ঠতা বাড়তে থাকে। পরের বছর অক্টোবর মাসে রোম ফিল্ম ফেস্টিভ্যালে যুগল হিসেবে প্রথমবার প্রকাশ্যে আসেন তারা। এরপরই সম্পর্ক নিয়ে জোর গুঞ্জন শুরু হয়।

পরের বছর, ২০২৩ সালে এল ফ্রান্সকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে বেলুচ্চি বলেছিলেন, আমি খুশি যে মানুষটিকে (বার্টন) পেয়েছি। জীবনে এমন সাক্ষাৎ বিরল। আমি মানুষটিকে ভালোবাসি, আর এবার পরিচালককেও পাব একটি নতুন যাত্রা শুরু হলো।

টিম বার্টনের ‘বিটলজুস বিটলজুস’ সিনেমাতে খলচরিত্র দেখা গেছে বেলুচ্চিকে। এছাড়াও একসঙ্গে ‘সুইনি টড’, ‘অ্যালিস ইন ওয়ান্ডারল্যান্ড’, ‘ডার্ক শ্যাডোজ’সহ একাধিক জনপ্রিয় চলচ্চিত্রে কাজ করেছেন তারা।

প্রসঙ্গত, ১৯৯৯ সালে  মনিকা বেলুচ্চি ফরাসি অভিনেতা ভিনসেন্ট ক্যাসেলের সঙ্গে বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হন। ২০১৩ সালে তাদের বিবাহবিচ্ছেদ হয়। তাদের সংসারে রয়েছে দুই কন্যা দেভা ও লিওনি।

কনসার্ট না করার সিদ্ধান্ত, কারণ জানালেন তাহসান

বিনোদন প্রতিবেদক
প্রকাশিত: মঙ্গলবার, ২৩ সেপ্টেম্বর, ২০২৫, ১২:০৪ পিএম
কনসার্ট না করার সিদ্ধান্ত, কারণ জানালেন তাহসান

সংগীতশিল্পী তাহসান খান ২৫ বছরের সংগীত জীবনের বিশেষ মুহূর্ত উদ্‌যাপন করতে অস্ট্রেলিয়া সফরে রয়েছেন। সেখানকার পাঁচটি শহরে কনসার্টে অংশ নেওয়ার কথা রয়েছে তার।

তেমন একটি আয়োজনে তাহসান জানান কনসার্ট থেকে সরে আসার কথা।

 

সামাজিকমাধ্যমে ভাইরাল একটি ভিডিওতে তেমনটি ইঙ্গিত পাওয়া গেছে। সেখানে তাহসানকে বলতে শোনা যায়, এটাই আমার লাস্ট কনসার্ট। আস্তে আস্তে মিউজিক ক্যারিয়ারটাও গুটিয়ে ফেলবো।
মেয়ে বড় হচ্ছে, এখন কি দাঁড়ি রেখে স্টেজে দাঁড়িয়ে এমন লাফালাফি করতে ভালো লাগে?

তিনি আরও বলেন, আমার সব সোশ্যাল মিডিয়া একাউন্ট ডিএক্টিভেট করে দিয়েছি।

হঠাৎ করে কেন এমন সিদ্ধান্ত? হয়তো অনেকের মনেই এমন প্রশ্ন। বিষয়টি জানতে যোগাযোগ করা হয় তাহসানের সঙ্গে। অস্ট্রেলিয়া থেকে বাংলানিউজকে এই গায়ক জানালেন, বিষয়টি একান্তই ব্যক্তিগত।

এর আগে গত বছর তাহসান জানিয়েছিলেন, হেটেরোটোপিয়া নামের একটি রোগ বাসা বেঁধেছে তার কণ্ঠনালিতে। এই সমস্যায় গলার কাঠামো পরিবর্তন হয়ে যায়। কমে যায় গান গাওয়ার মনোবল। ২০১৮ সাল থেকে এই সমস্যার শুরু। সে কারণে আগের মতো এখন আর অনায়াসে গানও গাইতে পারছেন না। শুধু তাই নয়, ভবিষ্যতে গান গাওয়া নিয়েও শঙ্কার কথা জানিয়েছিলেন।

ওই সময় তাহসান বলেছিলেন, যত দিন যাচ্ছে, আমার গান গাওয়ার সক্ষমতাও কমছে। ভক্তদের এ জন্য জানালাম, ধীরে ধীরে যদি কনসার্ট কমে যায় এবং লাইভে গান গাওয়াও কমে যায়, তাহলে আপনারা বুঝে নেবেন, আমার সমস্যা প্রকট হয়েছে।

তাহলে কী হেটেরোটোপিয়া রোগের কারণে কনসার্ট ছাড়ছেন? বিষয়টি তেমন নয়। মূলত ব্যক্তিগত কারণেই কনসার্ট না করার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। কারণটি ব্যক্তিগত হওয়ায় এ বিষয়ে বিস্তারিত জানাতে চাননি তাহসান।

বলে রাখা যায়, গানের আগে অভিনয় থেকে ও সরে দাঁড়িয়েছেন তাহসান। গত বছর এ বিষয়ে তিনি বলেছিলেন, আমি ২০ বছর ধরে অভিনয়ে কাজ করছি। নিজেকেই নিজের বিরতি নিতে হয়। যারা আমাকে ভালোবাসে আমার কাজ ভালো লেগেছে বলেই ভালোবাসেন। যখন মনে হয় কাজ একঘেয়েমি হয়ে যাচ্ছে, খুব একটা ভালো কাজ হচ্ছে না তখন নিজেকেই থামিয়ে দিতে হয়।

কথাসাহিত্যিক নির্জনের গল্পে নাটক সুইট প্রেমিক

বিনোদন ডেস্ক
প্রকাশিত: মঙ্গলবার, ২৩ সেপ্টেম্বর, ২০২৫, ১২:০১ পিএম
কথাসাহিত্যিক নির্জনের গল্পে নাটক সুইট প্রেমিক

এ সময়ের জনপ্রিয়র কথা সাহিত্যেক ফরিদুল ইসলাম নির্জনের গল্প অবলম্বনে নির্মিত হয়েছে সুইট প্রেমিক। ভিন্ন রকমের এই নাটকটি, অসাধারণভাবে ফুটিয়ে তুলেছেন পরিচালক মিতুল খান।

আগামী ২৯ সেপ্টেম্বর জাগো ইন্টারটেইনমেন্ট রিলিজ পাচ্ছে।

 

নাটকটি সম্পর্কে পরিচালক মিতুল খান বলেন, নির্জন ভাইয়ের লেখার সাথে আগে থেকেই পরিচিত। সেই সুবাধে নাটকের জন্য গল্প চাই। গল্পটি নিয়ে কাজ করতে নতুন অভিজ্ঞতা সৃষ্টি হয়েছে। দর্শকরা নাটকটি দেখে বিনোদনের পাশাপাশি অনেককিছু  শিখবে।

নাটকটি সম্পর্কে সুইট প্রেমিকখ্যাত নীলয় আলমগীর বলেন,’মিতুল গল্পটি নিয়ে যখন প্রথম আমার কাছে আসে, সত্যিকারভাবে আমি করতেই চাইনি। ভেবেছি এই বয়সে, এমন চরিত্রের অভিনয়। ছয়জন নায়িকার সাথে প্রেম। তাদের মন যোগানো। কিন্তু পরবর্তীতে কাজ শেষ মনে হলো দারুণ কিছু হয়েছে। দশকরা ভালো কিছু দেখবে আশা করি। ‘

নাটকটি সম্পর্কে তানিয়া বৃষ্টি বলেন, ভিন্ন এক ক্যারেক্টর। অভিনয় করতে সত্যি দারুণ অভিজ্ঞতা হয়েছে। দর্শক নাটকটি দেখে আনন্দিত হবে।

নাটকটির লেখক নির্জন বলেন, আমি সব সময় জনপ্রিয় ধারায় লিখতে স্বাচ্ছন্দ্য বোধ করি। জনপ্রিয়তার মাধ্যমে সমাজে কিছু বার্তা দিয়ে থাকি। সুইট প্রেমিক নাটকের ক্ষেত্রেও দর্শক তেমনটি পাবে।

এ ছাড়া নাটকটিতে অভিনয় থাকছেন বাশার মাসুম, মনিরা মিঠু, শান্তি রহমান, অর্পা, স্নেহা, অরিন,অনেষ্বাসহ আরও অনেকেই।