খুঁজুন
শনিবার, ৫ জুলাই, ২০২৫, ২১ আষাঢ়, ১৪৩২

সালথায় বিদ্যালয়ে শ্রেণিকক্ষ সঙ্কট, বারান্দায় চলছে শিক্ষার্থীদের পাঠদান

আবু নাসের, সালথা:
প্রকাশিত: শনিবার, ৫ জুলাই, ২০২৫, ৯:০১ এএম
সালথায় বিদ্যালয়ে শ্রেণিকক্ষ সঙ্কট, বারান্দায় চলছে শিক্ষার্থীদের পাঠদান

ফরিদপুরের সালথা উপজেলার মাঝারদিয়া ইউনিয়নের কুমারপুটি সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ে দুটি ভবনের একটি ঝুঁকিপূর্ণ হওয়ায় পাঠদানে ম্রেণিকক্ষ সঙ্কট হয়ে পড়েছে। ভবনের বারান্দায় চলছে শিক্ষার্থীদের পাঠদান। দ্রুত ভবনের দাবী বিভিন্ন মহলের।

সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়, কুমারপুটি সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ের দুটি ভবন রয়েছে। তার একটি ভবনের তিনটি কক্ষের ছাদের পলিস্টার খসে পড়ছে নিচে। তাই ভবনটি ঝুঁকিপূর্ণ হওয়ায় অন্য ভবনে শিক্ষা কার্যক্রম চালু করা হয়। ওই ভবনটি রয়েছে তিনটি কক্ষ। একটি কক্ষে শিক্ষকরা তাদের অফিস করেন। বাকি দুটি কক্ষে চলে পাঠদান। ম্রেণিকক্ষ স্বল্পতার কারণে ভবনের বারান্দায় ক্লাস নেন শিক্ষকরা।

উপজেলার শিক্ষক নেতারা জানান, শ্রেণী কক্ষের অভাব একটি গুরুতর সমস্যা, যা শিক্ষা কার্যক্রমকে ব্যাহত করে। কুমারপুটি সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ে প্রয়োজনীয় সংখ্যক শ্রেণীকক্ষ না থাকার কারণে শিক্ষার্থীদের পাঠদান ব্যাহত হচ্ছে এবং তাদের অসুবিধা হচ্ছে। এই সমস্যার সমাধানে দ্রুত ভবনের খুব প্রয়োজন।

বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মো আমানুর রশীদ বলেন, বিদ্যালয়ের দুটি ভবনের মধ্যে পুরাতন ভবনটি ঝুঁকিপুর্ণ হয়ে পড়েছে। উপজেলা শিক্ষা অফিসারের পরামর্শে ওই ঝুঁকিপুর্ণ ভবনটিতে কয়েক মাস ধরে পাঠদান বন্ধ করা হয়েছে। আমাদের স্কুলে মোট ২০৬ জন শিক্ষার্থী রযেছে। একটি ভবনের অফিস রুম বাদে দুটি শ্রেনীকক্ষ আছে। শিশু শ্রেনীসহ ৬টি শ্রেনীর শিক্ষার্থীদের দুটি কক্ষে পাঠদান করানো সম্ভব নয়। তাই বারান্দায় দুটি ক্লাস নেওয়া হচ্ছে। আমরা ভবন চেয়ে উপজেলায় রেজিলেশন জমা দিয়েছি। দ্রুত ভবন পেলে পাঠদানে কোন ভোগান্তি হবে না।

সালথা উপজেলা সহকারী শিক্ষা অফিসার হাবিবুর রহমান বলেন, কুমারপুটি সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শ্রেনীকক্ষ সঙ্কটের বিষয়ে সরেজমিনে দেখেছি। কুমারপুটি বিদ্যালয়সহ আরো কয়েকটি বিদ্যালয়ের ভবনের জন্য উপজেলা শিক্ষা কমিটির মাধ্যমে খুব শীগ্রই শিক্ষা অধিদপ্তরে চিঠি পাঠানো হবে।

সালথা উপজেলা নির্বাহী অফিসার ও উপজেলা শিক্ষা কমিটির সভাপতি মো. আনিছুর রহমান বালী বলেন, কুমারপুটি সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ভবনের বিষয়ে আবেদন পেলে আমরা উপজেলা শিক্ষা কমিটিতে রেজুলেশন করে তারপর শিক্ষা মন্ত্রণালয়কে অবহিত করবো।

ভাঙ্গায় স্ত্রীর সামনে ট্রেনে কাটা পড়ে স্বামীর মৃত্যু

এন কে বি নয়ন, ফরিদপুর:
প্রকাশিত: শনিবার, ৫ জুলাই, ২০২৫, ১:১৫ পিএম
ভাঙ্গায় স্ত্রীর সামনে ট্রেনে কাটা পড়ে স্বামীর মৃত্যু

ফরিদপুরের ভাঙ্গায় স্বামী-স্ত্রী মিলে মেয়ের বাড়িতে বেড়াতে যাওয়ার পথে স্ত্রীর সামনে ট্রেনে কাটা পড়ে সোলেমান কাজী (৭০) নামে এক বৃদ্ধ নিহত হয়েছেন।

শনিবার (০৫ জুলাই) সকাল সাড়ে ৯টার দিকে উপজেলার বালিয়াচরা খাল সংলগ্ন রেললাইনে এ ঘটনা ঘটে।

নিহত সোলেমান কাজী উপজেলার আলগী ইউনিয়নের বালিয়া গ্রামের বাসিন্দা।

পুলিশ ও এলাকাবাসী সূত্রে জানা গেছে, স্বামী- স্ত্রী মিলে মেয়ের বাড়িতে যাচ্ছিলেন তারা। তিনি একজন শ্রবণ প্রতিবন্ধী ছিলেন। রেললাইন দিয়ে বালিয়াচড়া মাদ্রাসা মাঠে আসার সময় যশোর থেকে ছেড়ে আসা ঢাকাগামী জাহানাবাদ এক্সপ্রেস ট্রেনের সাথে ধাক্কা খেয়ে রাস্তার পাশে পড়ে যায় এবং ঘটনাস্থলেই তার মৃত্যু হয়।

ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে ভাঙ্গা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ আশরাফ হোসেন বলেন, স্বামী-স্ত্রী মিলে মেয়ের বাড়িতে বেড়াতে যাচ্ছিলেন। পথিমধ্যে ট্রেনে কাটা পড়ে স্ত্রীর সামনে স্বামীর মৃত্যু হয়েছে। এটি রেল পুলিশের বিষয়, তাদের খবর দেওয়া হয়েছে। রেল পুলিশের কর্মকর্তারা এসে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করবেন।

ফরিদপুরে কবি আব্দুল লতিফ ভূঁইয়ার ২০ তম ‌ মৃত্যুবার্ষিকীতে আলোচনা সভা

মানিক কুমার দাস, ফরিদপুর:
প্রকাশিত: শনিবার, ৫ জুলাই, ২০২৫, ৯:৪৫ এএম
ফরিদপুরে কবি আব্দুল লতিফ ভূঁইয়ার ২০ তম ‌ মৃত্যুবার্ষিকীতে আলোচনা সভা

বহু গ্রন্থের প্রণেতা ‌ ও বিভিন্ন সংগঠনের পৃষ্ঠপোষক ‌ কবি আব্দুল লতিফ ভূঁইয়ার ২০ তম মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে ফরিদপুরে ‌আলোচনা সভা ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়েছে।

শুক্রবার (০৪ জুলাই) সন্ধ্যায় ‌ কবি আব্দুল লতিফ ভূঁইয়া ফাউন্ডেশন এর আয়োজনে ‌ এবং ‌ ফরিদপুর সাহিত্য পরিষদ ‌এর সহযোগিতায় শহরের টেপাখোলায় অবস্থিত কোহিনুর পাবলিক লাইব্রেরীতে এ আলোচনা সভা ও দোয়া মাহফিলের আয়োজন করা হয়।

আব্দুল লতিফ ভূঁইয়া ফাউন্ডেশনের সভাপতি অধ্যাপক ‌ আব্দুস সামাদের সভাপতিত্বে আলোচনা সভায় বক্তব্য রাখেন- ‌ফরিদপুর সাহিত্য পরিষদের সভাপতি ‌ অধ্যাপক আলতাফ হোসেন, যশোর শিক্ষা বোর্ডের সাবেক চেয়ারম্যান ‌ বিশিষ্ট শিক্ষাবিদ অধ্যাপক এবিএম সাত্তার, ‌ প্রবীণ ‌হিতৈষী সংঘের ‌ সভাপতি ডাক্তার আব্দুল জলিল, ফরিদপুর সাহিত্য পরিষদের ‌ সাধারণ সম্পাদক ‌সাংবাদিক ও সাহিত্যিক ‌ মফিজ ইমাম মিলন, খেলাঘর ফরিদপুর শাখার সভাপতি ‌ আলতাফ হোসেন, জেলা শিল্পকলা একাডেমীর ‌ কালচারাল অফিসার ‌ সাইফুল হাসান মিলন, এফ ডি এর নির্বাহী পরিচালক ‌ মোহাম্মদ আজহারুল ইসলাম, ফরিদপুর ‌সাহিত্য ও সাংস্কৃতিক সংস্থার আহ্বায়ক তৌহিদুল ইসলাম স্ট্যালিন,‌ লোক সাহিত্য গবেষক ‌ খলিলুল্লাহ দিল দরাজ , খেয়া ‌ সাংস্কৃতিক গোষ্ঠীর সভাপতি ‌ ম নিজাম, সাংবাদিক ও সাহিত্যিক ‌ বিজয় পোদ্দার, কবি মাহফুজ খান বাদল, জেবা তাবাসসুম নেহা ‌ প্রমুখ।

অনুষ্ঠান পরিচালনা করেন ‌ ইঞ্জিনিয়ার জাহিদুল ইসলাম।

সভায় বক্তারা ‌কবি আব্দুল লতিফ ভূঁইয়ার ‌ জীবন ও কর্ম তুলে ধরে আলোচনা করেন। তারা বলেন ‌ফরিদপুরের সাহিত্য অঙ্গনে ‌ আব্দুল লতিফ ভুঁইয়ার অবদান ‌চির স্মরণীয় থাকবে। তিনি শুধু একজন ভালো ‌সাহিত্যিক ছিলেন না ভালো মনের মানুষ ছিলেন। অত্যন্ত সৎ ও সাদা মনের মানুষ ছিলেন।‌ সব সময় মানুষের সুখে দুঃখে পাশে থাকবেন।
ফরিদপুরের সাহিত্যঙ্গনে ‌ তার গুরুত্বপূর্ণ অবদান ছিল ‌।

তিনি অসংখ্য কবি সাহিত্যিক ‌ বইয়ের প্রকাশক ছিলেন । মানুষের কল্যাণে তিনি নিজেকে নিয়োজিত করেছিলেন। অনুষ্ঠানের পরবর্তী পর্বে ‌ ‌ মরহুমের রুহের মাগফিরাত কামনায় দোয়া‌ মোনাজাত ‌ অনুষ্ঠিত হয় ‌।

অনুষ্ঠানে তাঁর পুত্র ‌ অ্যাডভোকেট ‌ গোলাম রব্বানী ভূঁইয়া রতন, ফরিদপুর জেলা ‌ বিএনপির সদস্য ‌সচিব ‌ এ কে এম কিবরিয়া স্বপন, ফরিদপুর প্রেসক্লাবের ‌ সাধারণ সম্পাদক মাহবুব পিয়াল সহ স্থানীয় ও গণ্যমান্য ‌ ব্যক্তিবর্গ ‌ উপস্থিত ছিলেন।

এ.কে. আজাদের বাড়িতে চড়াও : ফরিদপুরে ১৬ বিএনপি নেতাকর্মীর নামে থানায় অভিযোগ

অনলাইন ডেস্ক
প্রকাশিত: শনিবার, ৫ জুলাই, ২০২৫, ৮:৫৪ এএম
এ.কে. আজাদের বাড়িতে চড়াও : ফরিদপুরে ১৬ বিএনপি নেতাকর্মীর নামে থানায় অভিযোগ

ফরিদপুরে এ.কে. আজাদের বাড়িতে চড়াওয়ের ঘটনায় মহনগর বিএনপির সদস্য সচিব গোলাম মোস্তফা মিরাজ (৫৫) সহ ১৬ জন বিএনপির নেতা-কর্মীর নাম উল্লেখ করে এজাহার দায়ের করা হয়েছে। এ ছাড়া অজ্ঞাতনাম আরও ২৫/৩০ জনকে আসামি হিসেবে উল্লেখ করা হয়েছে।

শনিবার (০৫ জুলাই) সকালে কোতয়ালী থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই) মো. আহাদউজ্জামান এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

এর আগে শুক্রবার (০৪ জুলাই) সন্ধ্যা ৬টার দিকে হামীম গ্রুপের ল্যান্ড কর্মকর্তা মোহাম্মদ রাফিজুল খান (৪০) বাদী হয়ে ফরিদপুর কোতয়ালী থানায় এ এজাহারটি জমা দেন।

এজাহারটি গ্রহণ করে ফরিদপুর কোতয়ালী থানার ডিউটি কর্মকর্তা এসআই মো. আহাদউজ্জামান বলেন, গত বৃহস্পতিবার এ.কে. আজাদের বাড়িতে সংঘটিত ঘটনায় থানায় একটি অভিযোগ দেওয়া হয়েছে। থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) বর্তমানে বাইরে আছেন। তিনি (ওসি) এলে বিষয়টি তাকে অবগত করা হবে।

এজাহারে বলা হয়, গত বৃহস্পতিবার (০৩ জুলাই ) বিকেল পৌনে ৪টার দিকে তিনি হামীম গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক এ.কে. আজাদের শহরের ঝিলটুলীস্থ অফিস কাম বাসভবন কর্মরত ছিলেন।
সে সময় তার সাথে প্রজেক্ট ইঞ্জিনিয়ার মো. সোলাইমান হোসেন, সিকিউরিটি গার্ড মো. মেহেদী হাসান, কেয়ারটেকার মো. জালাল শেখ, পরিচ্ছন্ন কর্মী আব্দুল হান্নান, গৃহপরিচারিকা মাজেদা বেগম, সিসিটিভি অপারেটর সেলিম হোসেন ও সহকারী শাওন শেখ উপস্থিত ছিলেন।

এজাহারে আরও বলা হয়, ওই সময়ে একদল উগ্র সন্ত্রাসী হঠাৎ বাড়ির সিকিউরিটি গার্ড মো. মেহেদী হাসানকে খুন জখমের হুমকি দিয়ে এ. কে. আজাদ এর বাসায় প্রবেশ করে ত্রাস সৃষ্টি করে। তারা বাড়ির ভিতর ঢুকে অরাজক পরিস্থিতি সৃষ্টি করে এবং অশ্রাব্য ভাষায় গালাগালি করতে থাকেন।

এজাহারে আরও বলা হয়, তিনি (রাফিজুল) আসামীদের গালাগালী শুনে কক্ষ হতে বের হয়ে উঠানে আসার সাথে সাথে গোলাম মোস্তফা মিরাজ হুমকি দিয়ে বলেন, তোর স্যার এ.কে. আজাদ যেন ফরিদপুর না আসে। যদি আসে তা হলে তাকে হত্যা করে লাশ পদ্মা নদীতে ভাসিয়ে দেব। গোলাম মোস্তফাসহ অন্য আসামীরা আরো হুমকি প্রদান করে যে এ.কে. আজাদ এর বাড়ি, ঘর, অফিস, ব্যবসা প্রতিষ্ঠান যা আছে আগুন ধরিয়ে জ্বালিয়ে পুড়িয়ে ভস্ম করে দেব । জনসেবা করার স্বাদ মিটিয়ে দেব।

এজাহারে আরও বলা হয়, পরে আসামীরা ‘‘এ.কে. আজাদের চামড়া তুলে নিব আমরা” সহ বিভিন্ন প্রকার প্রাণনাশক ও অরাজক উক্তির স্লোগান দিতে দিতে জনমনে আতঙ্ক ও ত্রাস সৃষ্টি করতে করতে ঘটনাস্থল ত্যাগ করে চলে যায়।

এজাহারে ফরিদপুর মহানগর বিএনপির সদস্য সচিব গোলাম মোস্তফা মিরাজকে এক নম্বর আসামি করা হয়েছে। এজাহারে অন্য যাদের আসামি করা হয়েছে তাদের মধ্যে রয়েছেন, জেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের সদস্য সচিব শাহরিয়ার হোসেন শিথিল (৩৮), কোতয়ালী থানা বিএনপির সাবেক সাধারণ সম্পাদক নাজমুল হাসান চৌধুরী (৫৬), মহানগর বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক মিজানুর রহমান (৫৫), মহানগর যুবদলের সাংগঠনিক সম্পাদক মোহাম্মদ নাহিদুল ইসলাম (৪৪), মহানগর ছাত্রদল সহ সভাপতি ক্যাপ্টেন সোহাগ (৪০) প্রমুখ।

ফরিদপুরের পুলিশ সুপার (এসপি) মো. আব্দুল জলিল বলেন, অভিযোগটি তদন্ত করে প্রয়োজনীয় আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

এ ব্যাপারে মহানগর বিএনপির সদস্য সচিব গোলাম মোস্তফা মিরাজ বলেন, ওই বাড়িতে আওয়ামী লীগের গোপন সভা হচ্ছে এ তথ্য পেয়ে আমরা গিয়েছিলাম। ওখানে আমি নিজে কিংবা আমার সাথে যারা ছিলেন তারা কেউ কোন হুমকি ধমকি দেয়নি। একটি ঢিলও ছোড়া হয়নি। তিনি বলেন, কেউ থানায় অভিযোগ করতেই পারেন, তবে তা তাকে প্রমাণ করতে হবে।

প্রসঙ্গত, গত বৃহস্পতিবার (০৩ জুলাই) বিকেল পৌনে ৪টার দিকে ফরিদপুর-৩ (সদর) আসনের সাবেক সংসদ সদস্য, হামীম গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক এবং দৈনিক সমকাল ও চ্যানেল টুয়েন্টি ফোর এর সত্ত্বাধীকারী এ.কে. আজাদের ফরিদপুর শহরের ঝিলটুলীস্থ বাস ভবনে চড়াও হয় মহানগর বিএনপি, মহানগর ছাত্রদল, মহানগর স্বেচ্ছাসেবক দলের নেতাকর্মীরা। ‘এ.কে. আজাদের বাড়িতে গোপন বৈঠক করছে আওয়ামী লীগ’- কথিত এ অভিযোগ এনে ওই বাড়িতে চড়াও হন তারা।