খুঁজুন
মঙ্গলবার, ২৩ ডিসেম্বর, ২০২৫, ৮ পৌষ, ১৪৩২

বিপুল সম্পদের পাহাড় গড়েছেন শেখ হাসিনার বাবুর্চি সালথার মোশারফ : দখল করেছেন জমি!

ফরিদপুর প্রতিনিধি:
প্রকাশিত: বৃহস্পতিবার, ১২ জুন, ২০২৫, ৩:৫১ পিএম
বিপুল সম্পদের পাহাড় গড়েছেন শেখ হাসিনার বাবুর্চি সালথার মোশারফ : দখল করেছেন জমি!
দিনমুজুর বাবার ছেলে মো. মোশারফ শেখ (৪৭)। পড়ালেখা না করায় নিজের নামটা পর্যন্ত লিখতে পারেন না। বাবার সম্পত্তির ভাগ পেছেন মাত্র ৫ শতাংশ জমি। ৩০ বছর আগে বাবুর্চি হিসেবে কাজ করতেন একটি হোটেলে তিনি। তবে হোটেলে চাকরির মাত্র দুই বছর পর তার ভাগ্যের চাকা ঘুরে যায়। ১৯৯৬ সালে ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বাসার বাবুর্চির চাকরি পান। এরপর আর পিছে ফিরে তাকাতে হয়নি তাকে। মোশারফ এখন কোটি কোটি টাকার সম্পদের মালিক। গ্রাম থেকে শহরে সব জায়গায় রয়েছে তার বাড়ি-গাড়ি। শুধু তাই নয়, অভিযোগ আছে আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে নিজ গ্রামের বাড়ির প্রতিবেশী কৃষকের জমি দখলসহ সাধারণ মানুষকে নানাভাবে হয়রানি করার।
মোশারফ শেখ ফরিদপুরের সালথা উপজেলার ভাওয়াল ইউনিয়নের বড় কামদিয়া গ্রামের কৃষক রহমান শেখের ছেলে। তিনি ২৭ বছর ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বাসার বাবুর্চি ছিলেন। তবে ৫ আগস্ট শেখ হাসিনা দেশ ছেড়ে পালিয়ে যাওয়ার পর গা ঢাকা দেন মোশারফ। সম্প্রতি তার বিরুদ্ধে জমি দখলের অভিযোগ দিয়েছেন বড় কামদিয়া গ্রামের কৃষক মো. চাঁনমিয়া ফকিরের ছেলে মো. সাগর মিয়া। এরপর থেকে বেরিয়ে আসছে মোশারফের নানা অপকর্ম, নিরহ মানুষের ওপর অত্যাচার-জুলুম ও সম্পদের তথ্য।
লিখিত অভিযোগে বলা হয়, নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগ সরকারের সাবেক প্রধানমন্ত্রীর শেখ হাসিনার বাবুর্চি মোশারফ হোসেন বড় কামদিয়া গ্রামের বাসিন্দা। আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় থাকা অবস্থায় কৃষক চাঁনমিয়া ফকিরের বড় কামদিয়া ৮১ নম্বর মৌজার ৬১৮ নম্বর দাগের ৪৩ শতাংশ জমি জোরপূর্বক দখল করে বাড়ি নির্মাণ করে তিনি। বিভিন্ন সময় ওই জমি ছেড়ে দিতে বললে মোশারফ হুকমি-ধামকি ও মারপিট করে কৃষক চাঁনমিয়া ফকির ও তার পরিবারকে এলাকা ছাড়া করে রাখেন। আওয়ামী সরকারের পতনের পর গত ১ জুন কৃষক চাঁনমিয়ার পরিবারের দখল করা জমি উদ্ধার করতে গেলে মোশারফ তার লোকজন নানাভাবে ভয়ভীতি ও হুমকি দিচ্ছে।
ভুক্তভোগী কৃষক চাঁনমিয়া ফকিরের ভাতিজা সেন্টু ফকির বলেন, আমার চাচা একজন গরীব কৃষক। স্বৈরাচার আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় থাকাকালে শেখ হাসিনার বাবুর্চি মোশারফ হোসেন তার ৪২ শতাংশ জমি দখল করে পাকা ঘর নির্মাণ করে। এবং ওই ঘরের চালের ওপর একটি নৌকা তৈরি করে টানিয়ে রাখেন। তখন আমরা পুলিশ-প্রশাসনের কাছে গিয়েও কোনো সমাধান পাইনি। বরং জমি দখল নিয়ে মুখ খুললেই আমাদেরকে মারধর করে ও মামলা দিয়ে এলাকা ছাড়া করে রাখতেন মোশারফ। শুধু আমাদের পরিবার নয়, মোশারফ শেখ হাসিনার বাবুর্চি হওয়ায় পুরো বড় কামদিয়া গ্রামের সাধারন মানুষের ওপর জুলুম-নির্যাতন চালিয়েছেন।
মোশারফের প্রতিবেশী মো. জামাল শেখ বলেন, মোশারফের বাবা অন্যের জমিতে শ্রমিকের কাজ করে সংসার চালাতেন। অভাবের সংসার হওয়ায় মোশারফ পড়ালেখাও করতে পারেনি। ছোট সময় থেকেই তিনি পাবনা শহরের একটি হোটেলের বাবুর্চির কাজ করতেন। তখন তিনি বাবার সম্পত্তির ভাগ পান মাত্র ৫ শতাংশ জমি। কিন্তু ১৯৯৬ সালে তিনি শেখ হাসিনার বাসার বাবুর্চির চাকরি পাওয়ার পর থেকে যেন আলাউদ্দীনের চেরাগ পেয়েছেন। বর্তমানে কামদিয়া গ্রামে ২ বিঘা জমির ওপর করেছেন বাড়ি। মাঠেও ৩ বিঘা জমি রয়েছে তার।
তিনি আরো বলেন, ফরিদপুরের শহরের হাড়োকান্দী এলাকায় ১২ শতাংশ জমির ওপর একটি বাড়ি ও রাজবাড়ি রাস্তামোড় এলাকায় ৮ শতাংশ জমির ওপর একটি বাড়ি রয়েছে তার। এ ছাড়া ঢাকা ও ফরিদপুর শহরে একাধিক ফ্লাট-প্লট ও গাড়ি রয়েছে বলে আমাদের কাছে মোশারফ নিজেই বলেছেন। বর্তমান সরকারেরর গোয়েন্দা সংস্থা যদি অনুসন্ধান করে তাহলে মোশারফের অনেক অজানা তথ্য ও সম্পদের হিসেব বেরিয়ে আসবে।
অনুসন্ধানে জানা গেছে, শেখ হাসিনার বাবুর্চি হওয়ার সুবাদে সম্পদ গড়ার পাশাপাশি  মোশারফ তার নিজ গ্রামের ত্রাসের রাজত্ব কায়েক করতে চেয়েছিলেন। সাধারন মানুষের ওপর হামলা-মামলা ও তাদেরকে জিম্বি করে জমি দখল ও সালিশ বাণিজ্য করার চেষ্টা করেছিলেন। তবে ওই গ্রামের যুবলীগ নেতা নুর ইসলাম তার প্রতিপক্ষ হওয়ায় তেমন সুবিধা করতে পারেনি তিনি। ২০১৫ সালে যুবলীগ নেতা নুর ইসলামের সমর্থকরা তাকে ধাওয়া দিয়ে এলাকা ছাড়া করে দেন। এরপর তিনি নুর ইসলামের সাথে মিলে ফের এলাকা নিয়ন্ত্রণে নেন।
বড় কামদিয়া গ্রামের বাসিন্দারা জানান, আওয়ামী লীগের ক্ষমতার বলে অন্ধ হয়ে গিয়েছিলেন মোশারফ। শুধু গ্রামবাসীর ওপর অত্যাচার করে ক্ষ্যন্ত হননি তিনি, নিজের পরিবারও রেহাই পায়নি তার কাছ থেকে। গত চার বছর আগে দুই মেয়ে ও এক ছেলেকে আটকিয়ে রেখে নিজের স্ত্রীকে জোর করে বাড়ি থেকে বের করে দেন মোশারফ। এখনও তার বাড়িতে স্ত্রী আসার আর সুযোগ পায়নি।
এসব বিষয় বক্তব্য নেওয়ার জন্য শেখ হাসিনার বাবুর্চি মোশারফের সাথে যোগাযোগের চেষ্টা করা হলে তার ফোন নম্বর বন্ধ পাওয়া যায। এমনকি তার গ্রামের বাড়িতে গিয়েও তাকে পাওয়া যায়নি।
ফরিদপুর জেলা দুর্নীতি প্রতিরোধ কমিটির সাধারণ সম্পাদক হাসানউজ্জামান বলেন, ক্ষমতাচ্যুত শেখ হাসিনার বাসার একজন বাবুর্চি কত টাকা বেতন পেয়েছেন? বেতন অনুযায়ী তার তো এত সম্পদের মালিক হবার কথা না। নিশ্চিয় তিনি দুর্নীতির আশ্রয় নিয়েছেন। এখন তার সম্পদের বিষয়টি যেহুত সামনে এসেছে, তাই তার সম্পদের বিষয়টি অবশ্যই সরকারের খতিয়ে দেখা উচিত বলে আমি মনে করি।
সালথা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. আতাউর রহমান বলেন, জমি দখলের বিষয় নিয়ে মোশারফের বিরুদ্ধে একটি অভিযোগ পেয়েছি। অভিযোগ তদন্ত করে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

ফরিদপুর-১ আসনে জাতীয় গণতান্ত্রিক ফ্রন্টের প্রার্থী সাবেক এমপি শাহ মোহাম্মদ আবু জাফর

ফরিদপুর প্রতিনিধি:
প্রকাশিত: মঙ্গলবার, ২৩ ডিসেম্বর, ২০২৫, ৯:২০ পিএম
ফরিদপুর-১ আসনে জাতীয় গণতান্ত্রিক ফ্রন্টের প্রার্থী সাবেক এমপি শাহ মোহাম্মদ আবু জাফর

আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ফরিদপুর-১ (বোয়ালমারী, মধুখালী ও আলফাডাঙ্গা) আসনে সাবেক সংসদ সদস্য শাহ মোহাম্মদ আবু জাফরকে মনোনয়ন দিয়েছে নবগঠিত রাজনৈতিক জোট জাতীয় গণতান্ত্রিক ফ্রন্ট।

মঙ্গলবার (২৩ ডিসেম্বর) রাজধানীর বনানীর হোটেল শেরাটনে অনুষ্ঠিত সংবাদ সম্মেলনে জাতীয় পার্টির নির্বাহী চেয়ারম্যান মুজিবুল হক চুন্নু জোটের ১১৯টি আসনের প্রার্থীর নাম ঘোষণা করেন। এ সময় ফরিদপুর-১ আসনের প্রার্থী হিসেবে শাহ মোহাম্মদ আবু জাফরের নাম আনুষ্ঠানিকভাবে ঘোষণা করা হয়।

চারবারের সংসদ সদস্য শাহ মোহাম্মদ আবু জাফর ফরিদপুর-১ আসনের একজন পরিচিত ও প্রবীণ রাজনীতিবিদ। তিনি বিভিন্ন সময়ে আওয়ামী লীগ, জাতীয় পার্টি ও বিএনপির রাজনীতির সঙ্গে যুক্ত ছিলেন। সর্বশেষ জাতীয় পার্টি ও জেপির সমন্বয়ে গঠিত জাতীয় গণতান্ত্রিক ফ্রন্টের প্রার্থী হিসেবে এবার নির্বাচনে অংশ নিচ্ছেন।

মনোনয়ন পাওয়ার প্রতিক্রিয়ায় তিনি বলেন, “আমি আজীবন এলাকার মানুষের পাশে ছিলাম। ইনশাআল্লাহ, আগামীতেও তাঁদের সেবা করে যেতে চাই।”

রাজনৈতিক বিশ্লেষকদের মতে, তাঁর এই মনোনয়ন ফরিদপুর-১ আসনের নির্বাচনী সমীকরণে নতুন আলোচনা তৈরি করেছে।

তারেক রহমানের স্বদেশ প্রত্যাবর্তন উপলক্ষে ফরিদপুরে অভিনন্দন মিছিল

হারুন-অর-রশীদ, ফরিদপুর:
প্রকাশিত: মঙ্গলবার, ২৩ ডিসেম্বর, ২০২৫, ৯:০৯ পিএম
তারেক রহমানের স্বদেশ প্রত্যাবর্তন উপলক্ষে ফরিদপুরে অভিনন্দন মিছিল

বিএনপির সিনিয়র ভাইস চেয়ারম্যান তারেক রহমানের আগামী ২৫ ডিসেম্বর স্বদেশ প্রত্যাবর্তন উপলক্ষে ফরিদপুরে এক অভিনন্দন মিছিল অনুষ্ঠিত হয়েছে। খায়রুল ইসলাম-এর নেতৃত্বে আয়োজিত এ মিছিলে ছাত্রদলের নেতাকর্মীরা অংশগ্রহণ করেন।

মঙ্গলবার (২৩ ডিসেম্বর) সন্ধ্যায় ফরিদপুর প্রেসক্লাবের সামনে থেকে মিছিলটি বের করা হয়।

মিছিলটি শহরের প্রধান প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ করে জনতা ব্যাংকের মোড়ে গিয়ে শেষ হয়। এ সময় নেতাকর্মীরা তারেক রহমানের স্বদেশ প্রত্যাবর্তনকে স্বাগত জানিয়ে বিভিন্ন স্লোগান দেন।

মিছিল শেষে এক সংক্ষিপ্ত সমাবেশে বক্তব্য দেন সংগঠনের নেতারা। বক্তব্যে তারা বলেন, তারেক রহমানের স্বদেশ প্রত্যাবর্তনের মাধ্যমে দেশের গণতান্ত্রিক আন্দোলন আরও বেগবান হবে এবং বিএনপির সাংগঠনিক শক্তি নতুনভাবে উজ্জীবিত হবে।

সমাবেশে উপস্থিত ছিলেন সংগঠনের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক সমিরুল ইসলাম, মুন্সি আনোয়ার পাশা, সাইদুল ইসলাম সাঈদ ও সাজ্জাদ হোসেন সজল। এছাড়াও বক্তব্য রাখেন- সহ-সাধারণ সম্পাদক নীলয় চৌধুরী রেজা ও হাসান মীর, সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক রাহাদ খান এবং সহ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিষয়ক সম্পাদক পাভেল আহমেদ।

এসময় পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট ছাত্রদলের সহ-সভাপতি আবুল কালাম আজাদ দ্বীপ ও তাহসান অয়নসহ জেলা ছাত্রদলের নেতা রবিন, মেহেদী হাসান শাওন, দ্বীন, রাব্বি, আহাম্মেদ সায়েম অমি, সালমান এফ রহমান, শামিম খানসহ বিএনপি ও ছাত্রদলের বিভিন্ন পর্যায়ের নেতাকর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।

নেতারা শান্তিপূর্ণভাবে কর্মসূচি পালনের মাধ্যমে তারেক রহমানের প্রত্যাবর্তনকে ঐতিহাসিক ও তাৎপর্যপূর্ণ বলে উল্লেখ করেন।

তারেক রহমানের স্বদেশ প্রত্যাবর্তন উপলক্ষে ফরিদপুরে কৃষকদলের আনন্দ মিছিল

ফরিদপুর প্রতিনিধি:
প্রকাশিত: মঙ্গলবার, ২৩ ডিসেম্বর, ২০২৫, ৬:৪০ পিএম
তারেক রহমানের স্বদেশ প্রত্যাবর্তন উপলক্ষে ফরিদপুরে কৃষকদলের আনন্দ মিছিল

বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের সম্ভাব্য স্বদেশ প্রত্যাবর্তনকে কেন্দ্র করে ফরিদপুরে জাতীয়তাবাদী কৃষক দলের উদ্যোগে আনন্দ মিছিল অনুষ্ঠিত হয়েছে।

মঙ্গলবার (২৩ ডিসেম্বর) বিকেলে ফরিদপুর সিভিল সার্জনের কার্যালয়ের সামনে থেকে আনন্দ মিছিলটি শুরু হয়। পরে এটি শহরের গুরুত্বপূর্ণ সড়ক প্রদক্ষিণ করে জনতা ব্যাংকের মোড়ে গিয়ে শেষ হয়। মিছিলে জেলা ও মহানগর কৃষক দলের বিপুলসংখ্যক নেতাকর্মী অংশগ্রহণ করেন।

ফরিদপুর মহানগর কৃষক দলের সভাপতি অ্যাডভোকেট মোহা. মামুনুর রশিদের সভাপতিত্বে আয়োজিত কর্মসূচিতে উপস্থিত ছিলেন জেলা কৃষক দলের সাধারণ সম্পাদক মো. মুরাদ হোসেন, মহানগর কৃষক দলের সাধারণ সম্পাদক মো. জহির রহমান, সাংগঠনিক সম্পাদক আব্দুল্লাহ আল মামুন রতন, মহানগর কৃষক দলের সিনিয়র সহ-সভাপতি আবু বক্করসহ জেলা ও মহানগর কৃষক দলের অন্যান্য নেতৃবৃন্দ।

আনন্দ মিছিল শেষে সংক্ষিপ্ত সমাবেশে বক্তারা তারেক রহমানের দেশে প্রত্যাবর্তনকে ঐতিহাসিক ও সময়োপযোগী বলে মন্তব্য করেন। তারা বলেন, আগামী ২৫ ডিসেম্বর বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান বাংলাদেশে আগমন করবেন—এই খবরে দেশবাসীর মাঝে নতুন প্রত্যাশা ও উদ্দীপনার সৃষ্টি হয়েছে। তার নেতৃত্বেই আগামী দিনে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল আরও শক্তিশালী ও সুসংগঠিত হবে বলে তারা আশাবাদ ব্যক্ত করেন।

বক্তারা আরও বলেন, দেশের গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার ও জনগণের অধিকার প্রতিষ্ঠায় তারেক রহমানের নেতৃত্ব অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এ লক্ষ্য বাস্তবায়নে সবাইকে ঐক্যবদ্ধ হয়ে কাজ করার আহ্বান জানানো হয়।

এর আগে শহরের বিভিন্ন স্থান থেকে একাধিক মিছিল বের হয়ে আনন্দ মিছিলে যোগ দেয়। এ সময় তারেক রহমানের আগমনকে স্বাগত জানিয়ে বিভিন্ন স্লোগান দেওয়া হয় এবং নেতাকর্মীদের মধ্যে উৎসবমুখর পরিবেশ লক্ষ্য করা যায়।

error: Content is protected !!