খুঁজুন
মঙ্গলবার, ১৬ সেপ্টেম্বর, ২০২৫, ১ আশ্বিন, ১৪৩২

ফরিদপুরে ভূয়া প্রত্যয়নপত্র দিলেন মেম্বার, চাকরি গেল উদ্যোক্তার

ফরিদপুর প্রতিনিধি:
প্রকাশিত: সোমবার, ১৪ জুলাই, ২০২৫, ৫:৩৪ পিএম
ফরিদপুরে ভূয়া প্রত্যয়নপত্র দিলেন মেম্বার, চাকরি গেল উদ্যোক্তার

নিয়ম বহির্ভূতভাবে জন্ম নিবন্ধন দেওয়ায় ফরিদপুরের চরভদ্রাসনের একটি ইউনিয়ন পরিষদের আইডি স্থগিত করেছে স্থানীয় সরকার বিভাগ। আর সেই অপরাধে দোষী সাব্যস্ত করে এক উদ্যোক্তাকে নিয়ম বহির্ভূত ভাবে অব্যহতি দিয়েছে ইউপি চেয়ারম্যান।

এ ব্যাপারে প্রতিকার চেয়ে গত ৯ জুলাই ফরিদপুর জেলা প্রশাসক কার্যালয়ের স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে নিয়জিত ডিডিএলজি বরাবর আবেদন করেছেন উদ্যোক্তা সাইমুল ইসলাম (৩৮)। এ ঘটনাটি ঘটেছে জেলার চরভদ্রাসন উপজেলার চরভদ্রাসন ইউনয়ন পরিষদে।

তিনি চরভদ্রাসন উপজেলার সদর ইউনিয়নের বৈকুন্ঠ সরকারের ডাঙ্গী গ্রামের আব্দুল খালেক ফকিরের ছেলে। সাইমুল জানান, আমি চরভদ্রাসন ইউনিয়ন পরিষদে ২০১৯ সাল থেকে উদ্যোক্তা হিসেবে কাজে যোগ দেই। সর্বশেষ গত ২০২২ সালে পুনরায় চুক্তবদ্ধ হয়ে অদ্যবধি কাজ করতেছিলাম।

প্রতিকার চাওয়া উদ্যোক্তা সাইমুল ইসলামের আবেদন সূত্রে জানা যায়, চলতি বছর ফেব্রয়ারী মাসে চরভদদ্রাসন উপজেলার চরভদ্রাসন ইউনিয়নের ৬ নম্বর ওর্য়াডের ইউপি সদস্য আলেপ মন্ডল রাকিব মোল্লা নামে এক ব্যক্তিকে তার ওয়ার্ডের অন্তর্ভূক্ত হাজিডাঙ্গী গ্রামের বাসিন্দা উল্লেখ করে একটি প্রত্যয়নপত্র প্রদান করেন। তার তথ্যের ভিত্তিতে রাকিবের জন্ম নিবন্ধনের একটি আবেদন করেন উদ্যোক্তা সাইমুল ইসলাম। নিয়ম অনুযায়ী আবেদনটি ইউপি সচিব জামায়েতুল ইসলাম গ্রহন করেন ও ইউপি চেয়ারমান আজাদ খান নিবন্ধক হিসেবে আবেদনটির অনুমোদন দেন। রাকিব মোল্লার জন্মনিবন্ধন নম্বর ২০০৪২৯৩২১১৯১৩৬৯৮২। পরবর্তীতে জানা যায়, রাকিব মোল্লা চরভদ্রাসনের বাসিন্দা নন, একই জেলার পাশের সদরপুর উপজেলার আকটেরচর ইউনিয়নের বাসিন্দা মো. কাউসার মোল্লার ছেলে।

এ ব্যাপারে প্রতিকার চেয়ে গত ৯ জুলাই ফরিদপুর জেলা প্রশাসক কার্যালয়ের স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে নিয়জিত ডিডিএলজি বরাবর আবেদন করেছেন উদ্যোক্তা সাইমুল ইসলাম (৩৮)।

সাইমুল ইসলাম বলেন, জন্ম নিবন্ধন দেওয়া রকিব মোল্লার প্রকৃত ঠিকানা গোপন করে প্রত্যয়ন প্রদান করেন ইউপি সদস্য আলেপ মন্ডল। একপর্যায়ে এ বিষয়টি স্থানীয় সরকার বিভাগ অবগত হন এবং ইউনিয়ন পরিষদের আইডিটি স্থগিত করেন। এর প্রেক্ষিতে ইউপি চেয়ারম্যান আজাদ খান গত ৭ মে আমাকে একটি কারণ দর্শানোর নোটিশ দেন। সাইমুল ১২ মে এ কারণ দর্শানো নোটিশের জবাব দেন।

তিনি আরো বলেন, ইউপি সদস্যের প্রত্যয়নের ভিত্তিতে আবেদন করায় আমি এ জন্ম সনদ দিয়েছি। ওই জবাব দেওয়ার পর ইউপি চেয়ারম্যান আজাদ খান আর কোন নোটিশ না দিয়ে গত ৩ জুলাই আমাকে উদ্যোক্তা হতে অব্যাহতি দিয়ে আগামী ৫ কর্মদিবসের মধ্যে ইউনিয়ন পরিষদের সকল প্রকার যন্ত্র ও পণ্য বুঝিয়ে দিতে বলেন।
তবে সাইমুলের দেওয়া কাগজ চুক্তিপত্র পরীক্ষা করে দেখা যায়, উদ্যোক্তা হিসেবে নিয়োগ প্রদান বা অব্যাহতি প্রদানের এখতিয়ার রয়েছে শুধুমাত্র সংশ্লিষ্ট উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) কিংবা জেলা প্রশাসকের।

প্রত্যয়ন পত্র দেওয়ার বিষয়ে ইউপি সদস্য আলেপ মন্ডল বলেন, তিনি রাকিবকে চেনেন না। তার (রাকিব) প্রত্যয়ন পত্রে তিনি স্বাক্ষর করেছেন কিনা কিংবা ভোটার হাল নাগাদ করার সময় কিভাবে কে কে যে স্বাক্ষর করেন তা তিনি মনে করতে পারছেন না।

এ ব্যাপারে চরভদ্রাসন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মনিরা খাতুন বলেন, সদর ইউপির উদ্যোক্তাকে অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে এ বিষয়ে আমি অবগত না। এমনকি বিষয়টি কেউ আমাকে জানাননি।

ইউএনও বলেন, একজন উদ্যোক্তাকে ইউএনও অথবা জেলা প্রশাসকের অনুমোদনক্রমে অব্যাহতি দেওয়া যেতে পারে। চুক্তিপত্র অনুযায়ী ইউপি চেয়ারম্যান উদ্যোক্তাকে অব্যাহতি দেওয়ার এখতিয়ার রাখেন না।

তবে ইউএনও বক্তব্যের ভিন্নমত পোষণ করে ইউপি চেয়ারম্যান আজাদ খান বলেন, ‘‘যেহেতু সাইমুল আমার প্রতিষ্ঠানে বা আমার অধীনে কাজ করেন, কাজেই তাকে অব্যাহতি দেওয়ার এখতিয়ার বা ক্ষমতা আমারও আছে।”

ইউপি সদস্যদের প্রত্যয়ন পত্র দেওয়ার অধিকার নেই উল্লেখ করে ইউপি চেয়ারমান আজাদ খান বলেন, এজন্য আমরা উদ্যোক্তাদের কাছে ইউনিয়নের আইডি পাসওয়ার্ড দিয়ে রাখি। তবে অনেক সময় তারা (উদ্যেক্তারা) পয়সা খাওয়ার জন্য এ জাতীয় অন্যায় কাজ করে থাকেন যার কারণে তাদের বিপদে পড়তে হয়।

ফরিদপুরের ভাঙ্গায় তান্ডব : পুলিশের ৮ গাড়ি ও ১৯ মোটরসাইকেল ভাঙচুর

অনলাইন ডেস্ক
প্রকাশিত: সোমবার, ১৫ সেপ্টেম্বর, ২০২৫, ১১:১৭ পিএম
ফরিদপুরের ভাঙ্গায় তান্ডব : পুলিশের ৮ গাড়ি ও ১৯ মোটরসাইকেল ভাঙচুর

ফরিদপুর-৪ আসনের ভাঙ্গা উপজেলার দুটি ইউনিয়ন পুনর্বিন্যাসের প্রতিবাদে মহাসড়ক অবরোধ-আন্দোলনের অংশ হিসেবে সোমবার (১৫ সেপ্টেম্বর) দুপুরে থানা, হাইওয়ে থানা ও উপজেলা পরিষদে আগুন-হামলা-ভাঙচুর চালিয়েছেন বিক্ষোভকারীরা।

প্রত্যক্ষদর্শী ও স্থানীয়দের ভাষ্যমতে, আন্দোলনকারীরা প্রথমে উপজেলা পরিষদের হল রুমে ঢুকে শতাধিক চেয়ার, ১০টি ফ্যান ও ৩৫ টির বেশি লাইট ভাঙচুর করে। এরপর তিনতলা বিশিষ্ট উপজেলা পরিষদ ভবনের প্রতিটি তলায় সাতটি করে মোট ২১টি কক্ষে ভাঙচুর চালানো হয়। এ সময় সিসিটিভি ক্যামেরা ভাঙচুর করা হয় এবং উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার (ইউএনও) কার্যালয়ের বিভিন্ন কক্ষের কাচ ও আসবাবপত্র ভাংচুর করা হয়। এসময় উপজেলা পরিষদ চত্বর ও অফিসার্স ক্লাবের গ্যারেজে থাকা সাতটি মোটরসাইকেল আগুন দিয়ে পুড়িয়ে দেওয়া হয়। এছাড়া উপজেলা অফিসার্স ক্লাবও ভাঙচুর করা হয়।

এদিকে, ভাঙ্গা থানায় হামলা চালিয়ে পুলিশের তিনটি গাড়ি ও একটি বড় রিজার্ভ ভ্যান ভাংচুরের ঘটনা ঘটে। থানা চত্তরে থাকা অন্তত চারটি মোটরসাইকেলে আগুন দেওয়া হয়। থানার ব্যানার ও ভবনের কাচ সহ বিভিন্ন জিনিসপত্র ভাংচুর করা হয়।

অপরদিকে, ভাঙ্গা হাইওয়ে থানায় আন্দোলনকারীরা ব্যাপক হামলা ও অগ্নিসংযোগের ঘটনা ঘটিয়েছে। আন্দোলনকারীরা চারটি পিক-আপ, একটি রেকার, একটি জলকামান গাড়ী, আটটি মোটরসাইকেল, একটি এম্বুলেন্স ও দুইটি আলামতের গাড়ী ভাংচুর ও অগ্নিসংযোগ করা হয়েছে।

ভাঙ্গা বাজার ব্যবসায়ী সিরাজুল ইসলাম জানান, থানা, হাইওয়ে ও উপজেলায় ভাঙচুরের সময় লোকজন হঠাৎ করে রামদা-লাঠিসোঁটা ও দেশীয় অস্ত্র নিয়ে প্রবেশ করে। ওইসব অস্ত্র দিয়ে তাণ্ডব চালায় এবং পেট্রল দিয়ে মোটরসাইকেলে আগুন ধরিয়ে দেয়। আর এসব করতে আধা ঘণ্টার মতো সময় লাগে।

ভাঙ্গা হাইওয়ে থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা(ওসি) মো. রোকিবুজ্জামান বলেন, হামলা-ভাংচুরের সময় কয়েকজন কনস্টেবলকে কৌশলে থানা থেকে বের করে দেওয়া হয়। আর আমরা কয়েকজন থানার রান্না ঘরের পাশে একটি বাথরুমে আশ্রয় নেই। হামলাকারীরা গাড়ী, মোটরসাইকেলসহ অফিসের ল্যাপটপ, টিভি থেকে শুরু করে এমন কোথাও নেই যে ভাংচুর করতে বাকি রেখেছে। তারপরও বিস্তারিত দেখে পরবর্তীতে ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণের তথ্য জানানো যাবে।

ভাঙ্গা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা(ইউএনও) মিজানুর রহমান এ ব্যাপারে কোন কথা বলতে রাজি হননি।

প্রসঙ্গত, ফরিদপুর-৪ আসনের ভাঙ্গা উপজেলা থেকে আলগী ও হামিরদী নামে দুটি ইউনিয়ন কেটে নিয়ে ফরিদপুর-২ আসনের নগরকান্দায় সংযুক্ত করার প্রতিবাদে দুই সপ্তাহ ধরে আন্দোলন করে আসছেন স্থানীয় জনতা। তারা আসনগুলোর পূর্বের অবস্থায় বহাল চান। আন্দোলনের অংশ হিসেবে রোববার থেকে টানা তিন দিন বিভিন্ন সড়ক-মহাসড়ক ও রেলপথ অবরোধ কর্মসূচি ঘোষণা করা হয়। সোমবার দ্বিতীয় দিনের কর্মসূচি চলছে। বেলা ১১টা থেকে ঢাকা-বরিশাল ও ঢাকা-খুলনা মহাসড়ক অবরোধ করেন বিক্ষোভকারীরা। এরপর ভাঙ্গা উপজেলা সদরে এসে হামলা-ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগের ঘটনা ঘটানো হয়।

উপস্থিত ছিলেন খন্দকার নাসিরুল ইসলাম / নরওয়ের পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রীর সাথে বিএনপির প্রতিনিধি দলের সাক্ষাৎ

অনলাইন ডেস্ক
প্রকাশিত: সোমবার, ১৫ সেপ্টেম্বর, ২০২৫, ১১:০৮ পিএম
উপস্থিত ছিলেন খন্দকার নাসিরুল ইসলাম / নরওয়ের পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রীর সাথে বিএনপির প্রতিনিধি দলের সাক্ষাৎ

নরওয়ের পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী আন্দ্রেয়াস ক্রাভিক এর সাথে সাক্ষাৎ করেন বিএনপির একটি প্রতিনিধিদল।
এসময় বিএনপি প্রতিনিধি দল নরওয়ের পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রীর সাথে বাংলাদেশের সার্বিক রাজনৈতিক পরিস্থিতি নিয়ে আলোচনা করেন। বিশেষ করে আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনের বিষয়ে এক দীর্ঘ সময় আলোচনা হয়।

সোমবার (১৫ সেপ্টেম্বর) দুপুর এক টার দিকে নরওয়ের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় অসলোতে সাক্ষাৎকারটি অনুষ্ঠিত হয়।

বিএনপির প্রতিনিধি দলের অন্যতম নেতা, ফরিদপুর-১ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য ও কৃষকদলের কেন্দ্রীয় কমিটির সহ সভাপতি খন্দকার নাসিরুল ইসলাম এর সত্যতা নিশ্চিত করেছেন।

বিএনপির প্রতিনিধি দল মন্ত্রীকে বলেন, বাংলাদেশের মানুষ ১৬ বছর ভোটের অধিকার থেকে বঞ্চিত এবং আগামী সংসদ নির্বাচনে ভোট দেয়ার অধির আগ্রহ নিয়ে অপেক্ষা করছে। বিএনপি বাংলাদেশে একটি অবাধ ও নিরপেক্ষ নির্বাচন দেখতে চায় এবং আগামী নির্বাচন পর্যবেক্ষন করতে মন্ত্রী আন্দ্রেয়াস ক্রাভিক সহ নরওয়ের সরকারের প্রতিনিধি দলকে বাংলাদেশের নির্বাচন পর্যবেক্ষন করতে আমন্ত্রন জানান এবং মন্ত্রী আন্দ্রেয়াস ক্রাভিক বিএনপি প্রতিনিধি দল কে ধন্যবাদ জানিয়ে তাদের আমন্ত্রন গ্রহণ করেন এবং বাংলাদেশে যাওয়ার আগ্রহ প্রকাশ করেন।

এ সময়ে অন্যান্যের মধ্যে আরো উপস্থিত ছিলেন, নরওয়ে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র উপদেষ্টা ক্রিস্টিন লুন্ডেন, দক্ষিন এশিয়া বিষয়ক সহকারী পরিচালক ট্রিম ওস্ট সোনস্টেড। বিএনপির প্রতিনিধি দলে উপস্থিত ছিলেন, ফরিদপুর-১ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য ও কৃষকদলের কেন্দ্রীয় কমিটির সহ সভাপতি খন্দকার নাসিরুল ইসলাম, যুবদলের কেন্দ্রীয় কমিটির সাবেক আন্তর্জাতিক বিষয়ক সম্পাদক এবং মিটিংয়ের সমন্বয়কারী মোহাম্মদ খায়রুজ্জামান লিংকন, নরওয়ে বিএনপির সভাপতি বাদল ভূঁইয়া প্রমুখ।

সালথা প্রেসক্লাবের সভাপতি নুরুল ইসলাম নাহিদ, সাধারণ সম্পাদক সাইফুল ইসলাম

সালথা প্রতিনিধি:
প্রকাশিত: শনিবার, ১৩ সেপ্টেম্বর, ২০২৫, ৯:৩৭ পিএম
সালথা প্রেসক্লাবের সভাপতি নুরুল ইসলাম নাহিদ, সাধারণ সম্পাদক সাইফুল ইসলাম

ফরিদপুরের সালথা প্রেসক্লাবের ব্যবস্থাপনা কমিটির নির্বাচন (২০২৫-২৬) অনুষ্ঠিত হয়েছে। নির্বাচনে সভাপতি পদে নির্বাচিত হয়েছেন দৈনিক কালের কণ্ঠ পত্রিকার প্রতিনিধি নুরুল ইসলাম নাহিদ ও সাধারণ সম্পাদক পদে বিজয়ী হয়েছেন দৈনিক সমকালের সাইফুল ইসলাম।

শনিবার (১৩ সেপ্টেম্বর) সকাল ১০টা থেকে দুপুর ১টা পর্যন্ত ভোটগ্রহণ শেষে ফলাফল ঘোষণা করা হয়।

সভাপতি পদে নুরুল ইসলাম নাহিদ পেয়েছেন ১২ ভোট। তার প্রতিদ্বন্দ্বী দৈনিক খোলা কাগজ ও ‘চ্যানেল এস’ টিভির প্রতিনিধি আবু নাসের হুসাইন পেয়েছেন ১১ ভোট।

আর সাধারণ সম্পাদক পদে জয়ী দৈনিক সমকালের সাইফুল ইসলাম পেয়েছেন ১৭ ভোট।তার প্রতিদ্বন্দ্বী দৈনিক আজকালের খবর পত্রিকার প্রতিনিধি মনির মোল্যা পেয়েছেন ০৬ ভোট।

অন্যান্য পদের মধ্যে সিনিয়র সহ-সভাপতি পদে বাংলানিউজ২৪.কম ও দৈনিক ইনকিলাব পত্রিকার প্রতিনিধি হারুন-অর-রশীদ ১৮ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন।

এছাড়া সহ-সভাপতি পদে দৈনিক পল্লী বাংলা পত্রিকার প্রতিনিধি লিয়াকত হোসেন মিঞা, দৈনিক দিনকালের প্রতিনিধি মো. আজিজুর রহমান (আজিজ) ও দৈনিক নয়াদিগন্তের প্রতিনিধি মো. রেজাউল করিম নির্বাচিত হয়েছেন।

এ নির্বাচনে অর্থ-সম্পাদক পদে দৈনিক সংবাদ প্রতিদিন পত্রিকার প্রতিনিধি মোশাররফ হোসেন মাসুদ নির্বাচিত হন।

যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক পদে দৈনিক যুগান্তর পত্রিকার প্রতিনিধি মো. শফিকুল ইসলাম, দপ্তর সম্পাদক পদে দৈনিক সময়ের আলো পত্রিকার প্রতিনিধি মো. লাভলু মিয়া , সাংস্কৃতিক ও ক্রীড়া সম্পাদক পদে দৈনিক প্রতিদিনের কাগজ পত্রিকার প্রতিনিধি মো. পারভেজ মিয়া, সাহিত্য ও পাঠাগার সম্পাদক পদে দৈনিক সমাজের বাণীর নিজাম তালুকদার, প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক পদে দৈনিক কালবেলার প্রতিনিধি আকাশ সাহা বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হয়।

অন্যদিকে কার্যনির্বাহী সদস্য পদে দৈনিক যায়যায়দিন ও ডেইলি অবজারভার পত্রিকার প্রতিনিধি এম কিউ হোসাইন বুলবুল, দৈনিক মানবজমিনের শরিফুল হাসান ও দৈনিক ইত্তেফাক পত্রিকার প্রতিনিধি জাকির হোসেন বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হন।