খুঁজুন
বৃহস্পতিবার, ১৮ ডিসেম্বর, ২০২৫, ৩ পৌষ, ১৪৩২

ফরিদপুরে আড়িয়াল খাঁ ও পদ্মায় পানি বৃদ্ধি, বন্যা-নদী ভাঙন আতঙ্কে মানুষ

ফরিদপুর প্রতিনিধি:
প্রকাশিত: মঙ্গলবার, ১৯ আগস্ট, ২০২৫, ৪:০৮ পিএম
ফরিদপুরে আড়িয়াল খাঁ ও পদ্মায় পানি বৃদ্ধি, বন্যা-নদী ভাঙন আতঙ্কে মানুষ

ফরিদপুরের সদরপুরে হঠাৎ করে আড়িয়াল খাঁ ও পদ্মা নদীর পানি বৃদ্ধি পাওয়ায় তলিয়ে যাচ্ছে একের পর এক গ্রাম। পানিবন্দি হয়ে দুর্ভোগে পড়েছে নদী তীরবর্তী বিভিন্ন ইউনিয়নের প্রায় এক হাজার পরিবার। নদীর পানি বৃদ্ধির সঙ্গে তীব্র আকারে দেখা দিয়েছে ভাঙন। ভাঙন আতঙ্কে এখন ঘরবাড়ি সরিয়ে নিচ্ছেন চরাঞ্চলের বাসিন্দারা। সপ্তাহজুড়ে আড়িয়াল খাঁ ও পদ্মা নদীর ভাঙনে ঢেউখালী ও আকোটেরচর ইউনিয়নের কয়েকটি গ্রামের শতাধিক বিঘা ফসলি জমি বিলীন হয়ে গেছে। চরমভাবে হুমকিতে রয়েছে নদীর তীরবর্তী রাস্তাগুলো।

জানা যায়, সম্প্রতি আড়িয়াল খাঁ ও পদ্মা নদীতে হঠাৎ করে অস্বাভাবিক হারে পানি বেড়ে বাড়িতে প্রবেশ করায় আতঙ্কিত হয়ে পড়েছেন নদী পাড়ের বাসিন্দারা। পানি বৃদ্ধির পাশাপাশি বেড়েছে বিষধর সাপের উৎপাত। ফসলি জমি ও নিম্নাঞ্চলে থাকা গ্রামগুলো পানিতে ডুবে যাওয়ায় এখন আশ্রয় নিতে বসতঘরে উঠছে বিষধর সাপ। বাড়ির উঠানে পানি আসায় শিশুদের পানিতে পড়া নিয়েও দুশ্চিতায় পরিবারের লোকজন।

সদরপুর উপজেলার ৯টি ইউনিয়নের মধ্যে ৫টি ইউনিয়ন আড়িয়াল খাঁ ও পদ্মা নদী বেষ্টিত। ৯টি ইউনিয়নের মধ্যে চরনাছিরপুর, দিয়ারা নারিকেলবাড়িয়া, চরমানাইর ইউনিয়নের প্রায় ১৫টি গ্রামে পানি ঢুকে অন্তত এক হাজার পরিবার পানিবন্দি হয়ে পড়েছে। ঘরবাড়ি, ফসলি জমি তলিয়ে যাওয়ায় দুর্ভোগে পড়েছেন চরবাসী। পানির নিচে তলিয়ে গেছে আউশ ধান। পদ্মার চরের নিম্নাঞ্চলের আবাদি জমি ও চলাচলের রাস্তা প্লাবিত হওয়ায় যোগাযোগে সমস্যা হচ্ছে। দেখা দিয়েছে নৌযানের সংকট। বসবাসের ঘরবাড়ি এখনও পুরোপুরি প্লাবিত না হলেও বন্যার আশঙ্কায় দিনরাত নির্ঘুম রাত পার করছেন ইউনিয়নের বাসিন্দারা। অন্যদিকে ঢেউখালী ও আকোটেরচর ইউনিয়নের নদীপাড়ের কয়েকটি গ্রামের বহু স্থাপনা নদীতে বিলীন হয়ে গেছে।

উপজেলার চরনাছিরপুর ইউয়িনের খলিফাকান্দি গ্রামের বাসিন্দা মো. চুন্নু মোল্যা বলেন, হঠাৎ করে পানি ঢুকে পড়েছে। গত ৫ বছর আগে এমন হয়েছিল। গ্রামের রাস্তাঘাট তলিয়ে গেছে। এখন নৌকা ছাড়া যোগাযোগ সম্ভব নয়। গবাদিপশু নিয়েও অনেক সমস্যার মধ্যে আছি। এভাবে পানি বৃদ্ধি অব্যাহত থাকলে কয়েক দিনের মধ্যেই বন্যায় রূপ নেবে।

আকোটেরচর ইউনিয়নের কৃষক কাজল হোসেন বলেন, চরাঞ্চলে চাষাবাদ হওয়া মরিচ, সবজি, কলাবাগান, আউশ ধানসহ বিভিন্ন ধরনের ফসলের ক্ষেত তলিয়ে যাওয়ায় ব্যাপকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন কৃষকেরা। বর্তমানে গোখাদ্যেরও চরম সংকট দেখা দিয়েছে।

চরনাছিরপুর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান মো. রোকন উদ্দীন মোল্যা বলেন, হঠাৎ নদীতে পানি বৃদ্ধি শুরু হয়েছে। পানি বৃদ্ধি অব্যাহত থাকায় ইউনিয়নের প্রায় ১০টি গ্রাম তলিয়ে গেছে। অনেক পরিবার পানিবন্দি অবস্থায় রয়েছে। অধিকাংশ বসতবাড়িতে পানি না উঠলেও তলিয়ে গেছে মাঠের আবাদি ফসল। এছাড়া যোগাযোগের জন্য নতুন যেসব মাটির রাস্তাঘাট নির্মাণ করা হয়েছে সেগুলোর ক্ষতি হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।

দিয়ারা নারিকেলবাড়িয়া ইউনিয়নের চেয়ারম্যান মো. নাসির উদ্দিন সরদার বলেন, আমার ইউনিয়নে প্রায় ৩৮টি গ্রাম রয়েছে। নিম্নাঞ্চলের অনেক গ্রাম এখন পানিতে প্লাবিত। দুয়েক দিনের মধ্যে সব ইউনিয়নের গ্রামগুলো প্লাবিত হবে। চরের বসতঘরগুলো উঁচু করার কারণে ঘরে পানি প্রবেশ করতে না পারলেও উঠানে পানি রয়েছে। মানুষের পাশাপাশি গবাদিপশু নিয়ে এখন চরম ভোগান্তির মুখে পড়েছেন ইউনিয়নের বাসিন্দারা।

সদরপুর উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা মো. মামুনুর রহমান বলেন, প্রাথমিক বিদ্যালয়ের মাঠে পানি প্রবেশ করলে শ্রেণি কার্যক্রম বন্ধ রাখা হবে। সরেজমিন দেখে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

সদরপুর উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা নুরুন্নাহার বলেন, ক্ষতিগ্রস্ত এলাকা চিহ্নিত করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। আমরা পানী বৃদ্ধির বিষয়ে নিয়মিত খোঁজ-খবর রাখছি।

সদরপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) জাকিয়া সুলতানা বলেন, বন্যা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে সব ধরনের প্রস্তুতি গ্রহণ করা হয়েছে। নদীপাড়ের মানুষের জন্য নিরাপত্তার কথা সংশ্লিষ্ট ইউপি চেয়ারম্যানদের জানানো হয়েছে। প্রয়োজনে জরুরি পরিষেবা গ্রহণ করা হবে।

ফরিদপুর পানি উন্নয়ন বোর্ড সূত্রে জানা গেছে, আড়িয়াল খাঁ নদের পানি বেড়ে বিপদসীমার ১০৯ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। বৃদ্ধি পেয়েছে পদ্মা নদীর পানিও। ইতিমধ্যে আকোটেরচর ইউনিয়নের পদ্মা পাড়ে অবস্থিত শয়তানখালী ট্রলার ঘাটের পাকা রাস্তা নদী ভাঙন থেকে রক্ষায় জিও ব্যাগ ফেলার কার্যক্রম শুরু হয়েছে।

ফরিদপুরের আলফাডাঙ্গার পরিত্যক্ত জমি এখন দৃষ্টিনন্দন খেলার মাঠ

মিয়া রাকিবুল, আলফাডাঙ্গা:
প্রকাশিত: বুধবার, ১৭ ডিসেম্বর, ২০২৫, ৯:৩৪ পিএম
ফরিদপুরের আলফাডাঙ্গার পরিত্যক্ত জমি এখন দৃষ্টিনন্দন খেলার মাঠ

ফরিদপুরের আলফাডাঙ্গা উপজেলা পরিষদ প্রাঙ্গণে দীর্ঘদিনের অপেক্ষার অবসান ঘটিয়ে যাত্রা শুরু হলো একটি নিজস্ব ও সুপরিসর খেলার মাঠের।

মঙ্গলবার (১৬ ডিসেম্বর) মহান বিজয় দিবসের বর্ণিল অনুষ্ঠানমালা প্রদর্শনের মাধ্যমে নবনির্মিত এই দৃষ্টিনন্দন মাঠটির আনুষ্ঠানিক পথচলা শুরু হয়েছে।

এতদিন উপজেলা প্রশাসনের জাতীয় দিবসের মূল অনুষ্ঠানগুলো পরিষদের বাইরে স্থানীয় আরিফুজ্জামান সরকারি উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে অনুষ্ঠিত হতো। এবারই প্রথম উপজেলা পরিষদ চত্ত্বরে নিজস্ব মাঠে বিজয় দিবস উদযাপিত হলো।

​উপজেলা পরিষদ সূত্রে জানা গেছে, পরিষদের পুরাতন ভবনের পেছনে বিশাল একখণ্ড নিচু জমি দীর্ঘকাল ধরে পরিত্যক্ত ও অকেঁজো অবস্থায় পড়েছিল। ২০২৩ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে তৎকালীন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) রফিকুল হক এই স্থানটিকে ভরাট করে একটি আধুনিক মাঠে রূপান্তরের উদ্যোগ নেন এবং স্থানীয় সমাজ সেবকদের সহযোগিতার আহ্বান জানান। ​ইউএনও’র সেই আহ্বানে সাড়া দিয়ে তরুণ সমাজসেবক তাজমিনউর রহমান তুহিন মাঠটি তৈরির দায়িত্ব নেন। তিনি উপজেলার সদর ইউনিয়নের বিদ্যাধর গ্রামের অবসরপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক মরহুম আলহাজ্ব আলী আহমেদ মৃধার ছেলে। তুহিন হযরত শাহ্ জালাল মৎস্য এ্যান্ড ডেইরি ফার্মের স্বত্বাধিকারী ও লেবাজ সোয়েটার ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেডের চেয়ারম্যান।

​ব্যক্তিগত অর্থায়ন ও ঐকান্তিক প্রচেষ্টায় প্রায় এক মাস সময় ধরে বিপুল পরিমাণ মাটি ভরাট করে জায়গাটিকে একটি আধুনিক ও সমতল খেলার মাঠে রূপান্তর করেন তুহিন। তার এই নিঃস্বার্থ অবদানের ফলে বর্তমানে মাঠটি সবুজ ঘাসে আচ্ছাদিত এক মনোরম স্থানে পরিণত হয়েছে। ১৬ ডিসেম্বর এই মাঠেই অত্যন্ত সুশৃঙ্খলভাবে কুচকাওয়াজ ও ক্রীড়া অনুষ্ঠান সম্পন্ন হয়।

​নতুন মাঠে প্রথম অনুষ্ঠান সফল হওয়ায় উচ্ছ্বাস প্রকাশ করে তাজমিনউর রহমান তুহিন বলেন, ‘তৎকালীন ইউএনও রফিকুল হকের অনুপ্রেরণায় আমরা কাজটি শুরু করি। আজ যখন দেখলাম এই সুন্দর মাঠে জাতি শ্রদ্ধাভরে বিজয় দিবস উদযাপন করছে, তখন মনটা ভরে গেল। এটি আলফাডাঙ্গাবাসীর জন্য একটি স্থায়ী মিলনকেন্দ্র হিসেবে কাজ করবে।’

​এই উদ্যোগের ভূয়সী প্রশংসা করে আলফাডাঙ্গা সরকারি কলেজের সাবেক অধ্যক্ষ মনিরুল হক সিকদার বলেন, ‘এটি আলফাডাঙ্গাবাসীর জন্য একটি বড় প্রাপ্তি। উপজেলা পরিষদের মতো গুরুত্বপূর্ণ স্থানে এমন একটি মাঠের অভাবে জাতীয় অনুষ্ঠান আয়োজনে যে সীমাবদ্ধতা ছিল, তা দূর হলো। সমাজসেবক তুহিনের মতো তরুণরা এগিয়ে এলে সমাজের আমূল পরিবর্তন সম্ভব।’

​উপজেলা প্রশাসনের কর্মকর্তা ও স্থানীয় সুধীজন মনে করছেন, এই মাঠটি শুধু খেলাধুলা নয়, বরং বছরজুড়ে বিভিন্ন সামাজিক, সাংস্কৃতিক ও সরকারি গুরুত্বপূর্ণ কর্মসূচি পালনের প্রাণকেন্দ্রে পরিণত হবে।

সদরপুরে অভিযানের দ্বিতীয় দিনেও ব্যানার-ফেস্টুন অপসারণ করল প্রশাসন

শিশির খাঁন, সদরপুর:
প্রকাশিত: বুধবার, ১৭ ডিসেম্বর, ২০২৫, ৮:৪৬ পিএম
সদরপুরে অভিযানের দ্বিতীয় দিনেও ব্যানার-ফেস্টুন অপসারণ করল প্রশাসন

জাতীয় সংসদ নির্বাচনে তফসিল ঘোষণা করার পর নির্বাচন কমিশন সকল প্রকার রাজনৈতিক ব্যানার ফেস্টুন ও পোস্টার ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে অপসারণের নির্দেশনা দেন। গত শনিবার রাত নয় টায় ৪৮ ঘণ্টা পার হয়ে গেলেও নেতাকর্মীরা ব্যানার ফেস্টুন ও পোস্টার অপসারণ করেননি তারা। সেই নির্দেশনা না শুনায় ফেস্টুন অপসারণ করেছে প্রশাসন।

বুধবার (১৮ ডিসেম্বর) বিকালে উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) রিফাত আনজুম পিয়ার নেতৃত্বে উপজেলা প্রশাসন ব্যানার ফেস্টুন এবং পোস্টার অপসারণ অভিযান শুরু করেন।

অভিযানের দ্বিতীয় দিনে সদরপুর বাজার, কৃষ্ণপুর মোড় ও থানার মোড় এলাকায় অপসারণ করেন। এ সময় ভূমি অফিসের কর্মচারী সহ গ্রাম পুলিশের সদস্য উপস্থিত ছিলেন।

সদরপুর উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট রিফাত আনজুম পিয়া বলেন, রাজনৈতিক নেতাকর্মীরা ব্যানার-ফেস্টুন এবং পোস্টার অপসারণ করেন নাই বিধায় উপজেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে অপসারণ অভিযান শুরু করেছি।

তিনি আরও বলেন, ফরিদপুর-৪ নির্বাচনী এলাকার সম্ভাব্য সকল প্রার্থীর সব ধরণের পোস্টার, ব্যানার, দেয়াল লিখন, বিলবোর্ড , গেইট, তোরণ বা ঘের, প্যান্ডেল ও আলোকসজ্জা ইত্যাদি প্রচার সামগ্রী নিজ খরচে/দায়িত্বে অপসারণ করার জন্য অনুরোধ জানান তিনি।

বিনামূল্যে চোখের ছানি অপারেশনের জন্য ফরিদপুর থেকে ঢাকায় পাঠানো হলো ২৪ রোগী

ফরিদপুর প্রতিনিধি:
প্রকাশিত: বুধবার, ১৭ ডিসেম্বর, ২০২৫, ৭:১৮ পিএম
বিনামূল্যে চোখের ছানি অপারেশনের জন্য ফরিদপুর থেকে ঢাকায় পাঠানো হলো ২৪ রোগী

ফরিদপুর-৪ সংসদীয় আসনের আওতাধীন সদরপুর উপজেলা থেকে ২৪ জন অসহায় ও দৃষ্টিপ্রতিবন্ধী রোগীকে বিনামূল্যে চোখের ছানি অপারেশনের জন্য ঢাকায় পাঠানো হয়েছে।

বুধবার (১৭ ডিসেম্বর) তাদের ঢাকায় পাঠানো হয়।

এর আগে দুই ধাপে সদরপুর ও চরভদ্রাসন উপজেলায় বিনামূল্যে চোখের ছানি অপারেশন কার্যক্রম সম্পন্ন করা হয়। প্রথম ধাপে সদরপুর উপজেলায় ৩৫ জন এবং দ্বিতীয় ধাপে চরভদ্রাসন উপজেলায় ২৮ জন রোগীর চোখের ছানি অপারেশন (লেন্সসহ) সফলভাবে সম্পন্ন করা হয়েছিল।

এই পুরো কার্যক্রমের সার্বিক ব্যবস্থাপনা, তদারকি ও দেখভাল করছেন ফরিদপুর-৪ আসনের ধানের শীষের মনোনীত প্রার্থী এবং বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী কৃষকদলের কেন্দ্রীয় সাধারণ সম্পাদক শহিদুল ইসলাম খান বাবুল।

জানা গেছে, চোখের চিকিৎসার পাশাপাশি তিনি এর আগেও একাধিকবার ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প (ওষুধসহ) এবং ফ্রি চক্ষু চিকিৎসা ক্যাম্পের আয়োজন করেছেন। এসব কার্যক্রমের মাধ্যমে সাধারণ ও দরিদ্র মানুষের চিকিৎসা সেবায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখে চলেছেন তিনি।

এ বিষয়ে শহিদুল ইসলাম খান বাবুল জানান, মানুষের মৌলিক অধিকার নিশ্চিত করার অংশ হিসেবেই এসব মানবিক উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে এবং ভবিষ্যতেও এ ধরনের সেবামূলক কার্যক্রম অব্যাহত থাকবে।