খুঁজুন
শনিবার, ১ নভেম্বর, ২০২৫, ১৬ কার্তিক, ১৪৩২

শাওমি’র রেডমি নোট ১৪ বাজারে

তথ্যপ্রযুক্তি ডেস্ক
প্রকাশিত: বৃহস্পতিবার, ১৩ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫, ৮:৪৬ এএম
শাওমি’র রেডমি নোট ১৪ বাজারে

দেশের নাম্বার ওয়ান মোবাইল হ্যান্ডসেট ব্রান্ড এবং গ্লোবাল টেক জায়ান্ট শাওমি দেশের বাজারে নিয়ে আসলো বহুল প্রতীক্ষিত শাওমি রেডমি নোট ১৪।

ফ্ল্যাগশিপ মানের এই স্মার্টফোনে আছে দারুণ এআই ক্যামেরা সেটআপ।

ফটোগ্রাফি ও ফটো এডিটে যা দেবে প্রফেশনাল অভিজ্ঞতা।

পারফরম্যান্স ও স্টাইলে ভিন্নতার কারণে টেকপ্রেমীদের নজর কাড়বে শাওমি রেডমি নোট ১৪।

‘লেজেন্ডারি শটস, এআই ক্রাফ্টেড’ ট্যাগলাইনের ওপর ভিত্তি করে শাওমি রেডমি নোট ১৪ মোবাইল ফটোগ্রাফিটিতে নতুন মাত্রা যোগ করবে।

স্মার্টফোনটিতে আছে ১০৮ মেগাপিক্সেল এআই ক্যামেরা সেটআপ যা প্রাণবন্ত, স্পষ্ট ও ডিটেইলড ছবির মাধ্যমে প্রফেশনাল ফটোগ্রাফির অভিজ্ঞতা দেবে।

ছবি এডিট ও নিখুঁত করতে এতে রয়েছে এআই স্কাই ও এআই ইরেজ টুল। এর ফলে ল্যান্ডস্কেপ নিখুঁত এবং এআই ইরেজ টুল ব্যবহার করে নিজের মতো করে ছবি এডিট করতে পারবেন ফটোগ্রাফিপ্রেমীরা।

শাওমি রেডমি নোট ১৪ এর আরেকটি অন্যতম বৈশিষ্ট্য এর ডিউরাবিলিটি। স্ক্র্যাচমুক্ত রাখতে ও দৈনন্দিন ব্যবহারে বাড়তি সুরক্ষা দিতে ডিভাইসটিতে ব্যবহার করা হয়েছে জনপ্রিয় কর্নিং গরিলা গ্লাস ৫, যা এই সেগমেন্টে শুধুমাত্র শাওমি রেডমি নোট ১৪ এ ব্যবহার করা হয়েছে। এছাড়া ডাস্ট ও পানির ছিটেফোঁটা থেকে সুরক্ষা পেতে এতে আছে আইপি ৫৪ রেটিং। ফলে যেকোনো পরিস্থিতিতে স্মার্টফোনটি নিশ্চিন্তে ব্যবহার করা যাবে।

শাওমি রেডমি নোট ১৪-এ প্রসেসর হিসেবে ব্যবহার করা হয়েছে ৬ ন্যানোমিটারের মিডিয়াটেকের হেলিও জি-৯৯ আল্ট্রা চিপসেট। শাওমির নতুন অপারেটিং সিস্টেম হাইপারওএস ও মিডিয়াটেকের জি-৯৯ আল্ট্রা চিপসেট এর সমন্বয় গ্রাহকদের দেবে দীর্ঘ চার বছর নতুনের মতো স্মুথ অভিজ্ঞতা। একইসঙ্গে শক্তিশালী এই চিপসেট গ্রাহকদের মাল্টিটাস্কিং, গেমিং এবং স্ট্রিমিং অভিজ্ঞতাকে আরও এফিশিয়েন্ট করে তুলবে। ডিসপ্লে হিসেবে স্মার্টফোনটিতে ব্যবহার করা হয়েছে ৬ দশমিক ৬৭ ইঞ্চির একটি উজ্জ্বল ও কালারফুল অ্যামোলেড ডিসপ্লে। এর ১২০ হার্জ রিফ্রেশ রেট গ্রাহকদের দেবে সুপার-স্মুথ স্ক্রলিং-এর অভিজ্ঞতা। পাশাপাশি ১৮০০ নিটস পিক ব্রাইটনেস থাকায় সরাসরি রোদেও কালারফুল ও পরিষ্কার ভিজ্যুয়াল নিশ্চিত করবে শাওমি রেডমি নোট ১৪।

হেভি ইউজারদের প্রাধান্য দিয়ে স্মার্টফোনটিতে ব্যবহার করা হয়েছে শক্তিশালী ৫৫০০ এমএএইচ ব্যাটারি। এর লং লাস্টিং ব্যাটারি গ্রাহকদের অনায়াসে একদিনের ব্যাটারি ব্যাকআপ দেবে। দ্রুত চার্জিং এজন্য এতে রয়েছে ৩৩ ওয়াটের ইনবক্স টার্বো চার্জিং সুবিধা যার মাধ্যমে ফোনটি শূন্য থেকে ১শ পার্সেন্ট চার্জ হতে সময় নেবে ৭৭ মিনিট।

রেডমি নোট ১৪ ডিভাইসটিতে নিরাপত্তা ও সহজে ব্যবহারের জন্য রয়েছে ইন-স্ক্রিন ফিঙ্গারপ্রিন্ট সেন্সর। এর ফলে কোন এক্সটারনাল বাটন বা প্যাটার্ন ছাড়াই দ্রুতগতিতে ফোনটি আনলক করা যাবে। ফোনটিতে ব্যবহার করা হয়েছে ডলবি অ্যাটমস ডুয়াল স্পিকার যা মিউজিক ও ভিডিওপ্রেমীদের দেবে ক্রিস্টাল ক্লিয়ার সাউন্ডের অভিজ্ঞতা। পাশাপাশি আইআর ব্লাস্টারের মতো আধুনিক সুবিধা ফোনটির দৈনন্দিন ব্যবহারকে আরও বৈচিত্র্যময় ও অনন্য করে তুলবে।

 

শাওমি রেডমি নোট ১৪ পাওয়া যাবে চারটি আকর্ষণীয় রঙে—মিডনাইট ব্ল্যাক, মিস্ট পার্পল, লাইম গ্রিন, এবং ওশান ব্লু। ওজনে হালকা ও স্লিম হওয়ায় ফোনটি দেখতে যেমন স্টাইলিশ, হ্যান্ডফিলের ক্ষেত্রেও গ্রাহকদের দেবে তেমন প্রিমিয়াম অনুভূতি।

শাওমি বাংলাদেশের কান্ট্রি ম্যানেজার জিয়াউদ্দিন চৌধুরী বলেন, শাওমি রেডমি নোট ১৪ বাজারে আনতে পেরে আমরা অত্যন্ত আনন্দিত। বাংলাদেশের শাওমি ফ্যানদের অত্যাধুনিক প্রযুক্তি দেওয়ার প্রতিশ্রুতির একটি ধারাবাহিক অংশ এটি। এর পাওয়ারফুল ১০৮ মেগাপিক্সেল এআই ক্যামেরা, ১২০ হার্জের অ্যামোলেড ডিসপ্লে ও ডিউরাবল ডিজাইন গ্রাহকদের প্রতিদিনের স্মার্টফোন অভিজ্ঞতাকে আরও উন্নত করবে। আমরা বিশ্বাস করি, যারা পারফরম্যান্স, ডিজাইন ও প্রিমিয়াম অভিজ্ঞতায় বিশ্বাসী, তাদের সকলের পছন্দের শীর্ষে থাকবে স্মার্টফোনটি।

বাংলাদেশের গ্রাহকরা তাদের চাহিদা অনুযায়ী দুইটি র‌্যাম অপশনে শাওমি রেডমি নোট ১৪ কিনতে পারবে। ৬জিবি+ ১২৮জিবি ও ৮ জিবি + ২৫৬ জিবি। প্রতিটি ভ্যারিয়েন্টের জন্য মূল্য নির্ধারণ করা হয়েছে যথাক্রমে ২৩ হাজার ৯৯৯ টাকা এবং ২৬ হাজার ৯৯৯ টাকা।

চরভদ্রাসনে পদ্মার ভাঙনে ৩০ মিটার জিওব্যাগের বাঁধ বিলীন

মুস্তাফিজুর রহমান শিমুল, চরভদ্রাসন:
প্রকাশিত: শুক্রবার, ৩১ অক্টোবর, ২০২৫, ১০:৫২ পিএম
চরভদ্রাসনে পদ্মার ভাঙনে ৩০ মিটার জিওব্যাগের বাঁধ বিলীন

oplus_0

ফরিদপুরের চরভদ্রাসনের সদর ইউনিয়নের টিলারচর গ্রামে হঠাৎ করে দেখা দিয়েছে পদ্মা নদীর ভাঙ্গন।

গত বুধবার (২৯ অক্টোবর) সকালে এ ভাঙনে ওই এলাকার নদী পাড়ে পানি উন্নয়ন বোর্ডের জিওব্যাগের ডাম্পিং করা প্রায় ত্রিশ মিটার বাঁধ ও ফসলি জমি নদী গর্ভে বিলীন হয়ে গেছে।

ভাঙন এলাকা হতে প্রায় ৯০ মিটার দূরে রয়েছে এমপি ডাঙ্গী ও জাকেরেরশুরা হয়ে জেলা শহর ফরিদপুরের যাতায়াতের পাকাসড়ক, শতশত বসত বাড়ি ও সরকারী স্কুল।

গত কয়েক সপ্তাহ ধরে পদ্মা নদীর পানি কমতে থাকা অব্যাহত রয়েছে। এরই মধ্যে হঠাৎ করে নদী ভাঙন দেখা দেওয়ায় আতঙ্কে রয়েছে নদী পাড়ের মানুষ।

বৃহস্পতিবার দুপুরে সরজমিনে ভাঙন এলাকায় গিয়ে দেখা যায়, এখানে নদীর তীর রক্ষা স্থায়ী বাঁধের সাথে আপদকালীন সময়ে জিওব্যাগের ডাম্পিং করা বাঁধের বড় একটা অংশ নদী গর্ভে বিলীন হয়ে গেছে। এছাড়া কয়েকটি অংশের মাটিতে ফাটল দেখা দিয়েছে।

ভাঙনের বিষয়ে নদী পাড়ের বসতি শেক মেতালেব (৫৩) ও মো. ইমারত হোসেন (২৫) জানায়, বুধবার সকাল থেকে ওই এলাকায় নদী ভাঙন দেখা দিয়েছে। কিছু সময় পর পর মাটির বড় বড় অংশ পানির নিচে তলিয়ে যাচ্ছে।

তারা বলেন, দ্রুত ভাঙন রোধে কাজ না করলে বিলীন হয়ে যাবে ফসলি জমি, পাকা সড়ক সহ স্থানীয় শত শত বসত বাড়ি।

ভাঙনের বিষয়ে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মনিরা খাতুন বলেন, “আমি একজন মুক্তিযোদ্ধার নিকট থেকে ওই এলাকায় নদী ভাঙনের খবর পেয়েছি। জায়গাটি পরিদর্শন করে দ্রুত ভাঙন রোধে ব্যবস্থা নিতে পানি উন্নয়ন বোর্ডের সাথে কথা বলব।

ভাঙনের বিষয়ে বৃহস্পতিবার বিকেলে ফরিদপুর পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী মো. রাকিব হোসেন বলেন, “ টিলারচর গ্রামের কয়েকটি পয়েন্টে আপদকালীন ভাঙন রোধে বর্ষা মৌসুমে জিওব্যাগের ডাম্পিং করা হয়েছিল। ভাঙন এলাকা পরিদর্শন করে দ্রুত প্রয়োজনীয় ব্যাবস্থা গ্রহণ করা হবে। এছাড়া ভাঙন রোধে চরভদ্রাসন উপজেলার কয়েকটি পয়েন্ট মিলে ৩.১৫ কি.মি. জায়গায় স্থায়ী বাঁধ নির্মাণের একটি প্রকল্প অনুমোদনের জন্য সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়ে রয়েছে বলেও জানান পাউবোর এই নির্বাহী প্রকৌশলী।

ফরিদপুরে কলেজ গেট স্টেশনে ট্রেন থামানোর দাবিতে মানববন্ধন ও স্মারকলিপি প্রদান

ফরিদপুর প্রতিনিধি:
প্রকাশিত: শুক্রবার, ৩১ অক্টোবর, ২০২৫, ১০:৩৬ পিএম
ফরিদপুরে কলেজ গেট স্টেশনে ট্রেন থামানোর দাবিতে মানববন্ধন ও স্মারকলিপি প্রদান

ফরিদপুর শহরের এডুকেশন জোন খ্যাত বাইতুল আমান কলেজ গেট স্টেশনে ট্রেন থামানোর দাবিতে মানববন্ধন ও স্মারকলিপি প্রদান করা হয়েছে।

বৃহস্পতিবার (৩০ অক্টোবর) রাতে বাংলাদেশ রেলওয়ের মহাপরিচালক মো. আফজাল হোসেন ফরিদপুর রেল স্টেশন পরিদর্শনে আসলে তার কাছে বাইতুল আমান এলাকাবাসী ও আশেপাশে কলেজগুলোতে অধ্যয়নরত শিক্ষার্থীরা তাদের এই দীর্ঘদিনের দাবি তুলে ধরেন এবং স্মারকলিপি প্রদান করেন।

স্মারকলিপি প্রদানের সময় ফরিদপুর কলেজ গেট স্টেশনে ট্রেন থামানো দাবি কমিটির সভাপতি ও সাবেক কাউন্সিলর সৈয়দ আলাওল হোসেন তনু, ফরিদপুর জেলা ছাত্রদলের সভাপতি সৈয়দ আদনান হোসেন অনু, সরকারি রাজেন্দ্র কলেজ ছাত্রদলের সভাপতি মো. পারভেজ, সাধারণ সম্পাদক আব্দুর রাহিম, ফরিদপুর পলিটেকনিক ইন্সটিটিউটের সভাপতি মো. পার্থ আহমেদ, মোহাম্মদ আতিয়ার রহমান,মোহাম্মদ রোমন চৌধুরী, মো. আব্দুস সালাম সহ স্থানীয় এলাকাবাসী ও শিক্ষার্থীরা উপস্থিত ছিলেন।

জানা যায়, বাইতুল আমান কলেজগেটে বহু আগে থেকেই রেলের একটি স্টেশন রয়েছে, সেখানে আগে ট্রেন এসে থামতো, অজ্ঞাত কারণে এখন আর এখানে ট্রেন থামে না । এলাকাটি ফরিদপুরের মধ্যে এডুকেশন জোন নামে খ্যাত। যেখানে রয়েছে‌ ফরিদপুরের ঐতিহ্যবাহী সরকারী রাজেন্দ্র কলেজ, ফরিদপুর ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ, ফরিদপুর পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট, সরকারি টেক্সটাইল ভোকেশনাল ইনস্টিটিউট, ফরিদপুর সরকারি কলেজ, ফরিদপুর সিটি কলেজ সহ বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ।

সবগুলো শিক্ষা প্রতিষ্ঠান মিলে ৫০ হাজারেরও বেশি শিক্ষার্থী রয়েছে। এই শিক্ষার্থীরা বাংলাদেশের একেক জেলার একেক প্রান্ত থেকে তারা শিক্ষা লাভের জন্য কেউ বাসে, কেউ লঞ্চে করে জীবনের ঝুঁকি নিয়ে এবং অধিক ভাড়া দিয়ে তারা ফরিদপুর থেকে যাতায়াত করেন। অথচ বায়তুল আমান কলেজগেট স্টেশন থেকে কলেজের কোনোটির দূরত্ব ৪০০ মিটার, ৫০০ মিটার, ৬০০ মিটার। বাইতুল আমান কলেজ গেট স্টেশনে যদি ট্রেন থামানো হয় তাহলে শিক্ষার্থীদের ভোগান্তি দূর হবে তাদের সড়ক দুর্ঘটনার ঝুঁকি কমবে, দরিদ্র শিক্ষার্থীদের জন্য স্বল্প ভাড়ায় তারা বাড়িতে যাতায়াত করতে পারবে।

এলাকাবাসী ও শিক্ষার্থীদের ভোগান্তি দূর করতে বাইতুল আমান রেলগেট স্টেশনে পুর্বের মতো ট্রেন থামানো নির্দেশনার মতো একটি সুন্দর সিদ্ধান্ত নিতে রেলের মহাপরিচালকের কাছে আবেদন এলাকাবাসী ও প্রায় ৫০ হাজার শিক্ষার্থীর।

‘আমি এমপি হলে আমার কাছে আসতে কোন নেতা ধরতে হবে না’ — স্থপতি মুজাহিদ বেগ

সোহাগ মাতুব্বর, ভাঙ্গা:
প্রকাশিত: শুক্রবার, ৩১ অক্টোবর, ২০২৫, ১০:১৩ পিএম
‘আমি এমপি হলে আমার কাছে আসতে কোন নেতা ধরতে হবে না’ — স্থপতি মুজাহিদ বেগ

‘আমি এমপি হলে আমার কাছে আসতে কোন নেতা ধরতে হবে না। সরাসরি আমার সাথে দেখা করতে পারবেন। কথা বলতে পারবেন বলে মন্তব্য করেছেন ফরিদপুর-৪ আসনের স্বতন্ত্র সংসদ সদস্য পদপ্রার্থী মো. মুজাহিদ বেগ।’

শুক্রবার (৩১ অক্টোবর) ফরিদপুরের ভাঙ্গা উপজেলার তুজারপুর ইউনিয়নের উচাবাড়ি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় মাঠে এক উঠান বৈঠকে তিনি এ মন্তব্য করেন।

মুজাহিদ বেগ বলেন, ‘আমি যদি ফরিদপুর-৪ আসনের এমপি নির্বাচিত হতে পারি তাহলে আমি আপনাদেরকে নিয়ে এই আসনটি এমনভাবে সাজাবো যাতে বাংলাদেশের মধ্যে রোল মডেল হিসেবে তৈরি হয়।’

এসময় তিনি আরো বলেন, ফরিদপুর-৪ আসনের একটা যুবক ভাই বেকার থাকবে না। যুবক ভাইয়েরা আমার হৃদয়ে আছে। তাদের শিক্ষা নিশ্চিত করা, খেলাধুলা করার সুযোগ তৈরি করার জন্য সব করব।

হাফেজ কুব্বাত মাতুব্বরের সভাপতিত্বে ও সাগর বেগের সঞ্চালনায় এসময় উপস্থিত ছিলেন- হায়দার হোসেন, সোবাহান হোসেন, বাকী মাতুব্বর, সেলিম মাহমুদ, সহিদুল ইসলাম, আল-আমিন, মো. রাসেল মোল্লা ও সৌরভ বিশ্বাস প্রমূখ।