খুঁজুন
বৃহস্পতিবার, ১৮ ডিসেম্বর, ২০২৫, ৩ পৌষ, ১৪৩২

শাওমি’র রেডমি নোট ১৪ বাজারে

তথ্যপ্রযুক্তি ডেস্ক
প্রকাশিত: বৃহস্পতিবার, ১৩ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫, ৮:৪৬ এএম
শাওমি’র রেডমি নোট ১৪ বাজারে

দেশের নাম্বার ওয়ান মোবাইল হ্যান্ডসেট ব্রান্ড এবং গ্লোবাল টেক জায়ান্ট শাওমি দেশের বাজারে নিয়ে আসলো বহুল প্রতীক্ষিত শাওমি রেডমি নোট ১৪।

ফ্ল্যাগশিপ মানের এই স্মার্টফোনে আছে দারুণ এআই ক্যামেরা সেটআপ।

ফটোগ্রাফি ও ফটো এডিটে যা দেবে প্রফেশনাল অভিজ্ঞতা।

পারফরম্যান্স ও স্টাইলে ভিন্নতার কারণে টেকপ্রেমীদের নজর কাড়বে শাওমি রেডমি নোট ১৪।

‘লেজেন্ডারি শটস, এআই ক্রাফ্টেড’ ট্যাগলাইনের ওপর ভিত্তি করে শাওমি রেডমি নোট ১৪ মোবাইল ফটোগ্রাফিটিতে নতুন মাত্রা যোগ করবে।

স্মার্টফোনটিতে আছে ১০৮ মেগাপিক্সেল এআই ক্যামেরা সেটআপ যা প্রাণবন্ত, স্পষ্ট ও ডিটেইলড ছবির মাধ্যমে প্রফেশনাল ফটোগ্রাফির অভিজ্ঞতা দেবে।

ছবি এডিট ও নিখুঁত করতে এতে রয়েছে এআই স্কাই ও এআই ইরেজ টুল। এর ফলে ল্যান্ডস্কেপ নিখুঁত এবং এআই ইরেজ টুল ব্যবহার করে নিজের মতো করে ছবি এডিট করতে পারবেন ফটোগ্রাফিপ্রেমীরা।

শাওমি রেডমি নোট ১৪ এর আরেকটি অন্যতম বৈশিষ্ট্য এর ডিউরাবিলিটি। স্ক্র্যাচমুক্ত রাখতে ও দৈনন্দিন ব্যবহারে বাড়তি সুরক্ষা দিতে ডিভাইসটিতে ব্যবহার করা হয়েছে জনপ্রিয় কর্নিং গরিলা গ্লাস ৫, যা এই সেগমেন্টে শুধুমাত্র শাওমি রেডমি নোট ১৪ এ ব্যবহার করা হয়েছে। এছাড়া ডাস্ট ও পানির ছিটেফোঁটা থেকে সুরক্ষা পেতে এতে আছে আইপি ৫৪ রেটিং। ফলে যেকোনো পরিস্থিতিতে স্মার্টফোনটি নিশ্চিন্তে ব্যবহার করা যাবে।

শাওমি রেডমি নোট ১৪-এ প্রসেসর হিসেবে ব্যবহার করা হয়েছে ৬ ন্যানোমিটারের মিডিয়াটেকের হেলিও জি-৯৯ আল্ট্রা চিপসেট। শাওমির নতুন অপারেটিং সিস্টেম হাইপারওএস ও মিডিয়াটেকের জি-৯৯ আল্ট্রা চিপসেট এর সমন্বয় গ্রাহকদের দেবে দীর্ঘ চার বছর নতুনের মতো স্মুথ অভিজ্ঞতা। একইসঙ্গে শক্তিশালী এই চিপসেট গ্রাহকদের মাল্টিটাস্কিং, গেমিং এবং স্ট্রিমিং অভিজ্ঞতাকে আরও এফিশিয়েন্ট করে তুলবে। ডিসপ্লে হিসেবে স্মার্টফোনটিতে ব্যবহার করা হয়েছে ৬ দশমিক ৬৭ ইঞ্চির একটি উজ্জ্বল ও কালারফুল অ্যামোলেড ডিসপ্লে। এর ১২০ হার্জ রিফ্রেশ রেট গ্রাহকদের দেবে সুপার-স্মুথ স্ক্রলিং-এর অভিজ্ঞতা। পাশাপাশি ১৮০০ নিটস পিক ব্রাইটনেস থাকায় সরাসরি রোদেও কালারফুল ও পরিষ্কার ভিজ্যুয়াল নিশ্চিত করবে শাওমি রেডমি নোট ১৪।

হেভি ইউজারদের প্রাধান্য দিয়ে স্মার্টফোনটিতে ব্যবহার করা হয়েছে শক্তিশালী ৫৫০০ এমএএইচ ব্যাটারি। এর লং লাস্টিং ব্যাটারি গ্রাহকদের অনায়াসে একদিনের ব্যাটারি ব্যাকআপ দেবে। দ্রুত চার্জিং এজন্য এতে রয়েছে ৩৩ ওয়াটের ইনবক্স টার্বো চার্জিং সুবিধা যার মাধ্যমে ফোনটি শূন্য থেকে ১শ পার্সেন্ট চার্জ হতে সময় নেবে ৭৭ মিনিট।

রেডমি নোট ১৪ ডিভাইসটিতে নিরাপত্তা ও সহজে ব্যবহারের জন্য রয়েছে ইন-স্ক্রিন ফিঙ্গারপ্রিন্ট সেন্সর। এর ফলে কোন এক্সটারনাল বাটন বা প্যাটার্ন ছাড়াই দ্রুতগতিতে ফোনটি আনলক করা যাবে। ফোনটিতে ব্যবহার করা হয়েছে ডলবি অ্যাটমস ডুয়াল স্পিকার যা মিউজিক ও ভিডিওপ্রেমীদের দেবে ক্রিস্টাল ক্লিয়ার সাউন্ডের অভিজ্ঞতা। পাশাপাশি আইআর ব্লাস্টারের মতো আধুনিক সুবিধা ফোনটির দৈনন্দিন ব্যবহারকে আরও বৈচিত্র্যময় ও অনন্য করে তুলবে।

 

শাওমি রেডমি নোট ১৪ পাওয়া যাবে চারটি আকর্ষণীয় রঙে—মিডনাইট ব্ল্যাক, মিস্ট পার্পল, লাইম গ্রিন, এবং ওশান ব্লু। ওজনে হালকা ও স্লিম হওয়ায় ফোনটি দেখতে যেমন স্টাইলিশ, হ্যান্ডফিলের ক্ষেত্রেও গ্রাহকদের দেবে তেমন প্রিমিয়াম অনুভূতি।

শাওমি বাংলাদেশের কান্ট্রি ম্যানেজার জিয়াউদ্দিন চৌধুরী বলেন, শাওমি রেডমি নোট ১৪ বাজারে আনতে পেরে আমরা অত্যন্ত আনন্দিত। বাংলাদেশের শাওমি ফ্যানদের অত্যাধুনিক প্রযুক্তি দেওয়ার প্রতিশ্রুতির একটি ধারাবাহিক অংশ এটি। এর পাওয়ারফুল ১০৮ মেগাপিক্সেল এআই ক্যামেরা, ১২০ হার্জের অ্যামোলেড ডিসপ্লে ও ডিউরাবল ডিজাইন গ্রাহকদের প্রতিদিনের স্মার্টফোন অভিজ্ঞতাকে আরও উন্নত করবে। আমরা বিশ্বাস করি, যারা পারফরম্যান্স, ডিজাইন ও প্রিমিয়াম অভিজ্ঞতায় বিশ্বাসী, তাদের সকলের পছন্দের শীর্ষে থাকবে স্মার্টফোনটি।

বাংলাদেশের গ্রাহকরা তাদের চাহিদা অনুযায়ী দুইটি র‌্যাম অপশনে শাওমি রেডমি নোট ১৪ কিনতে পারবে। ৬জিবি+ ১২৮জিবি ও ৮ জিবি + ২৫৬ জিবি। প্রতিটি ভ্যারিয়েন্টের জন্য মূল্য নির্ধারণ করা হয়েছে যথাক্রমে ২৩ হাজার ৯৯৯ টাকা এবং ২৬ হাজার ৯৯৯ টাকা।

ফরিদপুরের আলফাডাঙ্গার পরিত্যক্ত জমি এখন দৃষ্টিনন্দন খেলার মাঠ

মিয়া রাকিবুল, আলফাডাঙ্গা:
প্রকাশিত: বুধবার, ১৭ ডিসেম্বর, ২০২৫, ৯:৩৪ পিএম
ফরিদপুরের আলফাডাঙ্গার পরিত্যক্ত জমি এখন দৃষ্টিনন্দন খেলার মাঠ

ফরিদপুরের আলফাডাঙ্গা উপজেলা পরিষদ প্রাঙ্গণে দীর্ঘদিনের অপেক্ষার অবসান ঘটিয়ে যাত্রা শুরু হলো একটি নিজস্ব ও সুপরিসর খেলার মাঠের।

মঙ্গলবার (১৬ ডিসেম্বর) মহান বিজয় দিবসের বর্ণিল অনুষ্ঠানমালা প্রদর্শনের মাধ্যমে নবনির্মিত এই দৃষ্টিনন্দন মাঠটির আনুষ্ঠানিক পথচলা শুরু হয়েছে।

এতদিন উপজেলা প্রশাসনের জাতীয় দিবসের মূল অনুষ্ঠানগুলো পরিষদের বাইরে স্থানীয় আরিফুজ্জামান সরকারি উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে অনুষ্ঠিত হতো। এবারই প্রথম উপজেলা পরিষদ চত্ত্বরে নিজস্ব মাঠে বিজয় দিবস উদযাপিত হলো।

​উপজেলা পরিষদ সূত্রে জানা গেছে, পরিষদের পুরাতন ভবনের পেছনে বিশাল একখণ্ড নিচু জমি দীর্ঘকাল ধরে পরিত্যক্ত ও অকেঁজো অবস্থায় পড়েছিল। ২০২৩ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে তৎকালীন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) রফিকুল হক এই স্থানটিকে ভরাট করে একটি আধুনিক মাঠে রূপান্তরের উদ্যোগ নেন এবং স্থানীয় সমাজ সেবকদের সহযোগিতার আহ্বান জানান। ​ইউএনও’র সেই আহ্বানে সাড়া দিয়ে তরুণ সমাজসেবক তাজমিনউর রহমান তুহিন মাঠটি তৈরির দায়িত্ব নেন। তিনি উপজেলার সদর ইউনিয়নের বিদ্যাধর গ্রামের অবসরপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক মরহুম আলহাজ্ব আলী আহমেদ মৃধার ছেলে। তুহিন হযরত শাহ্ জালাল মৎস্য এ্যান্ড ডেইরি ফার্মের স্বত্বাধিকারী ও লেবাজ সোয়েটার ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেডের চেয়ারম্যান।

​ব্যক্তিগত অর্থায়ন ও ঐকান্তিক প্রচেষ্টায় প্রায় এক মাস সময় ধরে বিপুল পরিমাণ মাটি ভরাট করে জায়গাটিকে একটি আধুনিক ও সমতল খেলার মাঠে রূপান্তর করেন তুহিন। তার এই নিঃস্বার্থ অবদানের ফলে বর্তমানে মাঠটি সবুজ ঘাসে আচ্ছাদিত এক মনোরম স্থানে পরিণত হয়েছে। ১৬ ডিসেম্বর এই মাঠেই অত্যন্ত সুশৃঙ্খলভাবে কুচকাওয়াজ ও ক্রীড়া অনুষ্ঠান সম্পন্ন হয়।

​নতুন মাঠে প্রথম অনুষ্ঠান সফল হওয়ায় উচ্ছ্বাস প্রকাশ করে তাজমিনউর রহমান তুহিন বলেন, ‘তৎকালীন ইউএনও রফিকুল হকের অনুপ্রেরণায় আমরা কাজটি শুরু করি। আজ যখন দেখলাম এই সুন্দর মাঠে জাতি শ্রদ্ধাভরে বিজয় দিবস উদযাপন করছে, তখন মনটা ভরে গেল। এটি আলফাডাঙ্গাবাসীর জন্য একটি স্থায়ী মিলনকেন্দ্র হিসেবে কাজ করবে।’

​এই উদ্যোগের ভূয়সী প্রশংসা করে আলফাডাঙ্গা সরকারি কলেজের সাবেক অধ্যক্ষ মনিরুল হক সিকদার বলেন, ‘এটি আলফাডাঙ্গাবাসীর জন্য একটি বড় প্রাপ্তি। উপজেলা পরিষদের মতো গুরুত্বপূর্ণ স্থানে এমন একটি মাঠের অভাবে জাতীয় অনুষ্ঠান আয়োজনে যে সীমাবদ্ধতা ছিল, তা দূর হলো। সমাজসেবক তুহিনের মতো তরুণরা এগিয়ে এলে সমাজের আমূল পরিবর্তন সম্ভব।’

​উপজেলা প্রশাসনের কর্মকর্তা ও স্থানীয় সুধীজন মনে করছেন, এই মাঠটি শুধু খেলাধুলা নয়, বরং বছরজুড়ে বিভিন্ন সামাজিক, সাংস্কৃতিক ও সরকারি গুরুত্বপূর্ণ কর্মসূচি পালনের প্রাণকেন্দ্রে পরিণত হবে।

সদরপুরে অভিযানের দ্বিতীয় দিনেও ব্যানার-ফেস্টুন অপসারণ করল প্রশাসন

শিশির খাঁন, সদরপুর:
প্রকাশিত: বুধবার, ১৭ ডিসেম্বর, ২০২৫, ৮:৪৬ পিএম
সদরপুরে অভিযানের দ্বিতীয় দিনেও ব্যানার-ফেস্টুন অপসারণ করল প্রশাসন

জাতীয় সংসদ নির্বাচনে তফসিল ঘোষণা করার পর নির্বাচন কমিশন সকল প্রকার রাজনৈতিক ব্যানার ফেস্টুন ও পোস্টার ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে অপসারণের নির্দেশনা দেন। গত শনিবার রাত নয় টায় ৪৮ ঘণ্টা পার হয়ে গেলেও নেতাকর্মীরা ব্যানার ফেস্টুন ও পোস্টার অপসারণ করেননি তারা। সেই নির্দেশনা না শুনায় ফেস্টুন অপসারণ করেছে প্রশাসন।

বুধবার (১৮ ডিসেম্বর) বিকালে উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) রিফাত আনজুম পিয়ার নেতৃত্বে উপজেলা প্রশাসন ব্যানার ফেস্টুন এবং পোস্টার অপসারণ অভিযান শুরু করেন।

অভিযানের দ্বিতীয় দিনে সদরপুর বাজার, কৃষ্ণপুর মোড় ও থানার মোড় এলাকায় অপসারণ করেন। এ সময় ভূমি অফিসের কর্মচারী সহ গ্রাম পুলিশের সদস্য উপস্থিত ছিলেন।

সদরপুর উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট রিফাত আনজুম পিয়া বলেন, রাজনৈতিক নেতাকর্মীরা ব্যানার-ফেস্টুন এবং পোস্টার অপসারণ করেন নাই বিধায় উপজেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে অপসারণ অভিযান শুরু করেছি।

তিনি আরও বলেন, ফরিদপুর-৪ নির্বাচনী এলাকার সম্ভাব্য সকল প্রার্থীর সব ধরণের পোস্টার, ব্যানার, দেয়াল লিখন, বিলবোর্ড , গেইট, তোরণ বা ঘের, প্যান্ডেল ও আলোকসজ্জা ইত্যাদি প্রচার সামগ্রী নিজ খরচে/দায়িত্বে অপসারণ করার জন্য অনুরোধ জানান তিনি।

বিনামূল্যে চোখের ছানি অপারেশনের জন্য ফরিদপুর থেকে ঢাকায় পাঠানো হলো ২৪ রোগী

ফরিদপুর প্রতিনিধি:
প্রকাশিত: বুধবার, ১৭ ডিসেম্বর, ২০২৫, ৭:১৮ পিএম
বিনামূল্যে চোখের ছানি অপারেশনের জন্য ফরিদপুর থেকে ঢাকায় পাঠানো হলো ২৪ রোগী

ফরিদপুর-৪ সংসদীয় আসনের আওতাধীন সদরপুর উপজেলা থেকে ২৪ জন অসহায় ও দৃষ্টিপ্রতিবন্ধী রোগীকে বিনামূল্যে চোখের ছানি অপারেশনের জন্য ঢাকায় পাঠানো হয়েছে।

বুধবার (১৭ ডিসেম্বর) তাদের ঢাকায় পাঠানো হয়।

এর আগে দুই ধাপে সদরপুর ও চরভদ্রাসন উপজেলায় বিনামূল্যে চোখের ছানি অপারেশন কার্যক্রম সম্পন্ন করা হয়। প্রথম ধাপে সদরপুর উপজেলায় ৩৫ জন এবং দ্বিতীয় ধাপে চরভদ্রাসন উপজেলায় ২৮ জন রোগীর চোখের ছানি অপারেশন (লেন্সসহ) সফলভাবে সম্পন্ন করা হয়েছিল।

এই পুরো কার্যক্রমের সার্বিক ব্যবস্থাপনা, তদারকি ও দেখভাল করছেন ফরিদপুর-৪ আসনের ধানের শীষের মনোনীত প্রার্থী এবং বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী কৃষকদলের কেন্দ্রীয় সাধারণ সম্পাদক শহিদুল ইসলাম খান বাবুল।

জানা গেছে, চোখের চিকিৎসার পাশাপাশি তিনি এর আগেও একাধিকবার ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প (ওষুধসহ) এবং ফ্রি চক্ষু চিকিৎসা ক্যাম্পের আয়োজন করেছেন। এসব কার্যক্রমের মাধ্যমে সাধারণ ও দরিদ্র মানুষের চিকিৎসা সেবায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখে চলেছেন তিনি।

এ বিষয়ে শহিদুল ইসলাম খান বাবুল জানান, মানুষের মৌলিক অধিকার নিশ্চিত করার অংশ হিসেবেই এসব মানবিক উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে এবং ভবিষ্যতেও এ ধরনের সেবামূলক কার্যক্রম অব্যাহত থাকবে।