খুঁজুন
শনিবার, ২৭ সেপ্টেম্বর, ২০২৫, ১২ আশ্বিন, ১৪৩২

ফরিদপুরে উদ্বোধন হলো ঐতিহ্যবাহী মোল্লার খিচুড়ি

ফরিদপুর প্রতিনিধি:
প্রকাশিত: সোমবার, ২৩ জুন, ২০২৫, ৯:৪১ এএম
ফরিদপুরে উদ্বোধন হলো ঐতিহ্যবাহী মোল্লার খিচুড়ি

ফরিদপুরে দোয়া মোনাজাত ও ফিতাকাটার মধ্য দিয়ে যাত্রা শুরু করলো মোল্লার খিচুড়ি।

 

রবিবার (২২ জুন) দুপুর ২ টার দিকে ফরিদপুর শহরের প্রাণকেন্দ্র পুলিশ সুপারের কার্যালয়ের সামনে ও জেলা স্কুলের পাশে অবস্থিত এই মোল্লার খিচুড়ির দোকানে ফিতা কেটে উদ্বোধন করেন ফরিদপুর প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক মাহবুব হোসেন পিয়াল।

এসময় আইনজীবি এ্যাভোকেট বশির আহমেদ, মোল্লার খিচুড়ির স্বত্বাধিকারী মোহাম্মদ সোহানুর রহমান সোহানের পিতা ব্যবসায়ী ও সমাজ সেবক মোহাম্মদ নুরু মোল্লা, মোল্লার খিচুড়ি আরেক স্বত্বাধিকার মো. রুহুল আমিন, ব্যবসায়ী আব্দুল আল মামুন, সাংবাদিক জাকিব আহমেদ জ্যাক, মো. খালিদ হাসান জনি, রিয়ানুল ইসলাম রুবেল, সেলিম শেখ, মোহাম্মদ রোহান সহ এক ঝাঁক খিচুড়ি প্রেমিরা উপস্থিত ছিলেন।

মোল্লার খিচুড়ির স্বত্বাধিকারী সোহান জানান , ‘ফরিদপুরের খিচুড়ি লাভারসদের জন্য এটি একটি সুখবর, এখন আর দীর্ঘ পথ পাড়ি দিয়ে মাওয়া ঘাটে মোল্লার খিচুড়ি খেতে যেতে হবেনা। আমরা সেই মোল্লার খিচুড়ি স্বল্প দামে একই স্বাদে ও একই গুণগত মানে এখন থেকে পরিবেশন করব।’

দালাল ছাড়াই ফরিদপুর পার্সপোর্ট অফিসে মিলছে সেবা, খুশি সেবা প্রত্যাশীরা

হারুন-অর-রশীদ, ফরিদপুর:
প্রকাশিত: শনিবার, ২৭ সেপ্টেম্বর, ২০২৫, ২:৪২ পিএম
দালাল ছাড়াই ফরিদপুর পার্সপোর্ট অফিসে মিলছে সেবা, খুশি সেবা প্রত্যাশীরা

“অফিসের গেটের সামনে অনবরত বাজছে মাইক। যেখান থেকে বলা হচ্ছে দালালের খপ্পরে কেউ পরবেন না। আপনি দালাল ছাড়া চলে আসুন। আপনার সেবার দায়িত্ব আমাদের। দালাল থেকে সাবধান। এরপর কোন রুমে কি সেবা দেওয়া হচ্ছে মাইকে সেটাও বলা হচ্ছে অনবরত। বারবার নানা সতর্কতা ও সেবামূলক কথা ভেসে আসছে কানে। একটু সামনে আগালেই মূল গেটে ঝুলানো খোঁদাই করা লেখা চোখে মেলে। যেখানে লেখা- “আপনার মূল এনআইডি কার্ড/জন্মসনদ ও নাগরিক সনদ প্রদর্শন বাধ্যতামূলক”, এগুলো সঙ্গে আনুন। দালাল না ধরে নিজে আসুন। পরিবর্তিত আইন অনুযায়ী আপনার মূল আইডি কার্ড ও নাগরিক সনদ প্রদর্শন বাধ্যতামূলক। অযথা দালালের শরণাপন্ন না হয়ে সঠিক কাগজাদি সহ সরাসরি নিজে ১০১ নং রুমে সাক্ষাৎ করুন।”

মূলগেইটসহ দেয়ালজুড়ে এরকম নানা লেখা চোখে পড়ে ও জনসাধারণকে সতর্ক করতে মাইকের সতর্কতামূলক কথাগুলো ভেসে আসছে কানে।

এতক্ষণ যে কথাগুলো বলছিলাম সেটার দেখা মিলে ফরিদপুরের আঞ্চলিক পার্সপোর্ট অফিসের সামনে গিয়ে।

এরপর গেটের ভিতরে ঢুকতেই থামিয়ে দিচ্ছে দায়িত্বরত আনসার সদস্যরা। তারা কারণ জিজ্ঞেসা করছেন আগমনের। শুধু পার্সপোর্ট আবেদনকারী কিংবা পার্সপোর্ট সেবা প্রত্যাশী ছাড়া ভিতরে ঢুকতে দিচ্ছেন না তারা। কোন রুমে কোন সেবা দেওয়া হচ্ছে আবেদনকারীকে তা আন্তরিকতার সাথে জানিয়ে দিচ্ছেন কর্মরত আনসার সদস্যরা। যাতে কোনো দালাল কিংবা অযথা লোক ভিতরে না ঢুকতে পারেন তাই এই কঠোরতা বলে পার্সপোর্ট অফিস সূত্রে জানা যায়। গেট পার হলেই আপনাকে সেবা নিতে কাউন্টারে দাঁড়াতে হবে। সেখানেও দেখা গেল সুশৃঙ্খল। আনসার সদস্যরা সহযোগিতা করছেন সবাইকে।

অবিশ্বাস্য হলেও সত্য। বদলে গেছে ফরিদপুর আঞ্চলিক পাসপোর্ট অফিসের চিরচেনা দৃশ্যপট ও সেবার ধরন। সহজেই মিলছে সব সেবা। স্থানীয় কর্তৃপক্ষের নানামুখী উদ্যোগ আর নজরদারিতে গতি পেয়েছে ডিজিটাল সেবাদান কার্যক্রম। পাসপোর্ট অফিসে আবেদন গ্রহণ থেকে শুরু করে ফ্রিঙ্গার প্রিন্ট ও পাসপোর্ট ডেলিভারিসহ প্রতিটি স্তরে ফিরে এসেছে শৃঙ্খলা। খোলা হয়েছে হেল্প ডেস্কসহ বয়স্ক, অসুস্থ রোগীদের সেবাদানে মোবাইল এনরোলমেন্ট ইউনিট। স্থানীয় কর্তৃপক্ষের প্রতি কর্মদিবসে গণশুনানি কার্যক্রম সেবা প্রত্যাশীদের কাছে কর্তৃপক্ষের জবাবদিহিতাকে নিশ্চিত করায় কমেছে হয়রানি ও ভোগান্তি। মিলছে সমস্যার তাৎক্ষণিক সমাধান। পাসপোর্টের জন্য আবেদন গ্রহণ ও সরবরাহ ব্যবস্থাপনা নিয়ে সেবা গ্রহীতরা পাচ্ছেন স্বস্তি।

কয়েক জন সেবা গ্রহীতারা জানান, ‘ফরিদপুর আঞ্চলিক পাসপোর্ট অফিস নিয়ে এক সময় নানা অভিযোগ থাকলেও উপ-পরিচালক আবু নাঈম মাসুম যোগদানের পর থেকে এখন আর তেমনটি শোনা যায় না। যে কোন মূল্যে এই সেবাদান কার্যক্রমকে ধরে রাখতে কর্তৃপক্ষকে আরও আন্তরিক হওয়ার আহ্বান জানান তারা।’

ভুক্তভোগী সূত্রগুলো জানায়, ‘নানা অব্যবস্থাপনা আর অরাজকতার মডেল হিসেবেই একসময় পরিচিতি পেয়েছিল ফরিদপুর আঞ্চলিক পাসপোর্ট অফিস। দালাল চক্রের ফাঁদ ডিঙ্গিয়ে সহজে পাসপোর্ট পেতে পদে পদে হয়রানি ছিল অনেকটাই নিয়তির মতো। নির্ধারিত ফি’য়ের বাইরে দর কষাকষির বাড়তি টাকা আর ধরাধরি ছাড়া সহজে মিলতো না কোন পাসপোর্ট। অফিসের কতিপয় অসাধু কর্মকর্তা কর্মচারীর অসহযোগিতা সেবা প্রত্যাশীদের এই হয়রানিকে আরও অসহনীয় করে তুলেছিল। প্রতিবাদ করেও মেলেনি কোন প্রতিকার। এসব নানা কারণে ফরিদপুর আঞ্চলিক পাসপোর্ট অফিসের দুর্নীতি ও হয়রানি প্রাতিষ্ঠানিক রূপ পেয়েছিল।’ এ আঞ্চলিক পার্সপোর্ট অফিসের উপ-পরিচালক আবু নাঈম মাসুম যোগদানের আগ পর্যন্ত এ অফিসের এমন সব অভিযোগ ছিল সবার মুখে মুখে।

তবে এই চিত্র এখন বদলে গেছে উপ-পরিচালক আবু নাঈম মাসুমের যোগদানের পর। সহজেই মিলছে প্রত্যাশিত সেবা।

সরেজমিনে গিয়ে জানা যায়, ই-পাসপোর্ট পেতে এখন প্রতিদিন গড়ে ৩০০-৩৫০ আবেদন জমা পড়ছে। অনলাইনে জমা দেয়া এসব আবেদনের বিপরীতে প্রতিদিন গড়ে ডেলিভারি দেয়া হচ্ছে গড়ে ২০০ থেকে ৩০০ ই-পাসপোর্ট। এর বাইরে ৩টি শর্তে এমআরপি পাসপোর্টের আবেদন গ্রহণ ও ডেলিভারি দেয়া হচ্ছে। সরকার নির্ধারিত ফি দিয়ে অনলাইনে ই-পাসপোর্টের আবেদন করতে পারছেন পাসপোর্ট প্রত্যাশীরা। বেশিরভাগ ক্ষেত্রে নির্ধারিত সময়েই মিলছে পাসপোর্ট। কোন আবেদনকারী চাইলে পাসপোর্ট অফিসের ওয়েবসাইট থেকে তার আবেদন কী অবস্থায় আছে কিংবা হালনাগাদ তথ্য জেনে নিতে পারছেন। এছাড়া এসএমএস এর মাধ্যমেও আবেদনকারীকে পাসপোর্ট সম্পর্কিত তথ্য জানিয়ে দেয়া হচ্ছে। এর বাইরে পুলিশ ভেরিফিকেশনের ঝামেলাও নেই এখন আর।

এসব নানামুখী উদ্যোগে একদিকে গতি পেয়েছে সেবাদান কার্যক্রমে। অপরদিকে সরকারের রাজস্ব আয়ও বেড়ে গেছে বহুগুণ। কমেছে আবেদন ও ডেলিভারির জট।

ফরিদপুরের নগরকান্দার শহিদুর রহমান (৬০) ও জেলা সদরের গঙ্গাবর্দী এলাকার মো. ওহিদুল (২০) আবেদনের পর নির্ধারিত সময়ে পাসপোর্ট হাতে পেয়ে জানান, ‘ডিজিটাল প্রযুক্তির সেবা পেয়ে খুশি তারা। উপ-পরিচালক আবু নাঈম মাসুমের আচরণে সন্তুষ্ট। তবে অফিসের অন্যন্যা কর্মচারীদের আচরণে আরও সংযত ও আন্তরিক হওয়ার পরামর্শ দেন তারা।’

স্থানীয় শাহ্ গাজী আলম নামে এক ব্যবসায়ী জানান, ‘দালালদের হয়রানি আর বাড়তি খরচ নেই। আবু নাঈম মাসুমের মতো এমন অভিজ্ঞ কর্মকর্তা ছাড়া এতো ভালো সেবা পাওয়া ছিল ভাগ্যের ব্যাপার। পাসপোর্ট অফিসের অতি চেনা এই দৃশ্য বদলে গেছে দাবি করে এই ব্যবসায়ী জানান, ডিজিটাল প্রযুক্তির কল্যাণে সেবা প্রাপ্তি অনেকটা সহজ হয়েছে। কমেছে ভোগান্তি।’

এব্যাপারে ফরিদপুর আঞ্চলিক পার্সপোর্ট অফিসের উপ-পরিচালক আবু নাঈম মাসুম বলেন, ‘অফিসের কর্মকর্তা-কর্মচারীসহ সকলের আন্তরিক সহযোগিতার ফলেই এটি সম্ভব হচ্ছে। আমরা চেষ্টা করছি সর্বোচ্চ সেবা দেওয়ার। এ ছাড়া যে কোনো সমস্যার সমাধান না পেলে আমার দরজা খোলা থাকে সর্বদা। আমার অফিস রুমে ঢুকতে কোনো অনুমতি লাগেনা, যে কেউ যে কোনো সময় ঢুকতে পারেন। এ ছাড়া পার্সপোর্ট অফিসের যেকোনো কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের বিরুদ্ধে অভিযোগ উঠলেই ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে। তাইতো, কোনো প্রকার ঝামেলা ছাড়াই সহজেই পাচ্ছে পার্সপোর্ট।’

দালালের কাছে না গিয়ে পাসপোর্ট সংক্রান্ত যে কোন সমস্যার সমাধানে আবেদনকারীকে সরাসরি এ উপ-পরিচালকের সঙ্গে কথা বলার আহ্বান জানান তিনি।

চরভদ্রাসনে স্পীডবোট ডুবে প্রাণ গেল ১ জনের, আহত ৮

মুস্তাফিজুর রহমান শিমুল, চরভদ্রাসন:
প্রকাশিত: শুক্রবার, ২৬ সেপ্টেম্বর, ২০২৫, ১০:৫২ পিএম
চরভদ্রাসনে স্পীডবোট ডুবে প্রাণ গেল ১ জনের, আহত ৮

ফরিদপুরের চরভদ্রাসনে স্পীডবোট ডুবে দূর্গা রানী (৫৬) নামে এক নারী নিহত হয়েছেন। এ ছাড়া এই ঘটনায় শিশু সহ আরও ৮ জন আহত হয়েছেন। আহতদের উদ্ধার করে চরভদ্রাসন উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়েছে।

শুক্রবার (২৬ সেপ্টেমম্বর) বিকেল ৫টার দিকে চরভদ্রাসন গোপালপুর ঘাট এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।

নিহত দূর্গা রানী উপজেলার গাজিরটেক ইউনিয়নের জয়দেব সরকারের ডাঙ্গী গ্রামের বিমল রায়ের স্ত্রী।

প্রত্যক্ষদর্শীরা জানায়, শুক্রবার বিকেল ৫ টার দিকে চরভদ্রাসন গোপালপুর ঘাট হতে ঢাকার দোহার মৈনুট ঘাটের উদ্দেশ্যে ১৮ জন যাত্রী নিয়ে একটি স্পীডবোট ছেড়ে যায়। স্পীডবোটটি মৈনুট ঘাটের কাছাকাছি যাওয়ার পূর্বে প্রচন্ড ঢেউয়ের তোরে তলা ফেটে গিয়ে ডুবে যায়। যাত্রীরা বোটটি ভাসমান অবস্থায় প্রায় এক ঘন্টা ধরে রাখে। পরে খবর পেয়ে অন্যান্য স্পীডবোড গিয়ে সকল যাত্রীদের উদ্ধার করে পাড়ে নিয়ে আসেন। এদের মধ্যে দূর্গারানীকে চরভদ্রাসন ফায়ার সার্ভিসের সদস্যরা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে আসলে সেখানকার কর্তব্যরত চিকিৎসক ডা. ননী গোপাল হালদার তাকে মৃত ঘোষণা করেন।

এদিকে, খবর পেয়ে চরভদ্রাসন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মনিরা খাতুন, উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) যায়েদ হোছাইন ও থানা অফিসার ইনচার্জ রজিউল্লাহ খান নিহত ও আহতদের সার্বিক খোঁজ খবর রাখছেন।

এই ঘটনার বিষয়ে চরভদ্রাসন থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) রজিউল্লাহ খান বলেন, খবর পেয়ে আমরা হাসপাতালে এসে একজনকে মৃত পাই। আহতদের সার্বিক খোঁজখবর নেওয়ার পাশাপাশি দুর্ঘটনার বিষয়টি নৌ পুলিশকে জানানো হয়েছে।

পিআর পদ্ধতিসহ ৫ দফা দাবিতে মধুখালীতে জামায়াতে ইসলামীর বিক্ষোভ

মো. ইনামুল খন্দকার, মধুখালী:
প্রকাশিত: শুক্রবার, ২৬ সেপ্টেম্বর, ২০২৫, ৮:২৬ পিএম
পিআর পদ্ধতিসহ ৫ দফা দাবিতে মধুখালীতে জামায়াতে ইসলামীর বিক্ষোভ

পিআর পদ্ধতিতে আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনসহ পাঁচ দফা দাবিতে ফরিদপুরের মধুখালী উপজেলায় সমাবেশ ও বিক্ষোভ মিছিল করেছে জামায়াতে ইসলামী।

শুক্রবার (২৬ সেপ্টেম্বর)বিকাল ৪ টার দিকে জামায়াতে ইসলামীর কেন্দ্রীয় পূর্বঘোষিত কর্মসূচির অংশ হিসেবে মধুখালী মডেল সরকারী প্রা. বিদ্যালয় মাঠ থেকে একটি বিক্ষোভ মিছিল বের হয়ে ঢাকা – খুলনা মহাসড়ক প্রদক্ষিণ করে মধুখালী মরিচ বাজার গিয়ে সংক্ষিপ্ত সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়।

সমাবেশে জুলাই জাতীয় সনদের ভিত্তিতে আগামী ফেব্রুয়ারির নির্বাচন আয়োজন, নির্বাচনে সংসদের উভয় কক্ষে পিআর পদ্ধতি চালু করা, অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড তৈরি নিশ্চিত, ফ্যাসিস্ট সরকারের গণহত্যা ও দুর্নীতির বিচারসহ ৫ দফা দাবি জানায় নেতাকর্মীরা।

এসময় মধুখালী উপজেলা জামায়াতে ইসলামীর আমীর মাওলানা আলীমুজ্জামানের সভাপতিত্বে ও উপজেলা শ্রমিক কল্যাণ ফেডারেশনের সভাপতি আমির আলীর সঞ্চলনায় এসময় বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন, মধুখালী পৌর উপজেলা জামায়াতে ইসলামীর আমির মাওলানা রেজাউল ইসলাম, উপজেলা জামায়াতে ইসলামীর সেক্রেটারি নওসের আলী চৌধুরী, উপজেলার জামায়াতে ইসলামীর সহকারী সেক্রেটারি কামালউদ্দিন, পৌর জামায়াতে ইসলামীর সেক্রেটারি খলিলুর রহমান, উপজেলা জামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমির মাওলানা হেমায়েতুল ইসলাম, উপজেলা জামায়াতে ইসলামীর সহকারী সেক্রেটারি কামালউদ্দিন, পৌর শ্রমিক কল্যাণ ফেডারেশনের সভাপতি ইমরান খাঁন, উপজেলা যুব জামায়াতে ইসলামীর সভাপতি রাজিবুল হাসানসহ জামায়াতে ইসলামীর উপজেলা ও বিভিন্ন ইউনিয়ন, ওয়ার্ড পর্যায়ে দায়িত্বশীল নেতৃবৃন্দ।