খুঁজুন
বৃহস্পতিবার, ১৮ ডিসেম্বর, ২০২৫, ৩ পৌষ, ১৪৩২

ফরিদপুর-১ আসনে স্বতন্ত্র প্রার্থী হতে চাওয়ায় খুন হওয়ার আশঙ্কা দোলনের!

ফরিদপুর প্রতিনিধি:
প্রকাশিত: শনিবার, ১৩ ডিসেম্বর, ২০২৫, ৭:২৫ পিএম
ফরিদপুর-১ আসনে স্বতন্ত্র প্রার্থী হতে চাওয়ায় খুন হওয়ার আশঙ্কা দোলনের!

ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার পর ফরিদপুর-১ আসন থেকে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করার আগ্রহ প্রকাশ করায় নিজের জীবন ও সমর্থকদের নিরাপত্তা নিয়ে চরম আশঙ্কার কথা জানিয়েছেন দৈনিক ঢাকা টাইমস সম্পাদক, সমাজসেবামূলক সংস্থা কাঞ্চন মুন্সি ফাউন্ডেশনের চেয়ারম্যান ও সম্ভাব্য স্বতন্ত্র প্রার্থী আরিফুর রহমান দোলন।

শনিবার (১৩ ডিসেম্বর) নিজের ফেসবুক স্ট্যাটাসে আরিফুর রহমান দোলন বলেন, “সবে নির্বাচনী তফসিল ঘোষণার পরে সাধারণ মানুষের সম্মান ও মর্যাদা রক্ষার প্রশ্নে পরম করুণাময় আল্লাহপাকের হুকুমে এবং আমার মায়ের নির্দেশে ফরিদপুর-১ আসন থেকে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করার আগ্রহ প্রকাশ করেছি। আর তাতেই তেলেবেগুনে জ্বলে উঠেছে কেউ কেউ।”

তিনি অভিযোগ করেন, বিএনপি মনোনীত প্রার্থী খন্দকার নাসিরুল ইসলাম চান না তিনি নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করুন। দোলনের দাবি, “নাসির ভাই ইতোমধ্যে একটি গোপন পরিকল্পনা করেছেন, যা আমি একাধিক সূত্রে নিশ্চিত হয়েছি। তিনি তার দুষ্টু অনুসারীদের বলেছেন, একটি নাশকতা ঘটিয়ে সেই ঘটনায় আমাকে ও আমার কিছু শুভাকাঙ্ক্ষীর নামে মামলা করবেন।”

আরিফুর রহমান দোলন আরও বলেন, “আমাকে শারীরিকভাবে লাঞ্ছিত করা এবং খুন করার পরিকল্পনাও রয়েছে।” এ প্রেক্ষিতে তিনি সরকার, নির্বাচন কমিশন, আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী ও সব গোয়েন্দা সংস্থার দৃষ্টি আকর্ষণ করে ফরিদপুর-১ আসনের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির ওপর সর্বোচ্চ নজরদারি, সতর্কতা ও পর্যাপ্ত গোয়েন্দা তথ্য সংগ্রহের অনুরোধ জানান।

নিজের অবস্থান ব্যাখ্যা করে তিনি বলেন, “আমি একজন পেশাদার সাংবাদিক ও সম্পাদক। সামাজিক ও রাজনৈতিক কর্মকাণ্ডে সব সময় শতভাগ অহিংস নীতি অবলম্বন করি। কিন্তু আমি নির্বাচনে অংশগ্রহণ করতে পারি—এটা শোনার পর বিএনপির ঘোষিত প্রার্থী ও তার কতিপয় সমর্থক বহুমুখী ষড়যন্ত্রে লিপ্ত হয়েছেন।”

আরিফুর রহমান দোলন বিস্ময় প্রকাশ করে বলেন, “২০২৪ সালের ৫ আগস্টের পর খন্দকার নাসিরুল ইসলাম আমার কোনো আমন্ত্রণ ছাড়াই একাধিকবার ঢাকা টাইমস অফিসে এসেছেন এবং আমাকে তার দলে যোগ দেওয়ার অনুরোধ করেছেন। আমি বিনয়ের সঙ্গে সেই প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করেছি।”

তিনি আরও বলেন, “এখন যেভাবে নাসির ভাই আমাকে রাজনৈতিক ট্যাগ দিতে উঠেপড়ে লেগেছেন, সেটার একমাত্র কারণ আমি তার সঙ্গে কাজ করতে চাইনি।”

২০২৪ সালের নির্বাচনের প্রসঙ্গ টেনে দোলন বলেন, “আমি যখন স্বতন্ত্র প্রার্থী ছিলাম, তখন খন্দকার নাসিরুল ইসলাম নিজেই উপযাজক হয়ে আমাকে খুঁজে বের করেন এবং একাধিক বিএনপি নেতাকে নিয়ে আমার সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন। সে সময় তিনি আমার ঈগল প্রতীকের পক্ষে কাজ করার বিষয়ে নিজ থেকেই অঙ্গীকার করেছিলেন।”

তিনি জানান, কাশিয়ানী উপজেলার সাম্পান রেস্টুরেন্ট ও ফরিদপুরের লাজ ফার্মায় নাসিরুল ইসলামের সঙ্গে তার একাধিক বৈঠক হয়েছে। নির্বাচনকালীন সময়ে বোয়ালমারী উপজেলা বিএনপি নেতা সঞ্জয় সাহাকে প্রতিদিন তার বাড়িতে পাঠানো হতো বলেও দাবি করেন তিনি।

আরিফুর রহমান দোলন প্রশ্ন তুলে বলেন, “২০২৪ সালের নির্বাচনে অংশ নিয়ে আমি যদি অন্যায় করে থাকি, তাহলে নাসির ভাই এবং যারা আমার আহ্বান ছাড়া ঈগল মার্কার প্রচার করেছেন, তারা কী?”

গণতন্ত্র প্রসঙ্গে তিনি বলেন, “গণতন্ত্রে কি এমন আছে—নির্বাচনে দাঁড়াতে চাইলে প্রতিদ্বন্দ্বীকে একটি বড় দলের প্রার্থী মেরে-কুটে আগেই ময়দান ছাড়তে বাধ্য করবে?”

আরিফুর রহমান দোলন অভিযোগ করেন, খন্দকার নাসিরুল ইসলাম তার অনুসারীদের বলেছেন যে তিনি স্থানীয় প্রশাসন ‘সামলাবেন’ এবং ‘ফেভার নেবেন’। দোলন বলেন, “আমি বিশ্বাস করতে চাই না, তবে তিনি কারণে-অকারণে ফোন করে প্রশাসনে নিজের অবস্থান শক্ত—এটা বোঝাতে চাইছেন।”

তিনি আরও দাবি করেন, “খুবই উদ্বেগের বিষয় হলো—নাসিরুল ইসলাম সরকারের কিছু কর্মকর্তা ও গোয়েন্দা সংস্থার কর্মকর্তাদের সঙ্গে যোগাযোগ করছেন, দেখা করছেন এবং কীভাবে প্রতিদ্বন্দ্বীকে হেনস্থা করা যায়, সে সহযোগিতা চাইছেন। আমি বিশ্বাস করি, সংশ্লিষ্টরা তার এই অন্যায় আবদারে প্রশ্রয় দেবেন না।”

দোলনের অভিযোগ অনুযায়ী, “মুখে আওয়ামী লীগ বিরোধিতা আর ফ্যাসিস্ট শব্দ ব্যবহার করলেও নাসির ভাই রাতের আঁধারে আওয়ামী লীগের অনেক নেতার সঙ্গে বৈঠক করছেন। এমনকি ৫ আগস্টের পর যারা মামলা খেয়েছেন এবং পুলিশ যাদের খুঁজছে, তাদের সঙ্গেও তার সাক্ষাৎ হয়েছে। কোনো এক সময় ওইসব ছবিও প্রকাশ হবে।”

শেষে আরিফুর রহমান দোলন বলেন, “আমি প্রার্থী হলে নাসির ভাইয়ের রোষানলে পড়ে খুন হয়ে যেতে পারি। রাষ্ট্র, সরকার এবং সর্বোপরি ফরিদপুর-১ আসনের জনগণকে জানিয়ে রাখলাম—মানুষের সম্মান ও মর্যাদা রক্ষার স্বার্থে আমি ফরিদপুর-১ আসন থেকে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে যাচ্ছি। বাকিটা আল্লাহর ইচ্ছা।”

এ বিষয়ে বিএনপি মনোনীত প্রার্থী খন্দকার নাসিরুল ইসলামের বক্তব্য জানতে একাধিকবার যোগাযোগের চেষ্টা করা হলেও তার কোনো প্রতিক্রিয়া পাওয়া যায়নি।

ফরিদপুরের আলফাডাঙ্গার পরিত্যক্ত জমি এখন দৃষ্টিনন্দন খেলার মাঠ

মিয়া রাকিবুল, আলফাডাঙ্গা:
প্রকাশিত: বুধবার, ১৭ ডিসেম্বর, ২০২৫, ৯:৩৪ পিএম
ফরিদপুরের আলফাডাঙ্গার পরিত্যক্ত জমি এখন দৃষ্টিনন্দন খেলার মাঠ

ফরিদপুরের আলফাডাঙ্গা উপজেলা পরিষদ প্রাঙ্গণে দীর্ঘদিনের অপেক্ষার অবসান ঘটিয়ে যাত্রা শুরু হলো একটি নিজস্ব ও সুপরিসর খেলার মাঠের।

মঙ্গলবার (১৬ ডিসেম্বর) মহান বিজয় দিবসের বর্ণিল অনুষ্ঠানমালা প্রদর্শনের মাধ্যমে নবনির্মিত এই দৃষ্টিনন্দন মাঠটির আনুষ্ঠানিক পথচলা শুরু হয়েছে।

এতদিন উপজেলা প্রশাসনের জাতীয় দিবসের মূল অনুষ্ঠানগুলো পরিষদের বাইরে স্থানীয় আরিফুজ্জামান সরকারি উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে অনুষ্ঠিত হতো। এবারই প্রথম উপজেলা পরিষদ চত্ত্বরে নিজস্ব মাঠে বিজয় দিবস উদযাপিত হলো।

​উপজেলা পরিষদ সূত্রে জানা গেছে, পরিষদের পুরাতন ভবনের পেছনে বিশাল একখণ্ড নিচু জমি দীর্ঘকাল ধরে পরিত্যক্ত ও অকেঁজো অবস্থায় পড়েছিল। ২০২৩ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে তৎকালীন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) রফিকুল হক এই স্থানটিকে ভরাট করে একটি আধুনিক মাঠে রূপান্তরের উদ্যোগ নেন এবং স্থানীয় সমাজ সেবকদের সহযোগিতার আহ্বান জানান। ​ইউএনও’র সেই আহ্বানে সাড়া দিয়ে তরুণ সমাজসেবক তাজমিনউর রহমান তুহিন মাঠটি তৈরির দায়িত্ব নেন। তিনি উপজেলার সদর ইউনিয়নের বিদ্যাধর গ্রামের অবসরপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক মরহুম আলহাজ্ব আলী আহমেদ মৃধার ছেলে। তুহিন হযরত শাহ্ জালাল মৎস্য এ্যান্ড ডেইরি ফার্মের স্বত্বাধিকারী ও লেবাজ সোয়েটার ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেডের চেয়ারম্যান।

​ব্যক্তিগত অর্থায়ন ও ঐকান্তিক প্রচেষ্টায় প্রায় এক মাস সময় ধরে বিপুল পরিমাণ মাটি ভরাট করে জায়গাটিকে একটি আধুনিক ও সমতল খেলার মাঠে রূপান্তর করেন তুহিন। তার এই নিঃস্বার্থ অবদানের ফলে বর্তমানে মাঠটি সবুজ ঘাসে আচ্ছাদিত এক মনোরম স্থানে পরিণত হয়েছে। ১৬ ডিসেম্বর এই মাঠেই অত্যন্ত সুশৃঙ্খলভাবে কুচকাওয়াজ ও ক্রীড়া অনুষ্ঠান সম্পন্ন হয়।

​নতুন মাঠে প্রথম অনুষ্ঠান সফল হওয়ায় উচ্ছ্বাস প্রকাশ করে তাজমিনউর রহমান তুহিন বলেন, ‘তৎকালীন ইউএনও রফিকুল হকের অনুপ্রেরণায় আমরা কাজটি শুরু করি। আজ যখন দেখলাম এই সুন্দর মাঠে জাতি শ্রদ্ধাভরে বিজয় দিবস উদযাপন করছে, তখন মনটা ভরে গেল। এটি আলফাডাঙ্গাবাসীর জন্য একটি স্থায়ী মিলনকেন্দ্র হিসেবে কাজ করবে।’

​এই উদ্যোগের ভূয়সী প্রশংসা করে আলফাডাঙ্গা সরকারি কলেজের সাবেক অধ্যক্ষ মনিরুল হক সিকদার বলেন, ‘এটি আলফাডাঙ্গাবাসীর জন্য একটি বড় প্রাপ্তি। উপজেলা পরিষদের মতো গুরুত্বপূর্ণ স্থানে এমন একটি মাঠের অভাবে জাতীয় অনুষ্ঠান আয়োজনে যে সীমাবদ্ধতা ছিল, তা দূর হলো। সমাজসেবক তুহিনের মতো তরুণরা এগিয়ে এলে সমাজের আমূল পরিবর্তন সম্ভব।’

​উপজেলা প্রশাসনের কর্মকর্তা ও স্থানীয় সুধীজন মনে করছেন, এই মাঠটি শুধু খেলাধুলা নয়, বরং বছরজুড়ে বিভিন্ন সামাজিক, সাংস্কৃতিক ও সরকারি গুরুত্বপূর্ণ কর্মসূচি পালনের প্রাণকেন্দ্রে পরিণত হবে।

সদরপুরে অভিযানের দ্বিতীয় দিনেও ব্যানার-ফেস্টুন অপসারণ করল প্রশাসন

শিশির খাঁন, সদরপুর:
প্রকাশিত: বুধবার, ১৭ ডিসেম্বর, ২০২৫, ৮:৪৬ পিএম
সদরপুরে অভিযানের দ্বিতীয় দিনেও ব্যানার-ফেস্টুন অপসারণ করল প্রশাসন

জাতীয় সংসদ নির্বাচনে তফসিল ঘোষণা করার পর নির্বাচন কমিশন সকল প্রকার রাজনৈতিক ব্যানার ফেস্টুন ও পোস্টার ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে অপসারণের নির্দেশনা দেন। গত শনিবার রাত নয় টায় ৪৮ ঘণ্টা পার হয়ে গেলেও নেতাকর্মীরা ব্যানার ফেস্টুন ও পোস্টার অপসারণ করেননি তারা। সেই নির্দেশনা না শুনায় ফেস্টুন অপসারণ করেছে প্রশাসন।

বুধবার (১৮ ডিসেম্বর) বিকালে উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) রিফাত আনজুম পিয়ার নেতৃত্বে উপজেলা প্রশাসন ব্যানার ফেস্টুন এবং পোস্টার অপসারণ অভিযান শুরু করেন।

অভিযানের দ্বিতীয় দিনে সদরপুর বাজার, কৃষ্ণপুর মোড় ও থানার মোড় এলাকায় অপসারণ করেন। এ সময় ভূমি অফিসের কর্মচারী সহ গ্রাম পুলিশের সদস্য উপস্থিত ছিলেন।

সদরপুর উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট রিফাত আনজুম পিয়া বলেন, রাজনৈতিক নেতাকর্মীরা ব্যানার-ফেস্টুন এবং পোস্টার অপসারণ করেন নাই বিধায় উপজেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে অপসারণ অভিযান শুরু করেছি।

তিনি আরও বলেন, ফরিদপুর-৪ নির্বাচনী এলাকার সম্ভাব্য সকল প্রার্থীর সব ধরণের পোস্টার, ব্যানার, দেয়াল লিখন, বিলবোর্ড , গেইট, তোরণ বা ঘের, প্যান্ডেল ও আলোকসজ্জা ইত্যাদি প্রচার সামগ্রী নিজ খরচে/দায়িত্বে অপসারণ করার জন্য অনুরোধ জানান তিনি।

বিনামূল্যে চোখের ছানি অপারেশনের জন্য ফরিদপুর থেকে ঢাকায় পাঠানো হলো ২৪ রোগী

ফরিদপুর প্রতিনিধি:
প্রকাশিত: বুধবার, ১৭ ডিসেম্বর, ২০২৫, ৭:১৮ পিএম
বিনামূল্যে চোখের ছানি অপারেশনের জন্য ফরিদপুর থেকে ঢাকায় পাঠানো হলো ২৪ রোগী

ফরিদপুর-৪ সংসদীয় আসনের আওতাধীন সদরপুর উপজেলা থেকে ২৪ জন অসহায় ও দৃষ্টিপ্রতিবন্ধী রোগীকে বিনামূল্যে চোখের ছানি অপারেশনের জন্য ঢাকায় পাঠানো হয়েছে।

বুধবার (১৭ ডিসেম্বর) তাদের ঢাকায় পাঠানো হয়।

এর আগে দুই ধাপে সদরপুর ও চরভদ্রাসন উপজেলায় বিনামূল্যে চোখের ছানি অপারেশন কার্যক্রম সম্পন্ন করা হয়। প্রথম ধাপে সদরপুর উপজেলায় ৩৫ জন এবং দ্বিতীয় ধাপে চরভদ্রাসন উপজেলায় ২৮ জন রোগীর চোখের ছানি অপারেশন (লেন্সসহ) সফলভাবে সম্পন্ন করা হয়েছিল।

এই পুরো কার্যক্রমের সার্বিক ব্যবস্থাপনা, তদারকি ও দেখভাল করছেন ফরিদপুর-৪ আসনের ধানের শীষের মনোনীত প্রার্থী এবং বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী কৃষকদলের কেন্দ্রীয় সাধারণ সম্পাদক শহিদুল ইসলাম খান বাবুল।

জানা গেছে, চোখের চিকিৎসার পাশাপাশি তিনি এর আগেও একাধিকবার ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প (ওষুধসহ) এবং ফ্রি চক্ষু চিকিৎসা ক্যাম্পের আয়োজন করেছেন। এসব কার্যক্রমের মাধ্যমে সাধারণ ও দরিদ্র মানুষের চিকিৎসা সেবায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখে চলেছেন তিনি।

এ বিষয়ে শহিদুল ইসলাম খান বাবুল জানান, মানুষের মৌলিক অধিকার নিশ্চিত করার অংশ হিসেবেই এসব মানবিক উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে এবং ভবিষ্যতেও এ ধরনের সেবামূলক কার্যক্রম অব্যাহত থাকবে।